HSC | বাংলা ২য় | ব্যকরণ অংশ : বাক্য রূপান্তর | PDF Download: বাংলা দ্বিতীয় পত্রের বাক্য রূপান্তর হতে গুরুত্বপূর্ণ সব প্রশ্ন উত্তর গুলো আমাদের এই পোস্টে পাবেন।
প্রিয় ছাত্র ছাত্রী বন্ধুরা আল্লাহর রহমতে সবাই ভালোই আছেন । এটা জেনে আপনারা খুশি হবেন যে, আপনাদের জন্য বাংলা দ্বিতীয় পত্র বিষয়টির বাক্য রূপান্তর হতে গুরুত্বপূর্ণ সব প্রশ্ন উত্তর নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি ।
সুতরাং সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আর এইচ এস সি- HSC এর যেকোন বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ সকল সাজেশন পেতে জাগোরিকের সাথে থাকুন।
ব্যকরণ অংশ : বাক্য রূপান্তর
বাক্য রূপান্তর কী?
অর্থের কোনোরূপ পরিবর্তন না করে এক প্রকারের বাক্যকে অন্য প্রকার বাক্যে রূপান্তর করার নামই বাক্য রূপান্তর।
ক) সরল বাক্যকে মিশ্র/জটিল বাক্যে রূপান্তর।
সরল বাক্যকে জটিল বাক্যের রূপান্তর করতে হলে সরল বাক্যের কোনো অংশকে খ বাক্যে পরিণত করতে হয় এবং উভয়ের সংযোগ বিধানে সম্বন্ধস–চক (যদি, তবে, এবং যে, সে প্রভৃতি) পদের সাহায্যে উক্ত খÐবাক্য ও প্রধান বাক্যটিকে পরস্পর যুক্ত করতে হয়।
উদাহরণ :
১. সরল বাক্য : চরিত্রহীন লোক পশুর চেয়েও অধম।
জটিল বাক্য : যে লোক চরিত্রহীন, সে পশুর চেয়েও অধম।
২. সরল বাক্য : দরিদ্রকে সাহায্য কর।
জটিল বাক্য : যে দরিদ্র, তাকে সাহায্য কর।
৩. সরল বাক্য : ভাল ছেলেরা শিক্ষকের আদেশ পালন করে।
জটিল বাক্য : যারা ভাল ছেলে, তারা শিক্ষকের আদেশ পালন করে।
৪. সরল বাক্য : ভিক্ষুককে দান কর।
জটিল বাক্য : যে ভিক্ষা চায়, তাকে দান কর।
৫. সরল বাক্য : আমি তোমাকে নিতে এসেছি।
জটিল বাক্য : আমি তোমাকে নেব বলে এসেছি।
৬. সরল বাক্য : সে তার পিতার ঋণ পরিশোধ করেছে।
জটিল বাক্য : তার পিতা যে ঋণ করেছিল, সে তা পরিশোধ করেছে।
৭. সরল বাক্য : বিদ্যাহীন মানুষ মানুষই নয়।
জটিল বাক্য : যে মানুষ বিদ্যাহীন, সে মানুষই নয়।
৮. সরল বাক্য : তার দর্শনমাত্রই আমরা প্রস্থান করলাম।
জটিল বাক্য : যে-ই তার দর্শন পেলাম, সে-ই আমরা প্রস্থান করলাম।
৯. সরল বাক্য : ভাল ছেলেরা গুরুজনের কথা মেনে চলে।
জটিল বাক্য : যারা ভাল ছেলে, তারা গুরুজনের কথা মেনে চলে।
খ) জটিল বাক্যকে সরল বাক্যে রূপান্তর :
মিশ্র বাক্যকে, সরল বাক্য রূপান্তর করতে হলে মিশ্র বাক্যের অপ্রধান খÐ বাক্যটিকে সংকুচিত করে একটি পদ বা একটি বাক্যাংশে পরিণত করতে হয়।
যথা-
১. জটিল বাক্য : যে ব্যক্তি আশ্রয় গ্রহণ করেছে, তাকে রক্ষা করা উচিত।
সরল বাক্য : আশ্রিত ব্যক্তিকে রক্ষা করা উচিত।
২. জটিল বাক্য : যতদিন জীবিত থাকব, ততদিন এ ঋণ স্বীকার করব।
সরল বাক্য : আজীবন এ ঋণ স্বীকার করব।
৩. জটিল বাক্য : যে মিথ্যা কথা বলে, তাকে কেউ পছন্দ করে না।
সরল বাক্য : মিথ্যাবাদীকে কেউ পছন্দ করে না।
৪. জটিল বাক্য : যাদের বুদ্ধি নেই, তারাই এ কথা বিশ্বাস করবে।
সরল বাক্য : বুদ্ধিহীনরাই একথা বিশ্বাস করবে।
৫. জটিল বাক্য : যে সকল পশু মাংস ভোজন করে, তারা অত্যন্ত বলবান।
সরল বাক্য : মাংসভোজী পশু অত্যন্ত বলবান।
৬. জটিল বাক্য : যে সত্য কথা বলে সবাই তাকে ভালোবাসে।
সরল বাক্য : সত্যবাদীকে সবাই ভালোবাসে।
গ) সরল বাক্যকে যৌগিক বাক্যে রূপান্তর :
সরল বাক্যকে যৌগিক বাক্যে পরিণত করতে হলে সরল বাক্যের কোনো অংশকে নিরপেক্ষ বাক্যে রূপান্তর করতে হয় এবং যথাসম্ভব সংযোজক বা বিয়োজক অব্যয়ের প্রয়োগ করতে হয়।
