৫ম শ্রেণি | প্রাথমিক বিজ্ঞান | অধ্যায় ১৩ | বর্ণনামূলক প্রশ্ন উত্তর | PDF: পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক বিজ্ঞান বিষয়টির ১৩ তম অধ্যায়টি হতে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বর্ণনামূলক প্রশ্ন উত্তর গুলো আমাদের এই পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে। অতএব সম্পূর্ণ পোস্টটি মনযোগ সহকারে পড়ুন।
অধ্যায় ১৩ প্রাকৃতিক সম্পদ
বর্ণনামূলক প্রশ্ন :
প্রশ্ন \ ১ \ কেন নবায়নযোগ্য সম্পদ অনবায়নযোগ্য সম্পদের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা উচিত?
উত্তর : তেল, গ্যাস, কয়লা ইত্যাদি অনবায়নযোগ্য সম্পদ। এ সকল সম্পদ একবার নিঃশেষ হলে হাজার হাজার বছরেও ফিরে পাওয়া সম্ভব নয়। অপরদিকে নবায়নযোগ্য সম্পদ বারবার ব্যবহার করা যায়।
তাছাড়া অনবায়নযোগ্য সম্পদ যেমন- জীবাশ্ম-জ্বালানি ব্যবহারের ফলে বায়ুমণ্ডল কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাস নির্গত হয় বৈশ্বিক উষ্ণায়নের মাধ্যমে পরিবেশের দূষণ ঘটায়। অন্যদিকে ননায়নযোগ্য সম্পদ পরিবেশ বান্ধব। আর এই সব কারণে নবায়নযোগ্য সম্পদকে অনবায়নযোগ্য সম্পদের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা উচিত।
আরো দেখুন
প্রশ্ন \ ২ \ প্রাকৃতিক সম্পদের যথাযথ ব্যবহার কেন প্রয়োজন?
উত্তর : শক্তি উৎপাদন এবং নতুন কিছু তৈরি করার জন্য মানুষ প্রাকৃতিক সম্পদের উপর নির্ভরশীল। জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে প্রাকৃতিক সম্পদের চাহিদাও বাড়ছে। কিন্তু কিছু কিছু প্রাকৃতিক সম্পদ সীমিত। অনবায়নযোগ্য প্রাকৃতিক সম্পদ একবার নিঃশেষিত হলে হাজার বছরেও ফেরত পাওয়া যাবে না।
যেমন- তেল, কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস ইত্যাদি। তাছাড়া প্রাকৃতিক সম্পদ ও শক্তির অপব্যবহার পরিবেশ দূষণ ও বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ঘটায়। তাই আমাদের এই সকল সম্পদের যথাযথ ব্যবহার করতে হবে।
প্রশ্ন \ ৩ \ প্রাকৃতিক সম্পদ ও মানবসৃষ্ট সম্পদের মধ্যে মিল ও পার্থক্য কোথায়?
উত্তর : প্রাকৃতিক সম্পদ ও মানবসৃষ্ট সম্পদের মধ্যে মিল নিম্নে বর্ণিত হলো :
১. প্রাকৃতিক সম্পদ প্রকৃতি থেকেই আসে। মানবসৃষ্ট সম্পদও প্রকৃতি থেকে আসে।
২. মানুষ যেমন তার চাহিদা পূরণের জন্য প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার করে থাকে। মানবসৃষ্ট সম্পদও মানুষ তার চাহিদা পূরণের জন্য ব্যবহার করে।
প্রাকৃতিক সম্পদ ও মানবসৃষ্ট সম্পদের মধ্যে পার্থক্য নিম্নে বর্ণিত হলো :
প্রাকৃতিক সম্পদ
১. মানুষ প্রাকৃতিক সম্পদ তৈরি করতে পারে না।
২. প্রাকৃতিক সম্পদ থেকে আমরা খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান এবং শক্তি পেয়ে থাকি।
৩. সূর্যের আলো, মাটি, পানি, বায়ু প্রভৃতি হলো প্রাকৃতিক সম্পদ।
মানসৃষ্ট সম্পদ
১. মানুষের তৈরি সম্পদই হলো মানবসৃষ্ট সম্পদ।
২. মানবসৃষ্ট সম্পদ আবার অন্য সম্পদ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
৩. কাগজ, প্লাস্টিক, কাচ, বিদ্যুৎ ইত্যাদি মানবসৃষ্ট সম্পদ।
প্রশ্ন \ ৪ \ একটি সুন্দর বাড়ি তৈরি করতে তোমার কোন কোন প্রাকৃতিক সম্পদ ও মানবসৃষ্ট সম্পদ প্রয়োজন হবে?
