ফিন্যান্স ব্যাংকিং ও বিমা ২য় | অধ্যায় ২ | সৃজনশীল প্রশ্ন ৩১-৩৫ | PDF: ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা দ্বিতীয় পত্রের দ্বিতীয় অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ সব কমন উপযোগী সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো আমাদের এই পোস্টে পাবেন।
প্রিয় ছাত্র ছাত্রী বন্ধুরা আল্লাহর রহমতে সবাই ভালোই আছেন । এটা জেনে আপনারা খুশি হবেন যে, আপনাদের জন্য ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা দ্বিতীয় পত্রের দ্বিতীয় অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ সব কমন উপযোগী সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি ।
সুতরাং সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আর এইচ এস সি- HSC এর যেকোন বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ সকল সাজেশন পেতে জাগোরিকের সাথে থাকুন।
ফিন্যান্স ব্যাংকিং ও বিমা ২য় | অধ্যায় ২ | সৃজনশীল প্রশ্ন ৩১-৩৫ | PDF
প্রশ্ন ৩১: দেশে মূলধনের সংকট দেখা দেওয়ায় শিল্পায়ন প্রক্রিয়া মারাত্ক উত্তর:ভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এ বস্থা মোকাবিলায় সরকার তার প্রতিনিধিত্বকারী ‘ঢ’ ব্যাংককে বিষয়টি সমাধানের নির্দেশ দেয়। ‘ঢ’ ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর আমানতের হারে পরিবর্তন এনে এ সংকট থেকে উত্তরণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। [গাজীপুর ক্যান্টনমেন্ট কলেজ]
ক. খোলাবাজার নীতি কি? ১
খ. কেন্দ্রীয় ব্যাংককে বাণিজ্যিক ব্যাংকের মুরব্বি বলা হয় কেন? ২
গ. মূলধন সংকট সমাধানে সরকার কর্তৃক দায়িত্বপ্রাপ্ত ‘ঢ’ ব্যাংক কোন ধরনের ব্যাংক? ব্যাখ্যা করো। ৩
ঘ. দেশের মূলধন সংকট সমাধানে ‘ঢ’ ব্যাংক কর্তৃক গৃহীত ব্যবস্থাটি কতটুকু বাস্তবসম্মত বলে তুমি মনে করো। উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও। ৪
৩১ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঋণ নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে খোলাবাজারে যে বন্ড, সিকিউরিটিজ, বিল, শেয়ার, ডিবেঞ্চার ইত্যাদি ক্রয়-বিক্রয় করে তাকে খোলাবাজার নীতি বলে।
খ উত্তর: কেন্দ্রীয় ব্যাংককে বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহের যাবতীয় কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে বিধায় একে বাণিজ্যিক ব্যাংকের মুরব্বি বা ভিভাবক বলা হয়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক তালিকাভুক্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহের কার্যাবলি পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনার বাইরে বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহ কোনো কাজ করতে পারে না। এ সকল কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে বাণিজ্যিক ব্যাংকের মুরব্বি বলা হয়ে থাকে।
গ উত্তর: মূলধন সংকট সমাধানে সরকার কর্তৃক দায়িত্ব প্রাপ্ত ‘ঢ’ ব্যাংক হলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
জনকল্যাণের উদ্দেশ্যে সরকারি মালিকানায় প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত ব্যাংককে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলে। এ কেন্দ্রীয় ব্যাংক দেশের মুদ্রাবাজার ও র্থ ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রক ও ভিভাবক।
উদ্দীপকে উলিখিত ‘ঢ’ ব্যাংক একটি কেন্দ্রীয় ব্যাংক। দেশের মুলধনের সংকট দেখা দেওয়ায় সরকার ‘ঢ’ ব্যাংককে সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব দেয়। সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে এ ব্যাংক মূলত দেশের সার্বিক ব্যাংক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করে।