যেমন-
১. সরল বাক্য : তার প্রচুর সম্পদ থাকলেও সে সুখী নয়।
যৌগিক বাক্য : তার প্রচুর সম্পদ আছে বটে কিন্তু সে সুখী নয়।
২. সরল বাক্য : তিনি আমাকে পাঁচ টাকা দিয়ে বাড়ি যেতে বললেন।
যৌগিক বাক্য : তিনি আমাকে পাঁচটি টাকা দিলেন এবং বাড়ি যেতে বললেন।
৩. সরল বাক্য : পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য এখন থেকেই তোমার পড়া উচিত।
যৌগিক বাক্য : এখন থেকেই তোমার পড়া উচিত, তবেই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারবে।
৪. সরল বাক্য : সত্য কথা বলাতে তুমি মুক্তি পেলে।
যৌগিক বাক্য : তুমি সত্য কথা বলেছ তাই মুক্তি পেলে।
৫. সরল বাক্য : আমি বহু কষ্টে শিক্ষা লাভ করেছি।
যৌগিক বাক্য : আমি বহু কষ্ট করেছি, ফলে শিক্ষা লাভ করেছি।
৬. সরল বাক্য : লতিফ সাহেব বহু পরিশ্রমে জীবনে উন্নতি করেছেন।
যৌগিক বাক্য : লতিফ সাহেব বহু পরিশ্রম করেছেন ফলে জীবন উন্নতি করেছেন।
ঘ) যৌগিক বাক্যকে সরল বাক্যে রূপান্তর করতে হলে :
(র) বাক্যসম–হের একটি সমাপিকা ক্রিয়াকে অপরিবর্তিত রাখতে হয়।
(রর) অন্যান্য সমাপিকা ক্রিয়াকে অসমাপিকা ক্রিয়ায় পরিণত করতে হয়।
(ররর) অব্যয় পদ থাকলে তা বর্জন করতে হয়।
কোনো কোনো স্থলে একটি বাক্যকে হেতুবোধক বাক্যাংশে পরিণত করতে হয়।
যথা-
১. যৌগিক বাক্য : তিনি অসুস্থ তাই অফিসে আসতে পারেন নি।
সরল বাক্য : অসুস্থতার কারণে তিনি অফিসে আসতে পারেন নি।
২. যৌগিক বাক্য : স–র্য অস্ত গেল এবং চাঁদ হেসে উঠল।
সরল বাক্য : স–র্য অস্ত গেলে চাঁদ হেসে উঠল।
৩. যৌগিক বাক্য : তিনি ধনী কিন্ত অত্যন্ত কৃপণ।
সরল বাক্য : তিনি ধনী হলেও অত্যন্ত কৃপণ।
৪. যৌগিক বাক্য : তার বয়স হয়েছে, কিন্তু বুদ্ধি হয়নি।
সরল বাক্য : তার বয়স হলেও বুদ্ধি হয়নি।
৫. যৌগিক বাক্য : সত্য কথা বলি নি সুতরাং বিপদে পড়েছি।
সরল বাক্য : সত্য কথা না বলে বিপদে পড়েছি।
৬. যৌগিক বাক্য : মেঘ গর্জন করে, তবে ময়–র নৃত্য করে।
সরল বাক্য : মেঘ গর্জন করলে ময়–র নৃত্য করে।
৭. যৌগিক বাক্য : সে মিথ্যা কথা বলে এজন্য তাকে সবাই ঘৃণা করে।
সরল বাক্য : মিথ্যা কথা বলার কারণে তাকে সবাই ঘৃণা করে।
ঙ) যৌগিক বাক্যকে জটিল বাক্যে রূপান্তর :
যৌগিক বাক্যের অন্তর্গত পরস্পর নিরপেক্ষ বাক্য দুটোর প্রথমটির প–র্বে ‘যদি’ কিংবা ‘যদিও’ এবং দ্বিতীয়টির প–র্বে ‘তাহলে’ (তাহা হইলে) কিংবা ‘তথাপি’ অব্যয়গুলো ব্যবহার করতে হয়।
উদাহরণ :
১. যৌগিক বাক্য : কঠোর পরিশ্রম কর, নিশ্চয়ই সফল হবে।
জটিল বাক্য : যদি কঠোর পরিশ্রম কর, তবে নিশ্চয়ই সফল হবে।
২. যৌগিক বাক্য : দোষ স্বীকার কর, তাহলে তোমাকে ক্ষমা করা হবে।
জটিল বাক্য : যদি দোষ স্বীকার কর, তাহলে তোমাকে ক্ষমা করা হবে।
৩. যৌগিক বাক্য : সাধনা কর, সিদ্ধিলাভ হবে।
জটিল বাক্য : যদি সাধনা কর তবে সিদ্ধিলাভ হবে।
৪. যৌগিক বাক্য : কনের বাপ সবুর করতে পারতেন কিন্তু বরের বাপ সবুর করতে চাইলেন না।
জটিল বাক্য : যদিও কনের বাপ সবুর করতে পারতেন, তথাপি বরের বাপ সবুর করতে চাইলেন না।
৫. যৌগিক বাক্য : শিশিরের বয়স যথাসময়ে ষোল হল কিন্তু সেটা স্বভাবের ষোল।
জটিল বাক্য : শিশিরের বয়স যে সময়ে ষোল হল, সেটা স্বভাবের ষোল।
৬. যৌগিক বাক্য : সে দরিদ্র কিন্তু চরিত্রবান।
জটিল বাক্য : যদিও সে দরিদ্র, তথাপি সে চরিত্রবান।
চ) জটিল বাক্যকে যৌগিক বাক্যে রূপান্তর :
