পঞ্চম শ্রেণি | বাংলা ব্যকরণ | প্রবন্ধ রচনা ১-৫ | PDF: পঞ্চম শ্রেণির বাংলা বিষয়টির প্রবন্ধ রচনা অংশ হতে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ রচনা সমুহ নিয়ে আমাদের এই পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে। অতএব সম্পূর্ণ পোস্টটি মনযোগ সহকারে পড়ুন।
শ্রেণি : পঞ্চম বিষয় : বাংলা
প্রবন্ধ রচনা
১. আমাদের দেশ
২. গরু
৩. আমাদের গ্রাম
৪. আমাদের বিদ্যালয়
৫. বাংলাদেশের জাতীয় ফুল/ আমার প্রিয় ফুল
৬. বাংলাদেশের নদ-নদী
৭. বাংলাদেশের মৃৎশিল্প/শখের মৃৎশিল্প
৮. বাংলাদেশের প্রাণিজগৎ
৯. সুন্দরবনের প্রাণী
১০. বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ
১১. স্বাধীনতা দিবস
১২. বিজয় দিবস
১৩. একুশে ফেব্রুয়ারি
১৪. সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি/ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১৫. একজন বীরশ্রেষ্ঠ/বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আবদুর রউফ
১৬. বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ
১৭. বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ রুহুল আমিন
১৮. শহিদ বুদ্ধিজীবী/শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস
১৯. স্যার জগদীশচন্দ্র বসু/একজন বাঙালি বিজ্ঞানী
২০. একটি ঐতিহাসিক স্থান/মাটির নিচে যে শহর
আরো দেখুন
২১. নায়াগ্রা জলপ্রপাত
২২. আমার প্রিয় শিক্ষক
২৩. আমার প্রিয় বই
২৪. ফুটবল খেলা/ আমার প্রিয় খেলা
২৫. আমার জীবনের লক্ষ্য
২৬. ছাত্রজীবন/ছাত্রজীবনের দায়িত্ব ও কর্তব্য
২৭. মানুষের বন্ধু গাছপালা/বৃক্ষরোপণ অভিযান/গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান
২৮. স্বদেশপ্রেম
২৯. কম্পিউটার : বিজ্ঞানের বিস্ময়/কম্পিউটার
৩০. বিজ্ঞানের অবদান/দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞান
৩১. ধান
৩২. জাতীয় ফল কাঁঠাল
৩৩. আমার প্রিয় সখ
৩৪. বৈশাখী মেলা
৩৫. বর্ষাকাল
৩৬. শীতের সকাল
প্রবন্ধ রচনার ক্ষেত্রে যা যা প্রয়োজন : প্রবন্ধ রচনার সময় কিছু নিয়মকানুন অনুসরণ করা প্রয়োজন। তাহলে প্রবন্ধের মান বৃদ্ধি পায় এবং পরীক্ষায় অধিক নম্বর পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে
১. প্রবন্ধের বিষয় সম্পর্কে গভীরভাবে চিন্তা করতে হবে।
২. চিন্তাপ্রসূত ভাবগুলো অবশ্যই ধারাবাহিকভাবে সাজাতে হবে।
৩. প্রত্যেকটি ভাব উপস্থাপন করতে হবে পৃথক অনুচ্ছেদে।
৪. একই ভাব, তথ্য বা বক্তব্য বারবার উল্লেখ করা যাবে না।
৫. রচনার ভাষা হতে হবে সহজ, সরল ও প্রাঞ্জল।
৬. উপস্থাপিত তথ্যাবলি অবশ্যই নির্ভুল হতে হবে।
৭. বড় ও জটিল বাক্য যতটা সম্ভব পরিহার করতে হবে।
৮. নির্ভুল বানানে লিখতে হবে।
৯. সাধু ও চলিত ভাষার মিশ্রণ ঘটানো যাবে না।
১০. উপসংহারে সুচিন্তিত নিজস্ব মতামত উপস্থাপন করতে হবে।
১. আমাদের দেশ
সূচনা : ‘সকল দেশের রানি সে যে আমার জন্মভ‚মি।’
সুজলা-সুফলা, শস্য-শ্যামলা আমাদের এই বাংলাদেশ। সবুজে ঘেরা, পাখি ডাকা দেশটির রূপের কোনো শেষ নেই। কবির দেশ, বীরের দেশ, গানের দেশ, মায়ের দেশ- এরকম অনেক নামে এ দেশকে ডাকা হয়।
