নতুন করিকুলাম || অষ্টম শ্রেণির বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট || সাধু থেকে প্রমিত ভাষায় রূপান্তর কর 2024 | সমাধান : অষ্টম শ্রেণীর বাংলা ১ম পত্রের ২য় অধ্যায়টি হতে গুরুত্বপূর্ণ সব সমাধানগুলো গুলো আমাদের এই পোস্টে পাবেন। অতএব সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।
সেশন ৫
গল্প হতে সাধু ভাষার বাক্যকে প্রমিত বাক্যে রূপান্তর, প্রমিত উচ্চারণ অনুশীলনের জন্য বিষয় নির্ধারণ ও স্ক্রিপ্ট প্রস্তুতি।
কাজ-২ নিচের অনুচ্ছেদটিকে সাধু থেকে প্রমিত ভাষায় রূপান্তর কর ।
নমুনা উত্তর :
সাধু : প্রাঞ্জলতা রচনার বড়ো গুণ। তুমি যাহা লিখিবে লোকে পড়িবামাত্র যেন তাহা বুঝিতে পারে। যাহা লিখিলে, লোকে যদি তাহা না বুঝিতে পারে, তবে লেখা বৃথা, কিন্তু অনেক লেখক এই কথা মনে রাখেন না। কতগুলি নিয়ম আর কতকগুলি কৌশল মনে রাখিলে রচনা খুব প্রাঞ্জল করা যায়। দুই রকমই বলিয়া দিতেছি।
প্রমিত : প্রাঞ্জলতা রচনার বড়ো গুণ। তুমি যা লিখবে লোকে পাড়া মাত্র যেন তা বুঝতে পারে। যা লিখলে, লোকে যদি তা না বুঝতে পারে, তাহলে লেখা বৃথা, কিন্তু অনেক লেখক এ কথা মনে রাখেন না। কতগুলো নিয়ম আর কতগুলো কৌশল মনে রাখলে রচনা খুব প্রাঞ্জল করা যায় । দু রকমই বলে দিচ্ছি।
নতুন করিকুলাম || অষ্টম শ্রেণির বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট || সাধু থেকে প্রমিত ভাষায় রূপান্তর কর
আরো দেখুন
দাঁত ও দাঁতের মাড়ি সুস্থ রাখতে চাইলে যেসব কাজ গুলো করা জরুরী
প্রতিটি মানুষের সকল মন্ত্রের মূল চাবিকাঠী স্বাস্থ্য! স্বাস্থ্য ভালো থাকলে মন ভালো থাকে, কাজের অগ্রগতিও ভাড়ে, স্বাস্থ্য ভালো আপনার সব...
শান্তিগঞ্জের বগুলারকাড়া গ্রামের স্কুল মাঠে কাবাডি খেলা
শান্তিগঞ্জের বগুলারকাড়া গ্রামের স্কুল মাঠে কাবাডি খেলা।। সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি।। গ্রামবাংলার প্রাচীনতম ঐতিহ্য বাংলাদেশের জাতীয় খেলা কাবাডি(হা ডু ডু) খেলার ঐতিহ্য...
একজন মানবিক সমাজসেবক সাজ্জাদ পারভেজ
একজন মানবিক সমাজসেবক সাজ্জাদ পারভেজ ॥ গেস্ট ব্লগিং॥ নিজের পরিচিতি নয়, যার কাজ শুধু সামাজিক কাজের মধ্যে নিজেকে লুকিয়ে রাখা।...
নতুন করিকুলাম || অষ্টম শ্রেণির বাংলা অধ্যায় ২ নজরে ‘রেলের পথ
নতুন করিকুলাম || অষ্টম শ্রেণির বাংলা অধ্যায় ২ বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর 2024 | সমাধান : অষ্টম শ্রেণীর বাংলা ১ম...
‘কাজ-৩] নিচের বাক্যগুলোকে সাধু থেকে চলিত ভাষায় রূপান্তরিত কর।
নমুনা উত্তর :
বাক্যগুলো চলিত ভাষায় রূপান্তর করা হলো,
সাধু | চলিত |
|
|
নতুন করিকুলাম || অষ্টম শ্রেণির বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট || সাধু থেকে প্রমিত ভাষায় রূপান্তর কর
কাজের পারদর্শিতার মাত্রা নির্ণয়.
