ফিন্যান্স ব্যাংকিং ও বিমা ২য় | অধ্যায় ৮ | সৃজনশীল প্রশ্ন ১৬-২০ | PDF: ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা দ্বিতীয় পত্রের অষ্টম অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ সব কমন উপযোগী সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো আমাদের এই পোস্টে পাবেন।
প্রিয় ছাত্র ছাত্রী বন্ধুরা আল্লাহর রহমতে সবাই ভালোই আছেন । এটা জেনে আপনারা খুশি হবেন যে, আপনাদের জন্য ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা দ্বিতীয় পত্রের অষ্টম অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ সব কমন উপযোগী সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি ।
সুতরাং সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আর এইচ এস সি- HSC এর যেকোন বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ সকল সাজেশন পেতে জাগোরিকের সাথে থাকুন।
ফিন্যান্স ব্যাংকিং ও বিমা ২য় | অধ্যায় ৮ | সৃজনশীল প্রশ্ন ১৬-২০ | PDF
প্রশ্ন ১৬:
[নোয়াখালী সরকারি মহিলা কলেজ]
ক.প্রত্যয়পত্র কাকে বলে?১
খ.মিন্ট প্যারিটি তত্ত¡ বলতে কী বোঝায়? ২
গ.উদ্দীপকের চিত্রটিতে চ বিন্দু কী নির্দেশ করে। বর্ণনা করো। ৩
ঘ.চিত্রে কোন পদ্ধতিতে বিনিময় হার নির্ধারিত হয়? বিশ্লেষণ করো। ৪
১৬ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: যে দলিলের মাধ্যমে ব্যাংক আমদানিকারকের পক্ষে রপ্তানিকারককে পণ্যের মূল্য পরিশোধের নিশ্চয়তা প্রদান করে তাকে প্রত্যয়পত্র বলে।
খ উত্তর: স্বর্ণমান ব্যবস্থায় বিনিময় হার নির্ধারণ করার পদ্ধতিটি মিন্ট প্যারিটি তত্ত¡ নামে পরিচিত।
স্বর্ণমান ব্যবস্থা নুসরণকারী দেশগুলো তাদের মুদ্রামান নির্দিষ্ট স্বর্ণমানের সাথে সম্পর্কযুক্ত রেখে বৈদেশিক বিনিময় হার নির্ধারণ করলে তাকে স্বর্ণমান ব্যবস্থায় বিনিময় হার নির্ধারণ বলে। স্বর্ণমান ব্যবস্থায় নির্ধারিত হারটিকে টাকশাল হার (গরহঃ ঢ়বৎ ঊীপযধহমব) বলে এবং এরূপ হার নির্ধারণ পদ্ধতিটিকে মিন্ট প্যারিটি তত্ত¡ বলে। এরূপ পদ্ধতি বর্তমানকালে প্রচলিত নেই।
গ উত্তর: উদ্দীপকের চিত্রটিতে চ বিন্দু বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা ও যোগানের ভারসাম্য নির্দেশ করে।
চাহিদা ও যোগান তত্ত¡ নুযায়ী দুটি দেশের মুদ্রার বিনিময় হার তাদের পরস্পর চাহিদা ও যোগানের উপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা হয়। আবার এই তত্তে¡র মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার দেশী মুদ্রার মাধ্যমে কত তা নির্দেশ করা হয়।
চিত্রে আনুভ‚মিক ক্ষে মুদ্রার চাহিদা বা যোগানের পরিমাণ এবং উলম্ব ক্ষে বিনিময় হার নির্দেশ করা হয়েছে। উদ্দীপকের চিত্রের চ বিন্দুতে চাহিদা রেখা উউ এবং যোগান রেখা ঝঝ পরস্পর ছেদ করেছে। চ বিন্দুতে চঘ বিনিময় হারে চাহিদা ও যোগানের ভারসাম্য হয়েছে। অর্থাৎ চ বিন্দুতে চঘ পরিমাণ দেশী মুদ্রার বিনিময়ে তচ পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা পাওয়া যাবে এবং চাহিদা ও যোগানের সমতা হবে। অর্থাৎ এই বিনিময় হারে কোনো বাড়তি চাহিদা বা বাড়তি যোগান থাকবে না।