মিশ্র বাক্যকে যৌগিক বাক্যে পরিবর্তন করতে হলে খÐবাক্যগুলোকে এক একটি স্বাধীন বাক্যে পরিবর্তন করে তাদের মধ্যে সংযোজক অব্যয়ের ব্যবহার করতে হয়।
যেমন-
১. জটিল বাক্য : পৃথিবী যে গোলাকার তা আমরা প্রমাণ করতে পারি।
যৌগিক বাক্য : পৃথিবী গোলাকার এবং এটা আমরা প্রমাণ করতে পারি।
২. জটিল বাক্য : যখন বিপদ আসে, তখন দুঃখও আসে।
যৌগিক বাক্য : বিপদ এবং দুঃখ এক সময়ে আসে।
৩. জটিল বাক্য : যদি সে কাল আসে, তা হলে আমি যাব।
যৌগিক বাক্য : সে কাল আসবে এবং আমি যাব।
৪. জটিল বাক্য : যেহেতু তার ধনসস্পদ আছে এজন্য সে অত্যন্ত গর্বিত।
যৌগিক বাক্য : তার ধনসম্পদ আছে এজন্য সে অত্যন্ত গর্বিত।
৫. জটিল বাক্য : যদিও তার শক্তি নেই তথাপি সাহস আছে।
যৌগিক বাক্য : তার শক্তি নেই কিন্তু সাহস আছে।
৬. জটিল বাক্য : যদিও লোকটি ম–র্খ তথাপি তার চরিত্র ভাল।
যৌগিক বাক্য : লোকটি মুর্খ বটে কিন্তু তার চরিত্র ভাল।
৭. জটিল বাক্য : যদিও তাঁর টাকা আছে, তথাপি তিনি দান করেন না।
যৌগিক বাক্য : তাঁর টাকা আছে, কিন্তু তিনি দান করেন না।
ছ) অস্থিবাচক বাক্যকে নেতিবাচক বাক্যে রূপান্তর:
১. অস্থিবাচক: বিবাহ সম্বন্ধে আমার মত যাচাই করা অনাবশ্যক ছিল।
নেতিবাচক: বিবাহ সম্বন্ধে আমার মত যাচাই করা আবশ্যক ছিল না।
২. অস্থিবাচক: শ্বশুরের ও তাহার মনিবের উপর রাগ হইল।
নেতিবাচক: শ্বশুরের ও তাহার মনিবের উপর রাগ না হইয়া পারিল না।
জ) নেতিবাচক বাক্যকে অস্থিবাচক বাক্যে রূপান্তর:
১. নেতিবাচক: দেশের প্রচলিত ধর্মকর্মে তাঁহার আস্থা ছিল না।
অস্থিবাচক: দেশের প্রচলিত ধর্মকর্মে তাঁহার অনাস্থা ছিল।
২. নেতিবাচক: বইগুলি হৈমর সঙ্গে একত্রে মিলিয়া পড়া অসম্ভব ছিল না।
অস্থিবাচক: বইগুলি হৈমর সঙ্গে একত্রে মিলিয়া পড়া সম্ভব ছিল।
ঝ) নেতিবাচক বাক্যকে প্রশ্নবাচক বাক্যে রূপান্তর:
নেতিবাচক বাক্যকে প্রশ্নবাচক বাক্যে রূপান্তর করতে হলে
(ক) কি, কী ইত্যাদি প্রশ্নবোধক সর্বনাম, ক্রিয়া বিশেষণ, অব্যয়পদ যোগ করতে হয়।
(খ) নেতিবাচক বাক্যের ‘না’ স–চক পদটি বাদ দিতে হয় এবং
(গ) বাক্যের শেষে প্রশ্ন চিহ্ন বসাতে হয়।
যেমন –
১. নেতিবাচক: মানুষটা সমস্ত রাত খেতে পাবে না।
প্রশ্নবাচক: মানুষটা সমস্ত রাত খেতে পাবে কি?
২. নেতিবাচক: এ খবর আমরা কেহই জানিতাম না।
প্রশ্নবাচক: এ খবর আমাদের কেহই কি জানিত?
ঞ) প্রশ্নবাচক বাক্যকে অস্থিবাচক বাক্যে রূপান্তর:
এ ক্ষেত্রে প্রশ্নবাচক বাক্য থেকে (ক) প্রশ্নবাচক অব্যয়
(খ) প্রশ্নচিহ্ন বাদ দিতে হয়। (গ) ‘প্রশ্ন করছি’, ‘জিজ্ঞাসা করছি’, ‘জানতে চাই’, ‘মনে হচ্ছে’ ইত্যাদি ক্রিয়াপদ প্রয়োজন ও সুবিধামতো ব্যবহার করতে হয়। (ঘ) স্বগত প্রশ্নে ‘জানি না’ ক্রিয়াপদ ব্যবহার করা চলে। যেমন –
১. প্রশ্নবাচক: তেমন সব ভদ্রলোকই বা কী সুখে গ্রাম ছাড়িয়া পলায়ন করেন?
অস্থিবাচক: তেমন সব ভদ্রলোকই বা কী সুখে গ্রাম ছাড়িয়া পলায়ন করেন জানি না।
২. প্রশ্নবাচক: একলা যেতে ভয় করবে না তো?
অস্থিবাচক: একলা যেতে ভয় করবে কিনা জানতে চাই।
ট) প্রশ্নবাচক বাক্যকে নেতিবাচক বাক্যে রূপান্তর:
এ ক্ষেত্রে সাধারণত প্রশ্নবাচক বাক্য থেকে (ক) প্রশ্নবাচক অব্যয় বা ক্রিয়া বিশেষণ (কি, কী ইত্যাদি) বাদ দিতে হয়। (খ) প্রশ্নচিহ্ন বাদ দিতে হয় এবং নেতিবাচক শব্দ বর্জন করতে হয়। (না, নয় ইত্যাদি) ও বাক্যের শেষে
(গ) দাঁড়ি বসাতে হয়।
যেমন –
১. প্রশ্নবাচক : পুলিশের লোক জানিবে কী করিয়া?