ঋণ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে ‘ঢ’ ব্যাংক বিভিন্ন নীতি যেমন ব্যাংক হার, খোলাবাজার, বলম্বন করে ঋণ নিয়ন্ত্রণ করে। তাই বলা যায়, আর্থিক সংকট সমাধানে সরকার কর্তৃক দায়িত্বপ্রাপ্ত ‘ঢ’ ব্যাংকটি কার্যভিত্তিক শ্রেণিবিভাগে একটি কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
ঘ উত্তর: দেশের মূলধন সংকট সমাধানে উদ্দীপকের ‘ঢ’ ব্যাংক কর্তৃক গৃহীত ব্যবস্থাটি নেকটাই বাস্তবসম্মত বলে আমি মনে করি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তালিকাভুক্তির শর্ত মোতাবেক বাণিজ্যিক ব্যাংককে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ র্থ কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা রাখতে হয়। ঋণনিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নগদ জমার নুপাত হ্রাস-বৃদ্ধি করতে পারে। একে জমার হার পরিবর্তন নীতি বলে।
উদ্দীপকে উলিখিত ‘ঢ’ ব্যাংক দেশের মূলধন সংকটের সময় জমার হার পরিবর্তন নীতি নুসরণ করেছে। এর মাধ্যমে দেশের ঋণ সংকট মোকাবিলা করা সম্ভব। এ নীতির আওতায় ‘ঢ’ ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহের আমানতের হার পরিবর্তন করে থাকে।
জমার হার পরিবর্তন নীতি মূলত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি ঋণ নিয়ন্ত্রণ কৌশল। তালিকাভুক্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহ তাদের আমানতের একটি নির্দিষ্ট ংশ ‘ঢ’ ব্যাংক তথা কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা রাখে। ঋণ নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনে ‘ঢ’ ব্যাংক চাইলে এ ব্যাংকগুলোর আমানতের হারে পরিবর্তন আনতে পারে। তাই বলা যায়, দেশের মূলধন সংকট সমাধানে ‘ঢ’ ব্যাংক কর্তৃক গৃহীত পদক্ষেপ নেকটাই বাস্তবসম্মত।
প্রশ্ন ৩২: বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো যখন বাজারে ধিক হারে ঋণ বিতরণ করতে থাকে তখন দেশে শিল্পায়ন ঘটে। ফলে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পায় এবং জনগণের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ে। ফলে দ্রব্যমূল্যে বৃদ্ধি পায়। র্থাৎ মুদ্রাস্ফীতি দেখা দেয়। যেটা র্থনীতির জন্য কাম্য নয়। তখন মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক কিছু কৌশলের সাহায্য নেয়। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ঋণদান ক্ষমতা কমানোর জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ঝখজ ও ঈজজ বাড়িয়ে দেয়। [নারায়ণগঞ্জ সরকারি মহিলা কলেজ]
ক. ঋণ নিয়ন্ত্রণ কী? ১
খ. ঋণ নিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি কয়টি ও কী কী? ২
গ. উদ্দীপকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঋণ নিয়ন্ত্রণের কোন পদ্ধতির কথা বলা হয়েছে? ব্যাখ্যা করো। ৩
ঘ. বাজারে র্থের সরবরাহ কাম্যস্তরে রাখার জন্য প্রকৃতপক্ষে প্রত্যক্ষ পদ্ধতিগুলোই বেশি কার্যকর। আলোচনা করো। ৪
৩২ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: ঋণের পরিমাণ কাম্যস্তরে বজায় রাখার উদ্দেশ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কৌশল হলো ঋণ নিয়ন্ত্রণ।
খ উত্তর: কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঋণ নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ২টি। যথা: ১. সাধারণ বা সংখ্যাÍক পদ্ধতি, ২. গুণগত বা নির্বাচনমূলক পদ্ধতি।
সাধারণ বা সংখ্যাÍক পদ্ধতির আওতায় নিæোক্ত কৌশল প্রয়োগ করা হয়।
র. ব্যাংক হার নীতি