ঘ উত্তর: চিত্রে চাহিদা ও যোগান পদ্ধতিতে বিনিময় হার নির্ধারিত হয়।
দু দেশের মুদ্রার বিনিময় হার তাদের মুদ্রার পারস্পরিক চাহিদা ও যোগান নুযায়ী নির্ধারণ সংক্রান্ত তত্ত¡কেই চাহিদা ও যোগান তত্ত¡ বলা হয়। এই পদ্ধতিতে চাহিদা ও যোগানের ভারসাম্য বিন্দুতে বিনিময় হার নির্ধারিত হয়।
উদ্দীপকে চাহিদা ও যোগান তত্তে¡র মাধ্যমে বিনিময় হার নির্ধারণ করার পদ্ধতি দেখানো হয়েছে। এখানে, আনুভ‚মিক ও উলম্ব ক্ষে যথাক্রমে বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা যোগান ও বিনিময় হার দেখানো হয়েছে। উউ রেখা দিয়ে বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা এবং ঝঝ রেখা দিয়ে যোগান বোঝানো হয়েছে। উউ ও ঝঝ রেখা পরস্পর চ বিন্দুতে ছেদ করেছে। অর্থাৎ চ ভারসাম্য বিন্দু।
এই পদ্ধতিতে চাহিদা-যোগানের পরিমাণ এবং সংশ্লিষ্ট বিনিময় হার বিশ্লেষণ করে বিনিময় হার নির্ধারণ করা হয়। উউ রেখাটি নিæমুখী যা নির্দেশ করে বিনিময় হার কমলে বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদার পরিমাণ বাড়ে। আবার ঝঝ রেখা উর্ধ্বগামী যা নির্দেশ করে বিনিময় হার বাড়লে বৈদেশিক মুদ্রার যোগানের পরিমাণ বাড়ে।
চ বিন্দুতে চাহিদা ও যোগান সমান হয় বলে এখানে কোনো উদ্বৃত্ত চাহিদা বা যোগান থাকে না। সর্বোপরি বলা যায়, উপরের চিত্রটি চাহিদা-যোগান তত্তে¡র মাধ্যমে বিনিময় হার নির্ধারণ করার পদ্ধতি।
প্রশ্ন ১৭: জনাব নিয়াজ ভারত হতে কয়লা আমদানি করেন। আমদানিকৃত এক টন কয়লার দাম বাংলাদেশি টাকায় ২৫,০০০ টাকা। যা ভারতে প্রায় ১৭,০০০ রুপি। অর্থাৎ বাংলাদেশে ১.৫ টাকায় যে কয়লা পাওয়া যায়, ভারতে ১ রুপিতে তা পাওয়া যায়। এভাবেই তিনি বিনিময় হার নির্ধারণ করেন। তবে সম্প্রতি সীমান্ত জটিলতার কারণে ভারতের সাথে বাণিজ্য প্রতিবন্ধকাতর সৃষ্টি হয়। [চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন আন্তঃ কলেজ]
ক.ভাসমান মুদ্রা কী?১
খ.রপ্তানি বৃদ্ধিতে রেমিট্যান্স কীভাবে সহায়ক? ২
গ.জনাব নিয়াজের কয়লা আমদানিতে ব্যবহৃত বৈদেশিক বিনিময় হার নির্ধারণ পদ্ধতি কোনটি? ব্যাখ্যা করো। ৩
ঘ.বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হওয়ায় জনাব নিয়াজের বিনিময় নির্ধারণ পদ্ধতিটির কার্যকারিতা মূল্যায়ন করো। ৪
১৭ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: কোনো দেশের মুদ্রার মান সরকারিভাবে নিয়ন্ত্রণ না করে বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা ও যোগানের বা বাজার পরিস্থিতির উপর ছেড়ে দিলে ঐ মুদ্রাকে ভাসমান মুদ্রা বলে।
খ উত্তর: রপ্তানিকারকের মূলধন সমস্যা সমাধান করার মাধ্যমে রেমিট্যান্স রপ্তানি বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়।
