৫ম শ্রেণি | বাংলা | ঘাসফুল কবিতার প্রশ্ন উত্তর | PDF: পঞ্চম শ্রেণির বাংলা বিষয়টির ঘাসফুল কবিতাটি হতে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সব প্রশ্ন উত্তর গুলো আমাদের এই পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে। অতএব সম্পূর্ণ পোস্টটি মনযোগ সহকারে পড়ুন।
ঘাসফুল
জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র
পাঠ্যবই থেকে বহুনির্বাচনি প্রশ্ন
সঠিক উত্তরটি খাতায় লেখ।
১) ঘাসফুলেরদেখতে কেমন হয়?
ক. বড় বড় হয়
খ ছোট ছোট হ
গ. শুধুই সাদরঙের হ
ঘ. শুধুই লাল রঙের হয়
২) ঘাসফুলেরকী করতে মানকরেছে?
ক. ফুল ছিঁড়তে
খ. ফুলের ঘ্রাণ নিতে
গ. ফুল দেখতে
ঘ. ফুল দেখে খুশি হতে
৩) ঘাসফুলেরহাওয়াতে কী করে?
ক. উড়াল দেয়
খ. পাপড়ি উড়িয়ে দে
গ. মাথদোলায়
ঘ. হেসে ওঠে
৪) গাছেরও প্রাণ আছে তাই
ক. গাছের পাতছেঁড়উচিত
খ. গাছের ফুল ছেঁড়উচিত
গ. গাছের পাতবফুল ছেঁড়উচিত নয়
ঘ. গাছ লাগানো উচিত নয়
৫) ঘাসফুলদের দেখে আমরকী শিখতে পারি?
ক. জীবনকে আনন্দের সাথে উপভোগ করা
খ. আনন্দ করথেকে বিরত থাকা
গ. সূর্য ওঠার আগে ঘুম থেকে ওঠ
ঘ. নীল আকাশের বাঁশি শোনা
৬) ঘাসফুলেরকেমন বাতাসে দোলে?
ক. ঝোড়ো বাতাসে
খ. দখিনবাতাসে
গ. পুবালি বাতাসে
ঘ. শান্ত বাতাসে
৭) কবিতাংশে কী প্রকাশিত হয়েছে?
(ক) ঘাসফুলদের কষ্টের কথ
(খ) ঘাসফুলদের আনন্দময় জীবনের কথ
(গ) ফুল নছেঁড়ার কথ
(ঘ) ফুলের সুঘ্রাণের কথ
৮) ‘কিরণ’ শব্দের অর্থ কী?
(ক) সূর্য
(খ) রূপকথ
(গ) আলো
(ঘ) তারা
৯) ‘ধরা’ শব্দের অর্থ কি?
(ক) ফড়িং
(খ) মেঘ
(গ) পৃথিবী
(ঘ) শিশির
১০) ঘাসফুল দেখে কী হতে বলহয়েছে?
(ক) আনন্দিত
(খ) বিষণ
(গ) কৌত‚হলী
(ঘ) অনাগ্রহী
১১) ঘাসফুল ও সূর্যের মধ্যে মিল কোথায়?
(ক) দুজন একসাথে মাথদোলায়
(খ) দুজন একসাথে হেসে ওঠে
(গ) দুজনই আলো ছড়ায়
(ঘ) দুজনই ঘাসের বুকে ফোটে
পাঠ্যবই থেকে বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তর
১) খ ছোট ছোট
২) ক. ফুল ছিঁড়তে
৩) গ. মাথদোলায়
৪) গ. গাছের পাতবফুল ছেঁড়উচিত নয়
৫) ক. জীবনকে আনন্দের সাথে উপভোগ করা
৬) ঘ. শান্ত বাতাসে
৭) (খ) ঘাসফুলদের আনন্দময় জীবনের কথা;
৮) (গ) আলো;
৯) (গ) পৃথিবী;
১০) (ক) আনন্দিত;
১১) (খ) দুজন একসাথে হেসে ওঠে।
পাঠ্যবই থেকে প্রশ্নের উত্তর লিখন
নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।
১) ঘাসফুলগুলো কোন কোন রঙের হয়?
