সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর: বাংলাদেশের নদী তীরবর্তী শহর > প্রিয় শিক্ষার্থী ভাই ও বোনেরা, আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আপনাদের জন্য সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী (প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তুতি তে কাজে লাগবে এমন সকল সাম্প্রতিক আন্তর্জাতিক ও দেশি বিষয়ক নিয়ে নানা বিষয়ে সাধারণ জ্ঞান ২০২৩ আপডেট নিয়ে আজকের এ আয়োজন।
এই পোস্টে আপনারা পাচ্ছেন গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী থেকে, আরো পাবেন সরকারি যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা, চাকরির সাধারণ জ্ঞান, বিসিএস সহ যেকোন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় আসা বিগত বছরের সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন ২০২১, বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারি এবং প্রাইভেট ব্যাংকে আসা সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন উত্তর, বিসিএস সাধারণ জ্ঞান, সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন এবং উত্তর ২০২২, বাংলাদেশ ছোটদের সাধারণ জ্ঞান, হ্যান্ডবুক আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি,
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ
বাংলাদেশের নদ-নদী
বাংলাদেশ ভারত নদী কমিশন গঠিত হয় কবে- উত্তর: ১৯৭২ সালে।
নদী কমিশনের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য- উত্তর:দু’দেশের নদী গুলাের নাব্যতা রক্ষাকরা ।
বাংলাদেশের ছােট বড় নদীর সংখ্যা –উত্তর:২৩০টি এর মধ্যে আন্তর্জাতিক নদী–৫৭টি (ভারতে উৎপত্তি–৫৪টির মায়ানমারে উৎপত্তি–৩টি)।
বাংলাদেশ ভারতকে বিভক্তকারী নদী উত্তর:হাড়িয়াভাঙ্গা নদী।
বাংলাদেশ মায়ানমার অভিন্ন নদী –উত্তর:৩টি।
মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে–উত্তর:নাফ, সাঙ্গু ও সানকা।
বাংলাদেশ ও মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদীর–উত্তর:নাফ নদী। (দৈর্ঘ্য ৫৬কিমি)।
ব্ৰহ্মপুত্র নদের উৎপত্তি–উত্তর:হিমালয়ের কৈলাস শৃঙ্গের মানস সরােবরে ।
উৎপত্তিস্থলে ব্রহ্মপুত্র নদের নাম–উত্তর:সাংপাে।
ব্ৰহ্মপুত্র নদ বাংলাদেশে প্রবেশ করে –উত্তর:কুড়িগ্রামের ভিতর দিয়ে।
ব্রহ্মপুত্র নদের পূর্ব নাম – উত্তর:লৌহিত্য।
ব্রহ্মপুত্র নদের উপনদী–উত্তর:ধলা ও দুধকুমার।
ব্ৰহ্মপুত্র নদের প্রধান শাখার নাম –উত্তর:যমুনা।
সাধারণ জ্ঞান: বাংলা সাহিত্য গুরুত্বপূর্ণ MCQ
যমুনা নদীর –উত্তর:পূর্ব নাম জোনাই।
যমুনা নদী পদ্মা নদীর সাথে মিলিত হয়েছে –উত্তর:গােয়ালন্দে ।
যমুনা নদী ব্রহ্মপুত্র নদের সাথে মিলিত হয়েছে =উত্তর:গােয়ালন্দে ।
পদ্মা নদীর উৎপত্তি স্থল– উত্তর:গঙ্গোত্রী হিমবাহ।
পদ্মা নদীর অপর নাম–উত্তর:কীর্তিনাশা।
কুমির সদৃশ ঘড়িয়াল দেখা যায়- উত্তর:পদ্মনদীতে।
পদ্মা মেঘনার সাথে মিশেছে–উত্তর:চাঁদপুরে।
পদ্মার শাখা নদী হল–উত্তর:ইছামতি, পড়াই, ভৈরব, কুমার, আড়িয়ার খাঁ।
পদ্মার উপনদী –উত্তর:মহানন্দা, পূণর্ভবা, নাগর, কুলিখ, টাঙ্গন।
বাংলাদেশ হতে ভারতে প্রবেশ করা একমাত্র নদী–উত্তর:মহানন্দা।
বাংলাদেশের সবচেয়ে নাব্য নদী–উত্তর:পদ্মা ।
পদ্মা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে—উত্তর:রাজশাহী জেলার ভেতর দিয়ে ।
মেঘনার নদীর উৎপত্তিস্থল–উত্তর:আসামের লুসাই পাহাড়ে।
