পঞ্চম শ্রেণি | বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় | অধ্যায় ১১ | সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর: পঞ্চম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়টির ১১ তম অধ্যায়টি হতে বেশ কিছু সংক্ষিপ্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর গুলো আমাদের এই পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে। অতএব সম্পূর্ণ পোস্টটি মনযোগ সহকারে পড়ুন।
অধ্যায় ১১ বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী অনুশীলনীর প্রশ্ন ও সমাধান
অল্পকথায় উত্তর দাও :
প্রশ্ন \ ১ \ পাঁচটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী পোশাকের উদাহরণ দাও।
উত্তর : পাঁচটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী পোশাকের উদাহরণ :
১. ত্রিপুরা মেয়েদের ‘রিনাই’ ও ‘রিসা’।
২. খাসি ছেলেদের ‘ফুংগ মারুং’।
৩. ম্রো মেয়েদের ‘ওয়াংলাই’।
৪. গারো নারীদের ‘দকবান্দা’ বা ‘দকসারি’।
৫. ওঁরাও পুরুষদের ধুতি।
প্রশ্ন \ ২ \ পাঁচটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী উৎসবের উদাহরণ দাও।
উত্তর : পাঁচটি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী উৎসবের উদাহরণ :
১. খাসিদের ‘ফসলহানি’।
২. ম্রোদের জন্ম, বিয়ে, মৃত্যু ইত্যাদিকে ঘিরে উৎসব।
৩. গারোদের ঐতিহ্যবাহী উৎসব ‘ওয়াংগালা’।
৪. ওঁরাওদের প্রধান উৎসবের নাম ‘ফাগুয়া’।
৫. ত্রিপুরাদের নববর্ষের উৎসব।
প্রশ্ন \ ৩ \ পাঁচটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী খাদ্যের উদাহরণ দাও।
উত্তর : পাঁচটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী খাদ্যের উদাহরণ :
১. খাসিদের পান-সুপারি এবংা।
২. ম্রোদের নাপ্পী।
৩. ওঁরাওদের খাবার ভুট্টা।
৪. গারোদের বাঁশের কোড়ল দিয়ে তৈরি করা খাবার।
৫. ত্রিপুরাদের শূকরের মাংস।
প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
প্রশ্ন \ ১ \ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর প্রতি আমরা কীভাবে গণতান্ত্রিক মনোভাব প্রকাশ করতে পারি?
উত্তর : আমাদের আশপাশে বসবাসকৃত ক্ষুদ্র ও বৃহত্তর বহু জাতিসত্তার মানুষের সাথে আমরা সবাই একসাথে লেখাপড়া ও খেলাধুলা করব। পরস্পর পরস্পরকে বিভিন্নভাবে জানারেষ্টা করব এবং সবাই সবার উৎসব অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করব। একে অন্যের ঐতিহ্য সংস্কৃতিকে শ্রদ্ধা জানাব।
কোনো জাতির মানুষকে ছোট করে না দেখে সকলকে ভালোবাসতে পারলে সকল জাতিরোখে সকলকে ভালোবাসতে পারলে সকল জাতির মধ্যে শ্রদ্ধাবোধ বজায় থাকে। এভাবে শ্রদ্ধাবোধ প্রদর্শনের মাধ্যমে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর অধিকারকে স্বীকার করে নিয়ে এবং কার্যত তাদের প্রাধান্য দিয়ে আমরা তাদের প্রতি গণতান্ত্রিক মনোভাব প্রকাশ করতে পারি।
প্রশ্ন \ ২ \ তিনটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ধর্ম সম্পর্কে লেখ।
উত্তর : গারো : গারোদের আদি ধর্মের নাম সাংসারেক। তবে বর্তমানে বেশিরভাগ গারো খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বী।
ত্রিপুরা : ত্রিপুরারা সনাতন ধর্মের অনুসারী। তবে বেশিরভাগই হিন্দু ধর্মাবলম্বী এবং শিব ও কালী পূজা করেন। নিজস্ব কিছু দেব-দেবীর উপাসনাও তারা করেন। যেমন- গ্রামের সকল লোকের মঙ্গলের জন্য তারা ‘কের’ পূজা করেন।
খাসি : খাসিরা বিভিন্ন দেবতার পূজা করেন। তাদের প্রধান দেবতার নাম উবøাই নাংথউ যাকে তারা পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা মনে করেন।
প্রশ্ন \ ৩ \ কোনো একজন মানুষ যে ভিন্ন গোষ্ঠীর তা তুমি কীভাবে বুঝবে?
