৮ম শ্রেণির স্বাস্থ্য সুরক্ষা ২০২৪ || ১ম অধ্যায় শিখনকালীন ও সামষ্টিক মূল্যায়ন প্রস্তুতি শিখে নিই Class Eight Health Protection 2024।। প্রিয় শিক্ষার্থীরা তোমাদের জন্য আমরা নিয়ে এসেছি ২০২৪ সালের নতুন কারিকুলাম এর ৮ম শ্রেণির স্বাস্থ্য সুরক্ষা – Class Eight Health Protection 2024 বই ও গাইড থেকে কিভাবে পড়তে হবে এবং সঠিক সমাধান সহ সকল প্রশ্নে উত্তর নিয়ে।
প্রিয় শিক্ষার্থীরা যারা এখানো আমাদের ফ্রি শিক্ষামূলক ওয়েবসাইট জাগোরিক সম্পর্কে জানে না তাদের কাছে পৌছানোর জন্য তোমরা তোমাদের বন্ধুদের কাছে শেয়ার করে জানিয়ে দেও। যাতে তারাও তোমাদের মতো উপকৃত হতে পারে।
শিখনকালীন ও সামষ্টিক মূল্যায়ন প্রস্তুতি : শিখে নিই
(মূল্যায়ন নির্দেশনার আলোকে পাঠ্যবই, শিক্ষক সহায়িকা, শিখনযোগ্যতা ও PI এর সূত্র সংবলিত)
প্রিয় শিক্ষার্থী, যোগ্যতাভিত্তিক শিক্ষাক্রমে এ শিখন অভিজ্ঞতাটির বিষয়বস্তু ভালোভাবে অনুশীলন কর। এরই আলোকে শিখনকালীন ও সামষ্টিক মূল্যায়ন উপযোগী কাজ, মাইন্ড ম্যাপ ও অ্যাসাইনমেন্ট নিম্নে উপস্থাপন করা হলো, যা তোমাকে শিখনযোগ্যতা অর্জনে সক্ষম করে গড়ে তুলবে।
এক নজরে
অভিজ্ঞতাভিত্তিক শিখনযোগ্যতা ও পারদর্শিতা সূচক (PI)
অভিজ্ঞতার শিরোনাম : আমার স্বাস্থ্য আমার সুরক্ষা
শিখন অভিজ্ঞতা শেষে শিক্ষক সংশ্লিষ্ট শিখনযোগ্যতা মূল্যায়নের জন্য নির্ধারিত পারদর্শিতা সূচক বা (PI) ব্যবহার করে শিখনকালীন মূল্যায়নের রেকর্ড সংরক্ষণ করবেন। সামষ্টিক মূল্যায়নও সংশ্লিষ্ট PI এর ভিত্তিতে করা হবে। শিক্ষক প্রত্যেক শিক্ষার্থীর পারদর্শিতার ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট PI এর জন্য প্রদত্ত তিনটি মাত্রা থেকে প্রযোজ্য মাত্রাটি নির্ধারণ করবেন এবং সে অনুযায়ী চতুর্ভুজ, বৃত্ত বা ত্রিভুজ (DOA) ভরাট করবেন।
শিখনযোগ্যতা | পারদর্শিতা সূচক | পারদর্শিতার মাত্রা | ||
D | O | Δ | ||
৮.৮.১ সুস্থ, পরিচ্ছন্ন,
নিরাপদ, উৎফুল্ল ও স্বতঃস্ফূর্ত থাকতে নিজেকে ঝুঁকিমুক্ত রেখে দৈনন্দিন যত্ন ও পরিচর্যা করতে পারা এবং অন্যকে উদ্বুদ্ধ ও সহয়তা করতে পারা। |
৮.৮.১.১ অন্যকে পরিষ্কার- পরিচ্ছন্ন রাখতে উদ্যোগ নিচ্ছে। | অন্যকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে উৎসাহ দিচ্ছে। | অন্যকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে নির্দেশনা দিচ্ছে। | অন্যকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে সহায়তা করছে। |
৮.৮.১.২ অন্যকে নিরাপদ রাখতে উদ্যোগ নিচ্ছে। | অন্যকে নিরাপদ থাকতে সচেতন করছে। | অন্যকে নিরাপদ থাকতে নির্দেশনা দিচ্ছে। | অন্যকে নিরাপদ থাকতে সহায়তা করছে। | |
৮.৮.১.৩ বিভিন্ন কাজে অন্যের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের উৎসাহ দিচ্ছে। | বিভিন্ন কাজে অন্যকে অংশগ্রহণের জন্য উৎসাহ দিচ্ছে। | বিভিন্ন কাজে অন্যের অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি করছে। | বিভিন্ন কাজে অন্যের অংশগ্রহণে সহায়তা করছে। |
পাঠ্যবইয়ের একক ও দলীয় কাজ/অ্যাক্টিভিটি
বুঝে পড়ি ও ভালোভাবে শিখে নিই
শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশনা
- পাঠ্যবইয়ের সেশন সংশ্লিষ্ট, বিষয়গুলো ভালোভাবে বুঝে অনুশীলন করতে হবে।
- আশপাশের পরিবেশ লক্ষ করে বাস্তব পরিস্থিতির ভিত্তিতে প্রশ্নোত্তর ও ছক সমাধান করতে হবে।
- প্রয়োজনে ইন্টারনেটের সহায়তা নিতে হবে।
- একক কাজের ক্ষেত্রে শিক্ষক, অভিভাবকের সহায়তা নিতে হবে।
- জোড়ায়, দলগত কাজের ক্ষেত্রে অবশ্যই পারস্পরিক সহযোগিতার মনোভাব প্রদর্শন করতে হবে।
সেশন ১
কাজ ১] সুস্বাস্থ্য চর্চায় তোমার পছন্দের ব্যক্তির কাজ উল্লেখ কর এবং তার কাজের প্রভাব ব্যাখ্যা কর। পাঠ্যবই, পৃষ্ঠা ৩ উদ্দেশ্য : একজন সুস্বাস্থ্যবান ব্যক্তি সুস্বাস্থ্য চর্চায় যেসব কাজ করেন সেগুলো অনুসরণ।
কাজের ধরন : একক ও দলগত কাজ ।
উপকরণ : পাঠ্যপুস্তক, কাগজ, কলম, স্কেল, পেনসিল, রাবার ইত্যাদি।
কাজের নির্দেশনা
- একজন সুস্বাস্থ্যচর্চা ব্যক্তি খুঁজে বের করা এবং তার সাথে আলোচনা করা ।
- ছক তৈরি করা।
- সুস্বাস্থ্যচর্চা ব্যক্তির কাজ ও কাজের প্রভাব লিপিবদ্ধকরণ।
নমুনা উত্তর
পছন্দের ব্যক্তির নাম : মো : দলিল উদ্দিন । | পছন্দের ব্যক্তির পরিচয় : শরীরচর্চা শিক্ষক, ভোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় । |
সুস্বাস্থ্য চর্চায় আমার পছন্দের ব্যক্তির কাজ
পছন্দের ব্যক্তির কাজ
(পছন্দের ব্যক্তির আচরণ) |
এই কাজের প্রভাব
(ভালো থাকতে এই আচরণ কীভাবে প্রভাব ফেলে) |
নিয়মিত সুষম ও পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ। | প্রতিদিন সুষম ও পুষ্টিকর খাবার খেলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, অরুচি হয় না, দেহে অতিরিক্ত মেদ বা চর্বি জমে না । |
নিয়মিত শরীরচর্চা ও খেলাধুলা করা । | নিয়মিত শরীরচর্চা করলে শরীরের প্রত্যেকটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সচল থাকে। রক্ত সঞ্চালন ঠিক থাকে । শরীরের স্বাভাবিক বিকাশ অব্যাহত থাকে। কাজ করার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। খেলাখুলা শরীরচর্চার একটি অংশ। তাছাড়া খেলাধুলা একটি বিনোদনমূলক কাজও। এটি একইসাথে আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখে এবং মনকে প্রফুল্ল করে। মন প্রফুল্ল থাকলে কাজেকর্মে মন বসে। মানুষের আচার- আচরণ স্বাভাবিক ও সুন্দর থাকে। তাই বলা যায়, শরীরচর্চা ও খেলাধুলার ফলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে । |
রাতে আগে ঘুমানো ও খুব ভোরে ঘুম থেকে ওঠা । | রাতে আগে ঘুমানো এবং খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে। অতিরিক্ত রাত জাগলে দেহ ও মনে ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। শরীর ও মন সুস্থ রাখতে হলে খুব সকালে ঘুম থেকে উঠতে হবে। সকালের আবহাওয়া থাকে স্নিগ্ধ ও কোমল। সকালে ঘুম থেকে উঠলে সারাদিনের কাজের জন্য প্রস্তুত হওয়া যায়। রাতে আগে ঘুমানো ও খুব ভোরে ঘুম থেকে ওঠা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী । |
প্রতিদিন গোসল করা ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা । | প্রতিদিন গোসল করলে শরীরের ময়লা, অদৃশ্য জীবাণু ও ঘামের দুর্গন্ধ দূর হয়ে যায়। শরীর ভালো থাকে। ফলে শরীরে রোগজীবাণু বাসা বাঁধতে পারে না। নিয়মিত গোসলের পাশাপাশি নিজেকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা উচিত। তাছাড়া আশেপাশের পরিবেশ ও ব্যবহার্য সবকিছু পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে । |
জামা-কাপড় পরিষ্কার রাখা ও সাবান দিয়ে হাত ধোয়া। | জামা-কাপড়ে ধুলাবালি লেগে ময়লা হয়। ঘামে ভিজে দুর্গন্ধ হয়। ফলে জামা-কাপড়ে রোগজীবাণু রাখা ও সাবান দিয়ে হাত বাসা বাঁধে। তাই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন কাপড় পরলে শরীর ও মন ভালো থাকে। হাত দিয়ে কাজকর্ম করা হয়। তাই হাতে অনেক রোগজীবাণু লেগে থাকতে পারে। সাবান ও জীবাণুনাশক দিয়ে হাত ধুলে এসব রোগজীবাণু থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। ফলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে । |
নখ ও চুল কাটা। | নখ বড় রাখলে নখের ভেতরে ময়লা জমে। খাবারের মাধ্যমে বা অন্য কোনোভাবে এই ময়লা দেহাভ্যন্তরে প্রবেশ করে। ফলে আমরা অসুস্থ হই। তাই নখ বড় হলে নখ কাটা উচিত। তাছাড়া নিয়মিত চুল না কাটলে চুলে উকুন হয়, রোগজীবাণু বাসা বাঁধে। তাই চুল ছোট করে রাখা উচিত । |
ছবি আঁকা ও ফুলের বাগান করা। | যেসব কাজ মন ভালো রাখে সেগুলো করাই হলো মনের যত্ন। অনেকে মনের যত্নে ছবি আঁকে। বাগান করা। আবার কেউ ফুলের বাগান করে আনন্দ পায়। ফলে মন ভালো থাকে এবং কাজে মনোযোগ সৃষ্টি হয় । |
বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেওয়া। | বন্ধু-বান্ধবের সাথে আড্ডা দিলে মন প্রফুল্ল থাকে এবং পারস্পরিক সম্পর্ক দৃঢ় হয়। ফলে সামাজিক স্বাস্থ্য সুরক্ষিত থাকে । |
আত্মীয়-স্বজনের যোগাযোগ করা। | অবসর সময়ে আত্মীয়-স্বজনের সাথে সরাসরি কিংবা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে খোঁজখবর নিলে আত্মীয়তার বন্ধন দৃঢ় হয় যার ইতিবাচক প্রভাব স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে। |
সেশন ২
কাজ ২ তোমার দৈনন্দিন সময় কীভাবে অতিবাহিত কর তা ছক আকারে উপস্থাপন কর এবং কাজগুলো তোমার ভালো থাকাকে কীভাবে প্রভাবিত করে তা দেখাও।
উদ্দেশ্য : আমার দৈনন্দিন কাজ পর্যবেক্ষণ করে ভালো বা মন্দ থাকার ওপর ভিত্তি করে সচেতনতা অর্জন ।
কাজের ধরন : একক কাজ ।
উপকরণ : পাঠ্যপুস্তক, কাগজ, কলম, স্কেল, পেনসিল, রাবার ইত্যাদি ।
কাজের নির্দেশনা :
- দৈনন্দিন জীবনে যে কাজগুলো করি সেগুলো ভেবে বের করি।
- ছকটিতে প্রতিদিনের কাজ সকাল, দুপুর, বিকাল এবং রাত চারটি ধাপে ভাগ করে লিপিবদ্ধ করি ।
- প্রতিদিনের কাজগুলো ভালো থাকাকে কীভাবে প্রভাবিত করে তা বিশ্লেষণ করি ।
৮ম শ্রেণির স্বাস্থ্য সুরক্ষা ২০২৪ || ১ম অধ্যায় শিখনকালীন ও সামষ্টিক মূল্যায়ন প্রস্তুতি শিখে নিই
আরো দেখুন
বরিশাল ইতিহাস ঐতিহ্য
বরিশাল ইতিহাস ঐতিহ্য ।। বরিশাল বাংলাদেশের একটি প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী অঞ্চল। এর ইতিহাস ও সংস্কৃতি দীর্ঘ এবং সমৃদ্ধ। বরিশালকে বলা...
