SSC | বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় | অধ্যায় ৭ | সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর | PDF : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় পত্রের সপ্তম অধ্যায় হতে গুরুত্বপূর্ণ সব সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর গুলো আমাদের এই পোস্টে পাবেন।
প্রিয় ছাত্র ছাত্রী বন্ধুরা আল্লাহর রহমতে সবাই ভালোই আছেন । এটা জেনে আপনারা খুশি হবেন যে, আপনাদের জন্য বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় পত্রের সপ্তম অধ্যায় হতে গুরুত্বপূর্ণ সব সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি ।
সুতরাং সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আর এইচ এস সি- HSC এর যেকোন বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ সকল সাজেশন পেতে জাগোরিকের সাথে থাকুন।
১ নং সৃজনশীল প্রশ্নঃ
‘ক’ জেলার জেলা প্রশাসক মিসেস ফাহিমা খাতুন বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করতে গিয়ে এক সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, জেলা প্রশাসক জেলার পরিচালক, তত্ত¡াবধায়ক ও নিয়ন্ত্রক। জেলা প্রশাসক হলেন জেলার ‘মধ্যমণি’।
ক. বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকতা কে?
খ. জাতীয় সংসদ কীভাবে শাসন বিভাগকে নিয়ন্ত্রণ করে? ব্যাখ্যা কর।
গ. ‘জেলা প্রশাসক হলেন জেলার মধ্যমণি’- ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের বক্তব্যের আলোকে জেলা প্রশাসকের কার্যাবলি মূল্যায়ন কর।
১ নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তরঃ
ক. বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা প্রধানমন্ত্রী।
খ. প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীসভার জবাবদিহিতা আদায় ও কার্যাবলির ওপর নজরদারির মাধ্যমে জাতীয় সংসদ শাসন বিভাগকে নিয়ন্ত্রণ করে।
গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় শাসন বিভাগ অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রী, ও তার মন্ত্রিসভা শাসন সংক্রান্ত সকল কাজের জন্য জাতীয় সংসদের নিকট দায়ী থাকে। সরকারকে সংসদের কাছে জবাবদিহি করতে হয় এবং সংসদ মুলতুবি প্রস্তাব, নিন্দা প্রস্তাব, প্রধানমন্ত্রী বা মন্ত্রিদের প্রতি প্রশ্ন বা অনাস্থা প্রস্তাবের মাধ্যমে শাসন বিভাগের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে।
গ. জেলা প্রশাসক হলেন জেলার প্রধান প্রশাসনিক কর্মকর্তা।
জেলা প্রশাসক বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের একজন অভিজ্ঞ সদস্য ও প্রশাসনের প্রবীণ কর্মকর্তা। বিভাগীয় কমিশনারের পরেই তার স্থান। জেলা প্রশাসনের সঙ্গে কেন্দ্রের যোগসূত্র বিদ্যামান। বাংলাদেশ সচিবালয়ে জেলা সংক্রান্ত গৃহীত যাবতীয় সিদ্ধান্ত সরাসরি জেলা প্রশাসকের নিকট প্রেরিত হয়।