সীমারেখা ও আয়তন : বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি স্বাধীন দেশ। এর সীমান্তের অধিকাংশ জুড়ে আছে ভারত। আর সামান্য অংশে মিয়ানমার। দক্ষিণে রয়েছে বঙ্গোপসাগর। বাংলাদেশের মোট আয়তন ২, ৪৬, ০৩৭ বর্গ কিলোমিটার।
স্বাধীনতা লাভ : ১৯৭১ সালে এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে।
জনসংখ্যা ও ভাষা : জনসংখ্যার দিক থেকে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম। বর্তমানে দেশটির জনসংখ্যা প্রায় ১৬ কোটি। বাংলা আমাদের মাতৃভাষা। এদেশে অনেক জাতি-গোষ্ঠীর লোক বাস করে। এদের প্রত্যেকেরই রয়েছে নিজস্ব ভাষা। তবে বাংলা-ই আমাদের রাষ্ট্রভাষা।
বিভাগীয় শহরসমূহ : বাংলাদেশকে মোট আটটি বিভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। এগুলো হলোÑ ১। ঢাকা, ২। চট্টগ্রাম, ৩। রাজশাহী, ৪। সিলেট, ৫। বরিশাল, ৬। খুলনা, ৭। রংপুর ও ৮। ময়মনসিংহ। ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী।
জাতীয় প্রতীকসমূহ : বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীকগুলো এদেশের ঐতিহ্যকে তুলে ধরে। এদেশের উল্লেখযোগ্য জাতীয় প্রতীকগুলো হলো : জাতীয় ফুল- শাপলা, জাতীয় ফল- কাঁঠাল, জাতীয় পাখি- দোয়েল, জাতীয় পশু- রয়েল বেঙ্গল টাইগার, জাতীয় মাছ- ইলিশ ইত্যাদি।
ভূ-প্রকৃতি : বাংলাদেশের প্রায় সবটাই সমভ‚মি। সিলেট, চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম ও কুমিল্লার কিছু অংশে পাহাড় রয়েছে। এছাড়া রয়েছে শত-সহস্র আঁকাবাঁকা নদ-নদী।
প্রধান নদনদীসমূহ : বাংলাদেশ দেশ নদীর দেশ। নদীর সাথে এদেশের মানুষের গভীর মিতালি। পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, ও বহ্মপুত্র বাংলাদেশের প্রধান নদী।
ঋতুবৈচিত্র্য : বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। প্রতি দুই মাসে একটি করে ঋতুর পালাবদল ঘটে। একেক ঋতুতে প্রকৃতি একেক সাজে সেজে ওঠে। প্রতিটি ঋতুর সৌন্দর্যই অতুলনীয়। এদেশের অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মূল কারণ এই ঋতুবৈচিত্র্য।
জনজীবনের বৈচিত্র্য : বাংলাদেশে আছে নানা ধর্মের, নানা পেশার লোকজন। বাঙালি ছাড়াও দেশে বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর মানুষ বসবাস করে। তাদের আছে নিজস্ব জীবনযাপন পদ্ধতি। সব ধরনের মানুষ এদেশে মিলেমিশে থাকে।
প্রাকৃতিক সম্পদ : বাংলাদেশ প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ একটি দেশ। গ্যাস আমাদের প্রধান সম্পদ। এছাড়াও রয়েছে কয়লা, চুনাপাথর প্রভৃতি।
উপসংহার : বাংলাদেশ আমাদের গর্ব ও অহংকার। দেশকে আমরা মায়ের মতো ভালোবাসি।
২. গরু
সূচনা : বাংলাদেশের কৃষিভিত্তিক সমাজে গরু সন্তানের মতোই লালিত-পালিত হয়। শান্ত ও নিরীহ প্রকৃতির এই প্রাণীটি খুব সহজেই পোষ মানে।
