৮ম শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা। আল্লাহর বাণী এবং নবি করিম (সা.)-এর বাণী প্রশ্নোত্তর ২০২৪ | Class 8 Islam Shikkha | সমাধান : অষ্টম শ্রেণীর ইসলাম শিক্ষা এর অধ্যায়টি হতে গুরুত্বপূর্ণ সব সমাধানগুলো গুলো আমাদের এই পোস্টে পাবেন। অতএব সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।
বাণী / উদ্ধৃতি
এ অধ্যায় সংশ্লিষ্ট আল-কুরআনের আয়াত ও হাদিসের বাণী
আল্লাহর বাণী :
অর্থ : “নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।” (সূরা আত-তাওবা : আয়াত-১০৪)
আল্লাহর বাণী :
অর্থ : “নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান।” (সূরা আল-বাকারা : আয়াত-২০)
আল্লাহর বাণী :
অর্থ : “এবং তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল, প্রেমময়।” (সূরা আল-বুরুজ : আয়াত-১৪)
আল্লাহর বাণী
“বলুন, তোমরা যদি আল্লাহকে ভালোবাস, তবে আমাকে অনুসরণ কর, আল্লাহ তোমাদেরকে ভালোবাসবেন।” (সূরা আলে-ইমরান : আয়াত-৩১)
আল্লাহর বাণী :
من اللهُ الَّذِئ لَاَ إِلَهَ إِلَّا هُوَ الْمَلِكُ الْقُدُّوسُ السَّامُ الْمُؤْمِنُ الْمُهَيْمِنُ الْعَزِيزُ الْجَبَّارُ الْمُتَكَبِّرُ، سُبْحْنَ اللَّهِ عَمَّا يُشْرِكُونَ )
অর্থ : “তিনিই আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোনো ইলাহ নেই। তিনি অধিপতি, তিনিই পবিত্র, তিনিই শান্তি, তিনিই নিরাপত্তা বিধায়ক, তিনিই রক্ষক, তিনিই পরাক্রমশালী, তিনিই প্রবল, তিনিই অতীব মহিমান্বিত। তারা যাকে শরিক স্থির করে আল্লাহ তা হতে পবিত্র, মহান।” (সূরা আল-হাশর : আয়াত-২৩)
আল্লাহর বাণী :
অর্থ : “আল্লাহ কারও মুখাপেক্ষী নন, সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী।” (সূরা আল-ইসলাস : আয়াত-২)
আল্লাহর বাণী : “আসমানসমূহ ও পৃথিবীতে যারা আছে সকলেই তার নিকট প্রার্থী।” (সূরা আর-রহমান : আয়াত-২৯) আল্লাহর বাণী : “রাসুল, তাঁর প্রতি তাঁর প্রতিপালকের পক্ষ হতে যা অবতীর্ণ হয়েছে তাতে ইমান এনেছেন এবং মু’মিনগণও। তাঁদের সকলে আল্লাহর প্রতি, তাঁর ফেরেশতাগণ, তাঁর কিতাবসমূহ এবং তাঁর রাসুলগণের প্রতি ইমান এনেছেন।” (সূরা আল-বাকারা : আয়াত-২৮৫)
৮ম শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা। আল্লাহর বাণী এবং নবি করিম (সা.)-এর বাণী প্রশ্নোত্তর
আল্লাহর বাণী :
অর্থ : “তারাই মু’মিন যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের প্রতি ইমান আনে, পরে সন্দেহ পোষণ করে না।” (সূরা আল-হুজুরাত : আয়াত-১৫)
আল্লাহর বাণী :
لَقَدْ مَنَ اللهُ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ إِذْ بَعَثَ فِيهِمْ رَسُولًا مِّنْ اَنْفُسِهِمْ يَتْلُوا عَلَيْهِمْ أَيْتِهِ وَيُزَكِّيهِمْ وَيُعَلِّمُهُمُ الْكِتَبَ وَالْحِكْمَةَ
:অর্থ : “আল্লাহ মুমিনদের প্রতি অবশ্যই অনুগ্রহ করেছেন, যে তিনি তাদের নিজেদের মধ্য হতে তাদের নিকট রাসুল প্রেরণ করেছেন, যিনি তাঁর আয়াতসমূহ তাদের নিকট তিলাওয়াত করেন, তাদেরকে পরিশুদ্ধ করেন আর কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দেন। যদিও তারা পূর্বে স্পষ্ট বিভ্রান্তিতে ছিল।” (সূরা আলে ইমরান : আয়াত – ১৬৪)
