ফিন্যান্স ব্যাংকিং ও বিমা ২য় | অধ্যায় ১ | সৃজনশীল প্রশ্ন ১১-১৫ | PDF : ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা দ্বিতীয় পত্রের প্রথম অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ সব কমন উপযোগী সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো আমাদের এই পোস্টে পাবেন।
প্রিয় ছাত্র ছাত্রী বন্ধুরা আল্লাহর রহমতে সবাই ভালোই আছেন । এটা জেনে আপনারা খুশি হবেন যে, আপনাদের জন্য ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা দ্বিতীয় পত্রের প্রথম অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ সব কমন উপযোগী সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি ।
সুতরাং সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আর এইচ এস সি- HSC এর যেকোন বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ সকল সাজেশন পেতে জাগোরিকের সাথে থাকুন।
প্রশ্ন ১১: মি. র্নব একজন ব্যবসায়ী। তিনি ঢ নাক উত্তর: একটি ব্যাংকে হিসাব সংরক্ষণ করেন, যে ব্যাংক শুধু একটি ফিসের মাধ্যমে ব্যাংকিং কর্ক উত্তর:াণ্ড সম্পাদন করে। সম্প্রতি মি. র্নবের ব্যবসায় পরিসর ‘বেড়ে যাওয়ায় ব্যবসায়িক প্রয়োজনে তাকে দেশের বিভিন্ন স্থানের ব্যবসায়ীদের সাথে লেনদেন সম্পাদন করতে হচ্ছে। এমতাবস্থায় ঢ ব্যাংকের মাধ্যমে তার ব্যবসায়িক লেনদেন সুচারুরূপে সম্পাদন করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই তিনি ‘ণ’ নাক উত্তর: একটি ব্যাংকে হিসাব খুললেন যাতে দেশে-বিদেশে তার সকল ব্যবসায়িক কর্ক উত্তর:াণ্ডে ব্যাংকিং সুবিধা পাওয়া যায়। [কু. বো. ১৬]
ক.ব্যাংক কী?১
খ.ব্যাংককে ধার করা র্থের ধারক বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা করো।২
গ.উদ্দীপকে উলিখিত ঢ ব্যাংকটি কাঠামোগতভাবে কোন ধরনের ব্যাংক? ব্যাখ্যা করো।৩
ঘ.মি. র্নবের ণ নাক উত্তর: ব্যাংকে হিসাব খোলার যৌক্তিকতা বিশ্লেষণ করো।৪
১১ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: মুনাফা র্জনের উদ্দেশ্যে যে আর্থিক প্রতিষ্ঠান স্বল্প সুদে আমানত গ্রহণ এবং উচ্চ হারে গ্রাহকদের ঋণ হিসেবে প্রদান করে তাকে ব্যাংক বলে।
খ উত্তর: ব্যাংক বিভিন্ন হিসাবের মাধ্যমে জনগণের কাছ থেকে স্বল্প সুদে আমানত সংগ্রহ করে এবং তা গ্রাহকদের উচ্চ সুদে ঋণ দেয়।
ব্যাংক প্রথমে আমানত গ্রহণ করে ধারক ও পরে ঋণদাতা হিসেবে কাজ করে। এর ফলে ব্যাংক দেনাদার ও পাওনাদারের ভ‚মিকায় বতীর্ণ হয়। আমানতের মাধ্যমে ধার করা র্থ ধারণ করার পর তা হতে কিছু ঋণ দিয়ে ব্যবসায় পরিচালনা করে বলে ব্যাংক-কে ধার করা র্থের ধারক বলা হয়।
গ উত্তর: উদ্দীপকে উলিখিত ঢ ব্যাংকটি কাঠামোগতভাবে একক ব্যাংক।
যে ব্যাংক মাত্র একটি ফিসের মাধ্যমে ব্যাংকিং কার্য পরিচালনা করে তাকে একক ব্যাংক বলে। এ ব্যাংকের একটি ফিস ছাড়া ন্য কোথাও কোনো শাখা থাকে না। এ ধরনের ব্যাংকের কার্যাবলি শুধু একটি নির্দিষ্ট এলাকায় সীমাবদ্ধ থাকে।