দৈহিক গড়ন : গরু আড়াই থেকে তিন হাত উঁচু এবং তিন থেকে পাঁচ হাত লম্বা হয়ে থাকে। এর দুটি শিং, দুটি কান, দুটি চোখ, চারটি পা ও একটি লম্বা লেজ আছে। লেজের আগায় এক গোছা চুল থাকে। এই লেজ দিয়ে গরু মশা-মাছি তাড়ায়। এর সারা শরীর ছোট ছোট লোমে ঢাকা। পায়ের খুর দুভাগে বিভক্ত। গরুর মুখের উপরের পাটিতে দাঁত নেই।
বর্ণ : সাদা, কালো, লাল, ধূসর, মিশ্র প্রভৃতি রঙের গরু দেখতে পাওয়া যায়।
খাদ্য : গরুর প্রধান খাদ্য ঘাস। এছাড়া এরা লতাপাতা, ভুসি, খড়, ভাতের মাড় ইত্যাদিও খায়।
উপকারিতা : আমরা গরুর মাংস খাই। গরু আমাদের দুধ দেয়। দুধ দিয়ে ঘি, মাখন, ক্ষীর, ছানা ইত্যাদি মজাদার খাবার তৈরি হয়। এর চামড়া দিয়ে জুতা, ব্যাগ এবং শিং দিয়ে বোতাম, চিরুনি ইত্যাদি তৈরি হয়। ক্ষেতে লাঙল দেওয়া ও গাড়ি টানার কাজে গরুকে ব্যবহার করা হয়। গরুর গোবর অত্যন্ত উৎকৃষ্ট মানের সার।
উপসংহার : গরু অত্যন্ত উপকারী জন্তু। তাই এর যতœ নেওয়া একান্ত প্রয়োজন।
৩. আমাদের গ্রাম
সূচনা : ‘আমাদের ছোট গ্রাম মায়ের সমান
আলো দিয়ে বায়ু দিয়ে বাঁচাইছে প্রাণ।’
আমাদের গ্রামের নাম ঘোপাল। গ্রামটি ফেনী জেলার ছাগলনাইয়া থানায় অবস্থিত। গ্রামের এক পাশ দিয়ে বয়ে গেছে ফেনী নদী।
সৌন্দর্য : আমাদের গ্রামটি ছবির মতো সুন্দর। আম, কাঁঠাল, বটসহ নানা রকম গাছ গাছালিতে গ্রামটি ঘেরা। চারদিকে সবুজ আর সবুজ। বিভিন্ন মৌসুমে ফোটে নানারকম ফুল। গ্রামের মেঠো পথ, সোনালি ধানক্ষেত, ছায়া ঢাকা বাঁশঝাড় দেখলে মন জুড়িয়ে যায়।
গ্রামের মানুষ : আমাদের গ্রামে প্রায় দেড় হাজার লোকের বাস। এখানে আছে নানা পেশার, নানা ধর্মের মানুষ। গ্রামের মানুষ মিলেমিশে বসবাস করে। কেউ ঝগড়াÑবিবাদ করে না।
গ্রামের স্থাপনা : আমাদের গ্রামে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি উচ্চ বিদ্যালয়, একটি লাইব্রেরি, একটি খেলার মাঠ, একটি বাজার, দুটি মসজিদ, একটি মন্দির ও একটি ডাকঘর আছে।
গ্রামের আর্থিক অবস্থা : আমাদের গ্রামের মানুষের আর্থিক অবস্থা মোটামুটি ভালো। গ্রামের মাঠে মাঠে ফলে প্রচুর ধান, পাট, গম, মসুর, সরিষা, আখ ইত্যাদি। বড় বড় পুকুরগুলোতে নানা রকম মাছের চাষ হয়।
উপসংহার : আমাদের গ্রামকে আমরা সবাই মায়ের মতো ভালোবাসি। গ্রামের উন্নয়নে সবাই মিলেমিশে কাজ করার চেষ্টা করি।
৪. আমাদের বিদ্যালয়
সূচনা : “বিদ্যালয়, মোদের বিদ্যালয়,
এখানে সভ্যতারই ফুল ফোটানো হয়।”
বিদ্যালয় হচ্ছে ভালো মানুষ গড়ার কারখানা। আমি যে বিদ্যালয়ে পড়ালেখা করি তার নাম ঘোপাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণি হতে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ানো হয়।
অবস্থান : আমাদের বিদ্যালয়টি ফেনী জেলার ছাগলনাইয়া থানার ঘোপাল গ্রামে অবস্থিত।
বিদ্যালয় ভবন : আমাদের বিদ্যালয় ভবনটি পাকা। এটি উত্তর-দক্ষিণে লম্বা। এতে ১০টি কক্ষ আছে। এগুলোর ভেতর একটি প্রধান শিক্ষক সাহেবের কক্ষ, একটি শিক্ষকদের কক্ষ, একটি অফিস কক্ষ এবং একটি লাইব্রেরি কক্ষ। অন্য কক্ষগুলোতে ক্লাস হয়ে থাকে।
ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকমণ্ডলী : আমাদের বিদ্যালয়ে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা প্রায় ২০০। শিক্ষা দেওয়ার জন্য রয়েছেন ১০ জন সুযোগ্য শিক্ষক। শিক্ষকগণ আমাদেরকে অত্যন্ত আন্তরিকভাবে পড়ান।