উত্তর : ভিন্ন গোষ্ঠীর মানুষকে যেভাবেেনা যাবে তা হলো :
১. ভাষার মাধ্যমে;
২. সমাজ ব্যবস্থা ও ধর্মের মাধ্যমে;
৩. এলাকা বা অঞ্চলের মাধ্যমে;
৪. পোশাক ও উৎসবের মাধ্যমে;
৫. খাদ্য ধরনের মাধ্যমে ইত্যাদি।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর
যোগ্যতাভিত্তিক
প্রশ্ন-১ : বাংলাদেশের একটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সনাতনী ধর্মের নাম সাংসারেক। নৃ-গোষ্ঠীটির নাম কী?
উত্তর : নৃ-গোষ্ঠীটির নাম গারো।
প্রশ্ন-২ : গারো নামক ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী দেবতা ‘সালজং’ এর সম্মানে একটি উৎসব পালন করে। এ উৎসবের নাম কী?
উত্তর : এ উৎসবের নাম ওয়াংগালা।
প্রশ্ন-৩ : কৌশিক আচিক ভাষায় কথা বলে। সে কোন নৃ-গোষ্ঠীর অধিবাসী?
উত্তর : সে গারো নৃ-গোষ্ঠীর অধিবাসী।
প্রশ্ন-৪ : সন্তুদের ঐতিহ্যবাহী একটি খাবার বাঁশের কোড়ল দিয়ে তৈরি করা হয়। সন্তু কোন নৃ-গোষ্ঠীর অধিবাসী?
উত্তর : সন্তু গারো নৃ-গোষ্ঠীর অধিবাসী।
প্রশ্ন-৫ : বাংলাদেশর একটি নৃ-গোষ্ঠীর বাড়ি নকমান্দি নামে পরিচিত। নৃ-গোষ্ঠীটির নাম কী?
উত্তর : নৃ-গোষ্ঠীটির নাম গারো।
প্রশ্ন-৬ : লুসিরা উৎসব অনুষ্ঠানে তাদের ঐত্যিবাহী দকসারি পোশাক পরে। লুসিরা কোন নৃ-গোষ্ঠীর অধিবাসী?
উত্তর : লুসির গারো নৃ-গোষ্ঠীর অধিবাসী।
প্রশ্ন-৭ : ‘ক’ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীরা প্রায় ৪০০ বছর পূর্বে তিব্বত থেকে এসে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে বসবাস শুরু করে। ‘ক’ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীটির নাম কী?
উত্তর : ‘ক’ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর নাম গারো।
প্রশ্ন-৮ : সঞ্জুরা তাদের বাড়িকে কিম বলে। সঞ্জু কোন নৃ-গোষ্ঠীর অধিবাসী?
উত্তর : সঞ্জু ম্রো নৃ-গোষ্ঠীর অধিবাসী।
প্রশ্ন-৯ : দিপি তোরাই ধর্মের অনুসারী। সে কোন নৃ-গোষ্ঠীর সদস্য?
উত্তর : দিপি ম্রো নৃ-গোষ্ঠীর সদস্য।
প্রশ্ন-১০ : মহুয়ার প্রিয় খাবার নাপ্পি। মহুয়া কোন নৃ-গোষ্ঠীর অধিবাসী?
উত্তর : মহুয়া ম্রো নৃ-গোষ্ঠীর অধিবাসী।
প্রশ্ন-১১ : শাহেদ তার বন্ধুদের সাথে ‘বিশু’ উৎসব পালন করল। উৎসবটি কোন নৃ-গোষ্ঠীর।
উত্তর : উৎসবটি ত্রিপুরা নৃ-গোষ্ঠীর।
প্রশ্ন-১২ : অরিত্র ‘উমোই’ ভাষায় কথা বলে। অরিত্র কোন নৃ-গোষ্ঠীর অধিবাসী?