উত্তর : ঘাসফুলগুলো লাল, নীল ও সাদরঙের হয়।
২) ঘাসফুলেরহাওয়াতে মাথদোলায় কেন?
উত্তর : ঘাসফুলেরআনন্দে বেঁচে থাকতে ভালোবাসে। হাওয়াতে মাথদুলিয়ে তারতাদের মনের আনন্দকে প্রকাশ করে।
৩) ঘাসফুলেরকীভাবে হেসে ওঠে?
উত্তর : সকালে সূর্যের আলোয় চারদিকে আলোকিত হয়। নানরঙের ঘাসফুলগুলোও তখন ঝকমক করে ওঠে। দেখে মনে হয়, সূর্যের কিরণ লেগেছে বলে তারযেন হাসছে।
৪) ঘাসফুলদের প্রতি আমরকেমন আচরণ করব? কেন?
উত্তর : ঘাসফুলদেরও প্রাণ রয়েছে। তাই আমরতাদের ছিঁড়ে কষ্ট দেব না। ঘাসফুলের আনন্দময় জীবন দেখে আমর জীবনকে উপভোগ করতে শিখব।
৫) হাওয়াতে কারমাথদোলাচ্ছে?
উত্তর : ঘাসফুলেরহাওয়াতে মাথদোলাচ্ছে।
৬) ঘাসফুল আমাদের কাছে কী মিনতি করছে? কেন করছে?
উত্তর : ঘাসফুলদের আমরযেন ছিঁড়ে বপায়ে দলে কষ্ট নদিই আমাদের কাছে ঘাসফুল এই মিনতি করেছে।
গাছে ফুল ফুটলে তগাছেই সুন্দর মানায়। তাই গাছ থেকে ফুল ছেঁড়উচিত নয়। গাছে ফোটফুলের সৌন্দর্য দেখে আমরযেন আনন্দ পাই আর ফুল বফুলগাছকে যেন কষ্ট নদিই সেই মিনতি করেছে ঘাসফুল।
৭) ঘাসফুল কার সাথে নিজেকে তুলনকরেছে? কীভাবে তুলনকরেছে?
উত্তর : ঘাসফুল নিজেকে ধরার বুকের স্নেহ-কণার লাল নীল সাদহাসি হিসেবে তুলনকরেছে।
পৃথিবীর বুকে ঘাসেরযেন স্নেহের ছোট ছোট বিন্দু হিসেবে বেড়ে ওঠে। সে ঘাসে যে রং-বেরঙের ফুল ফোটে, তাদের দেখে যেন মনে হয় ঘাসের মুখে লেগে থাকলাল নীল সাদহাসির ঝলকানি।
৮) ফুল মানুষকে কীভাবে আনন্দ দেয়?
উত্তর : ফুল প্রকৃতির এক বিস্ময়। এর সৌন্দর্য তুলনাহীন। ফুলের সুগন্ধে আমাদের মন ভরে যায়। ফুল তার সৌন্দর্য ও সুবাস দিয়ে মানুষকে আনন্দ দেয়।
৯) ঘাসফুলেরকী শোনে?
উত্তর : ঘাসফুলেররূপকথআর নীল আকাশের বাঁশি শোনে।
১০) ঘাসফুলেরহাওয়াতে কী করে? আকাশে তারফুটলে ঘাসফুলেরকী করে?
উত্তর : ঘাসফুলেরহাওয়াতে মাথদোলায়।
আকাশে তারফুটলে ঘাসফুলেররূপকথও নীল আকাশের বাঁশি শুনতে শুনতে শান্ত বাতাসে দোলে।
১১) লাল নীল সাদহাসি বলতে কাদের বোঝানো হয়েছে? সূর্যের আলো ফুটে উঠলে ঘাসফুলেরকী করে?