রেমিট্যান্স হচ্ছে প্রবাসীদের পাঠানো অর্থ। প্রবাসীরা বৈদেশিক মুদ্রায় দেশে টাকা পাঠায় ফলে দেশের মূলধনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। রপ্তানিকারকেরা সহজে মূলধন পান এবং উৎপাদন কাজে ব্যবহার করেন। ফলে রপ্তানি বৃদ্ধি পায়।
গ উত্তর: কয়লা আমদানিতে জনাব নিয়াজের ব্যবহৃত পদ্ধতিটি হলো ক্রয়ক্ষমতা সমতা তত্ত¡।
দুটি দেশের মুদ্রার ক্রয়ক্ষমতার ভিত্তিতে মুদ্রার বিনিময় হার নির্ধারণ সংক্রান্ত তত্ত¡কেই ক্রয়ক্ষমতা সমতা তত্ত¡ বলা হয়। এই তত্ত¡ নুযায়ী দেশের মূল্যস্তরের উপর এর মুদ্রার বিনিময় হার নির্ভরশীল।
উদ্দীপকে জনাব নিয়াজ ভারত থেকে কয়লা আমদানি করেন। আমদানিকৃত কয়লার দাম বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়। বাংলাদেশে ১.৫ টাকায় যে পরিমাণ কয়লা পাওয়া যায় ভারতে একই পরিমাণ কয়লা ১ রুপিতে পাওয়া যায়। এভাবেই তিনি বিনিময় হার নির্ধারণ করেন।
অর্থাৎ ক্রয়ক্ষমতা নুযায়ী তিনি মুদ্রার মান নির্ধারণ করেন। কয়লা এখানে নির্দিষ্ট পণ্য এবং এর দামের উপর ভিত্তি করে বিনিময় হার নির্ধারণ করা হয়েছে। নির্ধারিত বিনিময় হার হলো ১ রুপি সমান ১.৫ টাকা।
ধরা যাক কোনো কারণে বাংলাদেশে ২ টাকায় ভারতের ১ রুপির সমপরিমাণ কয়লা পাওয়া যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের মুদ্রার মান কমে যাবে এবং ২ টাকা সমান এক রুপি হবে। এই পদ্ধতিতেই জনাব নিয়াজ বিনিময় হার নির্ধারণ করেন।
ঘ উত্তর: বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হবার ফলে ক্রয়ক্ষমতা সমতা তত্ত¡টি তার কার্যকারিতা হারাবে।
ক্রয়ক্ষমতা সমতা তত্ত¡ নুযায়ী কোনো দেশের মুদ্রার মান নির্ধারণ করা হয় মুদ্রার ক্রয় ক্ষমতার উপর ভিত্তি করে । কোনো মুদ্রার ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি পেলে এর বিনিময় হার বৃদ্ধি পায়। একইভাবে ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পেলে বিনিময় হার হ্রাস পায়। কিন্তু এই তত্ত¡ নুসারে বিনিময় হার নির্ধারণের কিছু সীমাবদ্ধতা আছে।
উদ্দীপকে জনাব নিয়াজ ভারত থেকে কয়লা আমদানি করেন। তিনি ক্রয়ক্ষমতা সমতা তত্ত¡ ব্যবহার করে বিনিময় হার নির্ধারণ করেন।
কয়লার মূল্যের উপর ভিত্তি করে দেখা যায় রুপির বিপরীতে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার ১ ঃ ১.৫। তবে সম্প্রতি সীমান্ত জটিলাতর কারণে ভারতের সাথে বাণিজ্যি প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়। মূলত এই প্রতিবন্ধকতার কারণে ক্রয়ক্ষমতা সমতা তত্ত¡ পদ্ধতিটি কার্যকর হয়ে পড়বে।
বাণিজ্যে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হওয়ার ফলে দুটি দেশের পণ্য পাশাপাশি নিয়ে তুলনা করা সম্ভব হয়ে পড়বে। আবার মূল্যস্তরের সূচক ওঠানামা করে বিধায় নিখুঁতভাবে বিনিময় হার নির্ধারণ করা সম্ভব হয় না।