জেলা প্রশাসক কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত মোতাবেক জেলা প্রশাসন পরিচালনা করেন। তাকে কেন্দ্র করেই জেলার সকল প্রশাসনিক কর্মকান্ড পরিচালিত হয়। জেলা প্রশাসক একই সাথে জেলার প্রধান প্রশাসনিক কর্মকর্তা, ডেপুটি কালেক্টর, ১ম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট, প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা, জেলার প্রধান রিটার্নিং অফিসার এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী র সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এ সকল কারণে জেলা প্রশাসকই হলেন, জেলার মধ্যমণি’। ]
ঘ. জেলা প্রশাসককে কেন্দ্র করে জেলার সমগ্র শাসন আবর্তিত হয়। জেলা প্রশাসকের কার্যাবলি ব্যাপক। নি¤েœ উদ্দীপকের আলোকে জেলা প্রশাসকের কার্যাবলি মূল্যায়ন করা হলো-
জেলার প্রশাসন সংক্রান্ত, রাজস্ব সমন্বয়, স্থানীয় শাসন, মানবতামূলক, বিচার সংক্রান্ত এবং শান্তি রক্ষামূলক সকল ধরনের কাজ করে থাকে জেলা প্রশাসক।
উদ্দীপকে ‘ক’ জেলার প্রশাসক মিসেস ফাহিমা খাতুন তার এক বক্তব্যে জেলা প্রশাসককে জেলার পরিচালক, তত্ত¡াবধায়ক ও নিয়ন্ত্রক বলেন। করণ জেলার এ সকল কাজের দায়িত্বে থাকেন জেলা প্রশাসক নিজে।
জেলা প্রশাসক কেন্দ্রীয় শাসন ব্যবস্থা সচিবালয় হতে গৃহীত শাসন সংক্রান্ত সকল সিদ্ধান্ত ও নীতিমালা বাস্তবায়ন করেন এবং বিভিন্ন সরকারি দফতরের কাজ তদারক করেন। তিনি প্রধান কালেক্টর হিসেবে জেলা ভূমি রাজস্ব ও অন্যান্য কর ধার্য ও আদায় করেন।
জেলা প্রশাসক জেলার স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠানগুলো দেখাশোনা করেন এবং জেলার অভ্যন্তরে অবস্থিত সকল সরকারি দফতরের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করে সেগুলোর সমন্বয় সাধন করেন।
তিনি জেলার একজন প্রথম শ্রেণির বিচারক হিসেবে ফৌজদারি মামলার বিচার করেন এবং জেলার পুলিশ সুপারের সহযোগিতায় নিজ জেলার শান্তি প্রতিষ্ঠা ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা করেন।এগুলোর পাশাপাশি জেলা প্রশাসক জেলার প্রাকৃতিক দুর্যোগে জনগণের জন্য সেবামূলক কাজের দ্বারা তাদের দুঃখ দুর্দশা দূর করতে সচেষ্ট হন।
উপর্যুক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, জেলা প্রশাসক জেলার সকল কার্যাবলির নিয়ন্ত্রক ও তত্ত¡াবধায়ক।
২ নং সৃজনশীল প্রশ্নঃ
দৃশ্য- এ দেশের সবচেয়ে প্রাচীন স্থানীয় প্রতিষ্ঠান
দৃশ্য- স্থানীয় সরকার অধ্যাদেশ ১৯৭৬
ক. বাংলাদেশে কয়টি জেলা আছে?
খ. স্থানীয় স্বায়ত্তশাসনের বৈশিষ্ট্যগুলো কী কী?
গ. দৃশ্য- এর ব্যাপক পরিবর্তিত গঠন ব্যাখ্যা কর।
ঘ. তুমি দৃশ্য – কে কীভাবে মূল্যায়ন করবে? মতামত দাও।
২ নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তরঃ
ক. বাংলাদেশের ৬৪ টি জেলা রয়েছে।
খ. স্থানীয় স্বায়ত্তশাসনের বৈশিষ্ট্যের মাঝে আছে আইনগত ভিত্তি। নির্বাচিত সংস্থা এছাড়া সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় জনগণের অংশগ্রহণের সুযোগ ও করারোপের মাধ্যমে তহবিল সংগ্রহের ক্ষমতা স্থানীয় স্বায়ত্ত শাসনের বৈশিষ্ট্য। সেইসাথে বিস্তৃত কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ণ ও বাস্তবায়ন এবং কেন্দ্রীয় সরকারের প্রভাবমুক্ত হয়ে স্বাধীনভাবে কার্য পরিচালনা করা ইত্যাদি ও অন্যতম বৈশিষ্ট্য।