উত্তর : অরিত্র ত্রিপুরা নৃ-গোষ্ঠীর অধিবাসী।
প্রশ্ন-১৩ : সুহৃদ একটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর অধিবাসী। তাদের মধ্যে ছেলেরা বাবার এবং মেয়েরা মায়ের সম্পত্তির উত্তরাধিকার লাভ করে। সুহৃদ কোন নৃ-গোষ্ঠীর অধিবাসী?
উত্তর : সুহৃদ ত্রিপুরা নৃ-গোষ্ঠীর অধিবাসী।
প্রশ্ন-১৪ : শাক্য তাদের যেকোনো উৎসব অনুষ্ঠানে নাতং নামের দুল পরে। শাক্য কোন নৃ-গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত?
উত্তর : শাক্য ত্রিপুরা নৃ-গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত।
প্রশ্ন-১৫ : কৌণিকরা তার গ্রামপ্রধানকে মাহাতো বলে। কৌণিক কোন নৃ-গোষ্ঠীর অধিবাসী?
উত্তর : কৌণিকরা ওঁরাও নৃ-গোষ্ঠীর অধিবাসী।
প্রশ্ন-১৬ : ইকবাল তার এক ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর বন্ধুর বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে ফাগুয়া অনুষ্ঠানে যোগ দিল। ইকবালের বন্ধু কোন নৃ-গোষ্ঠীর অধিবাসী?
উত্তর : ইকবালের বন্ধু ওঁরাও নৃ-গোষ্ঠীর অধিবাসী।
প্রশ্ন-১৭ : নূরের বন্ধু এমন একটি জনগোষ্ঠীর লোক যাদের নিজস্ব ভাষা থাকলেও এ ভাষায় লিখিত বর্ণমালা নেই। নূরের বন্ধুদের ভাষার নাম কী?
উত্তর : নূরের বন্ধুর ভাষার নাম মনখেমে।
প্রশ্ন-১৮ : জনদের জাতিসত্তার লোকেরা মায়ানমার সীমান্তের কাছে বান্দরবান জেলার বিভিন্ন উপজেলায় বাস করে। জনরা কোন নৃ-গোষ্ঠীর?
উত্তর : জনরা ম্রো নৃ-গোষ্ঠীর।
প্রশ্ন-১৯ : ইউনেস্কো বাংলাদেশের একটি ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীর ভাষাকে ঝুঁকিপূর্ণ বলেিহ্নিত করেছে। ভাষাটির নাম কী?
উত্তর : ভাষাটির নাম ম্রো।
প্রশ্ন-২০ : সানজিদের অন্যতম সুস্বাদু খাবারের নাম নাপ্পি। তাদের ঐতিহ্যবাহী পোশাকের নাম কী?
উত্তর : সানজিদদের ঐতিহ্যবাহী পোশাকের নাম ওয়াংলাই।
সাধারণ
প্রশ্ন-২১ : গারোরা কোন ভাষায় কথা বলে?
উত্তর : গারোরা ‘আচিক’ ভাষায় কথা বলে।
প্রশ্ন-২২ : ত্রিপুরা জাতিসত্তারা কোন ধর্মাবলম্বী?
উত্তর : ত্রিপুরা জাতিসত্তারা সনাতন হিন্দু ধর্মাবলম্বী।
প্রশ্ন-২৩ : খাসি সমাজের প্রধান দেবতার নাম কী?
উত্তর : খাসি সমাজের প্রধান দেবতার নাম উবøাই নাংথউ।
প্রশ্ন-২৪ : গারোদের প্রধান উৎসবের নাম লেখ।
উত্তর : গারোদের প্রধান উৎসবের নাম ‘ওয়াংগালা’।
প্রশ্ন-২৫ : খাসিদের ভাষার নাম কী?
উত্তর : খাসিদের ভাষার নাম ‘মনখেমে’।
প্রশ্ন-২৬ : বাংলাদেশের তিনটি ক্ষুদ্র জাতিসত্তার নাম লিখ।
উত্তর :বাংলাদেশের তিনটি ক্ষুদ্র জাতিসত্তার নাম হচ্ছে- গারো, খাসি ও ত্রিপুরা।
প্রশ্ন-২৭ : ত্রিপুরা উপজাতি কোন কোন জেলায় বসবাস করে।
উত্তর : ত্রিপুরা উপজাতি বাংলাদেশের রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি এবং বান্দারবান জেলায় বসবাস করে।
প্রশ্ন-২৮ : গারোরা কোথা থেকে বাংলাদেশের আসে?