উদ্দীপকে মি. র্নবের ঢ ব্যাংকে একটি হিসাব রয়েছে। ব্যাংকটি শুধু একটি ফিসের মাধ্যমে ব্যাংকিং কার্যক্রম সম্পাদন করে। একটি ফিসের মাধ্যমেই এ ব্যাংক নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠী বা এলাকার জনগণকে ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে। দূরবর্তী কোনো ঞ্চলে র্থ আদান-প্রদান করতে হলে একে ন্য ব্যাংক বা প্রতিনিধি ব্যাংকের সাহায্য নিতে হয়। তাই বলা যায়, উদ্দীপকে উলিখিত ঢ ব্যাংকটি কাঠামোগতভাবে একক ব্যাংক।
ঘ উত্তর: উদ্দীপকে মি. র্নবের ণ নাক উত্তর: শাখা ব্যাংকে হিসাব খোলার যথেষ্ট যৌক্তিকতা রয়েছে।
যে বৃহদায়তন ব্যাংক নেকগুলো শাখার মাধ্যমে ব্যাংকিং কার্য পরিচালনা করে তাকে শাখা ব্যাংক বলে। এ ব্যাংকগুলোর দেশে-বিদেশে সংখ্য শাখা থাকে। ফলে দেশের প্রত্যন্ত ঞ্চলে র্থ স্থানান্তর এবং বৈদেশিক বাণিজ্য ও বিনিময়ে বিশেষ ভ‚মিকা পালন করে।
উদ্দীপকে ব্যবসায়ী র্নবের ঢ নাক উত্তর: একটি একক ব্যাংকে হিসাব রয়েছে। কিন্তু বর্তমানে তার ব্যবসায়ে পরিসর বেড়ে যাওয়ায় তাকে দেশের বিভিন্ন স্থানের ব্যবসায়ীদের সাথে লেনদেন করতে হয়। কিন্তু ঢ ব্যাংকের মাধ্যমে তা সুচারুরূপে সম্পাদন করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই তিনি ণ নাক উত্তর: একটি শাখা ব্যাংকে হিসাব খুললেন, যাতে দেশে-বিদেশে তার ব্যবসায়িক কর্ক উত্তর:াণ্ডে ব্যাংকিং সুবিধা পাওয়া যায়।
শাখা ব্যাংকিং ব্যবস্থায় দেশে-বিদেশে নেকগুলো শাখা খুলে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করা হয়। র্থনৈতিক কর্ক উত্তর:াণ্ড সম্পাদনে একক ব্যাংক নেক ক্ষেত্রেই ব্যর্থ হওয়ায় শাখা ব্যাংকের উদ্ভব ঘটেছে।
দেশে-বিদেশে বিভিন্ন স্থানে এ ব্যাংকের শাখা থাকায় তিসহজে র্থ আদান-প্রদান করা যায়। দেশের প্রত্যন্ত ঞ্চলেও এ ব্যাংকের শাখা থাকে। তাই যেকোনো স্থানেই র্থ লেনদেন করা যায়। উদ্দীপকে মি. র্নব ণ ব্যাংকে হিসাব খোলার ফলে উপরে উলিখিত সুবিধাগুলো পাবেন। পরিশেষে বলা যায়, ণ ব্যাংকে হিসাব খোলা মি. র্নবের জন্য যথার্থই যৌক্তিক হয়েছে।
প্রশ্ন ১২: জামাল ও কামাল শিক্ষাজীবন সমাপ্ত করে ব্যাংকার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। জামাল যে ব্যাংকে চাকরি নিয়েছেন সেই ব্যাংক নোট ও মুদ্রা ছাপায় এবং ঋণ নিয়ন্ত্রণ করে। পরদিকে কামাল যে ব্যাংকে চাকরি করেন তার মূল উদ্দেশ্য হলো মুনাফা র্জন করা। এ ব্যাংক বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্যে সহায়তা করে থাকে। দেশে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পেতে থাকলে তা নিয়ন্ত্রণে উভয় ব্যাংকই ভ‚মিকা পালন করে থাকে। [সি. বো. ১৬]
ক.স্কুল ব্যাংকিং কাকে বলে?১
খ.চেইন ব্যাংকিং বলতে কী বোঝায়?২
গ.উদ্দীপকে বর্ণিত জামালের ব্যাংকটি কাজের ভিত্তিতে কোন ধরনের ব্যাংক? ব্যাখ্যা করো।৩
ঘ.উদ্দীপকে বর্ণিত ব্যাংক দুটির মধ্যে কোনটি দেশের র্থনৈতিক উন্নয়নের মূল ভ‚মিকা পালন করে? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।৪
১২ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: স্কুলপড়–য়া ছাত্র-ছাত্রীদের সঞ্চয়ে উদ্বুদ্ধ করতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো যে ব্যাংক হিসাব পরিচালনা করে তাকে স্কুল ব্যাংকিং বলে।
