অষ্টম শ্রেণির বাংলা মহান স্বাধীনতা দিবস ও তরুণ প্রজন্মের প্রেরণা ।। নতুন করিকুলাম || অষ্টম শ্রেণির বাংলা টেলিভিশন বা রেডিওর সংবাদ উপস্থাপন 2024 | সমাধান : অষ্টম শ্রেণীর বাংলা ১ম পত্রের ২য় অধ্যায়টি হতে গুরুত্বপূর্ণ সব সমাধানগুলো গুলো আমাদের এই পোস্টে পাবেন। অতএব সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।
২. স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস কিংবা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বক্তৃতা
স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে বক্তৃতা
শ্রদ্ধেয় সভাপতি, মাননীয় প্রধান অতিথি, সম্মানিত বক্তাবৃন্দ, উপস্থিত সুধীমণ্ডলী এবং সকল শ্রোতাকে জানাই সালাম ও আন্তরিক শুভেচ্ছা । আজ ২৬শে মার্চ, মহান স্বাধীনতা দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে বাংলার পূর্ব আকাশে রক্ত লাল হয়ে উদিত হয়েছিল একটি নতুন সূর্য । বিশ্বের বুকে জন্ম নিয়েছিল বাংলাদেশ নামক নতুন একটি দেশ ।
আমরা কীভাবে আমাদের প্রিয় স্বাধীনতা পেলাম সে সম্পর্কে কিছু কথা না বললেই নয় । আমি আমার বক্তব্যের শুরুতে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীনতার মহান স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে।
সাথে আরও স্মরণ করছি বাংলার বীর সন্তানদের যাঁদের রক্তের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি আমাদের এই স্বাধীনতা। সেই সাথে স্মরণ করছি সব মা-বোনের কথা, যাদের বলি দিতে হয়েছিল নিজেদের সম্ভ্রমকে।
১৯৪৭ সালের ১৪ই আগস্ট পাকিস্তান স্বাধীনতা লাভ করে, আর ১৫ই আগস্ট ভারত স্বাধীনতা লাভ করে। এরপর পাকিস্তান হয়ে যায় দুই ভাগে বিভক্ত। আজকের বাংলাদেশকে বলা হতো পূর্ব পাকিস্তান আর বর্তমান পাকিস্তানকে বলা হতো পশ্চিম পাকিস্তান ।
অষ্টম শ্রেণির বাংলা মহান স্বাধীনতা দিবস ও তরুণ প্রজন্মের প্রেরণা
আরো দেখুন
বরিশাল ইতিহাস ঐতিহ্য
বরিশাল ইতিহাস ঐতিহ্য ।। বরিশাল বাংলাদেশের একটি প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী অঞ্চল। এর ইতিহাস ও সংস্কৃতি দীর্ঘ এবং সমৃদ্ধ। বরিশালকে বলা...
ফ্রী শিক্ষামূলক ভিডিও মেকার,শিক্ষামূলক ভিডিও কিভাবে করা যায়
ফ্রী শিক্ষামূলক ভিডিও মেকার,শিক্ষামূলক ভিডিও কিভাবে করা যায়।। শিক্ষামূলক ভিডিও তৈরি করতে কিছু ধাপ অনুসরণ করা প্রয়োজন। এখানে কিছু ধাপ...
দাঁত ও দাঁতের মাড়ি সুস্থ রাখতে চাইলে যেসব কাজ গুলো করা জরুরী
প্রতিটি মানুষের সকল মন্ত্রের মূল চাবিকাঠী স্বাস্থ্য! স্বাস্থ্য ভালো থাকলে মন ভালো থাকে, কাজের অগ্রগতিও ভাড়ে, স্বাস্থ্য ভালো আপনার সব...