আল্লাহর বাণী :
“অবশ্যই তাঁরা ছিলেন আমার মনোনীত উত্তম বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত।” (সুরা সোয়াদ : আয়াত-৪৭) 1. আল্লাহর বাণী : “এবং স্মরণ করুন ইসমাইল, ইদরিস ও যুল-কিফল-এর কথা, তাঁদের প্রত্যেকেই ছিলেন ধৈর্যশীল এবং তাঁদেরকে আমি আমার অনুগ্রহভাজন করেছিলাম । তাঁরা ছিলেন সৎকর্মপরায়ণ”। (সূরা আল-আম্বিয়া : আয়াত- ৮৫-৮৬)
আল্লাহর বাণী :
অর্থ : “যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আনগুত্য করে, তারা অবশ্যই মহাসাফল্য অর্জন করবে।” (সুরা আল-আহযাব : আয়াত-৭১)
আল্লাহর বাণী :
অর্থ : “এ রাসুলগণ, তাঁদের মধ্যে কাউকে কারো ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি। তাঁদের মধ্যে এমন কেউ রয়েছে যাঁর সাথে আল্লাহ তা’আলার কথা বলেছেন, আবার কাউকে উচ্চ মর্যাদায় উন্নীত করেছেন।” (সূরা আর-বাকারা : আয়াত-২৫৩ ) ;
আল্লাহর বাণী :
অর্থ : “এবং আমি আপনার খ্যাতিকে উচ্চমর্যাদা দান করেছি।” (সূরা আল-ইনশিরাহ : আয়াত-৪)
আল্লাহর বাণী :
অর্থ : “আমি তো আপনাকে বিশ্বজগতের প্রতি কেবল রহমতরূপেই প্রেরণ করেছি।” (সূরা আল-আম্বিয়া : আয়াত-১০৭)
নবি করিম (সা.)-এর বাণী : “কিয়ামতের দিন আমি আদম সন্তানের নেতা হবো। আর এ কথা গর্ব করে বলছি না।’
নবি করিম (সা.)-এর বাণী : “কিয়ামতের দিন আমিই সর্বপ্রথম আল্লাহর দরবারে সুপারিশ করবো। আর আমার সুপারিশই সর্বপ্রথম কবুল করা হবে।” (তিরমিযি)
৮ম শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা। আল্লাহর বাণী এবং নবি করিম (সা.)-এর বাণী প্রশ্নোত্তর
আল্লাহর বাণী :
অর্থ : “এমন কোনো সম্প্রদায় নেই যার নিকট সতর্ককারী প্রেরিত হয়নি।” (সূরা আল-ফাতির : আয়াত-২৪)
আল্লাহর বাণী : “আমি তো আপনার পূর্বে অনেক রাসুল প্রেরণ করেছিলাম। আমি তাঁদের কারও কারও কথা আপনার নিকট বিবৃত করেছি এবং কারও কারও কথা আপনার নিকট বিবৃত করিনি।” (সূরা আল-মু’মিন : আয়াত-৭৮)
আল্লাহর বাণী : ০৩
مَا كَانَ مُحَمَّدٌ أَبَا أَحَدٍ مِنْ رِجَالِكُمْ وَلكِنْ رَسُولَ اللَّهِ وَخَاتَمَ النَّبِيِّنَ
অর্থ : “মুহাম্মদ তোমাদের মধ্যে কোনো পুরুষের পিতা নন; বরং তিনি আল্লাহর রাসুল এবং সর্বশেষ নবি।” (সুলা আল- আহযাব : আয়াত – ৪০)
আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হন। নিয়মিত শিক্ষামূলক ভিডিও আপলোড করা হচ্ছে।
নবি করিম (সা.)-এর বাণী :
অর্থ : “আমিই শেষ নবি। আমার পরে আর কোনো নবি নেই।” (তিরমিযি)
নবি করিম (সা.)-এর বাণী : “রিসালাত ও নবুওয়াতের ধারা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আমার পর আর কোনো নবি ও রাসুল আসবে না” । (তিরমিযি)।
নবি করিম (সা.)-এর বাণী : “বনি ইসরাইলে নবিগণই নেতৃত্ব দিতেন । যখনই কোনো নবি ইন্তেকাল করতেন তখনই পরবর্তী নবি তাঁর স্থলাভিষিক্ত হতেন। কিন্তু আমার পর আর কোনো নবি আসবে না।” (বুখারি)
নবি করিম (সা.)-এর বাণী : “অচিরেই আমার উম্মতের মধ্যে মিথ্যাবাদীর আবির্ভাব হবে। তারা প্রত্যেকেই নবি হওয়ার দাবি করবে। অথচ আমি সর্বশেষ নবি। আমার পর আর কোনো নবি আসবে না”(আবু দাউদ)