নেতিবাচক : পুলিশের লোক জানিবে না।
২. প্রশ্নবাচক : তাহারা কি পাষাণ?
নেতিবাচক : তাহারা পাষাণ নয়।
পরীক্ষা উপযোগি অনুশীলনীমূলক প্রশ্নোত্তর
লোভ পরিত্যাগ কর, তুমি সুখে থাকবে। (সরলবাক্য)
উত্তর: লোভ পরিত্যাগ করলে সুখে থাকবে।
পড়াশুনা করলে জীবনে উন্নতি করতে পারবে। (যৌগিক)
উত্তর : পড়াশুনা কর, তাহলে জীবনে উন্নতি করতে পারবে।
দোষ করেছো অতএব শাস্তি পাবে। (মিশ্র)
উত্তর : যেহেতু তুমি দোষ করেছ সেহেতু তুমি শাস্তি পাবে।
মানুষ মরণশীল। (নেতিবাচক)
উত্তর : মানুষ অমর নয়।
এমন লোক নেই যে দেশকে ভালোবাসে না। (অস্থিবাচক)
উত্তর : সকলেই দেশকে ভালবাসে।
পিতা যখন আছেন তখন পুত্রকে খোঁজ কেন? (যৌগিক)
উত্তর : পিতা আছেন সুতরাং পুত্রকে খোঁজ কেন?
শৈশবে তাঁর বাবা মারা যান? (প্রশ্নবোধক)
উত্তর : তার বাবা কি শৈশবে মারা যান?
টাকায় কি সবই হয়? (নেতিবাচক)
উত্তর : টাকায় হয় না এমন কিছু নেই।
ঈদের ছুটিতে আমরা বাড়ি যাব। (জটিলবাক্য)
উত্তর : যখন ঈদের ছুটি হবে তখন আমরা বাড়ি যাব।
অন্ধকে আলো দাও। (জটিল বাক্য)
উত্তর : যিনি অন্ধ তাকে আলো দাও।
যারা দেশপ্রেমিক, তারা দেশকে ভালোবাসে।(সরলবাক্য)
উত্তর : দেশপ্রেমিকেরা দেশকে ভালোবাসে।
তুমি আসবে এবং আমি যাব। (সরলবাক্য)
উত্তর : তুমি আসবে আমি যাব।
ফুল সকলে ভালোবাসে। (প্রশ্নবোধক)
উত্তর : ফুল কে না ভালোবাসে?
দৃশ্যটি বড়ই সুন্দর। (বিস্ময়সূচক)
উত্তর : কী সুন্দর দৃশ্যটি।
বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ। (প্রশ্নবোধক)
উত্তর : বাংলাদেশ কি একটি উন্নয়নশীল দেশ নয়?
সারথির ভূপতির আদেশ পাইয়া, পুনর্বার রথচালন করিলেন। (চলিত)
উত্তর : সারথি ভূপতির আদেশ পেয়ে পুনর্বার রথচালান করলেন।
কেহ করিয়া দিতেছে না। (অস্থিবাচক)
উত্তর : সকলেই কহিয়া দিতে নারাজ।
তিনি দরিদ্র হলেও ভদ্র। (যৌগিক)
উত্তর : তিনিই দরিদ্র কিন্তু ভদ্র।
এজন্যই সকলে তোমাকে প্রিয়ংবদা বলে।(নেতিবাচক)
উত্তর : এজন্যই সকলে তোমাকে প্রিয়ংবদা না বলে পারে না।
আমার নিবাস নাই।(জটিলবাক্য)
উত্তর : যা নিবাস, তা আমার নেই।
তোমার যিনি বাপ তার নাম কী? (সরলবাক্য)
উত্তর : তোমার বাপের নাম কী?
পুলিশের লোক জানিবে কী করিয়া? (নেতিবাচক)
উত্তর : পুলিশের লোক জানবে না।
ভুল সকলেই করে। (প্রশ্নবোধক)
উত্তর: কে ভুল না করে?
আমি এ সাক্ষী চাইনা। (জটিল)
উত্তর : এ সে সাক্ষী তা আমি চাইনা।
যে ভিক্ষা চায় তাকে দান কর।(সরলবাক্য)
উত্তর : ভিক্ষুককে দান কর।
যখন বিপদ আসে তখন দুঃখও আসে।(যৌগিক বাক্য)
উত্তর : বিপদ এবং দুঃখ একই সঙ্গে আসে।
তোমার নাম কী? (অনুজ্ঞাসূচক)
উত্তর : তোমার নাম বল।
আমরাও ইহাদের উপর সহোদর স্নেহ আছে।(নেতিবাচক)
উত্তর : আমারও ইহাদের উপর সহোদর স্নেহ নাই এমন নয়।
যে রক্ষক সেই ভক্ষক। (সরল)
উত্তর : রক্ষকেরাই ভক্ষক হয়।
তারা যাবে না কোথাও। (অস্থিবাচক)
উত্তর : তারা এখানেই থাকবে।
তাদের ঘুম এখনও ভাঙেনি। (অস্থিবাচক)
উত্তর : সে এখনও ঘুমাচ্ছে।
ওরা আগামীকাল আসবে।(প্রশ্নবাচক)
উত্তর : ওরা কি আগামীকাল আসবে না?