উত্তর : একটি সুন্দর বাড়ি তৈরি করার জন্য আমার যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ ও মানবসৃষ্ট সম্পদের প্রয়োজন সেগুলো নিম্নরূপ :
প্রাকৃতিক সম্পদ : ১. পানি, ২. গাছপালা, ৩. বালি, রা. লোহা।
মানবসৃষ্ট সম্পদ : ১. কাচ, ২. প্লাস্টিক, ৩. ইট, রা. বিভিন্ন যন্ত্রপাতি।
কাঠামোবদ্ধ প্রশ্ন ও উত্তর
যোগ্যতাভিত্তিক প্রশ্ন :
প্রশ্ন \ ১ \ প্রাকৃতিক সম্পদ বলতে কী বুঝ? নবায়ন সম্পদ ও অ-নবায়নযোগ্য সম্পদ বলতে কী বুঝ? সৌর শক্তির সুবিধা ২টি বাক্যে লেখ।]
উত্তর : প্রাকৃতিক সম্পদ : প্রকৃতিতে পাওয়া যে সকল সম্পদ মানুষ তার চাহিদা পূরণের জন্য ব্যবহার করে থাকে। সে সকল সম্পদকে প্রাকৃতিক সম্পদ বলে।
নবায়নযোগ্য সম্পদ : যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ বারবার ব্যবহার করা যায় সেগুলোকে নবায়নযোগ্য প্রাকৃতিক সম্পদ বলে। যেমনÑ সূর্যের আলো, বায়ু প্রবাহ, পানির স্রোত ইত্যাদি।
অনবায়নযোগ্য সম্পদ : যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ বারবার ব্যবহার করা যায় না সেগুলোকে অনবায়নযোগ্য প্রাকৃতিক সম্পদ বলে। যেমন- তেল, কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস ইত্যাদি।
সৌর শক্তির সুবিধা ২টি বাক্যে নিম্নে উল্লেখ করা হলো :
১. সৌরশক্তি ব্যবহারে পরিবেশ দূষিত হয় না।
২. সৌরশক্তি নবায়নযোগ্য অর্থাৎ বার বার ব্যবহার করা যায়।
প্রশ্ন \ ২ \ সোলার প্যানেল কী? সম্পদের পরিকল্পিত ব্যবহারের ৩টি পদ্ধতি লেখ।
উত্তর : যা সৌরশক্তিকে বিদ্যুৎশক্তিতে রূপান্তরিত করে তাই সৌর প্যানেল।
সম্পদের পরিকল্পিত ব্যবহারের ৩টি পদ্ধতি নিম্নরূপ :
১. শক্তির ব্যবহার কমানো।
২. বস্তুর পুনঃব্যবহার করা।
৩. রিসাইকেল করা।
প্রশ্ন \ ৩ \ তুমি দৈনন্দিন জীবনে গ্যাসের ব্যবহার দেখতে পাও। এটি কোন ধরনের সম্পদ? এ সম্পদ ফুরিয়ে গেলে কোন সম্পদ বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করতে হবে? এই বিকল্প সম্পদের ৩টি ব্যবহার লেখ।
উত্তর : গ্যাস অনবায়নযোগ্য প্রাকৃতিক সম্পদ। অনবায়নযোগ্য সম্পদ এক সময় নিঃশেষ হয়ে যাবে। তাই বিকল্প হিসেবে নবায়নযোগ্য সম্পদ ব্যবহার করতে হবে। নিচে নবায়নযোগ্য সম্পদের তিনটি ব্যবহার দেওয়া হলো-
১. সূর্যের আলো ব্রবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।
২. বায়ু প্রবাহকে ব্যবহার করে পালতোলা নৌকা চালানো হয়।
৩. বায়ুপ্রবাহ থেকে উইন্ডমিলের সাহায্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।
প্রশ্ন \ ৪ \ বাংলাদেশের জ্বালানি সংকট দূরীকরণে নবায়নযোগ্য প্রাকৃতিক সম্পদ কীভাবে ভ‚মিকা রাখতে পারে বলে তুমি মনে কর?