স্কুল ব্যাংকিং : উন্নত দেশগুলোতে স্কুল ব্যাংক ব্যাপক জনপ্রিয়তা র্জন করেছে। আমাদের দেশে বশ্য এ ধরনের ব্যাংক ১৯৬০ সালের দিকে একবার প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কিন্তু বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। স্কুল থেকেই সঞ্চয়ে উৎসাহ দেয়া এ ব্যাংকের উদ্দেশ্য।
খ উত্তর: যে ব্যাংক ব্যবস্থায় সমজাতীয় কতিপয় ব্যাংক নিজেদের স্বাধীন সত্তা বজায় রেখে সমঝোতা ও সহযোগিতার ভিত্তিতে যৌথভাবে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করে তাকে চেইন ব্যাংকিং বলে।
চেইন ব্যাংকের মূল উদ্দেশ্য হলো পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে মুনাফা র্জন করা। মূলত র্থ স্থানান্তরের সুবিধা দূর করার জন্য একাধিক একক ব্যাংক তাদের স্বাধীন সত্তা বজায় রেখে চেইন ব্যাংকিং নেটওয়ার্ক তৈরি করে।
গ উত্তর: উদ্দীপকে বর্ণিত জামালের ব্যাংকটি কাজের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক হিসেবে বিবেচিত।
জনকল্যাণের উদ্দেশ্যে সরকার কর্তৃক গঠিত ও নিয়ন্ত্রিত ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলে। এ ব্যাংক সরকার ও ন্যান্য ব্যাংকের ব্যাংকার, দেশের মুদ্রা বাজারের পরিচালক এবং সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে দেশের আর্থিক নীতি বাস্তবায়নের দায়িত্ব পালন করে।
উদ্দীপকে জামাল যে ব্যাংকে চাকরি করেন সে ব্যাংক নোট ও মুদ্রা ইস্যু এবং ঋণ নিয়ন্ত্রণ করে। একমাত্র কেন্দ্রীয় ব্যাংক সরকারের পক্ষে নোট ও মুদ্রা ইস্যু এবং মুদ্রা বাজার নিয়ন্ত্রণ করে।
পাশাপাশি ঋণের পরিমাণ কাম্যস্তরে রাখার জন্য বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করে যেমন: ব্যাংক হার নীতি, খোলা বাজার নীতি, জমার হার পরিবর্তন নীতি, ঋণ বরাদ্দকরণ নীতি ইত্যাদি। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঋণ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে দেশের দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করে। সুতরাং উদ্দীপকে জামাল-এর কর্মরত ব্যাংকটি বৈশিষ্ট্যের বিচারে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
ঘ উত্তর: উদ্দীপকে কামালের ব্যাংকটি বাণিজ্যিক ব্যাংক যা একটি দেশের র্থনৈতিক উন্নয়নে মূল ভ‚মিকা পালন করে।
বাণিজ্যিক ব্যাংক মুনাফা র্জনের উদ্দেশ্যে স্বল্পসুদে জনগণের র্থ আমানত হিসেবে জমা রাখে, ধিক সুদে বিভিন্ন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দেয়, গ্রাহকদের পক্ষে র্থ আদায়, পরিশোধ, স্থানান্তরসহ বিভিন্ন ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে।
উদ্দীপকে কামালের ব্যাংকটি মুনাফা র্জনের উদ্দেশ্য নিয়ে গঠিত ও পরিচালিত। এটি বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্যে সহায়তা করে। র্থাৎ ব্যাংকটি বাণিজ্যিক ব্যাংক। পরপক্ষে জামালের ব্যাংকটি নোট ও মুদ্রা ছাপায় এবং ঋণ নিয়ন্ত্রণ করে, যা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কার্যাবলির ন্তর্ভুক্ত।
