বাংলাদেশ নদ ও নদী নিয়ে সাধারণ জ্ঞান (প্রশ্ন-উত্তর) > বর্তমানে বাংলাদেশের নদীর সংখ্যা প্রায় ৭০০ টি এ নদ-নদীগুলোর উপনদী ও শাখানদী রয়েছে। উপনদী শাখানদীসহ) বাংলাদেশের নদীর মোট দৈর্ঘ্য হলো প্রায় ২২,১৫৫ কিলোমিটার । বাংলাদেশের নদীর সংখ্যা কত এইটা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। আমাদের সমাজে ও বিসিএস ভিত্তিক বইগুলোতে ৭০০ বা ২৩০ টি এই তথ্য প্রচলিত রয়েছে।
প্রিয় শিক্ষার্থী ভাই ও বোনেরা, আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আপনাদের জন্য এই পোস্টে আপনারা পাচ্ছেন গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী থেকে, আরো পাবেন সরকারি যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তুতি, সরকারী চাকরির সাধারণ জ্ঞান,বিসিএস সহ যেকোন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় আসা বিগত বছরের সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন উত্তর,
বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারি এবং প্রাইভেট ব্যাংকে আসা সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন উত্তর, বিসিএস সাধারণ জ্ঞান, সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন এবং বাংলাদেশ ছোটদের সাধারণ জ্ঞান, হ্যান্ডবুক আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি,
বাংলাদেশ নদ ও নদী নিয়ে সাধারণ জ্ঞান (প্রশ্ন-উত্তর)
প্রশ্ন: বাংলাদেশের নদ- নদীর সংখ্যা কত?
উঃ ২৩০ টি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে প্রবাহিত আর্ন্তজাতিক নদীর সংখ্যা কত?
উঃ ৫৭ টি।
প্রশ্ন: উৎস হিসাবে আর্ন্তজাতিক নদীর কয়টি উৎস ভারতে?
উঃ ৫৪টি।
প্রশ্ন: উৎসস্থল হিসাবে আর্ন্তজাতিক নদীর কয়টির উৎসস্থল মায়ানমারে?
উঃ ৩টি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের জলসীমায় উৎপত্তি ও সমাপ্ত নদীর নাম কি?
উঃ হালদা ও সাংগু নদী।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের প্রশস্থ নদী কোনটি?
উঃ যমুনা।
সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর: বাংলাদেশের নদী তীরবর্তী শহর
প্রশ্ন: বাংলাদেশের খরস্রোতা নদী কোনটি?
উঃ কর্ণফুলী।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের র্দীঘতম নদী কোনটি?
উঃ সুরমা।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের র্দীঘতম নদ কোনটি?
উঃ ব্রহ্মপুত্র।
প্রশ্ন: ব্রহ্মপুত্র নদের অবস্থান বিশ্বে কততম?
উঃ ২২তম।
প্রশ্ন: ব্রহ্মপুত্র নদের দৈর্ঘ্য কত?
উঃ ২৮৫০ বর্গ কিমি।
প্রশ্ন: ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তি কোথায়?
উঃ হিমালয়ের মানস সরোবর।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে প্রবেশের পূর্বে ব্রহ্মপুত্র কোন কোন দেশের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়?
উঃ তিব্বতে (সান পো নামে) ও ভারতের আসামে (ডিহি নামে)।
প্রশ্ন: কোন জেলার পাশ দিয়ে ব্রহ্মপুত্র বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে?
উঃ রংপুর।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ-মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদীর নাম কি? এর দৈর্ঘ্য কত?
উঃ নাফ নদী। দৈর্ঘ্য ৫৬ কিঃ মিঃ।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ-ভারতকে বিভক্তকারী নদীর নাম কি?
উঃ হাড়িয়াভাঙ্গা।
প্রশ্ন: মেঘনার উৎপত্তিস্থল কোথায়?
উঃ আসামের লুসাই পাহাড়ে।
প্রশ্ন: উৎপত্তিস্থলে মেঘনার নাম কি?
উঃ বরাক নদী।
প্রশ্ন: মেঘনা কি কি নামে বিভক্ত হয়েছে?
উঃ সুরমা ও কুশিয়ারা।
প্রশ্ন: সুরমা ও কুশিয়ারা পুনরায় মিলিত হয়ে কি নাম ধারন করেছে?