নবি করিম (সা.)-এর বাণী : “আমি ও আমার পূর্ববর্তী নবিগণের দৃষ্টান্ত হলো এমন যে, এক লোক একটি দালান নির্মাণ করল। খুব সুন্দর ও লোভনীয় করে তা সজ্জিত করল। কিন্তু তার এক কোণে একটি ইটের স্থান ফাঁকা ছিল। লোকজন দালানটির চারদিকে ঘুরে এর সৌন্দর্য দেখছিল আর বিস্ময় প্রকাশ করছিল এবং বলছিল “এ কোণে একটি ইট রাখা হয়নি কেন? বস্তুত আমিই সে ইট এবং আমিই শেষ নবি।” (বুখারি)
আল্লাহর বাণী :,
অর্থ : “আমি তো আপনাকে সমগ্র মানবজাতির প্রতি সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে প্রেরণ করেছি।” (সূরা সাবা : আয়াত-২৮)
আল্লাহর বাণী :
অর্থ : “আজ তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীন পূর্ণাঙ্গ করলাম ও তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দ্বীন মনোনীত করলাম।” (সূরা আল-মায়িদা : আয়াত-৩)
নবি করিম (সা.)-এর বাণী : “যে বছর রমযান মাসের প্রথমদিকে সূর্যগ্রহণ এবং রমযান মাসের শেষের দিকে চন্দ্রগ্রহণের ঘটনা ঘটবে, সেই বছরই ইমাম মাহদি’র আবির্ভাব হবে।”
নবি করিম (সা.)-এর বাণী : “সেদিন তোমাদের অবস্থা কেমন হবে, যেদিন তোমাদের মধ্যে ঈসা ইবনু মারইয়াম (আ.) অবতরণ করবেন এবং তোমাদেরই মধ্য হতে একজন তোমাদের ইমাম হবেন।” (বুখারি)
আল্লাহর বাণী : “হে মানুষ, তোমরা তোমাদের রবকে ভয় কর। নিশ্চয়ই কিয়ামতের প্রকম্পন এক ভয়ংকর ব্যাপার। যেদিন তোমরা তা দেখবে, সেদিন প্রত্যেক স্তন্যদানকারিণী আপন দুগ্ধপোষ্য শিশুকে ভুলে যাবে এবং প্রত্যেক গর্ভধারিণী তার গর্ভপাত করে ফেলবে, তুমি দেখবে মানুষকে মাতাল সদৃশ, অথচ তারা মাতাল নয়।” (সূরা আল-হাজ্জ : আয়াত- ১-২)
আল্লাহর বাণী : “বলুন, আল্লাহই তোমাদেরকে জীবনদান করেন ও তোমাদের মৃত্যুদান করেন। অতঃপর তিনি তোমাদেরকে কিয়ামত দিবসে একত্রিত করবেন, যাতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ তা জানে না। (সূরা আল-জাছিয়া : আয়াত-২৬)
আল্লাহর বাণী : “কাফেররা ধারণা করে যে, তারা কখনো পুনরুত্থিত হবে না। বলুন, নিশ্চয়ই হবে, আমার প্রতিপালকের শপথ, তোমরা অবশ্যই পুনরুত্থিত হবে। অতঃপর তোমরা যা করতে তোমাদেরকে সে সম্পর্কে অবশ্যই অবহিত করা হবে। এটা আল্লাহর পক্ষে সহজ।” (সূরা আত-তাগাবুন : আয়াত-৭)
নবি করিম (সা.)-এর বাণী : “দোয়া ভাগ্যকে পরিবর্তন করাতে পারে। আর নেক আমল বয়সকে বৃদ্ধি করাতে পারে।” (তিরমিযি) আল্লাহর বাণী :
অর্থ : “আর আল্লাহ আসমানসমূহ ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন যথাযথভাবে এবং যাতে প্রত্যেক ব্যক্তিকে তার কাজ অনুযায়ী ফল দেওয়া যেতে পারে । আর তাদের প্রতি কোনো যুলুম করা হবে না।” (সূরা আল-জাছিয়া : আয়াত-২২)
আল্লাহর বাণী :
অর্থ : আর আপনার প্রতিপালক ইচ্ছা করলে পৃথিবীতে যারা আছে তারা সকলেই অবশ্যই ইমান আনতো। তবে কি আপনি মুমিন হওয়ার জন্য মানুষের ওপর জবরদস্তি করবেন? (সূরা ইউনুস : আয়াত-৯৯)
আল্লাহর বাণী :
অর্থ : “যে পরম দয়াময় আল্লাহর নিকট প্রতিশ্রুতি গ্রহণ করেছে, সে ব্যতীত অন্য কারো সুপারিশ করবার ক্ষমতা থাকবে না।” (সূরা মারইয়াম : আয়াত-৮৭)
আল্লাহর বাণী :
অর্থ : “যাকে অনুমতি দেওয়া হয় সে ব্যতীত আল্লাহর নিকট কারো সুপারিশ ফলপ্রসূ হবে না।” (সূরা সাবা : আয়াত-২৩)