বাণিজ্যিক ব্যাংক মূলত স্বল্পসুদে জনগণের সঞ্চিত র্থ আমানত হিসেবে গ্রহণ করে। এক্ষেত্রে এ ব্যাংক জনগণের আমানত দ্বারা তহবিল গঠন করে। উক্ত তহবিল দ্বারা বিভিন্ন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে ধিক সুদে ঋণ প্রদান করে। এতে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটে। একই সাথে বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায় এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়। এর ফলে দেশের র্থনীতি উন্নতির দিকে এগিয়ে যায়।
পক্ষান্তরে জামালের কর্মরত ব্যাংকটি কেন্দ্রীয় ব্যাংক, যা দেশের জন্য নোট ও মুদ্রা ইস্যু এবং ঋণ নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু মূলধন গঠন বা ঘাটতি খাতে ঋণ সুবিধা প্রদান করে না। তবে র্থনীতিকে স্থিতিশীল রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আর্থিক নীতি প্রণয়ন করে গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালন করে।
সুতরাং এ কথা বলা যায় যে, একটি দেশের র্থনৈতিক উন্নয়নে কেন্দ্রীয় ও বাণিজ্যিক উভয় ব্যাংকই কার্যকর ভ‚মিকা পালন করে। তবে বাণিজ্যিক ব্যাংক এক্ষেত্রে গ্রণী ভ‚মিকা পালন করে।
প্রশ্ন ১৩ বাংলাদেশ কৃষিনির্ভর, শিল্পে নুন্নত একটি দেশ। বর্তমানে জনগণের মাথাপিছু আয় বেড়ে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। ফলে বৈদেশিক বিনিয়োগ ক্রমশ বাড়ছে। কৃষি ও কৃষকদের উন্নয়নের লক্ষ্যে সহজ শর্তে ঋণদানের ব্যাংক ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে দেশব্যাপী। সরকার কৃষির পাশাপাশি শিল্পের উন্নয়নের কথা ভাবছে। [য. বো.১৬]
ক.তারল্য কী?১
খ.বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংককে মিশ্র ব্যাংক বলা হয় কেন?২
গ.উদ্দীপকে সরকার দেশের কৃষির উন্নয়নে কোন ধরনের ব্যাংক ব্যবস্থার কথা বলেছেন? ব্যাখ্যা করো। ৩
ঘ.কৃষির মতো শিল্পের উন্নয়নে বিশেষ ধরনের ব্যাংক ব্যবস্থার কি কোনো প্রয়োজন আছে? উদ্দীপকের আলোকে তা বিশ্লেষণ করো।৪
১৩ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: গ্রাহকদের জমাকৃত র্থ চাহিবামাত্র ব্যাংক কর্তৃক ফেরতদানের ক্ষমতাকে তারল্য বলে।
তারল্য : ব্যাংক জনগণের র্থ আমানত হিসেবে গ্রহণ করে। গ্রাহক যখন র্থ উত্তোলন করতে চাইবে, ব্যাংক তখন উক্ত র্থ প্রদানে বাধ্য থাকবে। এক্ষেত্রে ব্যাংক যদি আমানতের সমুদয় র্থ নগদ হিসেবে সংরক্ষণ করে, তবে ব্যাংকের কোনো বিনিয়োগ হবে না এবং মুনাফাও বাধাগ্রস্ত হবে। তাই ব্যাংকের তহবিলে তিরিক্ত নগদ র্থ থাকবে না আবার নগদ র্থের সংকটও থাকবে না। ব্যাংকের এ ব্যবস্থাকেই তারল্য বলে।
খ উত্তর: যে ব্যাংক একটি দেশের র্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত উভয় ব্যাংকের কার্যাবলি সম্পাদন করে তাকে মিশ্র ব্যাংক বলে।
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক বিশেষায়িত ব্যাংক হিসেবে কৃষি ও কৃষিজ পণ্যের উন্নয়নে কাজ করে।
ন্যদিকে বাণিজ্যিক ব্যাংকের মতো আমানত গ্রহণ ও ঋণদান করে। বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক কৃষি ক্ষেত্রে উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত হয়েও জনসাধারণের সঞ্চয় সংগ্রহ এবং তাদের ঋণদান করে। একই সাথে বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত কার্যক্রমের সাথে জড়িত বলে কৃষি ব্যাংককে মিশ্র ব্যাংক বলা হয়।