গ. উদ্দীপকের দৃশ্য দ্বারা স্থানীয় সরকার অধ্যাদেশ-১৯৭৬ কে নির্দেশ করা হয়েছে, যার কাঠামোতে ব্যাপক পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭৬ সালে স্থানীয় সরকার অধ্যাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ, থানা পরিষদ ও জেলা পরিষদ- এই তিন স্তর বিশিষ্ট স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা চালু করা হয়। ১৯৯৭ সালে এ সরকার কাঠামোকে সংশোধিত আইনের মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদ নামে পরিবর্তন করা হয়।
নতুন কাঠামো অনুযায়ী ১০-১৫ টি গ্রামের সমন্বয়ে ৩টি ইউনিয়ন পরিষদ গঠন করা হয়। প্রত্যেক ইউনিয়নে একজন চেয়ারম্যান, নয়জন নির্বাচিত সাধারণ সদস্য ও তিন জন নির্বাচিত মহিলা সদস্য (সংরক্ষিত আসনে) রয়েছে। পূর্বে একটি ইউনিয়নে ৩টি ওয়ার্ড ছিলো, যা সংশোধনের মাধ্যমে ৯টি করা হয়। এই ইউনিয়ন পরিষদের কার্যকাল ৫ বছর।
ঘ. উদ্দীপকের দৃশ্য বাংলাদেশের সর্বাপেক্ষা প্রাচীন স্থানীয় প্রতিষ্ঠান ইউনিয়ন পরিষদকে নির্দেশ করে, যা একটি আদর্শ জনপ্রতিনিধিত্বমূলক স্থানীয় শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করে।
ইউনিয়ন পরিষদ বাংলাদেশের সমাজ কাঠামোতে সবচেয়ে পুরোনো স্থানীয় সরকার হিসেবে কাজ করছে। ১৮৭০ সালে সর্বপ্রথম চৌকিদারি পঞ্চায়েত আইন প্রবর্তিত হয়। এ ব্যবস্থায় ৫ সদস্যবিশিষ্ট একটি কর্তৃপক্ষ আইন শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব নিয়োজিত থাকতো। পরবর্তীতে ১৮৮৫ সালে অধিক দায়িত্বশীল সরকার প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে পাশ হয়ে বঙ্গীয় স্থানীয় আইন।
১৯১৯ সালে পল্লি আইনে ইউনিয়ন বোর্ড নামে একটি মাত্র স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা প্রচলন করা হয়। পাকিস্থান আমলে একে বলা হতো-‘ইউনিয়ন কাউন্সিল’। পরবর্তীতে ১৯৭৬ সালে স্থানীয় সরকার অধ্যাদেশ জারি হয় এবং ইউনিয়ন পরিষদ, থানা পরিষদ ও জেলা পরিষদ গঠিত হয়। পরবর্তীতে ১৯৯৭ সালের সংশোধিত আইনে এ কাঠামোতে ব্যাপক পরিবর্তন আনয়ন করা হয়।
স্থানীয় সরকারের সবচেয়ে প্রাচীন প্রতিষ্ঠান হওয়ার কারণে বাংলাদেশের সামাজিক ও রাজনৈতিক কাঠামোতে ইউনিয়ন পরিষদ ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। গ্রামের মানুষের মধ্যে আইন শৃঙ্খলা বজায় রাখা ও সামাজিক অনুশাসন প্রতিষ্ঠা করা এই প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে ইতিবাচক দিক।
বাংলাদেশের মানুষকে সুষ্ঠু রাজনৈতিক ধারণা ও রাষ্ট্রের প্রতি অনুগত্যের চর্চা করতেও এ প্রতিষ্ঠান অবদান রেখে চলেছে। এক সময় গ্রাম বাংলার শৃঙ্খলা ও শান্তি রক্ষায় উদ্দীপকের দৃশ্য তথা ইউনিয়ন পরিষদের অবদান অনস্বীকার্য।
জ্ঞানমূলক প্রশ্নের উত্তরঃ
প্রশ্ন: ১. বাংলাদেশের আইনসভার নাম কী ?
উত্তর : বাংলাদশের আইনসভার নাম জাতীয় সংসদ।
প্রশ্ন: ২. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভার নাম কী ?
উত্তর : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভার নাম কংগ্রেস।
প্রশ্ন: ৩. বাংলাদেশের রাষ্ট্র প্রধানের উপাধি কী ?
উত্তর: বাংলাদেশের রাষ্ট্র প্রধানোর উপাধি রাষ্ট্রপতি।
প্রশ্ন: ৪. শাসনব্যবস্থায় ¯œায়ুকেন্দ্র কী ?
উত্তর: শাসনব্যবস্থায় ¯œায়ুকেন্দ্র হলো সচিবালয়।
প্রশ্ন: ৫. শহর এলাকার স্থানীয় শাসন সংস্থাটির নাম কী ?