উত্তর : গারোরা তিব্বত থেকে বাংলাদেশে আসে।
প্রশ্ন-২৯ : ম্রো জাতিসত্তারা কোথায় বসবাস করে?
উত্তর : বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলের জনগোষ্ঠী ম্রো, মায়ানমার সীমান্তের কাছে বান্দরবান জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ম্রো জাতিসত্তা বাস করে।
প্রশ্ন-৩০ : গারোদের পোশাক কেমন?
উত্তর : গারো নারীদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক হচ্ছে দকবান্দা বা দকশাড়ি। আর পুরুষদের পোশাক শার্ট, লুঙ্গি, ধূতি।
প্রশ্ন-৩১ : ওঁরাও জাতিসত্তা কোথায় বাস করে?
উত্তর : বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গের দিনাজপুর, রংপুর, রাজশাহী ইত্যাদি জেলায় ওঁরাও জাতিসত্তা বাস করে।
প্রশ্ন-৩২ : নাতং কী?
উত্তর : ত্রিপুরা নারীরা কানে যে দুল পরে তাকে নাতং বলে।
প্রশ্ন-৩৩ : পূর্বের গারোদের বাড়ির নাম কী?
উত্তর : অতীতে গারোরা নদীর ধারে লম্বা এক ধরনের বাড়ি নির্মাণ করত যার নাম ছিল ‘নকমান্দি’।
প্রশ্ন-৩৪ : ‘খাসি’ জনগোষ্ঠী কেন পান সুপারি দিয়ে অতিথিদের আপ্যায়ন করে?
উত্তর : ‘খাসি’ জনগোষ্ঠী পান সুপারিকে পবিত্র মনে করে তাই তারা পান সুপারি দিয়ে অতিথিদের আপ্যায়ন করে।
প্রশ্ন-৩৫ : ওয়াংগালা কিসের নাম?
উত্তর : ওয়াংগালা একটি উৎসবের নাম।
প্রশ্ন-৩৬ : বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে ত্রিপুরারা কোন উৎসব পালন করে?
উত্তর : বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে ত্রিপুরারা ‘বিশু’ উৎসব পালন করে।
প্রশ্ন-৩৭ : কোন তারিখে ‘ফাগুয়া’ উৎসব পালন করা হয়?
উত্তর : ফাল্গুন মাসের শেষ তারিখে ‘ফাগুয়া’ উৎসব পালন করা হয়।
প্রশ্ন-৩৮ : নাপ্পি কী?
উত্তর : নাপ্পী হচ্ছে ম্রোদের সুস্বাদু খাবারের নাম।
প্রশ্ন-৩৯ : ওঁরাওদের গ্রাম পরিষদের নাম কী?
উত্তর : ওঁরাওদের গ্রাম পরিষদের নাম ‘পাহতো’।
প্রশ্ন-৪০ : কত সালে গারো জনগোষ্ঠী ইংরেজদের সাথে যুদ্ধে পরাজিত হয়েছিল?
উত্তর : ১৮৭২ সালে গারো জনগোষ্ঠী ইংরেজদের সাথে যুদ্ধে পরাজিত হয়েছিল।
প্রশ্ন-৪১ : গারোদের আদি ধর্মের নাম কী?
উত্তর : গারোদের আদি ধর্মের নাম ‘সাংসারেক’।
প্রশ্ন-৪২ : ওঁরাওদের প্রধান উৎসব কোনটি?
উত্তর : ওঁরাওদের প্রধান উৎসব ‘ফাগুয়া’।
প্রশ্ন-৪৩ : বিশু উৎসব কবে পালন করা হয়?
উত্তর : নববর্ষের প্রথম দিনে ‘বিশু’ উৎসব পালন করা হয়।
প্রশ্ন-৪৪ : গারোরা কত বছর পূর্বে বাংলাদেশে আসে?