নবি করিম (সা.)-এর বাণী : “পৃথিবীতে যত ইট-পাথর আছে, আমি তার চেয়েও বেশি মানুষের জন্য কিয়ামতের দিন শাফা’আত করবো।” (মুসনাদে আহমদ)
নবি করিম (সা.)-এর বাণী :অর্থ : “আমাকে শাফাআত (করার অধিকার) দেওয়া হয়েছে।” (বুখারি ও মুসলিম)
আল্লাহর বাণী : “যদি আকাশসমূহ ও পৃথিবীতে আল্লাহ ব্যতীত বহু ইলাহ থাকতো, তবে উভয়েই ধ্বংস হয়ে যেত”। (সূরা আল-আম্বিয়া : আয়াত-২২)
আল্লাহর বাণী :অর্থ : “বলুন, তিনিই আল্লাহ, এক-অদ্বিতীয়।” (সূরা আল-ইখলাস : আয়াত-১)
আল্লাহর বাণী : “তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেওয়া হয়নি এবং তাঁর সমতুল্য কেউ নেই”। (সূরা আল- ইখলাস : আয়াত- ৩-৪)
আরো দেখুন
বরিশাল ইতিহাস ঐতিহ্য
বরিশাল ইতিহাস ঐতিহ্য ।। বরিশাল বাংলাদেশের একটি প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী অঞ্চল। এর ইতিহাস ও সংস্কৃতি দীর্ঘ এবং সমৃদ্ধ। বরিশালকে বলা...
ফ্রী শিক্ষামূলক ভিডিও মেকার,শিক্ষামূলক ভিডিও কিভাবে করা যায়
ফ্রী শিক্ষামূলক ভিডিও মেকার,শিক্ষামূলক ভিডিও কিভাবে করা যায়।। শিক্ষামূলক ভিডিও তৈরি করতে কিছু ধাপ অনুসরণ করা প্রয়োজন। এখানে কিছু ধাপ...
দাঁত ও দাঁতের মাড়ি সুস্থ রাখতে চাইলে যেসব কাজ গুলো করা জরুরী
প্রতিটি মানুষের সকল মন্ত্রের মূল চাবিকাঠী স্বাস্থ্য! স্বাস্থ্য ভালো থাকলে মন ভালো থাকে, কাজের অগ্রগতিও ভাড়ে, স্বাস্থ্য ভালো আপনার সব...
শান্তিগঞ্জের বগুলারকাড়া গ্রামের স্কুল মাঠে কাবাডি খেলা
শান্তিগঞ্জের বগুলারকাড়া গ্রামের স্কুল মাঠে কাবাডি খেলা।। সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি।। গ্রামবাংলার প্রাচীনতম ঐতিহ্য বাংলাদেশের জাতীয় খেলা কাবাডি(হা ডু ডু) খেলার ঐতিহ্য...
আল্লাহর বাণী : অর্থ : “বলুন, আমার সালাত, আমার কুরবানি, আমার জীবন ও আমার মরণ জগৎসমূহের প্রতিপালক আল্লাহরই উদ্দেশ্যে।” (সূরা আল-আন’আম : আয়াত-১৬২)
আল্লাহর বাণী : “আল্লাহ ব্যতীত কি কোনো সৃষ্টিকর্তা আছে, যে তোমাদেরকে আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী থেকে রিযিক দান করে? (সূরা আল-ফাতির : আয়াত-৩)
আল্লাহর বাণী : অর্থ : “নিশ্চয়ই শিরক চরম যুলুম।” (সূরা লুকমান : আয়াত-১৩)
আল্লাহর বাণী : অর্থ : “নিশ্চয়ই আল্লাহ তাঁর সাথে শিরক করার গুনাহ ক্ষমা করেন না এবং এটা ব্যতীত অন্যান্য অপরাধ যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন।” (সূরা আন-নিসা : আয়াত-৪৮)
আল্লাহর বাণী : “তুমি আল্লাহর শরিক স্থির করলে তোমার কর্ম নিষ্ফল হবে এবং অবশ্যই তুমি হবে ক্ষতিগ্রস্ত।” (সূরা যুমার : আয়াত-৬৫)
আল্লাহর বাণী : “কেউ আল্লাহর সাথে শিরক করলে, আল্লাহর তার জন্য জান্নাত অবশ্যই নিষিদ্ধ করবেন এবং তার আবাস জাহান্নাম । যালিমদের জন্য কোনো সাহায্যকারী নেই।” (সূরা আল-মায়িদা : আয়াত-৭২)
নবি করিম (সা.)-এর বাণী : “জিবরাইল (আ.) আমার নিকট এসে সুসংবাদ দিলেন যে, আপনার উম্মাতের যে কেউ শিরক না করে মারা যাবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।” (মুসলিম)
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।