ভারতের সাথে সীমান্ত বাণিজ্য বন্ধ হয়ে গেলে জনাব নিয়াজ বুঝতে পারবেন না ভারতে কয়লার দামের কি পরিস্থিতি। ফলে রুপির সাথে বাংলাদেশের টাকার বিনিময় হার ক্রয় ক্ষমতা সমতা তত্ত¡ নুযায়ী নির্ধারণ করা সম্ভব হবে না। অর্থাৎ পদ্ধতিটি এর কার্যকারিতা হারাবে।
প্রশ্ন ১৮ ইস্টার্ন ব্যাংক লি. ১৯৯২ সাল থেকে বাংলাদেশে ত্যন্ত সফলতার সাথে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করে চলছে। ২০১৬ সালে ব্যাংকটির পরিশোধিত মূলধন ছিল ৭০২.৮৬ কোটি টাকা। ব্যাংকটি দীর্ঘমেয়াদি ও স্বল্প মেয়াদি উৎস থেকে তহবিল সংগ্রহ করে প্রয়োজনীয় খাতে বিনিয়োগ করে। ভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক বাণিজ্যে ব্যাংকটির ভ‚মিকা নস্বীকার্য। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের সুবিধাঅর্থে ব্যাংকটি ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন ধরনের প্রত্যয়পত্র, যেমন-দলিলি প্রত্যয়পত্র, ব্যাক টু ব্যাক প্রত্যয়পত্র, রপ্তানি প্রত্যয়পত্র ইত্যাদি খোলার ব্যবস্থা করে। তাদের এ সকল সেবা দেশের বাণিজ্যের উন্নয়নের ক্ষেত্রে সহায়ক ভ‚মিকা পালন করছে। [ হলি ক্রস কলেজ, ঢাকা]
ক.চেক কী?১
খ.‘জামানতের মূল্যের স্থিতিশীলতা বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর অন্যতম বিবেচ্য বিষয়’ ব্যাখ্যা করো। ২
গ.ইস্টার্ন ব্যাংক কোন কোন স্বল্পমেয়াদি উৎস থেকে তহবিল সংগ্রহ করেÑ আলোচনা করো। ৩
ঘ.উদ্দীপকে উলিখিত প্রত্যয়পত্রের সাহায্যে একজন ব্যবসায়ী কীভাবে পণ্য আমদানি করতে পারে? সে প্রক্রিয়া আলোচনা করো। ৪
১৮ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: চেক হলো নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ পরিশোধের জঅন্য আমানতকারী কর্তৃক ব্যাংকের প্রতি লিখিত শর্তহীন একটি নির্দেশ।
খ উত্তর: ব্যক্তিক জামানতের ক্ষেত্রে এর মূল্যের স্থিতিশীলতা বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহের অন্যতম বিবেচ্য বিষয়।
জামানতের মূল্য স্থিতিশীল না হলে ব্যাংকসমূহ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। কারণ যে ব্যাংক ঋণের বিপরীতে ব্যাংক জামানত রেখেছে সেটির বাজারমূল্য ওঠানামা করতে থাকলে সেটি উক্ত ঋণের বিপক্ষে পর্যাপ্ত জামানত হিসেবে বিবেচিত হতে পারে যা ব্যাংকের জঅন্য বিপজ্জনক। তাই জামানতের মূল্যের স্থিতিশীলতা ব্যাংকের অন্যতম বিবেচ্য বিষয়।
গ উত্তর: স্বল্পমেয়াদি উৎসসমূহ ব্যাংকের তহবিলের অন্যতম উৎস।
ব্যাংকের তহবিল দুই ধরনের হতে পারে স্বল্পমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি। ব্যাংক সাধারণত স্বল্পমেয়াদি তহবিলের ব্যবসায়ী। তবে পরিশোধিত মূলধন, সঞ্চিতি তহবিল ইত্যাদি ব্যাংকে দীর্ঘমেয়াদি তহবিলের উৎস। স্বল্পমেয়াদি তহবিল সংগ্রহ করার জঅন্য ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের উৎস ব্যবহার করে থাকে।