মাতৃভূমিকে সকলেই ভালোবাসে।(জটিল)
উত্তর: যা মাতৃভূমি তাকে সকলেই ভালোবাসে।
এখানে আসতেই হলো। (নেতিবাচক)
উত্তর : এখানে না এসে পারলাম না।
জীবনের জন্য বৃক্ষের দিকে তাকানো প্রয়োজন।(অনুজ্ঞাবাচক)
উত্তর : জীবনের জন্য বৃক্ষের দিকে তাকাও।
যাদের বুদ্ধি নেই, তারাই এ কথা বিশ্বাস করবে। (সরল)
উত্তর : কেবল বোকারাই এ কথা বিশ্বাস করবে।
বৃষ্টির অভাবে ফসল নষ্ট হবে। (জটিল)
উত্তর : যদি বৃষ্টি না হয় তবে ফসল নষ্ট হবে।
মুক্তিযুদ্ধের শহিদদের স্মরণ করা উচিত।(যৌগিক)
উত্তর : মুক্তিযুদ্ধের শহিদদের সরণ করা উচিত।
শিশুরা দূষণমুক্ত পরিবেশ চায়। (নেতিবাচক)
উত্তর : শিশুরা দূষিত পরিবেশ চায় না।
এখন খাঁটি জিনিস সহজলভ্য নয়। (অস্থিবাচক)
উত্তর : এখন খাঁটি জিনিস দুর্লভ।
নারী ও শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাও।(অনুজ্ঞাসূচক)
উত্তর : নারী ও শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে আহŸান জানাও।
পঞ্চাশের মন্বন্তরের ঘটনা ছিল অত্যন্ত ভয়াবহ। (বিস্ময়সূচক)
উত্তর : কী ভয়াবহ ছিল পঞ্চাশের মন্বন্তরের ঘটনা।
রচনায় সহজবোধ্য শব্দ ব্যবহার করা উচিত।(জটিল)
উত্তর : যে সব শব্দ সহজবোধ্য সে সব শব্দ রচনায় ব্যবহার করা উচিত।
যেসব পশু মাংস খায়, তারা অত্যন্ত বলবান। (সরল)
উত্তর : মাংসাশী পশু অত্যন্ত বলবান।
বাংলাদেশের চির স্থায়িত্ব কামনা করি।(ইচ্ছাসূচক)
উত্তর : বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
ফরিয়াদি প্রসন্ন গোয়ালিনী। (জটিল)
উত্তর : যিনি ফরিয়াদী তিনি প্রসন্ন গোয়ালিনী।
অনুগ্রহ করে সব খুলে বলুন। (যৌগিক)
উত্তর : অনুগ্রহ করুন এবং সব খুলে বলুন।
মানুষটা সমস্ত রাত খেতে পাবে না। (প্রশ্নবাচক)
উত্তর : মানুষটা সমস্ত রাত খেতে পাবে কি?
ধর্ম আমাদের ইসলাম, কিন্তু প্রাণের ধর্ম আমাদের তারুণ্য।(সরল)
উত্তর : ইসলাম আমাদের ধর্ম হলেও প্রাণের ধর্ম তারুণ্য।
বাড়িটা তারা দখল করেছে। (নেতিবাচক)
উত্তর : বাড়িটা তারা ছাড়েনি।
এখনই ডাক্তার ডাকা উচিত। (অনুজ্ঞাবাচক)
উত্তর : এখনই ডাক্তার ডাক।
দেখি, সে বিছানায় নাই। (অস্থিবাচক)
উত্তর : দেখি সে বিছানায় অনুপস্থিত।
মুক্ত বাতাসে খুব ভালো লাগছে। (বিস্ময়সূচক)
উত্তর : আহ! মুক্ত বাতাসে কতই না ভালো লাগছে।
দেশের সেবা করা উচিত। (অনুজ্ঞাসূচক)
উত্তর : দেশের সেবা কর।
শীতে দরিদ্র মানুষের খুব কষ্ট হয়। (বিস্ময়বোধক)
উত্তর : শীতে দরিদ্র মানুষের কী কষ্ট!
আমি এ সাক্ষী চাই না। (জটিল)
উত্তর : যে সাক্ষী এরকম তাকে আমি চাইনা।
সত্য কথা না বলে বিপদে পড়েছ। (যৌগিক)
উত্তর : সত্য কথা বলনি, তাই বিপদে পড়েছ।
যা বার্ধক্য, তাকে সব সময় বয়সের ফ্রেমে বাঁধা যায় না।(সরল)
উত্তর : বার্ধক্য সব সময় বয়সের ফ্রেমে বাঁধা যায় না।
আমার বুকের ভেতরটা হুহু করিয়া উঠিল।(নেতিবাচক)
উত্তর : আমার বুকের ভেতরটা স্থির রইল না।
আমরা বাঁধা দিতে পারলাম না। (অস্থিবাচক)
উত্তর : আমরা বাঁধা দিতে অপারগ হইলাম।
তার নাম রেশমা। (জিজ্ঞাসাসূচক)
উত্তর : তার নাম কি রেশমা নয়?
হৈম তাহার অর্থ বুঝিল না।(অস্থিবাচক)
উত্তর : হৈম তার অর্থ বুঝিতে অসমর্থ হইল।
সরস্বতী বর দেবেন না। (প্রশ্নবাচক)
উত্তর : সরস্বতী বর দেবেন কি?
ছাত্রদের অধ্যয়নই তপস্যা। (জটিল)
উত্তর : যারা ছাত্র তাদের অধ্যয়নই তপস্যা।
যাদের বুদ্ধি নেই তারাই এ কথা বিশ্বাস করবে। (সরল)
উত্তর : বুদ্ধিহীনরাই একথা বিশ্বাস করবে।
দৃশ্যটি বড়ই সুন্দর।(বিস্ময়সূচক)
উত্তর : কী সুন্দর দৃশ্যটি!
