চতুর্থ শ্রেণি | বাংলা | মা | অনুশীলনী ও অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর: চতুর্থ শ্রেণির বাংলা বিষয়টির মা গল্পটির অনুশীলনী হতে গুরুত্বপূর্ণ সব প্রশ্ন উত্তর গুলো আমাদের এই পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে। অতএব সম্পূর্ণ পোস্টটি মনযোগ সহকারে পড়ুন।
মা
কাজী নজরুল ইসলাম
কবি পরিচিতি
নাম : কাজী নজরুল ইসলাম।
জন্মতারিখ. : ১৮৯৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৫-এ মে।
জন্মস্থান : বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রাম।
পরিচিতি : একাধারে কবি, গল্পকার, প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক, সুরস্রষ্টা, গীতিকার ও সংগীতশিল্পী। বাংলাদেশের জাতীয় কবি।
উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ : ‘ঝিঙেফুল’। এ কাব্যগ্রন্থ থেকে ‘মা’ কবিতাটি নেওয়া হয়েছে।
মৃত্যুতারিখ. : ১৯৭৬ খ্রিষ্টাব্দের ২৯-এ আগস্ট।
মৃত্যুস্থান : ঢাকা।
কবিতাটি পড়ে জানতে পারব
¦ সন্তানের প্রতি মায়ের ভালোবাসার কথা
¦ সন্তানের জন্য মায়ের আশীর্বাদের গুরুত্ব
বানানগুলো লক্ষ করি
শীতল, অসহায়, পাঠশালা, হীরা, মানিক, ক্লেশ, আশিস, শৈশব।
১. জেনে নিই।
আমাদের সবার জীবনে ‘মা’ কথাটি একটি মধুমাখা নাম। মায়ের মমতা আমাদের চলার পথের পাথেয়। শৈশবে মা আমাদের গভীর মমতায় লালন করেন। ভালোভাবে লেখাপড়া করলে, জীবনে সফল হলে মা খুশি হন। অন্যদিকে মায়ের আশিস পেলে সন্তানের দুঃখ. ঘুচে যায়।
২. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি, অর্থ বলি এবং নতুন বাক্য লিখি।
মতন সুধা হেরিলে পরান যাতনা নিনু ছিনু বাক. শুধাবেন সোহাগ
উত্তর :
শব্দ———- অর্থ ———-বাক্য
মতন—–মতো, অনুরূপ।—–মায়ের মতন আপন কেউ নেই।
সুধা—–অমৃত, মধু।—–সুধা আমার প্রিয় খাবার।
হেরিলে—–দেখিলে।—–মায়ের মুখ. হেরিলে দুঃখ. দূর হয়।
পরান—–প্রাণ।—–মায়ের মুখের হাসি পরান জুড়িয়ে দেয়।
যাতনা—–কষ্ট।—–মা আমাদের জন্য অনেক. যাতনা সহ্য করেন।
নিনু—–নিলাম।—–বইটি হাতে নিনু।
ছিনু—–ছিলাম।—–আমি তখন ঘরে ছিনু।
বাক.—–কথা, শব্দ।—–জন্মের সময় মুখে বাক. ছিল না।
শুধাবেন—–জিজ্ঞাসা করবেন, জানতে চাইবেন।—–দেরিতে ফিরলে মা কারণ শুধাবেন।
সোহাগ.—–আদর।—–মায়ের সোহাগ. অতুলনীয়।
৩. কবিতার একটি চরণ দেওয়া আছে, পরবর্তী চরণ লিখি।
হেরিলে মায়ের মুখ,
…………………………………..