উদ্দীপকে ইস্টার্ন ব্যাংক লি. ১৯৯২ সাল থেকে বাংলাদেশে ত্যন্ত সফলতার সাথে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। ব্যাংকটি এর স্বল্পমেয়াদি মূলধনের উৎস হিসাবে প্রথমত গ্রাহকদের কাছ থেকে সংগৃহীত আমানতকে ব্যবহার করে। ব্যাংকটি মুদ্রাবাজার থেকেও প্রয়োজনে স্বল্পমেয়াদি ঋণ সংগ্রহ করতে পারে।
এছাড়াও কেন্দ্রীয় ব্যাংকও বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহকে স্বল্প মেয়াদে ঋণ প্রদান করে থাকে। ইস্টার্ন ব্যাংকের স্বল্পমেয়াদি মূলধনের আরেকটি উৎস হতে পারে ব্যাংকটির বণ্টিত মুনাফা এবং সঞ্চিতি। দাবিকৃত লভ্যাংশ, লাভ-ক্ষতি হিসাবের জের, ঋণ ক্ষতি সঞ্চিতি হিসাব ইত্যাদি উৎস থেকেও ইস্টার্ন ব্যাংক স্বল্পমেয়াদি তহবিল সংগ্রহ করতে পারে।
ঘ উত্তর: বৈদেশিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে প্রত্যয়পত্রের ব্যবহার বাঞ্চনীয়।
প্রত্যয়পত্রের মাধ্যমে বাণিজ্যিক ব্যাংক আমদানিকারকের পক্ষে রপ্তানিকারককে এই মর্মে নিশ্চয়তা প্রদান করে যে, আমদানিকারক কোনো কারণে মূল্য পরিশোধ করতে ব্যঅর্থ হলে ব্যাংক তা পরিশোধ করে দেবে। আমদানিকারক ও রপ্তানিকারকের মধ্যে প্রত্যয়পত্রের মাধ্যমে মধ্যস্থতা করে বাণিজ্যিক ব্যাংক।
উদ্দীপকে ইস্টার্ন ব্যাংক লি. সফলতার সাথে ব্যবসায় করে আসছে। ভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক বাণিজ্যে ব্যাংকটির ভ‚মিকা নস্বীকার্য। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের সুবিধাঅর্থে ব্যাংকটি বিভিন্ন ধরনের প্রত্যয়পত্র ইস্যু করে। ব্যাংকটি প্রত্যয়পত্র ইস্যুর মাধ্যমে আমদানি ও রপ্তানিকারক উভয়কেই সহযোগিতা করে। প্রত্যয়পত্রের মাধ্যমে আমদানি করতে একটি নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া নুসরণ করতে হয়।
আমদানি করার জঅন্য কোনো আমদানিকারককে প্রথমেই তথ্য সংগ্রহ করে রপ্তানিকারক নির্বাচন করে তাকে ফরমায়শপত্র প্রদান করতে হবে। রপ্তানিকারক ফরমায়েশ নুযায়ী পণ্য বিক্রি করতে সম্মত বলে আমদানিকারকের কাছে সম্মতিপত্র প্রেরণ করবে এবং প্রত্যয়পত্র পাঠানোর জঅন্য নুরোধ করবে। এরপর আমদানিকারক ইস্টার্ন ব্যাংক থেকে প্রত্যয়পত্র খুলে তা রপ্তানিকারককে পাঠাবে।
রপ্তানিকারক প্রত্যয়পত্রকে মূল্য প্রাপ্তির নিশ্চয়তা স্বরূপ বিবেচনা করে পণ্য পাঠাবে। জাহাজী দলিলসহ বিনিময় বিল তৈরি করে তা আমদানিকারকের নিকট পাঠাবে। এরপর বিনিময় বিলে স্বীকৃতিপূর্বক জাহাজ থেকে পণ্য খালাসের ব্যবস্থা করে এবং রপ্তানিকারকে ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করে। মূল্য পরিশোধের মধ্য দিয়ে আমদানি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
প্রশ্ন ১৯: জনাব ভিক একজন আমদানিকারক। তিনি নিয়মিতভাবে চীন থেকে ইলেকট্রনিক্স পণ্য আমদানি করেন। বার বার প্রত্যয়পত্র খোলার ঝামেলা এড়াতে তিনি প্রাইম ব্যাংক লি. এর দ্বারস্থ হন। এক্ষেত্রে তিনি আগামী ৬ মাসের জঅন্য ৩ কোটি টাকার একটি প্রত্যয়পত্র খোলেন। উলিখিত সময়ের মধ্যে তিনি একাধিকাবার সর্বোচ্চ ৩ কোটি টাকার লেনদেনের জঅন্য একটি প্রত্যয়পত্রটি ব্যবহার করতে পারবেন। জনাব ভিক এই সুবিধার জঅন্য প্রাইম ব্যাংকের উপর ত্যন্ত সন্তুষ্ট হলেন। [হলি ক্রস কলেজ, ঢাকা]