লাইব্রেরি : আমাদের বিদ্যালয়ের লাইব্রেরিটি বেশ সমৃদ্ধ। এখানে নানা ধরনের বই রাখা আছে। লাইব্রেরি থেকে বই ধার করে বাড়িতে নিয়েও পড়া যায়।
খেলাধুলা : আমাদের বিদ্যালয়ের সামনে আছে বড় একটি খেলার মাঠ। এখানে আমরা নানা রকম খেলাধুলা করি। বিদ্যালয়ে একজন ক্রীড়া-শিক্ষক আছেন। তিনি নিয়মিত খেলাধুলা ও শরীরচর্চা পরিচালনা করে থাকেন।
অনুষ্ঠান : আমাদের বিদ্যালয়ে নানা ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের জন্য আমাদের বিদ্যালয়টির বেশ সুনাম রয়েছে। প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে আমাদের বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। এছাড়াও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবসসহ বিভিন্ন দিবসে নানা রকম আয়োজন থাকে।
ফলাফল : প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় প্রতি বছর আমাদের বিদ্যালয় থেকে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তিসহ আট-দশজন ছাত্র-ছাত্রী অ+ পায়।
উপসংহার : আমাদের বিদ্যালয়টি একটি আদর্শ প্রাথমিক বিদ্যালয়। এমন একটি বিদ্যালয়ে পড়ালেখা করতে পেরে আমি সত্যিই গর্বিত।
আরো পড়ুনঃ
-
- ৫ম শ্রেণি | বাংলা | প্রার্থনা কবিতার প্রশ্ন উত্তর | PDF
- ৫ম শ্রেণি | বাংলা | ঘাসফুল কবিতার প্রশ্ন উত্তর | PDF
- ৫ম শ্রেণি | বাংলা | ভাবুক ছেলেটি গল্প প্রশ্ন উত্তর | PDF
- ৫ম শ্রেণি | বাংলা | অবাক জলপান নাটকটির প্রশ্ন উত্তর | PDF
৫. বাংলাদেশের জাতীয় ফুল
অথবা, আমার প্রিয় ফুল
সূচনা : বাংলাদেশের জাতীয় ফুল শাপলা। এটি আমাদের দেশের অতি পরিচিত একটি ফুল। এদেশের দিঘি, খাল-বিল, ডোবা ইত্যাদি স্থানে শাপলা ফুটে থাকে। শাপলা আমার প্রিয় ফুল।
বিবরণ : শাপলা হলো একটি লতাগুল্ম ধরনের জলজ উদ্ভিদ। অর্থাৎ এটি পানিতে জন্মায় ও বেড়ে ওঠে। এরা সাধারণত স্রোতবিহীন জলাশয়ে জন্মে। এর মূলটি জলাশয়ের নিচে কাদার ভেতরে থাকে। গোড়া থেকে নল বা ডাঁটা বৃদ্ধি পেয়ে একসময় পানির ওপর ভেসে ওঠে। শাপলার পাতাগুলো গোলাকৃতির এবং বড় বড়।
থালার মতো দেখতে পাতাগুলো পানিতে ভাসমান অবস্থায় থাকে। কুঁড়ি অবস্থায় শাপলা দেখতে অনেকটা কলার মোচার মতো। বর্ষার মাঝামাঝি সময় থেকে শুরু করে শরৎকালের শেষ অবধি এ ফুল ফুটতে দেখা যায়। আমাদের দেশে সাদা, লাল ইত্যাদি রঙের শাপলা ফোটে। তবে সাদা রঙের শাপলাই আমাদের জাতীয় ফুল হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।
সৌন্দর্য : সুগন্ধ না থাকলেও শাপলা দেখতে খুবই সুন্দর। বর্ষাকালে বিলে-ঝিলে ফুটে থাকা শাপলা দেখে মন ভরে যায়।
ব্যবহার : শাপলা ফুল দিয়ে শিশুরা মালা গাঁথে। এর ডাঁটা তরকারি হিসেবে খাওয়া যায়। শাপলার শেকড় বা শালুক পুড়িয়ে বা সিদ্ধ করে খাওয়া হয়।
উপসংহার : শাপলা আমাদের জাতীয় প্রতীক। এদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অন্যতম উপাদান।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।