শান্তিগঞ্জের বগুলারকাড়া গ্রামের স্কুল মাঠে কাবাডি খেলা
শান্তিগঞ্জের বগুলারকাড়া গ্রামের স্কুল মাঠে কাবাডি খেলা।। সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি।। গ্রামবাংলার প্রাচীনতম ঐতিহ্য বাংলাদেশের জাতীয় খেলা কাবাডি(হা ডু ডু) খেলার ঐতিহ্য...
পাকিস্তান রাষ্ট্র পরিচালনা করার ক্ষমতা একচেটিয়াভাবে ছিল পশ্চিম পাকিস্তানিদের হাতে। যার ফলে আমরা মানে পূর্ব পাকিস্তানি বাঙালিরা কোনো অধিকার ভোগ করতে পারছিলাম না। আর এই বৈষম্য আমরা বাঙালিরা মেনে নিতে পারিনি। এরপর থেকেই পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে এ দেশের মানুষের আন্দোলনের সূচনা হয় ।
পরবর্তী সময়ে ১৯৫২ সালে বাঙালিরা প্রথম মাথা তুলে দাঁড়ায়। আমাদের দেশের সোনার ছেলেরা উর্দু ভাষার পরিবর্তে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে রাজপথে নামে। শুরু হয়ে ভাষাযুদ্ধ।
কিন্তু পাকিস্তানিরা পারেনি বাঙালির ঐক্যবদ্ধতার সাথে। তারপর থেকেই পাকিস্তানের জুলফিকার আলী ভুট্টো, ইয়াহিয়া খান, টিক্কা খান বাঙালিদের বিরুদ্ধে নানা ধরনের ষড়যন্ত্রের জাল বুনতে থাকে ।
তারা আমাদেরকে শিক্ষা, সংস্কৃতি, চাকরি সবকিছু থেকে বঞ্চিত করে দেয়। এসবের প্রতিবাদে ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে এক ঐতিহাসিক জনসভায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেন- “এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।” বঙ্গবন্ধুর এই ঘোষণার পর থেকেই বাংলার জনতা পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অসহযোগ আন্দোলন শুরু করে।
পশ্চিম পাকিস্তানিরা যখন বাঙালির সাহস দেখে দিশেহারা তখন তারা নীলনকশা করে। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী রাজধানীতে এক নৃশংস হতাযজ্ঞ চালায়। তারা ২৫শে মার্চ মধ্যরাতের পরে বাংলার অবিসংবাদী নেতা বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারের আগে অর্থাৎ ছাব্বিশে মার্চ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। আর এর পর থেকেই শুরু হয় স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধ।
এরপর দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর আমরা স্বাধীন হই। পরিশেষে বলতে চাই, যাঁদের রক্ত ও সম্ভ্রমের বিনিময়ে আমরা আজকের এই স্বাধীন রাষ্ট্রের মুক্ত হাওয়ায় প্রাণভরে শ্বাস নিতে পারছি তাঁদের কথা আমরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম মনে রাখব। এই আশা ব্যক্ত করে আমার সংক্ষিপ্ত বক্তব্য এখানেই শেষ করলাম। সবাইকে ধন্যবাদ ।
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে বক্তৃতা
সম্মানিত সভাপতি, মাননীয় প্রধান অতিথি ও প্রিয় সুধীমণ্ডলী, সবাইকে জানাই আমার সালাম ও আন্তরিক শুভেচ্ছা ।
আজ ১৬ই ডিসেম্বর । মহান বিজয় দিবস। এ দিনটি বাঙালি জাতির জন্য একটি ঐতিহাসিক ও গৌরবময় দিন । এ দিনটিতেই আমরা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের পর বিজয় অর্জন করেছি।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন এই বিজয়ের মূল কারিগর। তিনি বাঙালি জাতির স্বাধীনতার মহান স্থপতি । ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে তিনি বাঙালি জাতির স্বাধীনতার ডাক দেন। তাঁর এই ঘোষণার পরেই সমগ্র বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশমাতৃকাকে রক্ষায় ঝাঁপিয়ে পড়ে।
মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী মুক্তিযোদ্ধারা অসীম সাহস ও বীরত্বের পরিচয় দিয়েছেন। ত্রিশ লাখ শহিদের ও দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে আমরা আমাদের স্বাধীনতা অর্জন করেছি । আমরা তাঁদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই। আজকের এই মহান দিনে আমরা শপথ করি, এক নদী রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীনতাকে চিরদিন ধরে রাখব।
আমরা আমাদের দেশকে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে পরিণত করব। আমরা চাই আমাদের দেশে কোনো দুর্নীতি, অশান্তি, অজ্ঞতা বা অনাহার থাকবে না । আমরা চাই আমাদের দেশে শুধু শান্তি, সুখ ও সমৃদ্ধি থাকবে। আরও চাই যে, আমাদের দেশ বিশ্বের মানচিত্রে একটি নবজাগরণে উদ্দীপ্ত দেশ হিসেবে পরিচিত হোক।
আমরা সবাই মিলে এই লক্ষ্য অর্জনের চেষ্টা করব, দেশকে ভালোবাসব। কঠোর পরিশ্রম করব। প্রযুক্তিনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তোলায় দৃঢ়প্রত্যয়ী হব ।
আমরা চাই আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশ একটি আদর্শ দেশ হিসেবে গড়ে উঠুক। আমরা সবাই যে যার দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করব। সমাজের কাছে আমরা প্রত্যেকেই দায়বদ্ধ। আমাদের ঋণ পরিশোধের দায়দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে। ক্ষুর্ধাতকে খাদ্য ও নিরক্ষরকে জ্ঞানের আলো দিয়ে এই স্বাধীনতাকে সার্থক করে তুলতে হবে।
তাই আসুন সব ধরনের বিভেদ-বিচ্ছেদ ভুলে, হানাহানি ও সংঘাত দূর করে, সংকীর্ণ স্বার্থপরতাকে জলাঞ্জলি দিয়ে সবাই মিলে দেশ গড়ার কাজে ব্রতী হই। দেশের ও সমাজের স্বার্থের প্রশ্নে সব বিবেকবান মানুষেরই একযোগে কাজ করা উচিত । সেখানে কোনো বিভেদ নয়, থাকবে ঐক্য-সাম্য।
সুধীবৃন্দ, যারা অসীম ধৈর্য নিয়ে আমার বক্তব্য শুনেছেন আপনাদের সবাইকে অশেষ ধন্যবাদ জানিয়ে আমার বক্তব্য শেষ করছি।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বক্তৃতা
শ্রদ্ধেয় সভাপতি, মাননীয় প্রধান অতিথি, সম্মানিত বক্তাবৃন্দ, উপস্থিত সুধীমণ্ডলী এবং সকল দর্শক-শ্রোতাকে আসসালামু আলাইকুম । সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আমার বক্তব্য শুরু করছি।
আমাদের জাতীয় জীবনে মহান ২১শে ফেব্রুয়ারি এক বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ দিন। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারিতে ভাষাশহিদদের আত্মত্যাগ বিশ্ব ইতিহাসে এক অনন্য নজির/দৃষ্টান্ত হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।
মাতৃভাষার জন্য বুকের তাজা রক্ত দিয়েছিলেন এ দেশের জনগণ। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি ভাষা আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে শহিদদের প্রতি জানাচ্ছি গভীর শ্রদ্ধা ও সালাম। আমাদের প্রিয় মাতৃভাষা বাংলার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তদানীন্তন পাকিস্তান সরকারের ১৪৪ ধারা ভেঙে শান্তিপূর্ণ মিছিল করতে গিয়ে শহিদ হন সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, শফিউরসহ নাম না-জানা অনেকে ।