ক.যথাকালে ধারক কী?১
খ.‘ব্যাংক এমন স্বচ্ছলতার সাথে কার্যক্রম পরিচালনা করবে যাতে সকল পক্ষ ব্যাংকের আস্থা সম্পর্কে সঠিক তথ্য লাভ করতে পারে।’ ইঝঊখ ওওও এর কোন স্তম্ভকে নির্দেশ করেছে তা ব্যাখ্যা করো। ২
গ.উদ্দীপকে কোন ধরনের প্রত্যয়পত্রের কথা বলা আছে? আলোচনা করো। ৩
ঘ.বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রাইম ব্যাংক লি. এর ভ‚মিকা আলোচনা করো। ৪
১৯ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: কোনো চেক মূল্যবান বিনিময়ের মাধ্যমে প্রাপ্ত হলে, পরিশোধের তারিখ পার হবার পূর্বে ধারক হলে এবং গ্রহণকালে প্রদানকারীর স্বত্বে ত্র“টি আছে বলে বিশ্বাসের যদি কোনো কারণ না থাকে তবে ঐ চেকের ধারক, প্রাপক বা নুমোদনবলে প্রাপককে যথাকালে ধারক বলে।
খ উত্তর: উক্তিটি দ্বারা ইঝঊখ-ওওও এর স্তম্ভ-৩ কে নির্দেশ করা হয়েছে।
স্তম্ভ-৩ হচ্ছে বাজার শৃঙ্খলার সাথে সম্পর্কিত। এরূপ শৃঙ্খলার বিষয় হলো ব্যাংক এমন স্বচ্ছলতার সাথে তার কার্যক্রম পরিচালনা করবে যাতে সকলেই ব্যাংকের বস্থা, ঝুঁকি ইত্যাদি বুঝতে পারে। এই স্তম্ভটি মূলত বিভিন্ন পক্ষকে ব্যাংক সম্পর্কে সঠিক তথ্য দেয়ার জঅন্য ইঝঊখ-ওওও তে ন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
গ উত্তর: উদ্দীপকে ঘূর্ণায়মান প্রত্যয়পত্রের কথা বলা হয়েছে।
যে প্রত্যয়পত্র নির্দিষ্ট সময়ের জঅন্য অর্থের পরিমাণের সর্বোচ্চ সীমা নির্দিষ্টপূর্বক খোলা হয় এবং উক্ত সময়ের মধ্যে পৌনঃপুনিকভাবে সমপরিমাণ বা কম পরিমাণ অর্থের জঅন্য ব্যবহার করা যায় তাকে ঘূর্ণায়মান প্রত্যয়পত্র বলে।
উদ্দীপকে জনাব ভিক একজন আমদানিকারক। তিনি চীন থেকে নিয়মিতভাবে পণ্য আমদানি করেন। বারবার প্রত্যয়পত্র খোলার ঝামেলা এড়াতে তিনি প্রাইম ব্যাংক লি. এ আগামী ৬ মাসের জঅন্য ৩ কোটি টাকার একটি প্রত্যয়পত্র খোলেন।
তিনি পরবর্তী ৬ মাসের মধ্যে উক্ত প্রত্যয়পত্রটি একাধিকার ৩ কোটি টাকা পর্যন্ত বারবার ব্যবহার করতে পারবেন। অর্থাৎ তার প্রত্যয়পত্রটি তিনি একবারই খুলেছেন এবং বারবার ব্যবহার করবেন। এটি ঘূর্ণায়মান প্রত্যয়পত্রের বৈশিষ্ট্য। সুতরাং বলা যায়, উদ্দীপকে ঘূর্ণায়মান প্রত্যয়পত্রের কথা বলা হচ্ছে।
ঘ উত্তর: বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রাইম ব্যাংক লি. এর বদান পরিসীম।
একটি দেশের অর্থনৈতিক বস্থা নেকাংশে নির্ভর করে ব্যাংকিং ব্যবস্থার উপর। ব্যাংক মানুষের ছোট ছোট সঞ্চয় সংগ্রহ করে এবং মূলধন গঠনে সহায়তা করে। ব্যাংক দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থার পরিচালকও বটে। অর্থাৎ ব্যাংককে ঘিরেই অর্থনৈতিক বস্থা আবর্তিত হয়।