বিদ্বান হলেও তার অহংকার নেই।(যৌগিক)
উত্তর : লোকটি বিদ্বান কিন্তু তার অহংকার নেই।
শাহানার স্বাস্থ্য ভালো।(নেতিবাচক)
উত্তর : শাহানার স্বাস্থ্য খারাপ নয়।
কী ভয়ংকর ঘটনা।(নির্দেশাত্মক)
উত্তর : ঘটনাটি খুব ভয়ংকর।
কীর্তিমানের মৃত্যু নেই।(জটিল)
উত্তর : যারা কীর্তিমান তাদের মৃত্যু নেই।
ছেলেটি অসুস্থতার জন্য অনুপস্থিত।(যৌগিক)
উত্তর : ছেলেটি অসুস্থ এবং এজন্য সে অনুপস্থিত।
যারা পরিশ্রমী তারা সফল হয়। (সরল)
উত্তর : পরিশ্রমী লোকেরাই সফল হয়।
বিড়ালকে বুঝান দায় হইল। (নেতিবাচক)
উত্তর : বিড়ালকে সহজে বুঝানো গেল না।
তারা নিয়মিত শিক্ষার্থী নয়। (অস্থিবাচক)
উত্তর : তারা অনিয়মিত শিক্ষার্থী।
মানুষটা সমস্ত রাত খেতে পাবে না।(প্রশ্নবাচক)
উত্তর : মানুষটা সমস্ত রাত খেতে পাবে কি?
এটি ভারি লজ্জার কথা। (বিস্ময়সূচক)
উত্তর : কী লজ্জার কথা!
দেশের সেবা করা কর্তব্য। (অনুজ্ঞাবাচক)
উত্তর : সকলকে দেশের সেবা করতে হবে।
লোকটি গরীব কিন্তু সৎ।(জটিল)
উত্তর : যদিও লোকটি গরিব কিন্তু সৎ।
যে পরিশ্রম করে, সে সুখী হয়। (সরল)
উত্তর : পরিশ্রমী লোকেরা সুখী হয়।
মাতৃভূমিকে সবাই ভালোবাসে।(নেতিবাচক)
উত্তর : মাতৃভূমিকে কেউ ঘৃণা করে না।
যদিও তুমি ধনী, তথাপি তুমি কৃপণ।(যৌগিক)
উত্তর : তুমি ধনী কিন্তু কৃপণ।
সে কিছুতেই সন্তুষ্ট নয়। (অস্থিবাচক)
উত্তর : সে একেবারেই অসন্তুষ্ট।
মরতে তো একদিন হবেই।(প্রশ্নবাচক)
উত্তর : একদিন সবাইকে মরতে হবে না কি?
দয়া করে কিছু বলবেন না। (নির্দেশাত্মক)
উত্তর : কিছু না বলার জন্য অনুরোধ করছি।
বিপদে অধীর হতে নেই।(অনুজ্ঞাসূচক)
উত্তর : বিপদে অধীর হয়ো না।
শিক্ষিত লোককে সবাই শ্রদ্ধা করেন।(জটিল)
উত্তর : যারা শিক্ষিত তাদেরকে সবাই শ্রদ্ধা করে।
যারা দেশ্রপ্রেমিক তারা দেশকে ভালোবাসে।(সরল)
উত্তর : দেশপ্রেমিক ব্যক্তি দেশকে ভালোবাসে।
ছেলেটি গরিব হলেও মেধাবী।(যৌগিক)
উত্তর : ছেলেটি গরিব কিন্তু মেধাবী।
আজকাল কোন জিনিসই সুলভ নয়। (অস্থিবাচক)
উত্তর : আজকাল সকল জিনিসই দুর্লভ।
এখানে আমি বহুদিন আগে এসেছি।(নেতিবাচক)
উত্তর : এখানে আমি ইদানীং আসি নাই।
ভুল সবার হয়।(প্রশ্নবোধক)
উত্তর : সবার ভুল হয় না কি?
দোষ করেছে অতএব শাস্তি পাবে। (জটিল)
উত্তর : যেহেতু সে দোষ করেছে, অতএব শাস্তি পাবে।
যে অন্ধ তাকে আলো দাও।(সরল)
উত্তর : অন্ধজনে আলো দাও।
আমার এমন কিছু নেই, যা তোমাকে দিতে পারি।(সরলবাক্য)
উত্তর : তোমাকে দেওয়ার মতো আমার এমন কিছু নেই।
দয়া করে সব খুলে বলুন।(যৌগিক বাক্য)
উত্তর : দয়া করুন এবং সব খুলে বলুন।
সে মরবে তবু এ কথা বলবে না। (জটিল বাক্য)
উত্তর : যদিও তাকে মরতে হয়, তথাপি সে একথা বলবে না।
শহীদের মৃত্যু নেই।(অস্থিবাচক বাক্য)
উত্তর : শহীদেরা অমর।
মানুষ মরণশীল।(নেতিবাচক বাক্য)
উত্তর : মানুষ অমর নয়।
দেশের সেবা করবে।(নির্দেশাত্মক বাক্য)
উত্তর : দেশের সেবা করা কর্তব্য।
তোমার দীর্ঘজীবন কামনা করছি। (প্রার্থনাসূচক বাক্য)
উত্তর : তুমি দীর্ঘজীবী হও।
একথাও কোন বাপ ভদ্র সমাজে কবুল করিতে চাহিত না।(প্রশ্নবাচক)
উত্তর : একথাও কোন বাপ ভদ্র সমাজে কবুল করিতে চাহিত কি?