ছাত্র-জনতা কেন সেদিন নির্ভীকচিত্তে আন্দোলনে নেমেছিলেন? কেন ছাত্ররা ১৪৪ ধারা ভাঙার সাহস দেখিয়েছিলেন? কারণ তখনকার শাসকবর্গ পূর্ব বাংলার মানুষের মুখের ভাষা বাংলা কেড়ে নিয়ে বিজাতীয় ভাষা উর্দু আমাদের ওপর জোর করে চাপিয়ে দিতে চেয়েছিল।
গণপরিষদে আমাদের প্রতিনিধি যারা ছিলেন তাদের ন্যায্য দাবি, যুক্তি ও প্রতিবাদ উপেক্ষা করেছিল স্বার্থান্ধ শাসকবর্গ । আমাদের নিজস্ব ভাষা, সংস্কৃতি, ইতিহাস, ঐতিহ্য বাংলার বুক থেকে মুছে ফেলাই ছিল তাদের উদ্দেশ্য।
আর তাদের লক্ষ্য ছিল এ দেশের জাতীয় স্বাতন্ত্র্যকে ধূলিসাৎ করে এ দেশের মানুষকে চিরকালের জন্য গোলাম বানিয়ে রাখা এবং দেশকে উপনিবেশ বানিয়ে চিরকাল শোষণ ও শাসন করা। কিন্তু সচেতন ছাত্রসমাজ ও জনগণ তা হতে দেয়নি।
ছাত্ররা স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেরিয়ে এসে মিছিলে যোগ দিয়েছিলেন, প্রতিবাদে গর্জে উঠেছিলেন, বুলেটের মুখে বুক পেতে দিয়েছিলেন। ছাত্র-ছাত্রীদের সমর্থনে তাদের সাথে যোগ দিয়েছিলেন এ দেশের সচেতন সাধারণ মানুষ। তাদের রক্তে লাল হয়েছিল ঢাকার রাজপথ।
সংসদের অধিবেশনে এই ঘটনার বিচার চেয়ে, তীব্র প্রতিবাদ করে বেরিয়ে এসেছিলেন পূর্ব বাংলার সংসদ সদস্যরা। সারা দেশ প্রতিবাদ মিছিলে প্রকম্পিত হয়েছিল, ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’ স্লোগানে বিজাতীয় শাসকদের ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র বিদীর্ণ হয়েছিল। বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে মেনে নিতে স্বৈরাচারী শাসকবর্গ বাধ্য হয়েছিল।
ভাষা আন্দোলনের পথ ধরেই আন্দোলন-সংগ্রাম করে, মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ী হয়ে আমরা পেয়েছি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ। মর্যাদা ও গৌরবে বাংলাদেশ আজ বিশ্ব সভায় উন্নতশির। মাতৃভাষার প্রতি ভালোবাসার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপনের এ দিনটিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।
২০০০ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি থেকে সারা পৃথিবীতে এ দিনটিকে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়। ২১শে ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহর থেকে শহিদ মিনারের বেদি ফুলে ফুলে ভরে ওঠে; ভাষা নিয়ে কবিতা ও গানে মুখর হয়ে ওঠে শহিদ মিনার প্রাঙ্গণ।
সবশেষে বলতে চাই, একুশের চেতনায় উদ্দীপ্ত হয়ে আমরা যেমন এ দেশের স্বাধীনতা অর্জন করেছি তেমনই যেন সব অন্যায় ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে দেশকে ভালোবাসতে পারি । এই আশা হৃদয়ে ধারণ করে আমার বক্তৃতা শেষ করছি। ধন্যবাদ সবাইকে।
কাজের পারদর্শিতার মাত্রা নির্ণয়
শিখনযোগ্যতা | পারদর্শিতা সূচক | পারদর্শিতার মাত্রা | ||
D | O | Δ | ||
১.৮.২ ব্যক্তিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় পরিসরে যথাযথভাবে প্রমিত বাংলায় কথা বলতে/প্রকাশ করতে পারা | ১.৮.২.১ ব্যক্তিক ও সামাজিক পরিসরে প্রমিত বাংলায় কথা বলতে/প্রকাশ করতে পারছে |
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।