গ উত্তর: উদ্দীপকে সরকার দেশের কৃষির উন্নয়নে কৃষি ব্যাংক ব্যবস্থার কথা বলেছে।
দেশের কৃষি খাতে উন্নয়নের লক্ষ্যে কৃষকদের র্থসংস্থানের জন্য যে ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয় তাকে কৃষি ব্যাংক বলে। এটি একটি বিশেষায়িত আর্থিক প্রতিষ্ঠান। এর কাজ হলো কৃষকদের কৃষি যন্ত্রপাতি, সার, বীজ ইত্যাদি ক্রয়ে প্রয়োজনীয় মূলধনের সংস্থান করা। এ ব্যাংক কৃষি ও কৃষিজ শিল্পের উন্নয়নের স্বার্থে কাজ করে।
উদ্দীপকে উলেখ্য, বাংলাদেশ কৃষিনির্ভর কিন্তু শিল্পে নুন্নত একটি দেশ। বর্তমানে দেশব্যাপী কৃষিখাত ও কৃষকদের উন্নয়নের লক্ষ্যে সহজ শর্তে ঋণদানের উদ্দেশ্যে ব্যাংক ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে। র্থাৎ এটি কৃষি ব্যাংক।
কৃষি ক্ষেত্রে উন্নয়নের লক্ষ্যে এ ব্যাংক কৃষকদেরকে বিভিন্ন মেয়াদের ঋণ প্রদান করে থাকে। এছাড়াও প্রয়োজনে বিভিন্ন রকম পরামর্শদানের মাধ্যমে সহায়তা করে থাকে। তাই বলা যায়, আমাদের কৃষি খাতের উন্নয়ন নেকাংশে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের কর্মদক্ষতার ওপর নির্ভর করে।
ঘ উত্তর: কৃষির মতো শিল্পের উন্নয়নে বিশেষ ধরনের ব্যাংক ব্যবস্থা তথা শিল্প ব্যাংকেরও যথেষ্ট প্রয়োজন রয়েছে।
দেশের শিল্প খাতে উন্নয়নের লক্ষ্যে যে ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয় তাকে শিল্প ব্যাংক বলে। যন্ত্রপাতি সংগ্রহ, ভ‚মি ক্রয়, কারখানা নির্মাণ ইত্যাদির জন্য শিল্প ব্যাংক ঋণ প্রদান করে থাকে। একই সাথে শেয়ার ও ঋণপত্র বিক্রয়ে সহযোগিতা করে।
উদ্দীপকে বাংলাদেশের র্থনৈতিক বস্থা তুলে ধরা হয়েছে। বাংলাদেশ কৃষিনির্ভর কিন্তু শিল্পে নুন্নত একটি দেশ। জনগণের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির ফলে দেশটি মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। কৃষিখাত ও কৃষকদের উন্নয়নের লক্ষ্যে দেশব্যাপী সহজ শর্তে ঋণদানের জন্য ব্যাংক ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে। বর্তমানে সরকার কৃষির পাশাপাশি শিল্পের উন্নয়নের কথা ভাবছে।
বিশেষায়িত ব্যাংক হিসেবে সে ব্যাংকগুলোর প্রচলন রয়েছে তার মধ্যে কৃষি ব্যাংক ও শিল্প ব্যাংক ন্যতম। উদ্দীপকে বাংলাদেশকে শিল্পে নুন্নত একটি দেশ বলা হয়েছে। তাই শিল্পে উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে শিল্প ব্যাংকের কোনো বিকল্প নেই।
কেননা এ ব্যাংক শিল্পে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি সংগ্রহ, ভ‚মি ক্রয়, কারখানা নির্মাণ ইত্যাদির জন্য উদ্যোক্তাদের ঋণ সুবিধা প্রদান করে। এ সুবিধা দেশে শিল্পের সম্প্রসারণ ঘটাতে সাহায্য করে। এতে বৈদেশিক বিনিয়োগের মাত্রা বৃদ্ধির সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়। তাই বলা যায়, কৃষির মতো শিল্পের উন্নয়নে বিশেষ ধরনের ব্যাংক ব্যবস্থার বশ্যই প্রয়োজন রয়েছে।