উত্তর: শহর এলাকার স্থানীয় শাসন সংস্থাটির নাম হলো পৌরসভা।
অনুধাবনমূলক প্রশ্নের উত্তরঃ
প্রশ্ন: ১. নির্বাহী বা শাসন বিভাগ বলতে কী বোঝ ?
উত্তর: রাষ্ট্রের শাসনকার্য তথা নিত্যদিনকার প্রাশাসনিক ও দাপ্তরিক কাজ পরিচালনা, আইন শৃঙ্খলা রক্ষা এবং রাষ্ট্রের সার্বিক সিদ্ধান্ত এবং সুবিধাসমূহ বাস্তবায়ন করে যে বিভাগ তাকে শাসন বিভাগ বলে। বিস্তৃত অর্থে রাষ্ট্রপ্রধান থেখে শুরু করে মন্ত্রিসভা, আমলা নিরাপত্তা ও আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, কূটনৈতিক, দাপ্তরিক কর্মকর্তা এমনকি গ্রাম্য চৌকিদারসহ সকল প্রশাসনিক কর্মচারীকে নিয়ে নির্বাহী বা শাসন বিভাগ গঠিত।
প্রশ্ন: ২. বাংলাদেশের নির্বাজী বিভাগের গঠন ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: সরকারের যে বিভাগে আইনুযায়ী রাষ্ট্রের শাসন কাজ পরিচালনা করে তাকে নির্বাহী বিভাগ বলে।
ব্্যাপক অর্থে রাষ্ট্রপধান থেকে শুরু করে গ্রামপুলিশ পর্যন্ত সকলেই নির্বাহী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত। সীমিত অর্থে নির্বাহী বিভাগে বলতে রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান ও মন্ত্রিবর্গ এবং সচিবদেরকে বোঝায়। বাংলাদেশের নির্বাহী বিভাগ রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিপরিষদ নিয়ে গঠিত।
প্রশ্ন: ৩. বাংলাদেশ সরকারের অন্যতম একটি অঙ্গ হলো বিচার বিভাগেÑ ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: সরকারের যে বিভাগ আইন অনুসারে বিচার কাজ পরিচালনা করে থাকে তাকে বিচার বিভাগ বলে।
বাংলাদেশে সরকারের অন্যতম একটি অঙ্গ হলো বিচার বিভাগ। সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা রাষ্ট্রের অন্যতম দায়িত্ব। আইন ভঙ্গকারীদের শাস্তি প্রদান, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, নাগরিকের ব্যাক্তি স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার রক্ষা বহুলাংশে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ বিচারব্যবস্থার ওপর নির্ভরশীল। রাষ্ট্রের সকল আদালত এবং বিচারপতিদের নিয়ে বিচার বিভাগ গঠিত হয়।
প্রশ্ন: ৪. বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির বিচার সংক্রান্ত কাজ ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির বিচার সংক্রান্ত কাজের জন্য সংসদ সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি সুপ্রিমকোর্টের প্রধান বিচারপতিকে নিয়োগ করেন। প্রধান বিচারপতি নিয়োগের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতি কারো পরামর্শ গ্রহণ করেন না। সুপ্রিমকোর্টের অন্য বিচারপতিগণও রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত হন।
- আরো পড়ুন:-পৌরনীতি ও নাগরিকতা সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর প্রথম অধ্যায়
- আরো পড়ুন:-অনার্স প্লেটো:পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা রচনামূলক প্রশ্নোত্তর PDF
- আরো পড়ুন:- PDF অনার্স প্লেটো:পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা রচনামূলক প্রশ্নোত্তর
- আরো পড়ুন:-PDF অনার্স প্লেটো:পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
- আরো পড়ুন:-PDF অনার্স প্লেটো:পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
- আরো পড়ুন:-অনার্স প্লেটো:পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরPDF
প্রশ্ন: ৫. ‘প্রধানমন্ত্রী সরকারি দলের নেতা’ ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রী সরকারি দলের নেতা।
সংসদ ও সংসদের বাইরে দলের নীতি নির্ধারণ ও কর্মসূচি বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখেন। দলীয় নেতা হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী ভূমিকা, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও বিরোধী দলের সাথে সহযোগিতামূলক সম্পর্ক স্থাপন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।