রর. খোলাবাজার নীতি
ররর. জমার হার পরিবর্তন নীতি
নির্বাচনমূলক পদ্ধতির আওতায় নিæোক্ত কৌশলসমূহ ব্যবহার করা হয়:
র. ঋণের বরাদ্দকরণ নীতি
রর. প্রত্যক্ষ ব্যবস্থা গ্রহণ
ররর. নৈতিক প্ররোচনা
রা. প্রচারণা পদ্ধতি প্রভৃতি।
গ উত্তর: উদ্দীপকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঋণ নিয়ন্ত্রণে জমার হার পরিবর্তন নীতির কথা বলা হয়েছে।
জমার হার পরিবর্তন নীতি হলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঋণ নিয়ন্ত্রণের একটি সংখ্যাগত পদ্ধতি। তালিকাভুক্ত ব্যাংকসমূহ তাদের সংগৃহীত আমানতের একটি নির্দিষ্ট ংশ বাধ্যতামূলকভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা রাখে, যাকে বিধিবদ্ধ রিজার্ভ বলা হয়। এ বিধিবদ্ধ রিজার্ভের হার বাড়িয়ে বা কমিয়ে ঋণ নিয়ন্ত্রণের কৌশলই হলো জমার হার পরিবর্তন নীতি।
উদ্দীপকে বাণিজ্যিক ব্যাংক কর্তৃক তিরিক্ত ঋণ প্রদানের ফলে দেশে মুদ্রাস্ফীতি দেখা দেয়। এরূপ সংকট মোকাবেলায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঋণ নিয়ন্ত্রণের কৌশল বলম্বন করে। এ লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ঋণদান ক্ষমতা কমানোর জন্য ঝখজ ও ঈজজ বাড়িয়ে দেয়।
নগদে যে র্থ কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা রাখা হয় তা হলো ঈজজ। বাকি র্থ সিকিউরিটি কিনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সংরক্ষণ করতে হয়। এ উভয় হারকে একত্রে ঝখজ বলে।
এ ঈজজ এবং ঝখজ পরিবর্তন করে ঋণ নিয়ন্ত্রণ করা জমার হার পরিবর্তন নীতিরই নামান্তর। তাই বলা যায়, উদ্দীপকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জমার হার পরিবর্তনের মাধ্যমে ঋণ নিয়ন্ত্রণ করেছে।
ঘ উত্তর: বাজারে র্থের সরবরাহ কাম্য স্তরে রাখার জন্য প্রকৃতপক্ষে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রত্যক্ষ পদ্ধতি বা সংখ্যাগত পদ্ধতি ধিক কার্যকর।
ঋণের পরিমাণ কাম্যস্তরে রাখাকে ঋণ নিয়ন্ত্রণ বলে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ এ দুটি পদ্ধতিতে ঋণ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। ঋণ নিয়ন্ত্রণে উভয় পদ্ধতি কার্যকর হলেও সংখ্যাগত বা প্রত্যক্ষ পদ্ধতির কার্যকারিতাই বেশি।
দেশের সাগ উত্তর:্রিক ঋণ সরবরাহ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত পদ্ধতিকে প্রত্যক্ষ ঋণ নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি বলা হয়। প্রত্যক্ষ ঋণ নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির কৌশলগুলো হলো : ব্যাংক হার নীতি, খোলাবাজার নীতি ও জমার হার পরিবর্তন নীতি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ঋণ গ্রহণের হার বাড়িয়ে বা কমিয়ে বাজারে ঋণ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। একে ব্যাংক হার নীতি বলে। খোলাবাজার নীতির মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজারে আকর্ষণীয় শর্তে বিল, বন্ড, ঋণপত্র প্রভৃতি ক্রয়-বিক্রয় করে র্থবাজার নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়া, জমার হার পরিবর্তন নীতির মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিধিবদ্ধ রিজার্ভের হার বাড়িয়ে-কমিয়ে র্থবাজারে ঋণের কাম্যস্তর বজায় রাখে। এ তিনটি পদ্ধতিতে ঋণ নিয়ন্ত্রণে সব বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রভাবিত হয়। কিন্তু পরোক্ষ পদ্ধতিতে ঋণ নিয়ন্ত্রণে সব বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রভাবিত হয় না। তাই বাজারে র্থের সরবরাহ কাম্যস্তরে রাখতে প্রকৃতপক্ষে ঋণ নিয়ন্ত্রণের প্রত্যক্ষ পদ্ধতিগুলোই বেশি কার্যকর।