প্রশ্ন ১৪: জনগণ যাতে ব্যাংক থেকে ধিক সেবা পেতে পারে সে বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সতর্ক। গ্রাহকদের পক্ষে ব্যাংকগুলো র্থ আদায় ও পরিশোধ করছে। শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় করছে, র্থ ও সম্পদের নিরাপদ সংরক্ষণ করছে। এছাড়াও কত কাজ। কেন্দ্রীয় ব্যাংক তা তদারক করে। বাংলাদেশ ব্যাংক লক্ষ করছে কতিপয় ব্যাংক তাদের মূল কাজের বাইরে গিয়ে শেয়ার বাজারে ধিক বিনিয়োগ করছে। ধিক ঝুঁকিপূর্ণ খাতে ঋণ দিচ্ছে। যথাযথভাবে প্রভিশন সংরক্ষণ করছে না। তাই ব্যাংকগুলোর বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় ব্যাংক শক্ত ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে। [ব. বো. ১৬]
ক.ব্যাংকিং কী?১
খ.শাখা ব্যাংকিং বলতে কী বোঝায়?২
গ.উদ্দীপকে ব্যাংকের উলিখিত কাজগুলো কোন ধরনের? ব্যাখ্যা করো।৩
ঘ.ব্যাসেল-২ এর নির্দেশনাই কেন্দ্রীয় ব্যাংককে শক্ত ব্যবস্থা নিতে বাধ্য করছে তুমি কি এ বক্তব্য সমর্থন করো?৪
১৪ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: ব্যাংকের সাগ উত্তর:্রিক কার্যক্রক উত্তর:ে ব্যাংকিং বলে।
খ উত্তর: যে ব্যাংকিং ব্যবস্থায় কেবল একটি কেন্দ্রীয় ফিসের মাধ্যমে বিভিন্ন শাখা একই নামে প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত হয়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করে তাকে শাখা ব্যাংকিং বলে।
শাখা ব্যাংক প্রধান ফিসের রীতি-নীতি নুযায়ী পরিচালিত হয় এবং এর কোনো আলাদা সত্তা থাকে না। বাংলাদেশের ব্যাংক ব্যবস্থা মূলত শাখা ব্যাংক ব্যবস্থার আওতাধীন।
গ উত্তর: উদ্দীপকে উলিখিত ব্যাংকের কাজগুলো প্রতিনিধিত্বমূলক কার্যাবলির আওতভুক্ত।
ব্যাংক গ্রাহকের পক্ষে মূলত যে সব কাজ করে থাকে তা-ই প্রতিনিধিত্বমূলক কার্যাবলি নামে পরিচিত। বর্তমানে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো গ্রাহকের পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করে থাকে।
উদ্দীপকে উলেখ্য গ্রাহকদের পক্ষে ব্যাংকগুলো র্থ আদায় ও পরিশোধ করে। এছাড়াও শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়সহ র্থ ও সম্পদের নিরাপদ সংরক্ষণ করে। র্থাৎ উদ্দীপকে ব্যাংক বলতে বাণিজ্যিক ব্যাংককে ইঙ্গিত করা হয়েছে। আর বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো গ্রাহকের পক্ষে উক্ত কাজ করে থাকে। র্থাৎ গ্রাহকের প্রতিনিধি হিসেবে ব্যাংক এসব কাজগুলো করে।
ঘ উত্তর: ব্যাসেল-২ এর নির্দেশনাই কেন্দ্রীয় ব্যাংক-কে শক্ত ব্যবস্থা নিতে বাধ্য করছেÑ আমি এ বক্তব্যকে সম্পূর্ণ সমর্থন করি।
তালিকাভুক্ত ব্যাংকসমূহের ঝুঁকিভিত্তিক মূলধন পর্যাপ্ততার বিষয়টি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ইওঝ কর্তৃক প্রবর্তিত বিধি-বিধানকে ব্যাসেল-২ বলে।
উদ্দীপকে জনগণ যেন ব্যাংক থেকে ধিক সেবা পায় সে বিষয়ের দিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক লক্ষ রাখে। এছাড়াও বাণিজ্যিক ব্যাংক যে সকল কাজ সম্পাদন করে তা কেন্দ্রীয় ব্যাংক তদারকি করে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক লক্ষ করল যে, কিছু ব্যাংক তাদের মূল কাজের বাইরে গিয়ে শেয়ারবাজারে ধিক বিনিয়োগ করছে। এছাড়াও ধিক ঝুঁকিপূর্ণ খাতে ঋণ দিচ্ছে, যা ব্যাসেল-২ এর নির্দেশনার বহিভর্‚ত। ফলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এসকল ব্যাংকের বিরুদ্ধে শক্ত ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে।