শিখনযোগ্যতা | পারদর্শিতা সূচক | পারদর্শিতার মাত্রা | ||
D | O | Δ | ||
১.৮.২ ব্যক্তিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় পরিসরে যথাযথভাবে প্রমিত বাংলায় কথা বলতে/প্রকাশ করতে পারা | ১.৮.২.১ ব্যক্তিক ও সামাজিক পরিসরে প্রমিত বাংলায় কথা বলতে/প্রকাশ করতে পারছে |
অ্যাসাইনমেন্ট – মূল্যায়ন নির্দেশিকা অনুসরণে বাড়ির কাজ (একক কাজ) | |
অ্যাসাইনমেন্ট | |
সম্পাদনায় | নির্দেশনায় |
শিক্ষার্থীর নাম :——————————- | শিক্ষকের নাম :——————————- |
শ্রেণি :——————————- | বিষয় :——————————- |
রোল :——————————- | তারিখ ——————————-: |
অ্যাসাইনমেন্ট | নির্দেশনা |
প্রমিত ভাষা কী? প্রমিত ভাষার রূপ ও ইতিহাস বর্ণনা কর। | প্রমিত ভাষা সম্পর্কে বই থেকে পড়ে লিখতে হবে। |
নমুনা উত্তর :
অ্যাসাইনমেন্টের শিরোনাম : প্রমিত ভাষার রূপ ও ইতিহাস বর্ণনা ।
প্রমিত ভাষা : বাংলাদেশের অঞ্চলগত ভাষার পার্থক্যের কারণে বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে । এই সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য বাংলা ভাষার একটি আদর্শ মান ধরা হয়েছে।
আর এই আদর্শ মানই হলো চলিত ভাষা । এই ভাষা ব্যবহার করলে দেশের যেকোনো অঞ্চলে একে অন্যের কথা সহজে বুঝতে পারবে। এই চলিত ভাষাই বর্তমানে প্রমিত ভাষা নামে অভিহিত হচ্ছে।
প্রমিত ভাষার রূপ : প্রমিত ভাষায় আবার দুটি রূপ দেখা যায়। লেখ্য প্রমিত এবং কথ্য প্রমিত। আনুষ্ঠানিক কথা বলার ক্ষেত্রে কথ্য প্রমিত ভাষা ব্যবহৃত হয় । আর লিখিত যোগাযোগের ক্ষেত্রে লেখ্য প্রমিত ভাষা ব্যবহার করা হয় ।
প্রমিত ভাষার ইতিহাস : প্রমথ চৌধুরীকে প্রমিত ভাষার জনক বলা হয় । কারণ তিনিই প্রমিত ভাষার আদর্শ মান ঠিক করে দিয়েছেন। ১৯১৪ সালে ‘সবুজপত্র’ পত্রিকায় তিনি প্রথম এই ভাষা সম্পর্কে আলোচনা করেন।
মূল্যায়ন নির্দেশিকা অনুসরণে দলগত কাজ
সহপাঠীরা মিলে যার যার আঞ্চলিক ভাষায় গল্প করবে। ভাষা শুনে তার অঞ্চলের নাম চিহ্নিত করে পোস্টরের মাধ্যমে বোর্ডে লিখে রাখ ।
সহায়ক নির্দেশনা
কাজের ধরন : দলগত কাজ ।
কাজের উদ্দেশ্য : প্রমিত ভাষায় কথা বলার ও লেখার দক্ষতা উন্নয়ন ।
উপকরণ : পোস্টার পেপার, কলম, পেনসিল, স্কেল, রং পেনসিল, ইরেজার, শার্পনার ।
কাজের ধারা :
শিক্ষকের নির্দেশনা অনুসরণে প্রথমে সহপাঠীরা মিলে কয়েকটি দল গঠন কর।
দলের ছাত্রছাত্রীরা আলোচনা করে কারা কোন নমুনা উত্তরটি তৈরি করব তা ঠিক করে নেবে।
অঞ্চলভেদে সহপাঠীরা জোড়ায় জোড়ায় ভাগ হয়ে যাবে।
‘আপনি কেমন আছেন’ এ কথাটি যে যার অঞ্চলের ভাষায় বলবে এবং বোর্ডে অঞ্চলের নাম উল্লেখ করে কথাটি পোস্টার আকারে লিখে রাখবে।
শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশনা
অ্যাসাইনমেন্ট বাড়ি থেকে তৈরি করে এনে বিদ্যালয়ে জমা দিতে হয়। অ্যাসাইনমেন্ট করার সময় নির্দেশনা ও ধাপগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ করবে।
পোস্টারটি পাঠ্যবইয়ের বিষয়বস্তুর আলোকে প্রণীত হয়েছে। শিখনকালীন মূল্যায়নের জন্য এগুলো অতীব গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় বুঝে প্র্যাকটিস করবে।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।