উঃ কালনি।
প্রশ্ন: কালনি কোথায় পুনরায় মেঘনা নাম ধারন করেছে?
উঃ ভৈরব বাজারের নিকট।
প্রশ্ন: কর্ণফুলী নদী কোথা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে?
উঃ পার্বত্য চট্টগ্রাম দিয়ে।
প্রশ্ন: কর্নফুলী নদী কোথায় পতিত হয়েছে?
উঃ বঙ্গোপসাগর।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী কোনটি?
উঃ সুরমা, (অমলসিদ থেকে কাকুরিয়া) ২৫০ কিঃমিঃ
প্রশ্ন: পদ্মা নদীর দৈর্ঘ কত?
উঃ ৩২৪ কিঃ মিঃ।
প্রশ্ন: কুশিয়ারা নদীর দৈর্ঘ্য কত?
উঃ ১১০ কিঃ মিঃ
প্রশ্ন: এক কিউসেক বলতে কি বাঝায়?
উঃ প্রতি সেকেন্ডে এক ঘনফুট পানির প্রবাহ।
প্রশ্ন: ঢাকা শহরকে রক্ষার জন্য বুড়ীগঙ্গা নদীর তীরে যে বাঁধ দেয়া হয় তার নাম কি?
উঃ বাকল্যান্ড বাঁধ।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের কৃত্রিম হৃদ কোনটি?
উঃ রাঙ্গামাটি জেলার কাপ্তাই হ্রদ।
প্রশ্ন: কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়?
উঃ ১৯৬২ সালে।
প্রশ্ন: কাপ্তাই হ্রদ আয়তন কত?
উঃ ৬৮৬.৯১ বর্গ কি.মি.।
প্রশ্ন: কোন নদী তিব্বতের মানস সরোবর হতে উৎপন্ন হয়েছে?
উঃ ব্রহ্মপুত্র।
ক্রিকেট খেলা নিয়ে সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্ন: ব্রহ্মপুত্র নদ কোন জেলার ভেতর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে?
উঃ কুড়িঁগ্রাম।
প্রশ্ন: ব্রহ্মপুত্র নদের প্রধান শাখার নাম কি?
উঃ যমুনা।
প্রশ্ন: পদ্মা নদী মেঘনার সাথে কোথায় মিলিত হয়েছে?
উঃ চাঁদপরে।
প্রশ্ন: পদ্মা নদী যমুনার সাথে কোথায় মিলিত হয়েছে?
উঃ গোয়ালন্দ।
প্রশ্ন: মেঘনা নদী ব্রহ্মপুত্রের সাথে কোথায় মিলিত হয়েছে?
উঃ ভৈরব বাজার।
প্রশ্ন: পদ্মা কোন জেলার ভেতর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে?
উঃ রাজশাহী।
প্রশ্ন: ভারত ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণ করেছেন কোন নদীর উপর?
উঃ গঙ্গা।
প্রশ্ন: পানি বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য কাপ্তাই বাঁধ দেয় হয়েছে কোন নদীর উপরে?
উঃ কর্ণফুলী।
প্রশ্ন: গঙ্গা নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায়?
উঃ হিমালয় পর্বতের গঙ্গোত্রী হিমবাহ।
প্রশ্ন: পদ্মা নদীর ভারতীয় অংশের নাম কি?
উঃ গঙ্গা।
প্রশ্ন: তিস্তা উৎপত্তিস্থল কোথায়?
উঃ হিমালয় পর্বত।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের প্রধান নদী বন্দর?
উঃ নারায়নগঞ্জ।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের নদী গবেষনা ইনস্টিটিউট কোথায়?
উঃ ফরিদপুর।
প্রশ্ন: কোন সালে ফারাক্কা ব্যারেজের নির্মান কাজ শেষ হয়?
উঃ ১৯৭৪ সালে।
প্রশ্ন: কোন সাল থেকে ফারাক্কা বাঁধ চালু হয়?
উঃ ১৯৭৫ সালে।
প্রশ্ন: ফারাক্কা বাঁধের দৈঘ্য কত?
উঃ ৭৩৬৩ ফুট ৬ ইঞ্চি।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।