উত্তর : লাল নীল সাদহাসি বলতে ঘাসফুলদের বোঝানো হয়েছে।
সূর্যের আলো ফুটলে ঘাসফুলেরসেই আলোতে যেন হেসে ওঠে আর মনের আনন্দে মাথনাড়িয়ে দুলতে থাকে।
পাঠ্যবই থেকে মূলভাব লিখন
কবিতাংশটির মূলভাব লেখ।
উত্তর : ঘাসফুলেরঘাসের বুকে নানরঙের হাসির আভার মতো ছড়িয়ে থাকে। সূর্যের আলোতে তারযেন ঝকমকিয়ে হেসে ওঠে। আর আনন্দে মাথদোলায়। আকাশে তারফুটলে ঘাসফুলেররূপকথও নীল আকাশের বাঁশি শুনতে শুনতে শান্ত বাতাসে দোলে। এককথায় ঘাসফুলেরখুব আনন্দে জীবনটাকে উপভোগ করে।
পাঠ্যবই বহিভর্ত যোগ্যতাভিত্তিক প্রশ্ন
নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।
গাছপালআমাদের পরম বন্ধু। আমাদের প্রাত্যহিক প্রয়োজন মেটাতে গাছের অবদান অনস্বীকার্য। গাছ থেকেই আমরপাই খাদ্য, বস্ত্র তৈরির উপাদান, বাসগৃহ ও আসবাবপত্র নির্মাণের কাঠ।
গাছ আমাদের বেঁচে থাকার জন্য অপরিহার্য অক্সিজেনের জোগান দেয়। আমরনিঃশ্বাসের সাথে যে বিষাক্ত কার্বন ডাই-অক্সাইড ত্যাগ করি তগাছ গ্রহণ করে পরিবেশ দূষণ রোধ করে। বৃক্ষ ঝড় ও বন্যপ্রতিরোধেও ভূমিকরাখে। একটি দেশের প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় দেশের মোট আয়তনের শতকর২৫ ভাগ বনভূমি প্রয়োজন হলেও আমাদের আছে মাত্র ১৭ ভাগ।
যআছে তাও মানুষের লোভের কারণে দ্রæত নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে। অবাধে গাছ কেটে পর্যাপ্ত পরিমাণে গাছ নলাগালে আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশ হুমকির সম্মুখীন হবে। তাই বেশি বেশি গাছ লাগাতে হবে।
সঠিক উত্তরটি উত্তরপত্রে লেখ।
১) অনুচ্ছেদে বলহয়েছে
(ক) নানধরনের গাছপালসম্বন্ধে
(খ) গাছপালার প্রয়োজনীয়তসম্বন্ধে
(গ) প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কে
(ঘ) পরিবেশ দূষণ সম্বন্ধে
২) কোনটি ছাড়আমরবেঁচে থাকতে পারব না?
(ক) কার্বন ডাই-অক্সাইড
(খ) কাঠ
(গ) অক্সিজেন
(ঘ) বস্ত্র
৩) বৃক্ষ শব্দে ‘ক্ষ’ যুক্ত বর্ণটিতে নিচের কোন বর্ণগুলো রয়েছে?
(ক) খ + অ
(খ) ক + ষ
(গ) ক + অ
(ঘ) খ + ষ
৪) একটি দেশের মোট আয়তনের কত ভাগ বনভূমি থাকউচিত?
(ক) শতকর২০ ভাগ.
(খ) শতকর২৫ ভাগ
(গ) শতকর৩০ ভাগ.
(ঘ) শতকর৩৫ ভাগ
৫) পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় আমাদের কী করউচিত?