ফ্রী শিক্ষামূলক ভিডিও মেকার,শিক্ষামূলক ভিডিও কিভাবে করা যায়
ফ্রী শিক্ষামূলক ভিডিও মেকার,শিক্ষামূলক ভিডিও কিভাবে করা যায়।। শিক্ষামূলক ভিডিও তৈরি করতে কিছু ধাপ অনুসরণ করা প্রয়োজন। এখানে কিছু ধাপ...
দাঁত ও দাঁতের মাড়ি সুস্থ রাখতে চাইলে যেসব কাজ গুলো করা জরুরী
প্রতিটি মানুষের সকল মন্ত্রের মূল চাবিকাঠী স্বাস্থ্য! স্বাস্থ্য ভালো থাকলে মন ভালো থাকে, কাজের অগ্রগতিও ভাড়ে, স্বাস্থ্য ভালো আপনার সব...
শান্তিগঞ্জের বগুলারকাড়া গ্রামের স্কুল মাঠে কাবাডি খেলা
শান্তিগঞ্জের বগুলারকাড়া গ্রামের স্কুল মাঠে কাবাডি খেলা।। সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি।। গ্রামবাংলার প্রাচীনতম ঐতিহ্য বাংলাদেশের জাতীয় খেলা কাবাডি(হা ডু ডু) খেলার ঐতিহ্য...
নমুনা উত্তর :
আমার দৈনন্দিন সময়
ভালো/খারাপ ছিলাম | কী কী কারণে ভালো/খারাপ ছিলাম | ||
১ম দিন | সকাল | ভালো ছিলাম | খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠেছি। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হয়ে প্রার্থনা করেছি। পাখির কিচির মিচির ডাক শুনেছি এবং সূর্যোদয়ের দৃশ্য অবলোকন করেছি। তাছাড়া সকালের সতেজ আবহাওয়ায় শরীরচর্চা করেছি। এরপর হাত-মুখ ধুয়ে পড়তে বসেছি। পড়া শেষ করে গোসল সেরেছি। গোসল সেরে নাস্তা খেয়ে স্কুলে গেছি। |
দুপুর | ভালো ছিলাম | স্কুল থেকে এসে হাত মুখ ধুয়ে খাবার খেয়েছি। খাবার খেয়ে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়েছি। | |
বিকাল | ভালো ছিলাম | বন্ধুদের সাথে মাঠে কিছুক্ষণ খেলাধুলা করে সুন্দর সময় কাটিয়েছি। | |
রাত | ভালো ছিলাম | হাত মুখ ধুয়ে পড়তে বসেছি। পড়া শেষ করে খাবার খেয়েছি। এরপর আমার পছন্দের গল্পের বই পড়তে পড়তে ঘুমিয়েছিলাম । | |
২য় দিন | সকাল | খারাপ ছিলাম | ঘুম থেকে দেরি করে উঠেছি। সময়াভাবে শরীরচর্চা করতে পারিনি। সকালে পড়ার জন্য তেমন সময় পাইনি। নাস্তা সেরে স্কুলে গেছি। স্কুলে গিয়ে পড়া দিতে পারিনি। |
দুপুর | খারাপ ছিলাম | স্কুল থেকে এসে জাঙ্কফুড খেয়েছি। পেটে ব্যথা হয়েছে। | |
বিকাল | খারাপ ছিলাম | বিকেলে খেলাধুলা করতে ভালো লাগেনি। বন্ধুদের সাথে সময় কাটাতেও ইচ্ছা হয়নি। সবকিছু সময়মতো না করলে আমার কিছু ভালো লাগে না । তাই সকাল থেকে মনটা খারাপ ছিল । | |
রাত | খারাপ ছিলাম | সন্ধ্যার পরে পড়তে বসেছিলাম। মন ও শরীর ভালো না থাকায় পড়ায় মনোযোগী হতে পারিনি। স্কুলের পড়া শেষ করতে পারিনি। রাতের খাবার খেয়েছি। খাবার খেয়ে পড়তে ভালো লাগছিল না। ঘুম আসতে দেরি হয়েছে কারণ সকালে দেরি করে ঘুম থেকে উঠেছি। রাতে অনিদ্রা হয়েছিল। |
কাজ-২ এর পারদর্শিতার মাত্রা নির্ণয় :
পারদর্শিতা সূচক | পারদর্শিতার মাত্রা | ||
D | O | Δ | |
৮.৮.১.১ অন্যকে পরিষ্কার- পরিচ্ছন্ন রাখতে উদ্যোগ নিচ্ছে। | অন্যকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে উৎসাহ দিচ্ছে। | অন্যকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে নির্দেশনা দিচ্ছে। | অন্যকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে সহায়তা করছে। |
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।