পঞ্চম শ্রেণি | বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় | অধ্যায় ৪ | সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর: পঞ্চম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়টির ৪র্থ অধ্যায়টি হতে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর গুলো আমাদের এই পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে। অতএব সম্পূর্ণ পোস্টটি মনযোগ সহকারে পড়ুন।
অধ্যায় ৪ আমাদের অর্থনীতি অনুশীলনীর প্রশ্ন ও সমাধান
অল্পকথায় উত্তর দাও :
প্রশ্ন-১ : আমাদের দেশের পাঁচটি শস্যের নাম লেখ।
উত্তর : আমাদের প্রধান পাঁচটি শস্যের নাম হলো : ১. ধান, ২. গম, ৩. সরিষা, ৪. ডাল ও ৫. আলু।
প্রশ্ন-২ : বাংলাদেশের তিনটি বৃহৎ শিল্পের নাম লেখ।
উত্তর : বাংলাদেশের তিনটি বৃহৎ শিল্প হলো :
১. পাট শিল্প, বস্ত্র শিল্প ও কাগজ শিল্প।
প্রশ্ন-৩ : বাংলাদেশের তিনটি কুটির শিল্পের নাম লেখ।
উত্তর : বাংলাদেশের তিনটি কুটির শিল্প হলো : ১. তাঁত শিল্প, ২. রেশম শিল্প ও ৩. মৃৎ শিল্প।
প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
প্রশ্ন-১ : বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে কৃষি আমাদের কীভাবে সহায়তা করে?
উত্তর : কৃষিখাত জনবহুল বাংলাদেশের খাদ্য সরবরাহের প্রধান উৎস হিসেবে কাজ করে। তদুপরি এদেশের রপ্তানি আয়ের একটি প্রধান অংশ আসে কৃষিপণ্য থেকে। বর্তমানে অর্থাৎ ২০১১-২০১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট জাতীয় আয়ের প্রায় ২০% হচ্ছে কৃষির অবদান। বাংলাদেশে দু’ধরনের কৃষিজাত পণ্য রয়েছে।
যথা: খাদ্য জাতীয় কৃষিদ্রব্য এবং অর্থকরী কৃষিদ্রব্য। অর্থকরী কৃষিদ্রব্যের মধ্যে হিমায়িত খাদ্য, পাটজাত দ্রব্য, চামড়া, চা ইত্যাদি অর্থকরী কৃষিদ্রব্য রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয়। অর্থাৎ বলা যায় যে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্রে কৃষির গুরুত্ব অপরিসীম।
প্রশ্ন-২ : আমাদের পোশাক শিল্পের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক বর্ণনা কর।
উত্তর : বর্তমানে বাংলাদেশের একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ শিল্প হলো পোশাক শিল্প। বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় পোশাক কারখানা গড়ে উঠেছে। নিচে পোশাক শিল্পের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক বর্ণনা করা হলো :
ক. এসব কারখানায় পোশাক তৈরি করে দেশের ষোলো কোটি মানুষের বস্ত্র চাহিদা মেটায়।
খ. বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে কয়েক লক্ষ নারী ও পুরুষ কাজ করে।
গ. দেশের বেকারত্ব দূর করে এবং কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়।
ঘ. পোশাক রপ্তানি করে বাংলাদেশ প্রতিবছর অনেক বৈদেশিক মুর্দ্রা অর্জন করে।
প্রশ্ন-৩ : বৃহৎ শিল্প ও ক্ষুদ্র শিল্পের মধ্যে পার্থক্য কী?
উত্তর : বৃহৎ শিল্প ও ক্ষুদ্র শিল্পের মধ্যে পার্থক্য :
বৃহৎ শিল্প ক্ষুদ্র শিল্প
বিপুল পরিমাণ পণ্য উৎপাদিত হয় অল্প পরিমাণ পণ্য উৎপাদিত হয়
প্রচুর শ্রমিকের প্রয়োজন অল্প শ্রমিকের প্রয়োজন।
প্রচুর পরিমাণে কাঁচামাল প্রয়োজন। স্থানীয়ভাবে প্রাপ্ত উপকরণ ব্যাহত হয়।
উৎপাদিত পণ্য দেশে বিদেশে বাজারজাত করা হয়। উৎপাদিত পণ্য বেশিরভাগই স্থানীয়ভাবে বিক্রি করা হয়।
পুঁজি ও বিনিয়োগের পরিমাণ বেশি। পুঁজি ও বিনিয়োগের পরিমাণ অল্প।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর
যোগ্যতাভিত্তিক
প্রশ্ন \ ১ \ রিতাদের বাড়ি বাংলাদেশের পশ্চিম অঞ্চলে। তাদের অঞ্চলে শীতকালে কোন ফসল বেশি উৎপাদিত হয়?