(ক) নদী ভরাট করা
(খ) বেশি করে গাছ কাটা
(গ) বেশি করে গাছ লাগানো
(ঘ) বনভূমি উজাড় করা
উত্তর : ১) (খ) গাছপালার প্রয়োজনীয়তসম্বন্ধে; ২) (গ) অক্সিজেন; ৩) (খ) ক+ষ; ৪) (খ) শতকর২৫ ভাগ; ৫) (গ) বেশি করে গাছ লাগানো।
নিচে কয়েকটি শব্দ ও শব্দার্থ দেওয়হলো। উপযুক্ত শব্দ দিয়ে নিচের বাক্যগুলোর শূন্যস্থান পূরণ কর।
শব্দ —————-অর্থ
নির্মাণ —————-তৈরি করা।
হুমকি —————-ভীতি প্রদর্শন।
অনস্বীকার্য —————-অস্বীকার করযায় নএমন।
প্রাত্যহিক —————-দৈনিক, প্রতিদিনের।
অপরিহার্য —————-আবশ্যক, যার কোনো বিকল্প নেই।
পর্যাপ্ত—————- যথেষ্ট।
ক) আমাদের স্বাধীনতঅর্জনের ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান —————-।
খ) সবার জন্য —————- খাবার রাখআছে।
গ) চৌধুরী সাহেব একটি ভবন —————- করাচ্ছেন।
ঘ) মামাই আমাদের —————- বাজার করে দেন।
ঙ) শরীর সুস্থ রাখতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান কর—————-।
উত্তর : ক) অনস্বীকার্য; খ) পর্যাপ্ত; গ) নির্মাণ; ঘ) প্রাত্যহিক; ঙ) অপরিহার্য।
নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।
ক) গাছের চারটি উপকারিতলেখ।
উত্তর : গাছের চারটি উপকারিতহলো-
১) গাছ থেকে আমরখাদ্য পাই।
২) গাছ থেকে আমরবস্ত্র তৈরির উপাদান পাই।
৩) গাছ থেকে আমরবেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেন পাই।
৪) গাছ বিষাক্ত কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে পরিবেশ দূষণ রোধ করে।
খ) আমাদের বেশি করে গাছ লাগাতে হবে কেন? পাঁচটি বাক্যে লেখ।
উত্তর : পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গাছের ভূমিকঅপরিসীম। একটি দেশের প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় মোট আয়তনের শতকর২৫ ভাগ বনভূমি থাকজরুরি। অথচ আমাদের আছে মাত্র ১৭ ভাগ। সেইটুকুও মানুষের লোভের ফলে দ্রæত বিনষ্ট হয়ে যাচ্ছে। যে কারণে আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশ আজ হুমকির সম্মুখীন। পরিবেশ রক্ষায় তাই বেশি করে গাছ লাগাতে হবে।
গ) নিজের বাড়িতে গাছপালার যতœ নিতে তুমি কী কী করবে? পাঁচটি বাক্যে লেখ।
উত্তর : নিজের বাড়িতে গাছপালার যতœ নিতে আমি যযকরব
১) গাছগুলোর নিয়মিত পরিচর্যকরব।
২) সময়মতো গাছের গোড়ায় সার ও পানি দেব।
৩) নতুন লাগানো কোনো গাছ যেন সূর্যের তাপে ক্ষতিগ্রস্ত নহয়, সেদিকে খেয়াল রাখব।
৪) কোনো চারাগাছ দুর্বল হলে তাতে খুঁটি বেঁধে দেব।
৫) গরু-ছাগল যেন চারাগাছের ক্ষতি নকরতে পারে, সেদিকে খেয়াল রাখব।
ঘ) ‘গাছ আমাদের পরম বন্ধু।’ কথাটি চারটি বাক্যে বুঝিয়ে লেখ।
উত্তর : গাছ থেকে আমরখাদ্য, বস্ত্র, কাঠ, অক্সিজেনসহ জীবনধারণের নানউপাদান পাই। গাছপালআমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় অপরিহার্য। গাছপালছাড়পৃথিবীতে আমাদের বেঁচে থাকাই অসম্ভব হতো। তাই গাছকে আমাদের পরম বন্ধু বলহয়েছে।