মায়ের কোলেতে শুয়ে জুড়ায় পরান,
………………………………
সকল যাতনা ভোলে
………………………………
উত্তর :
হেরিলে মায়ের মুখ,
দূরে যায় সব দুখ,
মায়ের কোলেতে শুয়ে জুড়ায় পরান,
মায়ের শীতল কোলে
সকল যাতনা ভোলে
কত না সোহাগে মাতা বুকটি ভরান।
৪. কবিতাটি আবৃত্তি করি।
উত্তর : পাঠ্য বই থেকে কবির নামসহ কবিতাটি মুখস্থ করে শিক্ষকের সহায়তা নিয়ে আবৃত্তি কর।
৫. কবিতার প্রথম আটটি চরণ মুখস্থ বলি।
উত্তর : পাঠ্য বই থেকে কবিতাটি মুখস্থ করে প্রথম আট চরণ বল।
৬. কবিতাটিতে কবি কী বলেছেন তা সংক্ষেপে বলি ও লিখি।
উত্তর : কবিতাটিতে কবি মায়ের ভালোবাসার কথা বলেছেন। পৃথিবীতে ‘মা’-র মতো মধুর আর কোনো শব্দ নেই। মা আমাদের সবচেয়ে আপনজন। তাঁর মতো আদর স্নেহ আমাদের আর কেউ করে না। মায়ের মুখ. দেখলে আমাদের দুঃখ. দূর হয়ে যায়। তাঁর কোলে শুয়ে আমরা সব কষ্ট ভুলে যাই। শিশুকালে আমরা অনেক. অসহায় থাকি।
তখন মা ছাড়া আমরা কিছু বুঝি না। মা আমাদের গভীর মমতায় লালন-পালন করেন। সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে মা অনেক. চিন্তা করেন। আমরা ভালোভাবে পড়াশোনা করলে মা খুশি হন। আমাদের সাফল্যে তাঁর অনেক. গর্ব হয়। মায়ের আশীর্বাদ পেলে সন্তানের কোনো দুঃখ. থাকে না।
৭. আমার ‘মা’ সম্পর্কে একটি অনুচ্ছেদ লিখি।
উত্তর : আমার মা আমার সবচেয়ে কাছের মানুষ। তিনি আমাকে অনেক. ভালোবাসেন। আমার অনেক. যতœ নেন। আমাকে পড়াশোনায় সাহায্য করেন। আমাকে ভালো মানুষ হওয়ার কথা বলেন। মায়ের কাছেই আমি আমার সব আবদার করি। আমার মায়ের মুখের হাসি বড় মধুর। মায়ের কোলে শুয়ে আমি সব কষ্ট ভুলে যাই। আমার সফলতায় মা অনেক. খুশি হন। আমি আমার মাকে অনেক. ভালোবাসি।
সঠিক. উত্তরটি লেখ।
১) কার মুখ. দেখলে আমাদের সব দুঃখ. দূর হয়ে যায়?
ক. ভাইয়ের
খ. মায়ের
গ. শিক্ষকের
ঘ. গুরুজনের
২) মায়ের কোলে শুয়ে আমাদের জ্জ চ
ক. প্রাণ জুড়ায়
খ. কষ্ট বাড়ে
গ. সাফল্য আসে
ঘ. কান্না পায়
৩) পড়ালেখায় ভালো হলে মা কী করেন?