উত্তর : রিতাদের অঞ্চলে গম বেশি উৎপাদিত হয়।
প্রশ্ন \ ২ \ রফিক তার জমিতে সরিষা চাষ করেছেন। এই সরিষার বীজ থেকে তিনি কী পাবেন?
উত্তর : সরিষার বীজ থেকে রফিক তেল পাবেন।
প্রশ্ন \ ৩ \ তাসমিয়া খাবারকে সুস্বাদু করতে চায়। এক্ষেত্রে তাকে কোনটির ব্যবহার করতে হবে?
উত্তর : এক্ষেত্রে তাসমিয়াকে মসলার ব্যবহার করতে হবে।
প্রশ্ন \ ৪ \ আমাদের দেশে প্রতিবছর প্রচুর পেঁয়াজ, রসুন উৎপাদন করা হয়। এগুলো কীসের অন্তর্ভুক্ত?
উত্তর : এগুলো মসলার অন্তর্ভুক্ত।
প্রশ্ন \ ৫ \ রনিদের কারখানায় রশি, বস্তা, কার্পেট তৈরি করা হয়। এগুলো তৈরি করতে কোনটি প্রয়োজন হয়?
উত্তর : এগুলো তৈরি করতে পাটের প্রয়োজন হয়।
প্রশ্ন \ ৬ \ বিদেশে সিলেটে উৎপাদিত একটি দ্রব্যের বিশেষ সুনাম রয়েছে। দ্রব্যটির নাম কী?
উত্তর : দ্রব্যটির নাম হলো চা।
প্রশ্ন \ ৭ \ তাহমিনা একটি বস্ত্রমেলায় গিয়ে সিল্ক, জামদানি শাড়ি কিনল। শাড়িগুলো কোন শিল্পের অন্তর্গত?
উত্তর : শাড়িগুলো তাঁত শিল্পের অন্তর্গত।
প্রশ্ন \ ৮ \ ইলিয়াসের বাবা স্টার জুট মিলে চাকরি করেন। এটি কোন শিল্পের অন্তর্গত?
উত্তর : এটি বৃহৎশিল্পের অন্তর্গত।
প্রশ্ন \ ৯ \ সাথীদের বাড়ির পাশে একটি সার কারখানা রয়েছে। সার কোন শিল্পের অন্তর্ভুক্ত?
উত্তর : সার বৃহৎশিল্পের অন্তর্ভুক্ত।
প্রশ্ন \ ১০ \ সাকিবের মা-বাবা বাঁশ ও বেত দিয়ে বিভিন্ন জিনিস তৈরি করেন। তাদের কাজটিকে কী বলা হয়?
উত্তর : তাদের কাজটিকে কুটির শিল্প বলা হয়।
প্রশ্ন \ ১১ \ মারিয়া দোয়েল চত্বরে গিয়ে মাটির তৈরি শিল্পকর্ম দেখতে পেল। এসকল জিনিস কোন শিল্পের অন্তর্ভুক্ত?
উত্তর : এ সকল জিনিস কুটিরশিল্পের অন্তর্ভুক্ত।
প্রশ্ন \ ১২ \ বাংলাদেশের জন্য কৃষি খুবই গুরুত্ব বহন করে। তাই অধিক খাদ্য উৎপাদনের জন্য আমাদের কী করা উচিত?
উত্তর : অধিক খাদ্য উৎপাদনের জন্য আমাদের উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা উচিত।
প্রশ্ন \ ১৩ \ তোমার এলাকার কৃষি জমির উর্বরতা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে তুমি কার পরামর্শ নেবে?
উত্তর : এক্ষেত্রে আমি কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শ নেব।
প্রশ্ন \ ১৪ \ কৃষি বাংলাদেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি। ধান, গম, ভুট্টা, আলু ইত্যাদি কোন জাতীয় কৃষিদ্রব্য?
উত্তর : ধান, গম, ভুট্টা, আলু ইত্যাদি খাদ্য জাতীয় কৃষিদ্রব্য।
প্রশ্ন \ ১৫ \ আলু একটি প্রয়োজনীয় খাদ্য। এটি চাষের উপযোগী মাটি কোনটি?