প্রশ্ন ৩৩: সরকারের আদেশে কিছুদিন পূর্বে ‘খ’ ব্যাংক ৫০ টাকার নতুন নোট বাজারে ছাড়ে। তিস্তা ও সুরমা ব্যাংকসহ নেক ব্যাংক এসব নোট সংগ্রহ করে। তিস্তা ব্যাংককে ‘খ’-এর সকল আদেশ ও নির্দেশিত শর্তাবলি মেনে চলতে হয়। কিন্তু সুরমা ব্যাংক এসব শর্ত মানতে বাধ্য নয়। সম্প্রতি তিস্তা ও সুরমা ব্যাংক তারল্য সংকটে পড়লে ‘খ’ ব্যাংক তিস্তা ব্যাংককে ঋণ দিয়ে সহায়তা করে কিন্তু সুরমা ব্যাংককে তা করেনি। [ঘাটাইল ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ, টাঙ্গাইল]
ক. ব্যাংক কী? ১
খ. ভোক্তা ব্যাংক বলতে কী বোঝায়? ২
গ. উদ্দীপকে উলিখিত ‘খ’ ব্যাংক সরকারের পক্ষে কোন ধরনের কাজ করেছে? ব্যাখ্যা করো। ৩
ঘ. উদ্দীপকে উলিখিত তিস্তা ব্যাংককে ‘খ’ ব্যাংকের সহায়তা করা কি সঠিক ছিল? তোমার মতামত ব্যাখ্যা করো। ৪
৩৩ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: ব্যাংক হলো এমন একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, যা আমানত হিসেবে র্থ সংগ্রহ করে, ঋণ দেয় ও ব্যাংক সংক্রান্ত কাজ সম্পাদন করে।
খ উত্তর: ভোক্তাদের স্বার্থ সংরক্ষণ ও উন্নয়নের লক্ষ্যে যে ব্যাংক গঠিত ও পরিচালিত হয় তাকে ভোক্তা ব্যাংক বলে।
সাধারণত ভোক্তাদের বাকিতে পণ্য ক্রয়ের সুবিধা দেওয়ার জন্যই এ ব্যাংকের উদ্ভব হয়েছে। আমাদের দেশে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো এ ধরনের ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে থাকে।
গ উত্তর: উদ্দীপকে উলিখিত ‘খ’ ব্যাংক সরকারের পক্ষে নোট ইস্যু করার কাজ করেছে।
জনকল্যাণের উদ্দেশ্যে সরকারের নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত দেশের একক ও নন্য ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান হলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংককে সরকারের ব্যাংক বলা হয়। এ ব্যাংক সরকারের পক্ষে বিভিন্ন নোট ও মুদ্রা ইস্যু করে।
উদ্দীপকে ‘খ’ ব্যাংকটি একটি কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ ব্যাংক সরকারের পক্ষে নোট ও মুদ্রার প্রচলনকারী হিসেবে কাজ করে। সরকারের নির্দেশে এ ব্যাংক ৫০ টাকার নতুন নোট বাজারে ছাড়ে। নোট প্রচলনের একক ধিকারী প্রতিষ্ঠান হলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
তাই বলা যায়, উদ্দীপকে ‘খ’ ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংক হিসেবে সরকারের পক্ষে নোট প্রচলনের কাজ করেছে।
ঘ উত্তর: উদ্দীপকে উলিখিত তিস্তা ব্যাংক ‘খ’ ব্যাংকের তালিকাভুক্ত হওয়ায় এ ব্যাংককে ‘খ’ ব্যাংকের সহায়তা করা সঠিক ছিল।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আদেশ-নির্দেশ মেনে যে ব্যাংক এর তালিকার ন্তর্ভুক্ত হয় তাকে তালিকাভুক্ত ব্যাংক বলে। তালিকাভুক্ত সব ব্যাংককে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের সাহায্য-সহযোগিতা ও পরামর্শ প্রদান করে থাকে। এসব ব্যাংকের তারল্য সংকটের সময় ঋণ প্রদান করে সহায়তা করা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি কর্তব্য।
উদ্দীপকে ‘খ’ ব্যাংক সরকারের পক্ষ হয়ে নোট ইস্যু করে। আবার তিস্তা ব্যাংক ‘খ’ ব্যাংকের সব আদেশ ও নির্দেশিত নিয়ম মেনে চলে। তবে সুরমা নাক ব্যাংকটি এ ধরনের নিয়মাবলি মানতে বাধ্য নয়। সম্প্রতি তিস্তা ব্যাংক তারল্য সংকটে পড়লে ‘খ’ ব্যাংকের কাছ থেকে ঋণ সহায়তা পায়।
তিস্তা ব্যাংক যেহেতু তালিকাভুক্ত ব্যাংক, তাই ‘খ’ ব্যাংক তারল্য সংকটের সময় এ ব্যাংককে ঋণ দিয়ে সহায়তা করেছে। সুরমা ব্যাংক তালিকাভুক্ত নয় বিধায় তারল্য সংকটে ‘খ’ ব্যাংক থেকে কোনো ঋণ সহায়তা পায়নি।