উদ্দীপকে জনাব ভিক একজন আমদানিকারক। তিনি প্রাইম ব্যাংক লি. এর মাধ্যমে প্রত্যয়পত্র খুলে চীন থেকে ইলেকট্রনিক্স পণ্য আমদানি করেন। প্রাইম ব্যাংক এখানে জনাব ভিবকে আমদানিতে সহায়তা করেছে। ব্যাংকটি এভাবে আমদানি রপ্তানিতে সহায়তা করার মাধ্যমে দেশের বৈদেশিক বাণিজ্যের উন্নতি ঘটায়। এছাড়াও ব্যাংকটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে বদান রেখে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভ‚মিকা রাখে।
প্রথমত প্রাইম ব্যাংক বিনিময়ের মাধ্যমে সৃষ্টি করে বিভিন্ন ডকুমেন্টের মাধ্যমে। ব্যাংকটি মূলধন গঠন ও সরবরাহে ভ‚মিকা রাখে। এছাড়াও ভ্যন্তরীণ ব্যবসায়ের লেনদেন সহজে নিষ্পত্তি করার সুযোগ দিয়ে ব্যাংকটি সহায়তা করে। তাছাড়া কৃষি উন্নয়ন, শিল্পোন্নয়ন, সরকারি রাজস্ব বৃদ্ধি, সরকারকে ঋণদান ইত্যাদি বিবিধ কাজ সম্পাদনের মাধ্যমে ব্যাংকটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভ‚মিকা রাখে।
প্রশ্ন ২০: জনাব আমির একটি আমদানি-রপ্তানি প্রতিষ্ঠানের মালিক এবং তার বন্ধু রহিম একজন ব্যাংক ম্যানেজার। জনাব আমির ইন্ডিয়া থেকে চাল আমদানি করেন। ব্যাংক থেকে ইস্যুকৃত দলিলের মাধ্যমে আমদানিকৃত চালের মূল্য পরিশোধের জঅন্য তিনি তার বন্ধু ব্যাংক ম্যানেজারের নিকট গেলেন। সম্প্রতি সন্ত্রাসী হামলার কারণে দেশের বৈদেশিক বিনিয়োগ ও রপ্তানি হ্রাস পেয়েছে এবং মুদ্রা বিনিময় হার হ্রাস পেয়েছে। তাই আমিরের বন্ধু তাকে পরবর্তীতে আমদানি না করার পরামর্শ দিলেন। [ঘাটাইল ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ, টাঙ্গাইল]
ক.ব্যাংক গ্যারান্টি পত্র কী?১
খ.একজন ছাত্রের জঅন্য কোন হিসাব উপযোগী? বুঝিয়ে লেখো। ২
গ.উদ্দীপকে জনাব আমির কোন দলিলে মাধ্যমে চালের মূল্য পরিশোধ করেছেন? ব্যাখ্যা করো। ৩
ঘ.উদ্দীপকের জনাব আমিরের বন্ধুর আমদানি না করার পরামর্শ কি যৌক্তিক? যুক্তি দাও। ৪
২০ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: ব্যাংক গ্যারান্টিপত্র হচ্ছে দেনাদারের পক্ষে ইস্যুকৃত একটি নিশ্চয়তা যাতে ব্যাংক এ মর্মে নিশ্চয়তা প্রদান করে যে, দেনাদার অর্থ পরিশোধে ব্যঅর্থ হলে তা ব্যাংক পরিশোধ করবে।
খ উত্তর: একজন ছাত্রের জঅন্য উপযোগী হিসাব হলো স্কুল সঞ্চয়ী হিসাব।
স্কুল পর্যায়ের ছাত্রছাত্রীদের সঞ্চয়ে উদ্বুদ্ধ করার জঅন্য ব্যাংক যে বিশেষ হিসাবের সুযোগ দেয় তাতে স্কুল সঞ্চয়ী হিসাব বলে। এক্ষেত্রে স্কুলে ব্যাংকের শাখা খোলা হয় এবং ছাত্রছাত্রীরা তাদের টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে ল্প ল্প করে সঞ্চয় করতে পারে।
গ উত্তর: জনাব আমির ব্যাংক আজ্ঞাপত্রের মাধ্যমে চালের মূল্য পরিশোধ করেছেন।
কোনো ব্যাংক শাখা তার অন্য কোনো শাখা ব্যাংককে বা তার প্রতিনিধি ব্যাংককে যখন কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে বা আদেশানুসারে অন্য কাউকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ চাহিবামাত্র প্রদান করার লিখিত নির্দেশ দেয় তাকে ব্যাংকের আজ্ঞাপত্র বলে। এটি হস্তান্তরযোগ্য দলিল নয়।