উত্তর : গারোরা বাংলাদেশে আসে ৪০০ বছর পূর্বে।
আরো পড়ুনঃ
-
- ৫ম শ্রেণি | বাংলা | প্রার্থনা কবিতার প্রশ্ন উত্তর | PDF
- ৫ম শ্রেণি | বাংলা | ঘাসফুল কবিতার প্রশ্ন উত্তর | PDF
- ৫ম শ্রেণি | বাংলা | ভাবুক ছেলেটি গল্প প্রশ্ন উত্তর | PDF
- ৫ম শ্রেণি | বাংলা | অবাক জলপান নাটকটির প্রশ্ন উত্তর | PDF
প্রশ্ন-৪৫ : অতীতে গারোরা তাদের বাড়িগুলো নির্মাণ করত কোথায়?
উত্তর : অতীতে গারোরা নদীর ধারে তাদের বাড়িগুলো নির্মাণ করত।
প্রশ্ন-৪৬ : গারোদের ঐতিহ্যবাহী খাবার কী?
উত্তর : গারোদের ঐতিহ্যবাহী খাবার হচ্ছে কচি বাঁশের কোড়ল দিয়ে তৈরি করা খাদ্য ।
প্রশ্ন-৪৭ : গারো পুরুষরা কী পরিধান করে?
উত্তর : গারো পুরুষরা পোশাক শার্ট, লুঙ্গি ও ধুতি পরিধান করে।
প্রশ্ন-৪৮ : খাসি জনগোষ্ঠী কোথায় বাস করে?
উত্তর : বাংলাদেশের বৃহত্তর সিলেটের বিভিন্ন এলাকায় খাসি জনগোষ্ঠী বাস করে।
প্রশ্ন-৪৯ : খাসিরা কী কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে?
উত্তর : খাসি জনগোষ্ঠী কৃষিকাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে।
প্রশ্ন-৫০ : বাড়িতে অতিথি এলে খাসিরা কী দিয়ে আপ্যায়ন করে থাকে?
উত্তর : অতিথি বাড়িতে বেড়াতে এলে খাসিরা পান সুপারি ওা দিয়ে আপ্যায়ন করে থাকে।
প্রশ্ন-৫১ : ত্রিপুরারা কখন বিশু উৎসব পালন করে?
উত্তর : বাংলা বছরের শেষ দু’দিন ও নববর্ষের প্রথম দিনে ত্রিপুরারা বিশু উৎসব পালন করে।
প্রশ্ন-৫২ : ওঁরাওদের প্রধান উৎসবের নাম কী?
উত্তর : ওঁরাওদের প্রধান উৎসবের নাম ‘ফাগুয়া’, যা ফাল্গুন মাসের শেষ তারিখে পালন করা হয়।
প্রশ্ন-৫৩ : খাসিদের প্রধান খাবার কী?
উত্তর : খাসিদের প্রধান খাদ্য হলো ভাত, মাংস, শুঁটকিমাছ, মধু ইত্যাদি।
প্রশ্ন-৫৪ : ম্রোরা সাধারণত কোন ধর্মাবলম্বী?
উত্তর : ম্রোরা সাধারণত বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী।
প্রশ্ন-৫৫ : বাংলাদেশের কোথায় ত্রিপুরারা বসবাস করে?
উত্তর : বাংলাদেশের পার্বত্যট্টগ্রামে ত্রিপুরারা বসবাস করে।
প্রশ্ন-৫৬ : ত্রিপুরাদের মোট কতটি দফা রয়েছে?
উত্তর : ত্রিপুরাদের ৩৬টি দফা আছে।
প্রশ্ন-৫৭ : বাংলাদেশে ত্রিপুরাদের কয়টি দফা আছে?
উত্তর : বাংলাদেশে ত্রিপুরাদের ১৬টি দফা আছে।
প্রশ্ন-৫৮ : ভারতের ত্রিপুরাদের কয়টি দফা আছে?
উত্তর : ভারতের ত্রিপুরাদের ২০টি দফা আছে।
প্রশ্ন-৫৯ : ওঁরাও জাতিগোষ্ঠীর মতে পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা কে?
উত্তর : ওঁরাও জাতিগোষ্ঠীর মতে ধরমী বা ধমরেশ পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
প্রশ্ন-৬০ : পার্বত্য অঞ্চলে সংখ্যাগরিষ্ঠতার দিক থেকেতুর্থ ক্ষুদ্র জাতিসত্তা কোনটি?
উত্তর : পার্বত্য অঞ্চলে সংখ্যাগরিষ্ঠতার দিক থেকেতুর্থ ক্ষুদ্র জাতিসত্তা হলো ম্রো।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।