তাই বলা যায়, তালিকাভুক্ত ব্যাংকের প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দায়িত্ব বিচারে তিস্তা ব্যাংককে ‘খ’ ব্যাংকের সহায়তা করা সঠিক ছিল।
প্রশ্ন ৩৪: বাংলাদেশ ব্যাংক লক্ষ করছে দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো তাদের আর্থিক সামর্থ্য হ্রাস পাওয়ায় গ্রাহকদের ঋণ প্রদানে নীহা প্রকাশ করছে। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রথমত তাদের কাছ থেকে যারা ঋণ নেবে তাদের পূর্বের ৬% এর স্থলে ৫% সুদ দিতে হবে বললেও বাজারে বস্থার তেমন পরিবর্তন ঘটেনি। তাই বাংলাদেশ ব্যাংক ১ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে থেকে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে তাদের জমাকৃত আমানতের ৮% এর স্থলে ৫% র্থ জমা রাখতে বললেন। এতে ব্যাংকগুলোর ভল্টে লস র্থ জমা হতে থাকায় তারা এর করণীয় নিয়ে ভাবছে। [আনন্দ মোহন কলেজ, ময়মনসিংহ]
ক. তালিকাভুক্ত ব্যাংক কী? ১
খ. দেশের প্রধান ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান কোনটি এবং কেন? ২
গ. উদ্দীপকে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রথমত ঋণ নিয়ন্ত্রণের কোন পদ্ধতি ব্যবহার করেছে। ৩
ঘ. বাংলাদেশ ব্যাংকের পরবর্তীতে গৃহীত কৌশল ধিক যুক্তিযুক্ত হয়েছে তুমি কি এ বক্তব্যের সাথে একমত? এর সপক্ষে যুক্তি দাও। ৪
৩৪ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: যেসব ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়ম নীতি পালনের শর্তে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তালিকায় ন্তর্ভুক্ত হয় সেগুলোই তালিকাভুক্ত ব্যাংক।
খ উত্তর: দেশের প্রধান ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান হলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
সরকারি মালিকানায় গঠিত, পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত ব্যাংকই হলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ ব্যাংক হলো দেশের র্থবাজারের নিয়ন্ত্রণকারী। সরকারের ব্যাংক হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক দেশের মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে ভ‚মিকা পালন করে। দেশের ন্য ব্যাংকগুলো এ ব্যাংকের ধীনে পরিচালিত হয়। তাই কেন্দ্রীয় ব্যাংককে দেশের প্রধান ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান বলা হয়।
গ উত্তর: উদ্দীপকে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রথমত ঋণ নিয়ন্ত্রণে সংখ্যাগত পদ্ধতির ন্তর্গত ব্যাংক হার নীতি ব্যবহার করেছে।
ব্যাংক হার নীতি হলো ঋণ নিয়ন্ত্রণের ন্যতম সংখ্যাগত পদ্ধতি। এ নীতি নুযায়ী, কেন্দ্রীয় ব্যাংক নির্দিষ্ট ব্যাংক হারের মাধ্যমে বাণিজ্যিক ব্যাংকের বিল, বন্ড, ঋণপত্র এবং সিকিউরিটিজ প্রভৃতি বাট্টা করে থাকে।
উদ্দীপকে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর আর্থিক সামর্থ্য হ্রাস পাওয়ায় গ্রাহকদের ঋণদানে নীহা প্রকাশ করতে থাকে। এমতাবস্থায় বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক ঋণ নিয়ন্ত্রণের পদক্ষেপ গ্রহণ করে।
প্রথমত, বাংলাদেশ ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ঋণগ্রহণের সুদের হার ৬% থেকে ৫% এ কমিয়ে দেয়, যাতে ব্যাংকগুলো ধিক পরিমাণে ঋণ গ্রহণে আগ্রহী হয় এবং তাদের আর্থিক সামর্থ্য বাড়ে।
ব্যাংক হার কমিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক এখানে ঋণ নিয়ন্ত্রণের ব্যাংক হার কৌশল গ্রহণ করেছে। তাই বলা যায়, উদ্দীপকে বাংলাদেশ ব্যাংক ঋণ নিয়ন্ত্রণের সংখ্যাগত পদ্ধতি হিসেবে ব্যাংক হার নীতি ব্যবহার করেছে।