উৎপত্তিস্থলে মেঘনার নাম –উত্তর:বরাক নদী।
বাংলাদেশের বৃহত্তম নদী–উত্তর:মেঘনা।
বাংলাদেশের সবচেয়ে খরস্রোতা নদী –উত্তর:মেঘনা।
মেঘনার উপনদী–উত্তর: তিতাস, গােমতী, মনু, বাউলাই।
কর্ণফুলী নদীর উৎস–উত্তর:মিজোরামের লুসাই পাহাড়।
ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী –উত্তর:বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা নদীর পূর্বনাম কি –দোলাই নদী ।
হালদা নদীর উৎপত্তি কোথায় খাগড়াছড়ির –উত্তর: বদনাতলী পর্বতমালায়।
বাংলাদেশের জলসীমায় উৎপত্তি এবং সমাপ্ত | নদী– উত্তর:সাঙ্গু ও হালদা।
বাংলাদেশের যে নদীর নাম মানুষের নামে রাখা হয়েছে – উত্তর:রূপসা (রূপলাল সাহার নামে)
বাংলাদেশের কোন নদীতে জোয়ার ভাটা হয় না –উত্তর:কুমিল্লার গোমতী নদীতে
বাঙালি নদী-উত্তর:বগুড়া ।
মহিলা নদী-উত্তর: দিনাজপুর ।
কারখানা নদী- উত্তর: পটুয়াখালী।
তেঁতুলিয়া নদী- উত্তর: বাউফল, পটুয়াখালী ।
সুন্দরবনের পূর্বে –উত্তর: বলেশ্বর নদী ।
সুন্দরবনের পশ্চিমে- উত্তর: রায়মঙ্গল নদী ।
চলনবিলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত নদীর নাম – উত্তর:আত্রাই
বাংলাদেশের সবচেয়ে ছােট নদী – উত্তর: গােরা (তেঁতুলিয়া), ৪ কিমি।
দক্ষিণ তালপট্টি–উত্তর: নদী-হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মােহনায়।
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী: সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর
নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট কোথায় – উত্তর: ফরিদপুরে (১৯৭৭)
ফারাক্কা বাধ বাংলাদেশের সীমান থেকে–উত্তর: ১৬.৫ কিমি দূরে অবস্থিত।
নদী পয়স্তি হল –উত্তর: নদীর চরে নতুন করে চাষাবাদ করে যারা।
বাংলাদেশের নদী তীরবর্তী শহর
ঢাকা–উত্তর:বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে।
লালবাগের কেল্লা–উত্তর:বুড়িগঙ্গা নদের তীরে।
চট্টগ্রাম– উত্তর:কর্ণফুলী নদীর তীরে।
চন্দ্রঘােনা– উত্তর:কর্ণফুলী নদীর তীরে।
কাপ্তাই– উত্তর:কর্ণফুলী নদীর তীরে।
রাঙামাটি-উত্তর:কর্ণফুলী ও শংখ নদীর তীরে।
কুমিল্লা– উত্তর:গােমতী নদীর তীরে।
রাজশাহী– উত্তর:পদ্মা নদীর তীরে।
রাজবাড়ি– উত্তর:পদ্মা নদীর তীরে।
শরীয়তপুর– উত্তর:পদ্মা নদীর তীরে।
শিলাইদহ– উত্তর:পদ্মা নদীর তীরে।
সারদা– উত্তর:পদ্মা নদীর তীরে।
ভেড়ামারা– উত্তর:পদ্মা নদীর তীরে।
পাকসী– উত্তর:পদ্মা নদীর তীরে।
মাদারীপুর– উত্তর:পদ্মা নদীর তীরে।
আশুগঞ্জ–উত্তর:মেঘনা নদীর তীরে।
চাঁদপুর– উত্তর:মেঘনা নদীর তীরে।
ভৈরব– উত্তর:মেঘনা নদীর তীরে।
নােয়াখালী–উত্তর:মেঘনা ও ডাকাতিয়া নদীর তীরে।
পটুয়াখালী– উত্তর:পায়রা নদীর তীরে।
সিরাজগঞ্জ– উত্তর:যমুনা নদীর তীরে।
সিলেট– উত্তর:সুরমা নদীর তীরে।
ছাতক–উত্তর: সুরমা নদীর তীরে।
সুনামগঞ্জ– উত্তর:সুরমা নদীর তীরে।
ভােলা– উত্তর:তেঁতুলিয়া ও বলেশ্বর নদীর তীরে।
হবিগঞ্জ– উত্তর:খােয়াই নদীর তীরে।
মৌলভীবাজার–উত্তর:মনু নদীর তীরে।
জামালপুর– উত্তর:পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদীর তীরে।
কিশােরগঞ্জ– উত্তর:পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদীর তীরে।
ময়মনসিংহ–উত্তর:পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদীর তীরে।
বগুড়া– উত্তর:করতােয়া নদীর তীরে।
মহাস্থানগড়–উত্তর:করতােয়া নদীর তীরে।
পঞ্চগড়– উত্তর:করতােয়া নদীর তীরে।