উত্তর : বাংলাদেশের জ্বালানি সংকট দূরীকরণে নবায়নযোগ্য প্রাকৃতিক সম্পদ গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা রাখতে পারে। নবায়নযোগ্য প্রাকৃতিক সম্পদ যেমন- সৌরবিদ্যুৎ ও উইন্ডমিলের সাহায্যে পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করা গেলে গ্রামে ঘর আলোকিত করার আলো, টিভি চালানোর মতো বিদ্যুৎ হাতের নাগালের মধ্যে আসবে।
বর্তমানে আমরা যে জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার করছি তা সীমিত এবং এক সময় নিঃশেষ হয়ে যাবে। প্রকৃতির অফুরন্ত উৎস সৌরশক্তি ও বায়ুপ্রবাহ কাঁচামাল হওয়াতে এগুলো শেষ হওয়ার সম্ভাবনা নেই। বাংলাদেশে জনসংখ্যা বাড়ার সাথে সাথে জ্বালানির চাহিদাও সমান হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সুতরাং বাংলাদেশের জ্বালানি সংকট দূরীকরণে সৌরবিদ্যুৎ ও উইন্ডমিল গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা রাখতে পারে।
প্রশ্ন \ ৫ \ বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে সৌরশক্তির ব্যবহারের গুরুত্ব ও সম্ভাবনা বিষয়ে তোমার মতামত উপস্থাপন কর।।
উত্তর : বাংলাদেশের জন্য জ্বালানির একটি বিকল্প উৎস হতে পারে সৌরশক্তি। তেল, গ্যাস বা কয়লার মতো সম্পদ কমে যাওয়ায় সৌরশক্তি এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
সৌর প্যানেলে সৌরশক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করা হয়। ঢাকাসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে বাসা, অফিস ও সেচ কাজে এই সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহার করা হচ্ছে।
বর্তমানে ছোট্ট পরিসরে সৌরশক্তি ব্যবহারের ব্যবস্থা চলছে। বাড়িঘর আলোকিত করা, ফ্রিজ চালানো, টেলিভিশন চালানো, পানি সেচ ইত্যাদি কাজে এর সম্ভাবনা প্রমাণিত হয়েছে।
বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে সৌরশক্তি ব্যবহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। বাসাবাড়ির জন্য সৌরবিদ্যুতের সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতি ক্রয় ও স্থাপনের জন্য ঋণ দেয়া হচ্ছে। যার ফলে গ্রামের লোকজন সৌরশক্তি ব্যবহার করে বৈদ্যুতিক বাতি, টিভি, রেফ্রিজারেটর, কম্পিউটার ইত্যাদি চালাতে পারে। ব্যাটারি চার্জ করে এগুলো রাতে ব্যবহার করা যায়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে সৌরবিদ্যুতের ব্যবহারে পরিবেশের কোনো ক্ষতি হয় না।
আরো পড়তে পারেনঃ
পঞ্চম শ্রেণি | বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় | অধ্যায় ১ | সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর
পঞ্চম শ্রেণি | বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় | অধ্যায় ২ | সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর
পঞ্চম শ্রেণি | বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় | অধ্যায় ৩ | সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর
পঞ্চম শ্রেণি | বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় | অধ্যায় ৫ | সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর
সাধারণ প্রশ্ন :
প্রশ্ন \ ৬ \ প্রাকৃতিক সম্পদ কী? মানবসৃষ্ট সম্পদের চারটি ব্যবহার উল্লেখ কর।
উত্তর : প্রকৃতিতে পাওয়া যেসব সম্পদ মানুষ তার চাহিদা পূরণের জন্য ব্যবহার করে সেগুলোই প্রাকৃতিক সম্পদ। যেমন : মাটি, পানি, বায়ু প্রভৃতি। মানবসৃষ্ট সম্পদের চারটি ব্যবহার নিচে উল্লেখ করা হলো :
১. কাঠ মানবসৃষ্ট সম্পদ যার সাহায্যে ঘরের দরজা, জানালা, আসবাবপত্র ইত্যাদি তৈরি করা যায়।
২. বাড়ির জানালায়, দোকানে, শোরুমে আমরা কাচ ব্যবহার করি। কাচ মানবসৃষ্ট সম্পদ যা নির্মিত হয় প্রাকৃতিক সম্পদ বালুকণা থেকে।
৩. প্রাকৃতিক সম্পদ গাছ, বাঁশ ইত্যাদি থেকে কাগজ প্রস্তুত করা হয় যা আমরা লেখার কাজে ব্যবহার করি।ু
৪. নির্মাণ কাজে আমরা সিমেন্ট ব্যবহার করি। প্রাকৃতিক সম্পদ চুনাপাথর থেকে সিমেন্ট উৎপাদিত হয়।
প্রশ্ন \ ৭ \ সম্ভাবনাময় বিকল্প জ্বালানি হিসেবে বায়ু শক্তির ব্যবহার পাঁচটি বাক্যে বর্ণনা কর।
উত্তর : বায়ুশক্তির ব্যবহার :
১. বায়ুপ্রবাহকে ব্যবহার করে অনেক কাজ করা যায়, যেমন : ঘুড়ি উড়ানো, পাল তুলে নৌকা চালানো, গাড়ির চাকায় হাওয়া দেয়া ইত্যাদি।
২. এখন অনেক দেশ বায়ু শক্তি কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে।
৩. অনেক দেশে কলকারখানা চালানো হয় বায়ুপ্রবাহের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে।
৪. শক্তি উৎপাদন ও সেচ কাজে বায়ুকল বা উইন্ডমিল ব্যবহার করা হয়।
৫. বিকল্প জ্বালানির উৎস হিসেবে বায়ু শক্তিকে অগ্রাধিকার দিতে হবে, কেননা বায়ু শক্তি আহরণে অবকাঠামোগত খরচ ছাড়া অন্য কোনো খরচ লাগে না এবং পরিবেশ দূষণ হয় না বলে এ শক্তি সবুজ শক্তি ও ভবিষ্যৎ জ্বালানির উৎস।
প্রশ্ন \ ৮ \ নবায়নযোগ্য সম্পদের ৫টি ব্যবহার লেখ।
উত্তর : নবায়নযোগ্য সম্পদের ৫টি ব্যবহার হলো-
১. সূর্যের আলো ব্যবহার করে সৌর প্যানেলের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায়।
২. বায়ু প্রবাহ দ্বারা উইন্ডমিলের পাখা ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায়।
৩. বায়ু প্রবাহের দ্বারা জাহাজ, নৌকা ইত্যাদি চালানো যায়।
৪. পানির স্রোত ব্যবহার করে জলজ যানবাহন চালানো সম্ভব।
৫. বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্যও পানির স্রোতকে কাজে লাগানো যায়।
প্রশ্ন \ ৯ \ প্রাকৃতিক সম্পদের যথাযথ ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা ৫টি বাক্যে লেখ।
উত্তর : প্রাকৃতিক সম্পদের যথাযথ ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা হলো-
১. শক্তি উৎপাদন এবং নতুন কিছু তৈরি করবার জন্যে আমরা প্রাকৃতিক সম্পদের উপর নির্ভরশীল।
২. জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে প্রাকৃতিক সম্পদের চাহিদাও বাড়ছে।
৩. তেল, কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাসের মত কিছু সম্পদ সীমিত।
৪. অনবায়নযোগ্য সম্পদের বিকল্প আমাদের খুঁজে বের করা উচিত।
৫. বিকল্প সম্পদ খোঁজার পাশাপাশি প্রাকৃতিক সম্পদের যথাযথ ব্যবহার না করলে খুব দ্রতই এসব সম্পদ পৃথিবী থেকে ফুড়িয়ে যাবে।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।