উদ্দীপকে জনাব আমির একটি আমদানি-রপ্তানি প্রতিষ্ঠানের মালিক। তার বন্ধু রহিম একজন ব্যাংক ম্যানেজার। জনাব আমির ইন্ডিয়া থেকে চাল আমদানি করেন। ব্যাংক থেকে ইস্যুকৃত দলিলের মাধ্যমে চালের মূল্য পরিশোধের জঅন্য তিনি তার বন্ধু রহিমের কাছে গেলেন।
ব্যাংক ম্যানেজার রহিমের কাছ থেকে তিনি ব্যাংক আজ্ঞাপত্র নিবেন। বৈদেশিক বাণিজ্যে পণ্যের মূল্য পরিশোধ করার জঅন্য এই দলিলটি ব্যবহার করা হয়। দলিলটি জনাব আমির ব্যাংকের কাছ থেকে সংগ্রহ করে রপ্তানিকারককে পাঠাবেন।
রপ্তানিকারক উক্ত ব্যাংকের কোনো শাখা থেকে আজ্ঞাপত্রটি ভাঙ্গিয়ে টাকা সংগ্রহ করে নেবে। সুতরাং বলা যায়, ব্যাংকের আজ্ঞাপত্রের মাধ্যমেই জনাব আমির চালের মূল্য পরিশোধ করেছেন।
- উত্তর ডাউনলোড করুন> (১ম পত্র) ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা ১ম পত্র সৃজনশীল প্রশ্ন
- উত্তর ডাউনলোড করুন>(১ম পত্র)১ম: ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা প্রশ্ন উত্তরসহ PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন> HSC ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা প্রশ্নের উত্তরসহ অধ্যায়-১: PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন> HSC অধ্যায়-১: প্রশ্নের উত্তরসহ ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন>অধ্যায়৩: SSC ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং‘র সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন> অধ্যায়৩: SSC ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং‘র জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তরPDF
ঘ উত্তর: উদ্দীপকে জনাব আমিরের বন্ধুর আমদানি না করার পরামর্শটি যৌক্তিক।
কোন দেশের মুদ্রার বৈদেশিক বিনিময় হার নেকাংশে আমদানি-রপ্তানির উপর নির্ভর করে। চাহিদা যোগান তত্ত¡ নুযায়ী আমদানি বেড়ে গেলে দেশের মুদ্রার দাম কমে কারণ বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা কমে। আবার উল্টোটাও সত্যি।
উদ্দীপকে জনাব আমির একটি আমদানি-রপ্তানি প্রতিষ্ঠানের মালিক। তিনি ইন্ডিয়া থেকে চাল আমাদনি করে ব্যাংকের আজ্ঞাপত্রের মাধ্যমে মূল্য পরিশোধ করেন। তার বন্ধু রহিম তাকে পরামর্শ দেয় পরবর্তীতে আমদানি না করার জঅন্য। কারণ বাংলাদেশি মুদ্রার দাম এমনিতেই কমে গেছে।
সম্প্রতি সাম্প্রদায়িক হামলার কারণে দেশের বৈদেশিক বিনিয়োগ ও রপ্তানি হ্রাস পেয়েছে। ফলে মুদ্রার বিনিময় হার হ্রাস পেয়েছে। রপ্তানি কমে গেলেও আমদানির পরিমাণ কমেনি। ফলে দেশে বিদেশি মুদ্রার চাহিদা বেড়ে গেছে।
কিন্তু রপ্তানি কম হওয়ায় বৈদেশিক মুদ্রার যোগান পর্যাপ্ত হচ্ছে না। ফলে বিদেশি মুদ্রার দাম বাড়ছে। এমতাবস্থায় চাল বাংলাদেশে পর্যাপ্ত পরিমাণ থাকার পরেও আরো আমদানি করলে দেশীয় মুদ্রার মান আরো হ্রাস পাবে। তাই জনাব আমিরের বন্ধু রহিম মুদ্রার বিনিময় হারের কথা চিন্তা করে জনাব আমিরকে চাল আমদানি করতে নিষেধ করেন যা যৌক্তিক।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।