ঘ উত্তর: উদ্দীপকে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরবর্তীতে গৃহীত জমার হার পরিবর্তন নীতি ধিক যুক্তিযুক্ত কৌশল বলে আমি মনে করি।
জমার হার পরিবর্তন নীতি হলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঋণ নিয়ন্ত্রণের একটি সংখ্যাগত পদ্ধতি। সব তালিকাভুক্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক তাদের আমানতি র্থের একটি নির্দিষ্ট ংশ কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা রাখে যাকে বিধিবদ্ধ রিজার্ভ বলে। বিধিবদ্ধ রিজার্ভের হার বাড়িয়ে বা কমিয়ে ঋণ নিয়ন্ত্রণ করাই হলো জমার হার পরিবর্তন নীতি।
উদ্দীপকে বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহের মধ্যে আর্থিক সামর্থ্য লক্ষ করে। এ বস্থা নিরসনে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রথমে ব্যাংক হার নীতির আওতায় ঋণগ্রহণের সুদের হার ৬% এর স্থলে ৫% করে।
এরূপ পদক্ষেপ গ্রহণের পরও বস্থার পরিবর্তন না ঘটায় এটি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে ১ জানুয়ারি ২০১৬ থেকে তাদের জমাকৃত আমানতের পরিমাণ ৮% থেকে কমিয়ে ৫% করে। ফলে ব্যাংকগুলোর ভল্টে প্রচুর র্থ জমা হতে থাকায় বাধ্য হয়ে ব্যাংকগুলো এদের করণীয় নিয়ে ভাবছে।
উদ্দীপকে দ্বিতীয় পদক্ষেপে জমার হার নীতি প্রয়োগের মাধ্যমে ঋণ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হয়। এ নীতির আওতায় বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর বাধ্যতামূলক জামানতের হার ৮% থেকে ৫% হওয়ায় ব্যাংকের তারল্যের পরিমাণ বাড়বে। ফলে তাদের আর্থিক সামর্থ্য ও ঋণদান ক্ষমতা বাড়বে। ফলে ঋণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় ভারসাম্য ফিরে আসবে। তাই বলা যায়, বাংলাদেশ ব্যাংকের পরবর্তীতে গৃহীত পদক্ষেপ ধিক যুক্তিযুক্ত হয়েছে, উক্তিটির সত্যতার প্রমাণ মিলেছে।
প্রশ্ন ৩৫ দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে ব্যাপক বন্যা হওয়ায় কৃষকরা মারাÍকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ফলে সরকার কৃষকদের ঋণ দেয়ার কথা ভাবছে। র্থমন্ত্রী ব্যাংকের গভর্নরকে ডেকে ব্যবস্থা নিতে বললেন। ব্যাংকগুলোর জন্য নির্দেশপত্র ইস্যু করা হলো। বন্যা উপদ্রুত এলাকার সকল ব্যাংকের শাখাকে আগামী ছয় মাসের মধ্যে তাদের প্রদত্ত ঋণের কমপক্ষে ২০% কৃষিখাতে দিতে হবে। কৃষকদের ঋণ দিতে ব্যাংকগুলো প্রথমত নিরুৎসাহিত হলেও তাদের ভাবনা, এ নির্দেশ না মেনে উপায় নেই। [আহম্মদ উদ্দিন শাহ্ শিশু নিকেতন স্কুল ও কলেজ, গাইবান্ধা]
ক. নিকাশঘর কী? ১
খ. কেন্দ্রীয় ব্যাংককে ঋণদানের শেষ আশ্রয়স্থল বলা হয় কেন? ২
গ. উদ্দীপকে সরকারের চিন্তা বাস্তবায়নে কোন ব্যাংক মুখ্য ভ‚মিকা পালন করছে? ব্যাখ্যা করো। ৩
ঘ. ‘কৃষকদের ঋণ প্রাপ্তিতে ঋণ নিয়ন্ত্রণের যে পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়েছে, ন্য কোনো পদ্ধতিতে তা সম্ভব ছিল না।’ এ উক্তির যথার্থতা মূল্যায়ন করো। ৪
৩৫ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: আন্তঃব্যাংকিং দেনা-পাওনার নিষ্পত্তিস্থলই হলো নিকাশঘর।
খ উত্তর: ঋণদানের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে ঋণের শেষ আশ্রয়স্থল বলা হয়।
তালিকাভুক্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহ যেকোনো সময় র্থসংকটে পড়তে পারে। এ সময় ব্যাংকগুলো যখন ন্য সব উৎস থেকে র্থ সংগ্রহে ব্যর্থ হয়, তখন কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঋণ সরবরাহে এগিয়ে আসে। ঋণদানে এরূপ ভ‚মিকার কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে ঋণদানের শেষ আশ্রয়স্থল বলা হয়।