ছাত্রদের অধ্যয়নই তপস্যা।(জটিল)
উত্তর : যারা ছাত্র অধ্যয়নই তাদের সমস্যা।
এতে দোষ কী? (নেতিবাচক)
উত্তর : এতে দোষ নেই।
এটা নিঃসন্দেহে যে, তুলসী গাছটির যতœ নিচ্ছে কেউ।(নেতিবাচক)
উত্তর : সন্দেহ থাকে না যে,তুলসী গাছটির যতœ নিচ্ছে কেউ।
এ অবস্থায় কেউ কাউকে চিনতে পারে না। (অস্থিবাচক)
উত্তর : এ অবস্থায় সকলেই সকলের কাছে অচেনা থাকে।
তোমাকে এই কটা দিন মাত্র জানিলাম, তবু তোমার হাতেই ও রহিল।(সরল)
উত্তর : তোমাকে এই কটা দিন মাত্র জানিলেও তোমার হাতেই ও রহিল।
তোমার নাম কী? (অনুজ্ঞা)
উত্তর : তোমার নাম বলো।
দৃশ্যটি বড়ই সুন্দর। (বিস্ময়সূচক)
উত্তর : দৃশ্যটি কী সুন্দর!
যে রক্ষক সেই ভক্ষক।(সরল)
উত্তর : রক্ষকই ভক্ষক হয়।
সে মরবে তবুও একথা বলবে না।(মিশ্রবাক্য)
উত্তর : যদিও সে মরবে, তবুও একথা বলবে না।
রহিমের স্বাস্থ্য ভালো নয়।
উত্তর : রহিমের স্বাস্থ্য খারাপ।
লোকটি অশিক্ষিত হলেও অভদ্র নয়। (যৌগিক বাক্য)
উত্তর : লোকটি অশিক্ষিত, কিন্তু অভদ্র নয়।
এত সাধনা করলাম কিন্তু তোমার মন পেলাম না। (সরলবাক্য)
উত্তর : এত সাধনা করেও তোমার মন পেলাম না।
দেশের সেবা করা সকলের কর্তব্য। (অনুজ্ঞাসূচক বাক্য)
উত্তর : দেশের সেবা কর।
এতে দোষ কী? (নেতিবাচক বাক্য)
উত্তর : এতে দোষ নেই।
শৈশবে তার বাবা মারা যান। (প্রশ্নবাচক বাক্য)
উত্তর : শৈশবে তারা বাবা কি মারা যান নি?
সুসংবাদটা পেয়ে সে আনন্দিত হল।(জটিলবাক্য)
উত্তর : যখন সুসংবাদটা পেল, তখন সে আনন্দিত হল।
যদি পড়াশুনা না কর, তবে ভবিষ্যৎ অন্ধকার।(যৌগিক বাক্য)
উত্তর : পড়াশুনা করবে না এবং ভবিষ্যৎ অন্ধকার হবে।
লোভ পরিত্যাগ করলে সুখে থাকবে। (জটিল)
উত্তর : যদি লোভ পরিত্যাগ কর, তবে তুমি সুখে থাকবে।
বিদ্বান হলেও তার অহংকার নেই।(যৌগিক)
উত্তর : যদিও তিনি বিদ্বান, তথাপি তার অহংকার নেই।
আমার কথা বিশ্বাস কর, তোমার মঙ্গল হবে।(সরল)
উত্তর : আমার কথা বিশ্বাস করলে তোমার মঙ্গল হবে।
শাহানারার স্বাস্থ্য ভাল। (নেতিবাচক)
উত্তর : শাহানারা স্বাস্থ্য খারাপ নয়।
মিথ্যাবাদীকে কেউ পছন্দ করে না।(অনুজ্ঞা)
উত্তর: মিথ্যাবাদীকে সবাই অপছন্দ করে।
মন দিয়ে লেখাপড়া করা উচিত।(অনুজ্ঞা)
উত্তর : মন দিয়ে লেখাপড়া কর।
হৈম তাহার অর্থ বুঝিল না। (অস্থিবাচক)
উত্তর : হৈম তাহার অর্থ বুঝিতে অপারগ হইল।
ভুল সকলেই করে। (প্রশ্নবাচক)
উত্তর : সকলেই কি ভুল করে না?
সরস্বতী বর দেবেন না। (প্রশ্নবাচক)
উত্তর : সরস্বতী বর দেবেন কি?
পরিশ্রমী লোকেই সাফল্য লাভ করে। (জটিল)
উত্তর : যে লোক পরিশ্রমী, সেই সাফল্য লাভ করে।
পঞ্জিকার পাতা উল্টাতেই থাকিল।
উত্তর : পঞ্জিকার পাতা উল্টানেব বন্ধ হইল না।
যাদের বুদ্ধি নেই, তারাই এ কথা বিশ্বাস করবে। (সরল)
উত্তর : বুদ্ধিহীনরা একথা বিশ্বাস করবে।
একলা যেতে ভয় করবে না তো? (অস্থিবাচক)
উত্তর : একলা যেতে ভয় করবে কি না জানতে চাই।
না মহারাজ, তিনি আশ্রমে নাই। (অস্থিবাচক)
উত্তর : হ্যাঁ মহারাজ, তিনি আশ্রমের বাহিরে আছেন।
প্রিয়ংবদা যথার্থ কহিয়াছেন। (নেতিবাচক)
উত্তর : প্রিয়ংবদা অযথার্থ কহেন নাই।
তাহারা কী পাষাণ? (নেতিবাচক)
উত্তর : তাহারা কী পাষাণ নয়?