উত্তর : আলু চাষের উপযোগী মাটি হলো উর্বর দোআঁশ ও বেলে।
প্রশ্ন \ ১৬ \ ধর, তুমি পাহাড়ি এলাকায় বসবাস কর। তুমি নিচের কোন ফসলটি ফলাবে?
উত্তর : পাহাড়ি এলাকায় বসবাসকারী হিসেবে আমি চা ফলাব।
সাধারণ
প্রশ্ন-১৭ : বাংলাদেশের একটি প্রধান কৃষিদ্রব্যের নাম লেখ।
উত্তর : বাংলাদেশের একটি প্রধান কৃষিদ্রব্যের নাম ধান।
প্রশ্ন-১৮ : বাংলাদেশের জনসংখ্যার শতকরা কতভাগ কৃষির উপর নির্ভরশীল?
উত্তর : বাংলাদেশের জনসংখ্যার শতকরা প্রায় ৮০ ভাগ কৃষির উপর নির্ভরশীল।
প্রশ্ন-১৯ : কোনটি বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী কৃষিদ্রব্য?
উত্তর : পাট বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী কৃষিদ্রব্য।
প্রশ্ন-২০ : বাংলাদেশে প্রধান দুটি কৃষিজাত দ্রব্যের নাম লিখ।
উত্তর : বাংলাদেশের প্রধান দুটি কৃষিজাত দ্রব্য হলো- ধান ও পাট।
প্রশ্ন-২১ : বাংলাদেশের কয়েকটি প্রধান শিল্পের নাম লেখ।
উত্তর : বাংলাদেশের প্রধান শিল্পগুলো হচ্ছে : পাট শিল্প, বস্ত্র শিল্প, চিনি শিল্প, ওষুধ শিল্প, সার শিল্প, কাগজ শিল্প এবং চামড়া শিল্প।
প্রশ্ন-২২ : বাংলাদেশের কয়েকটি রপ্তানি দ্রব্যের নাম লিখ।
উত্তর : বাংলাদেশের কয়েকটি রপ্তানি দ্রব্যের নাম হলো হিমায়িত খাদ্য, তৈরি পোশাক, কাঁচা পাট, চামড়া, চা ইত্যাদি।
প্রশ্ন-২৩ : পাটকে সোনালী আঁশ বলা হয় কেন?
উত্তর : পাট ও পাটজাত দ্রব্য রপ্তানির মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রতিবছর বিপুল পরিমান বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে। এজন্য পাটকে সোনালী আঁশ বলা হয়।
প্রশ্ন-২৪ : বাংলাদেশের খাদ্য জাতীয় পাঁচটি কৃষি দ্রব্যের নাম লেখ।
উত্তর : বাংলাদেশের খাদ্য জাতীয় পাঁচটি কৃষি দ্রব্য হচ্ছে ধান, গম, ডাল, আলু ও মরিচ।
প্রশ্ন-২৫ : বাংলাদেশের কোন কৃষিজাত দ্রব্যকে “সোনালী আঁশ” বলা হয়?
উত্তর : বাংলাদেশের পাটকে “সোনালী আঁশ” বলা হয়।
প্রশ্ন-২৬ : রেশম সুতা দিয়ে তৈরিকৃত দুটি বস্তুর নাম লেখ।
উত্তর : রেশম সুতা দিয়ে তৈরিকৃত দুটি বস্তু হলো শাড়ি এবং কাপড়।
প্রশ্ন-২৭ : পোশাক শিল্পের একটি গুরুত্ব লেখ।
উত্তর : পোশাক শিল্পের একটি গুরুত্ব হলো বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন।
প্রশ্ন-২৮ : বাংলাদেশের প্রধান দুটি অর্থকরী কৃষিদ্রব্যের নাম লেখ।
উত্তর : বাংলাদেশের প্রধান দুটি কৃষিদ্রব্যের নাম হলো: পাট ও চা।
প্রশ্ন-২৯ : বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের ১টি গুরুত্ব লেখ।
উত্তর : বাংলাদেশ পোশাক শিল্পের বেশির ভাগ পোশাক বিদেশে রপ্তানি করে অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে।
প্রশ্ন-৩০ : বাংলাদেশে কোন খাদ্যশস্যের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে?