যুক্তবর্ণ বিভাজন ও বাক্যে প্রয়োগ
নিচের যুক্তবর্ণগুলো কোন কোন বর্ণ নিয়ে তৈরি ভেঙে দেখাও এবং প্রতিটি যুক্তবর্ণ দিয়ে একটি করে শব্দ গঠন করে বাক্যে প্রয়োগ দেখাও।
কৃ, দ্র, প্ত, স্ব, ম্ম।
উত্তর :
কৃ = ক + ঋ -কার ( ৃ )—————-কৃপণ
—————-লোকটি বেজায় কৃপণ।
দ্র = দ + র-ফল( ্র )—————-ভদ্র
—————-ছেলেটি খুব ভদ্র।
প্ত = প + ত—————-গুপ্তধন
—————-সমুদ্রের নিচে গুপ্তধন আছে।
স্ব = স + ব-ফল( ¦ )—————-স্বাধীন
—————-বাংলাদেশ স্বাধীন দেশ।
ম্ম = ম + ম—————-সম্মান
—————-গুরুজনদের সম্মান করব।
এককথায় প্রকাশ/ক্রিয়াপদের চলিতরূপ লিখন
ক্রিয়াপদের চলিত রূপ লেখ।
দোলাইয়া, ছিঁড়িও, হাসিয়া, ফুটিয়া, করিতেছে।
উত্তর :
ক্রিয়াপদ —————-চলিত রূপ
দোলাইয়া—————-দুলিয়ে
ছিঁড়িও—————-ছিঁড়ো
হাসিয়া—————-হেসে
ফুটিয়া—————-ফুটে
করিতেছে—————-করছে
বিপরীত/সমার্থক শব্দ লিখন
নিচের শব্দগুলোর সমার্থক শব্দ লেখ।
ধরা, মন, হাওয়া, সূর্য, ফুল।
উত্তর :
মূল শব্দ —————-সমার্থক শব্দ
ধরা—————-পৃথিবী, জগৎ।
মন—————-হৃদয়, অন্তর।
হাওয়া—————-বাতাস, সমীরণ।
সূর্য—————-প্রভাকর, ভানু।
ফুল—————-পুষ্প, কুসুম।
নিচের শব্দগুলোর বিপরীত শব্দ লেখ।
ছোট, নরম, হাসি, শান্ত, কষ্ট।
উত্তর :
শব্দ —————-বিপরীত শব্দ
ছোট—————-বড়
নরম —————-শক্ত
হাসি—————-কান্না
শান্ত—————-অশান্ত
কষ্ট—————-আনন্দ
কবিতার চরণ সাজিয়ে লিখন এবং কবিতা, কবির নাম ও প্রশ্নোত্তর লিখন
- চতুর্থ শ্রেণি | বাংলা | পাঠান মুলুকে | অনুশীলনী ও অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর
- চতুর্থ শ্রেণি | বাংলা | কাজলা দিদি | অনুশীলনী ও অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর
- চতুর্থ শ্রেণি | বাংলা | পাখির জগৎ | অনুশীলনী ও অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর
নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
তুলো নমোদের দোলো নপায়ে
সূর্যের সাথে হাসির কিরণে
হাওয়াতে দোলাই মাথা,
শুধু দেখো আর খুশি হও মনে
আমরঘাসের ছোট ছোট ফুল
ছিঁড়ো ননরম পাতা।
ক) কবিতার লাইনগুলো পর পর সাজিয়ে লেখ।
খ) কবিতাংশটি কোন কবিতার অংশ?
গ) কবিতাটির কবির নাম কী?
ঘ) ঘাসফুল আমাদের কী দেখে খুশি হতে বলেছে?
উত্তর :
ক) কবিতার লাইনগুলো নিচে পর পর সাজিয়ে লেখহলো-
আমরঘাসের ছোট ছোট ফুল
হাওয়াতে দোলাই মাথা,
তুলো নমোদের দোলো নপায়ে
ছিঁড়ো ননরম পাতা।
শুধু দেখো আর খুশি হও মনে
সূর্যের সাথে হাসির কিরণে
খ) কবিতাংশটি ‘ঘাসফুল’ কবিতার অংশ।
গ) কবিতাটির কবির নাম জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র।
ঘ) বাহারি ঘাসফুলেরখুব আনন্দে তাদের জীবনকে উপভোগ করে। তাদের মধ্যকার সৌন্দর্য ও আনন্দ দেখে তারআমাদের মনে মনে খুশি হতে বলেছে।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।