জননী ও জন্মভূমি কি স্বর্গের চেয়েও প্রিয় নয়? (নির্দেশসূচক)
উত্তর : জননী ও জন্মভূমি স্বর্গের চেয়েও প্রিয়।
আমি তোমাকে নিতে এসেছি। (জটিল)
উত্তর : আমি সেই ব্যক্তি, যে তোমাকে নিতে এসেছে।
যারা ভালো ছেলে, তারা গুরুজনের কথা মেনে চলে।(সরল)
উত্তর : ভালো ছেলেরা গুরুজনের কথা মেনে চলে।
যদিও সে দরিদ্র, তথাপি সে চরিত্রবান।(যৌগিক)
উত্তর : সে দরিদ্র কিন্তু চরিত্রবান।
ধনীরা প্রায়ই কৃপণ হয়। (জটিল)
উত্তর : যারা ধনী তারা প্রায়ই কৃপণ হয়।
ধনের ধর্ম অসাম্য। (যৌগিক)
উত্তর : ধনের একটা ধর্ম আছে, সেটা অসাম্য।
এতে দোষ কী? (নেতিবাচক)
উত্তর : এতে দোষ নেই।
মন দিয়ে লেখাপড়া করা উচিত। (অনুজ্ঞাসূচক)
উত্তর : মন দিয়ে লেখাপড়া কর।
সত্য কথা না বলে বিপদে পড়েছি। (যৌগিক)
উত্তর : সত্য কথা বলিনি, সুতরাং বিপদে পড়েছি।
ছাত্রদের অধ্যয়নই তপস্যা।(জটিল)
উত্তর : ছাত্রদের যা তপস্যা তা হলো অধ্যায়ন।
সৌরভের স্বাস্থ্য ভালো নয়। (অস্থিবাচক)
উত্তর : সৌরভের স্বাস্থ্য খারাপ।
আজকাল সব জিনিসই দুর্লভ।(নেতিবাচক)
উত্তর : আজকাল কোন জিনিসই সুলভ নয়।
দেশের সেবা করা সকলের কর্তব্য।(অনুজ্ঞাসূচক)
উত্তর : সকলেই দেশের সেবা করবে।
শীতে দরিদ্র মানুষের খুব কষ্ট হয়। (বিস্ময়সূচক)
উত্তর : শীতে দরিদ্র মানুষের কী কষ্ট!
যা বার্ধক্য তা বয়সের ফ্রেমে বাঁধা যায় না। (সরল)
উত্তর : বার্ধক্যকে বয়সের ফ্রেমে বাঁধা যায় না।
সে মরবে, তবু একথা বলবে না। (জটিল)
উত্তর : যদিও সে মরবে, তথাপি একথা বলবে না।
দয়া করে সব কথা খুলে বলুন। (যৌগিক)
উত্তর : দয়া করুন এবং সব কথা খুলে বলুন।
ভালো ছেলেরা শিক্ষকের আদেশ পালন করে।(মিশ্র)
উত্তর : যারা ভালো ছেলে, তারা শিক্ষকের আদেশ পালন করে।
শৈশবে তারা বাবা মারা যান।(প্রশ্নবোধক)
উত্তর : শৈশবে কি তার বাবা মারা যান নি?
মানুষ মরণশীল। (নেতিবাচক)
উত্তর : মানুষ মরণ নয়।
সৎ ব্যক্তি বলে সকলে তাঁকে শ্রদ্ধা করে।(যৌগিক)
উত্তর : তিনি সৎ ব্যক্তি, তাই সকলে তাঁকে শ্রদ্ধা করে।
তুমি অধম, তাই বলে আমি উত্তম হব না কেন? (সরল)
উত্তর : তুমি অধম বলে আমার উত্তম হওয়াতে বাধা নেই।
ধনের ধর্মই অসাম্য।(যৌগিক)
উত্তর : ধনের একটা ধর্ম আছে, সেটা অসাম্য।
মানুষটা সমস্ত রাত খেতে পাবে না। (প্রশ্নবোধক)
উত্তর : মানুষটা সমস্ত রাত খেতে পাবে কী?
আপনি আমায় অবিশ্বাস করছেন। (নেতিবাচক)
উত্তর : আপনি আমায় বিশ্বাস করছেন না।
ওরা তোমাকে পাঠিয়েছে। (নেতিবাচক)
উত্তর : ওরা তোমাকে না পাঠিয়ে পারেনি।
সে কিছুতেই সন্তুষ্ট নয়। (অস্থিবাচক)
উত্তর : সে সবকিছুতেই অসন্তুষ্ট।
আমি অন্য ঘরে যাব না। (অস্থিবাচক)
উত্তর : আমি এ ঘরেই থাকব।
খুব সময় মতো এসে পড়েছি। (অস্থিবাচক)
উত্তর : মোটেই অসময়ে এসে পড়িনি।
একে আমি মরতে দেব না। (অস্থিবাচক)
উত্তর : একে আমি বাঁচিয়ে রাখব।
আদরের দেমাগ করিস না। (অস্থিবাচক)
উত্তর : আদরের দেমাগ করা তোর অনুচিত।
HSC | বাংলা ২য় | কলেজ ভিত্তিক অনুবাদ ১৬১-১৮৫ | PDF Download
HSC | বাংলা ২য় | কলেজ ভিত্তিক অনুবাদ ১৪১-১৬০ | PDF Download
HSC | বাংলা দ্বিতীয় | কলেজ ভিত্তিক অনুবাদ ১২১-১৪০ | PDF Download
HSC | বাংলা দ্বিতীয় | বোর্ড ভিত্তিক অনুবাদ ১০১-১২০ | PDF Download
HSC | বাংলা দ্বিতীয় পত্র | অনুবাদ ৬১-৮০ | Onubad | PDF Download
আরও দু’বার ফোন করেছি। (নেতিবাচক)
উত্তর : আরো দু’বার ফোন না করে পারিনি।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।