গ উত্তর: উদ্দীপকে সরকারের চিন্তা বাস্তবায়নে কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুখ্য ভ‚মিকা পালন করছে।
সরকার কর্তৃক জনকল্যাণের উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত ব্যাংককে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলা হয়। এ ব্যাংক সরকারের সহায়ক ব্যাংক হিসেবে কাজ করে। একাধারে সরকারের ব্যাংক, উপদেষ্টা, প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
উদ্দীপকে ব্যাপক বন্যায় উত্তর ও মধ্যাঞ্চলের কৃষকরা মারাÍকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ফলে সরকার কৃষকদের ঋণ দেয়ার কথা ভাবছে। এ লক্ষ্যে সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরকে ডেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলে। সরকারের ব্যাংক হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়।
এরূপ পদক্ষেপের ংশ হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তার ধীনস্থ সব ব্যাংককে নির্দেশপত্র ইস্যু করে। এতে বলা হয়েছে, বন্যা উপদ্রুত এলাকার সব ব্যাংকের শাখাকে আগামী ছয় মাস তাদের প্রদত্ত ঋণের ২০% কৃষিখাতে দিতে হবে।
এর ফলে, ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা ঋণ নিয়ে আর্থিকভাবে সচ্ছলতা ফিরে পাবে। এতে সরকারের উদ্দেশ্য বাস্তবায়িত হবে। তাই বলা যায়, উদ্দীপকে সরকারের উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভ‚মিকাই প্রধান।
- উত্তর ডাউনলোড করুন> (১ম পত্র) ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা ১ম পত্র সৃজনশীল প্রশ্ন
- উত্তর ডাউনলোড করুন>(১ম পত্র)১ম: ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা প্রশ্ন উত্তরসহ PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন> HSC ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা প্রশ্নের উত্তরসহ অধ্যায়-১: PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন> HSC অধ্যায়-১: প্রশ্নের উত্তরসহ ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন>অধ্যায়৩: SSC ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং‘র সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন> অধ্যায়৩: SSC ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং‘র জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তরPDF
ঘ উত্তর: উদ্দীপকে কৃষকদের ঋণ প্রাপ্তিতে ঋণ নিয়ন্ত্রণের যে পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে তা হলো ঋণের বরাদ্দকরণ নীতি এবং ন্য কোনো পদ্ধতিতে এটি সম্ভব ছিল না বলে আমি মনে করি।
বিশেষ খাত চিহ্নিত করে সে খাতে ঋণের পরিমাণ কম-বেশি করাই হলো ঋণের বরাদ্দকরণ নীতি। এরূপ নীতির মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নির্দিষ্ট খাতে ঋণের হারকে নির্দিষ্ট করে দেয়।
উদ্দীপকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সাহায্য করার জন্য ঋণের বরাদ্দকরণ নীতি ব্যবহার করেছে। এক্ষেত্রে এ ব্যাংক বিশেষ খাত হিসেবে কৃষিখাতকে চিহ্নিত করে সব বিতরণ করা ব্যাংককে ঋণের ২০% কৃষিখাতে দেয়ার নির্দেশ প্রদান করে।
উদ্দীপকে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো প্রথমে কৃষকদের ঋণ দানে নিরুৎসাহিত ছিল। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশ মানতে বাধ্য থাকায় সব ব্যাংক কৃষিখাতে ঋণ দেয়। ঋণের বরাদ্দকরণ নীতি ছাড়া কৃষিখাতে ঋণ প্রদানের নির্দেশ দেয়া সম্ভব ছিল না। সুতরাং, ঋণ নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক ঋণের বরাদ্দকরণ নীতির ব্যবহারের যথার্থতা রয়েছে।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।