ব্যাসেল-২ এর নির্দেশনা নুযায়ী ব্যাংকগুলোকে এমন পরিমাণ মূলধন সংরক্ষণ করতে হবে যেন আমানতকারীরা কখনো ঝুঁকির মধ্যে না পড়ে। এ নির্দেশনার ফলেই ব্যাংকগুলোকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ পরিশোধিত মূলধন ও সংরক্ষিত তহবিল সংরক্ষণ করতে হয়।
এছাড়াও শ্রেণিভিত্তিক ঋণের ক্ষেত্রে বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রভিশন সংরক্ষণ ও শেয়ারবাজারসহ ঝুঁকিপূর্ণ খাতে ধিক বিনিয়োগ করতে পারে না। আর এসব নির্দেশনা মান্য করলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক মান্যকারী ব্যাংকগুলোর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হয়। তাই বলা যায়, ব্যাসেল-২ এর নির্দেশনাই কেন্দ্রীয় ব্যাংক-কে শক্ত ব্যবস্থা নিতে বাধ্য করছে, যা আমি সমর্থন করি।
প্রশ্ন ১৫: শাপলা ব্যাংক বৈদেশিক বাণিজ্যে প্রত্যয়পত্র ইস্যু করে, বিনিময় হার নির্ধারণ করে বৈদেশিক দেনা পাওনা নিষ্পত্তির ব্যবস্থা করে। এছাড়াও দীর্ঘমেয়াদে ঋণ দেয়, বিনিয়োগ করে এবং শেয়ার-এর বলেখকের দায়িত্ব পালন করে থাকে। কিন্তু বর্তমানে ব্যাংকটি আগের মত তাদের কার্যক্রম সম্পাদন করতে পারছে না। তাই দোয়েল ব্যাংক শাপলা ব্যাংকের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে তাদের নিয়ন্ত্রণভার গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। [রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা]
ক.স্বায়ত্তশাসিত ব্যাংক কী?১
খ.ব্যাসেল ২ কোন কোন ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়?২
গ.শাপলা ব্যাংক কাজের ভিত্তিতে কোন ধরনের ব্যাংক? ব্যাখ্যা করো।৩
ঘ.শাপলা ব্যাংকের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে দোয়েল ব্যাংক কোন ধরনের ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করবে? বর্ণনা করো।৪
১৫ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: সরকারের বিশেষ আইনবলে ও সংবিধানের বিশেষ ধ্যাদেশের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত ব্যাংকিং ব্যবস্থাকে স্বায়ত্তশাসিত ব্যাংক বলে।
বাংলাদেশ ব্যাংক, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক-এর উদাহরণ।
খ উত্তর: ব্যাসেল-২ তিন ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়।
বাণিজ্যিক ব্যাংকের ঝুঁকি ভিত্তিক মূলধন কাঠামো নির্ধারণের আন্তর্জাতিক মানদণ্ড হলো ব্যাসেল-২। ব্যাসেল-২ তিনটি স্বতন্ত্র ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। ন্যূনতম মূলধন নির্ধারণে, তত্ত¡াবধায়ক পর্যালোচনা ও বাজার শৃঙ্খলা রক্ষায় ব্যাসেল-২ প্রয়োগ করা হয়।
গ উত্তর: শাপলা ব্যাংক কাজের ভিত্তিতে বাণিজ্যিক ব্যাংক।
মুনাফা র্জনের উদ্দেশ্যে আমানতি র্থ থেকে ঋণ সৃষ্টির কাজে জড়িত ব্যাংক হলো বাণিজ্যিক ব্যাংক।