দিনাজপুর– উত্তর:পুনর্ভবা নদীর তীরে।
ফরিদপুর– উত্তর:আড়িয়াল খাঁ নদীর তীরে।
যশাের– উত্তর:কপােতাক্ষ নদীর তীরে।
টেকনাফ–উত্তর: নাফ নদীর তীরে।
ঝিনাইদহ– উত্তর:নবগঙ্গা নদীর তীরে।
গাজীপুর–উত্তর:তুরাগ নদীর তীরে।
টঙ্গী– উত্তর:তুরাগ নদীর তীরে।
গােলাগঞ্জ– উত্তর:মধুমতি নদীর তীরে।
টুঙ্গীপাড়া– উত্তর:মধুমতি নদীর তীরে।
ঘােড়াশাল–উত্তর:শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে।
ফেঞ্চুগঞ্জ– উত্তর:কুশিয়ারা নদীর তীরে।
নলছিটি–উত্তর:সুগন্ধা নদীর তীরে।
মুন্সিগঞ্জ-উত্তর:ধলেশ্বরী নদীর তীরে।
চালনা বন্দর–উত্তর: পশুর নদীর তীরে।
মংলা– উত্তর:পশুর নদীর তীরে।
নারায়ণগঞ্জ–উত্তর:শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে।
ঝালকাঠি–উত্তর: বিশখালী নদীর তীরে।
বরগুনা– উত্তর:বিশখালী ও হরিণঘাটা নদীর তীরে।
ঠাকুরগাঁও–উত্তর: টাঙ্গন নদীর তীরে।
শেরপুর–উত্তর: কংশ নদীর তীরে।
রংপুর–উত্তর: তিস্তা নদীর তীরে।
কুড়িগ্রাম–উত্তর:ধরলা নদীর তীরে।
কক্সবাজার– উত্তর::নাফ নদীর তীরে।
ফেনী– উত্তর::ফেনী নদীর তীরে।
কুষ্টিয়া–উত্তর::পড়াই নদীর তীরে।
মাগুড়া– উত্তর: কুমার ও গড়াই নদীর তীরে।
পাবনা– ইছামতি নদীর তীরে।
মেহেরপুর– ইছামতি নদীর তীরে।
বাংলাবান্দা — মহানন্দা নদীর তীরে।
বরিশাল– কীর্তনখােলা নদীর তীরে।
খুলনা– ভৈরব ও রূপসা নদীর মিলনস্থলে।
বাংলাদেশের হাওড় ও বিল
বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ হাওর –হাকালুকি হাওর।
হাকালুকি হাওর–মৌলভীবাজার ।
টাঙ্গুয়ার হাওর অবস্থিত – সুনামগঞ্জে ।
হাইল হাওর-সুনামগঞ্জে।
আড়িয়াল বিল- মুন্সিগঞ্জে।
তামাবিল অবস্থিত – সিলেটে।
চলন বিল—পাবনা-নাটোর।
বাংলাদেশের বৃহত্তম বিল – চলন বিল।
বাংলাদেশের মিঠাপানিত মাছের প্রধান উৎস চলনবিল।
চলন বিলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত নদী -আত্রাই।
জবাইবিল-নওগাঁ
বিল ডাকাতিয়া অবস্থিত – খুলনা জেলার | ডুমুরিয়ায়।
বাংলাদেশের পশ্চিমা বাহিনীর নদী’ বলা হয় বিল ডাকাতিয়াকে।
সবচেয়ে বড় দীঘি – রামসাগর
রামসাগর দীঘি—দিনাজপুর
আনন্দ রাজার দীঘি — কুমিল্লার ময়নামতিতে।
সাগরদিঘী – টাঙ্গাইল
ইছামতি দিঘি -টাঙ্গাইল
ঘােড়া দীঘি – বাগেরহাট
পানিহাটা দীঘি — শেরপুর
বগা লেক—বান্দরবান।
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্বাদু পানির হৃদ বগা লেক(বান্দরবান)।
প্রান্তিক লেক অবস্থান – বান্দরবান
ফয়’সলেক—চট্টগ্রামের পাহাড়তলীতে।
ফয়সলেক নির্মিত হয় – ১৯২৪ সালে
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কৃত্রিম লেক – মহামায়া(চট্টগ্রাম)।
চর মানিক = ভােলা।
চর জব্বার – ভােলা।
চর কুকরি মুকরি অবস্থিত – ভােলা।
চর নিউটন অবস্থিত – ভােলা।
চর কুকরী মুকরী–ভােলা।
চর জংলী–ভােলা। 7, চর নিজাম–ভােলা।
দুবলার চর–সুন্দরবন ।
দুবলার চর– অতিথী পাখির জন্য বিখ্যাত।
পাটনীর চর–সুন্দরবন ।
চর আলেকজান্ডার-লক্ষীপুর
গজারিয়ার চরলক্ষীপুর
নির্মল চর-রাজশাহী।
বেহুলার চর-কুড়িগ্রামে ।
মুহুরীরর চর—ফেনী।
কৃত্রিম উপায়ে বঙ্গোপসাগরে চর জাগানাে সম্ভব-উত্তর: ক্রস ড্যাম পদ্ধতিতে ভ্যালি
বলিশিরা ভ্যালি–মৌলভিবাজার জেলায়।
নাপিত খালি ভ্যালি-কক্সবাজার।
কাপ্তাই থেকে প্লাবিত পার্বত্য চট্টগ্রামের উপত্যকা এলাকে বলে = ভেঙ্গী ভ্যালী।
হালদা ভ্যালি অবস্থিত — খাগরাছড়িতে।
সাজেক ভেলী—রাঙ্গামাটি ।
জাগোরিকে লিখুন
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।