উত্তর : বাংলাদেশে গমের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে।
প্রশ্ন-৩১ : পোশাক শিল্প দ্বারা আমরা কীভাবে উপকৃত হচ্ছি?
উত্তর : বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে কয়েক লক্ষ নারী ও পুরুষ শ্রমিক কাজ করে। পোশাক রপ্তানি করে বাংলাদেশ প্রতিবছর অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে।
প্রশ্ন-৩২ : বাংলাদেশের কয়েকটি কুটির শিল্পের উল্লেখ কর।
উত্তর : বাংলাদেশে বেশ কয়েক ধরনের কুটির শিল্প রয়েছে। এগুলোর মধ্যে মৃৎ শিল্প, কাঁসা শিল্প, কাঠ শিল্প ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
প্রশ্ন-৩৩ : বাংলাদেশের সর্বত্র ধান উৎপন্ন হয় কেন?
উত্তর : বাংলাদেশের প্রায় সব অঞ্চলের মাটি ও জলবায়ু ধান চাষের জন্য বিশেষ সহায়ক। এজন্য দেশের প্রায় সর্বত্র ধান উৎপন্ন হয়।
আরো পড়ুনঃ
-
- ৫ম শ্রেণি | বাংলা | প্রার্থনা কবিতার প্রশ্ন উত্তর | PDF
- ৫ম শ্রেণি | বাংলা | ঘাসফুল কবিতার প্রশ্ন উত্তর | PDF
- ৫ম শ্রেণি | বাংলা | ভাবুক ছেলেটি গল্প প্রশ্ন উত্তর | PDF
- ৫ম শ্রেণি | বাংলা | অবাক জলপান নাটকটির প্রশ্ন উত্তর | PDF
প্রশ্ন-৩৪ : বাংলাদেশে গম চাষের প্রসার কেন ঘটছে?
উত্তর : বাংলাদেশের গমের আটায় তৈরি খাদ্যের চাহিদা বাড়ছে। ফলে গম চাষের প্রসার ঘটছে।
প্রশ্ন-৩৫ : বাংলাদেশে কী কী ধরনের ডালের চাষ হয়?
উত্তর : বাংলাদেশে ছোলা, মসুর, মটর, মুগ, মাসকলাই, খেসারি, অড়হর ইত্যাদি ডালের চাষ করা হয়।
প্রশ্ন-৩৬ : বাংলাদেশের কোথায় সবচেয়ে বেশি তামাক উৎপন্ন হয়?
উত্তর : বাংলাদেশের রংপুর জেলায় বেশি তামাক উৎপন্ন হয়।
প্রশ্ন-৩৭ : বাংলাদেশের কোথায় কাগজের কল স্থাপিত হয়েছে?
উত্তর : বাংলাদেশের চন্দ্রঘোনা, খুলনা ও পাকশীতে কাগজের কল স্থাপিত হয়েছে।
প্রশ্ন-৩৮ : বাংলাদেশে সাধারণত কয় ধরনের ধান চাষ করা হয়?
উত্তর : বাংলাদেশে সাধারণত তিন ধরনের ধান চাষ করা হয়।
প্রশ্ন-৩৯ : কোন ধরনের মাটি আলু চাষের জন্য বিশেষ উপযোগী?
উত্তর : উর্বর দোআঁশ এবং বেলে মাটি আলু চাষের জন্য বিশেষ উপযোগী।
প্রশ্ন-৪০ : বাংলাদেশে কোন কোন জেলাগুলোতে চা উৎপন্ন হয়?
উত্তর : বাংলাদেশের সিলেট, চট্টগ্রাম, দিনাজপুর ও পঞ্চগড় জেলায় চা উৎপান্ন হয়।
প্রশ্ন-৪১ : বাংলাদেশের খাদ্যজাতীয় প্রধান কৃষিদ্রব্য কী কী?
উত্তর : ধান, গম, ভুট্টা, আলু, তৈলবীজ, মসলা বাংলাদেশের প্রধান খাদ্যজাতীয় কৃষিদ্রব্য।
প্রশ্ন-৪২ : কাঁসা শিল্পের জন্য কোন কোন জেলা বিখ্যাত?
উত্তর : জামালপুর জেলার ইসলামপুর, টাঙ্গাইল জেলার কাগমারি ও ঢাকা জেলার ধামরাই কাঁসা শিল্পের জন্য বিখ্যাত।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।