উদ্দীপকে শাপলা ব্যাংক বৈদেশিক বাণিজ্যে প্রত্যয়পত্র ইস্যু করেও বিনিময় হার নির্ধারণ করে বৈদেশিক দেনা পাওনা নিষ্পত্তির ব্যবস্থা করে। এ ছাড়া দীর্ঘমেয়াদি ঋণ দেয়, বিনিয়োগ করে এবং শেয়ার এর বলেখক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।
বাণিজ্যিক ব্যাংক গ্রাহকের পক্ষে বৈদেশিক বাণিজ্যে প্রত্যয়পত্র ইস্যু করে, বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার, বন্ড, ডিবেঞ্চার ক্রয়-বিক্রয়ে বলেখক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে। এসব কার্যাবলি সম্পাদন করে এ ব্যাংক মুনাফা র্জন করে থাকে।
উদ্দীপকের শাপলা ব্যাংকটি প্রত্যয়পত্র, বলেখন, দীর্ঘমেয়াদি ঋণ ও বিনিয়োগ করে। এসব কাজ বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাজের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তাই শাপলা ব্যাংক একটি বাণিজ্যিক ব্যাংক।
- উত্তর ডাউনলোড করুন> (১ম পত্র) ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা ১ম পত্র সৃজনশীল প্রশ্ন
- উত্তর ডাউনলোড করুন>(১ম পত্র)১ম: ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা প্রশ্ন উত্তরসহ PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন> HSC ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা প্রশ্নের উত্তরসহ অধ্যায়-১: PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন> HSC অধ্যায়-১: প্রশ্নের উত্তরসহ ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন>অধ্যায়৩: SSC ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং‘র সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন> অধ্যায়৩: SSC ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং‘র জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তরPDF
ঘ উত্তর: শাপলা ব্যাংকের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে দোয়েল ব্যাংক গ্র“প ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
একটি শক্তিশালী ব্যাংক পেক্ষাকৃত দুর্বল ব্যাংকগুলোর ধিকাংশ শেয়ার ক্রয় করে যে ব্যাংকিং জোট সৃষ্টি করে, তাকে গ্র“প ব্যাংকিং বলে।
উদ্দীপকে শাপলা ব্যাংক বৈদেশিক বাণিজ্যে প্রত্যয়পত্র ইস্যু ও বিনিময় হার নির্ধারণ করে বৈদেশিক দেনা পাওনার নিষ্পত্তি করে। এ ছাড়া দীর্ঘমেয়াদি ঋণ, বিনিয়োগ ও বলেখকের দায়িত্ব পালন করে ব্যাংকটি। আগের মত ব্যাংকটি কার্যক্রম সম্পাদন করতে পারছে না বলে দোয়েল ব্যাংক শাপলা ব্যাংকটির নিয়ন্ত্রণভার গ্রহণ করে।
গ্র“প ব্যাংকিং ব্যবস্থায় একটি শক্তিশালী ব্যাংক ছোট ছোট ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ ভার গ্রহণ করে। এ নিয়ন্ত্রণ চুক্তিবদ্ধ বা শেয়ার ক্রয়ের মাধ্যমে আসতে পারে। ফলে ছোট ব্যাংকগুলো পেক্ষাকৃত বড় ব্যাংকের সাথে যুক্ত হয়ে ব্যাংকিং সুবিধা প্রদানের সক্ষমতা র্জন করে।
উদ্দীপকে শাপলা ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণভার দোয়েল ব্যাংক গ্রহণ করেছে। তারা জোটবদ্ধ হয়ে আগের চেয়ে বেশি সেবা প্রদানে সক্ষম হবে। তাই বলা যায়, তারা গ্র“প ব্যাংক ব্যবস্থা সৃষ্টি করেছে।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।