ক. আমাদের বদনাম করেন
খ. আমাদের সুনাম করেন
গ. খাবার খেতে দেন
ঘ. আমাদের নিয়ে দুশ্চিন্তা করেন
ডান পাশের বাক্যাংশের সাথে বাম পাশের বাক্যাংশের মিল কর।
যখন জনম নিনু মুখে নাহি ছিল বাক।
বুক. ভরে ওঠে মা-র সকল যাতনা ভোলে।
মায়ের শীতল কোলে দেখেছ সে কত ছলে।
ওঠা বসা দূরে থাক. কিসে ক্লেশ পাব না।
দিবানিশি ভাবনা ছেলেরি গরবে তার।
কত অসহায় ছিনু।
উত্তর :
যখন জনম নিনু—–কত অসহায় ছিনু।
বুক. ভরে ওঠে মা-র—–ছেলেরি গরবে তার।
মায়ের শীতল কোলে—–সকল যাতনা ভোলে।
ওঠা বসা দূরে থাক.—–মুখে নাহি ছিল বাক।
দিবানিশি ভাবনা—–কিসে ক্লেশ পাব না।
য় নিচের বানানগুলো শুদ্ধ করে লেখ।
শোহাগ, শিতল, শৈসব, জাতনা, মাণিক।
উত্তর :
ভুল বানান ———-শুদ্ধ বানান
শোহাগ. – সোহাগ
শিতল – শীতল
শৈসব – শৈশব
জাতনা – যাতনা
মাণিক. – মানিক
নিচের শব্দগুলোর কোনটি কোন পদ লেখ।
শীতল, ফিরিত, শুধাবেন, ভাবনা, জুড়ায়।
উত্তর :
শব্দ ———-পদ
শীতল – বিশেষণ
ফিরিত – ক্রিয়া
শুধাবেন – ক্রিয়া
ভাবনা – বিশেষ্য
জুড়ায় – ক্রিয়া
নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।
ক) কোন শব্দটি আমাদের কাছে সবচেয়ে সুধা ভরা?
উত্তর : ‘মা’ শব্দটি আমাদের কাছে সবচেয়ে বেশি সুধা ভরা।
খ) পৃথিবীতে আমাদের সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন কে?
উত্তর : পৃথিবীতে আমাদের সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন মা।
গ) পাঠশালা থেকে ফিরলে মা কী কী করেন?
উত্তর : পাঠশালা থেকে ফেরামাত্র মা আমাদের আদর করে কোলে নিয়ে খাবার খাওয়ান। আমাদের পড়াশোনার খোঁজ নেন।
ঘ) সন্তান কী করলে মা খুশি হন?
উত্তর : সন্তান ভালোভাবে লেখাপড়া করে মানুষের মতো মানুষ হলে মা খুশি হন। সন্তানের সাফল্যে মায়ের গর্ব হয়।
নিচের কবিতাংশটি পড়ে ১, ২, ৩ ও ৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ।
যখন জনম নিনু
কত অসহায় ছিনু,
কাঁদা ছাড়া নাহি জানিতাম কোনো কিছু,
ওঠা বসা দূরে থাক. –
মুখে নাহি ছিল বাক,
চাহনি ফিরিত শুধু মা-র পিছু পিছু!
দিবানিশি ভাবনা
কিসে ক্লেশ পাব না,
কিসে সে মানুষ হব, বড় হব কিসে;
বুক. ভরে ওঠে মা-র
ছেলেরি গরবে তার
সব দুখ. সুখ. হয় মায়ের আশিসে।
১. সঠিক. উত্তরটি উত্তরপত্রে লেখ।
১) জন্মের ঠিক. পরে আমরা কাকে ছাড়া থাকতে পারি না?
(ক) মাকে
(খ) বাবাকে
(গ) ভাইকে
(ঘ. বোনকে
২) জন্মের ঠিক. পরেই আমরা থাকি জ্জ
(ক) দুরন্ত
(খ) ডানপিটে
(গ) কর্মব্যস্ত
(ঘ) সহায়হীন
৩) মা দিবানিশি কিসের ভাবনা ভাবেন?
(ক) আমরা যেন কষ্ট পাই
(খ) আমরা যেন কষ্ট না পাই
(গ) আমরা যেন অসহায় থাকি
(ঘ) আমরা যেন ক্ষুধার্ত না থাকি
৪) ‘নিশি’ হলো ‘দিবা’ শব্দটির জ্জ
(ক) সমার্থক. শব্দ
(খ) বিপরীত শব্দ
(গ) সাধু রূপ
(ঘ) চলিত রূপ
৫) কবিতাংশে প্রকাশিত হয়েছে জ্জ
(ক) মায়ের প্রতি সন্তানের ভালোবাসার কথা
(খ) সন্তানের প্রতি মায়ের ভালোবাসার কথা
(গ) শৈশবের আনন্দময় দিনের কথা
(ঘ) মানুষের মতো মানুষ হওয়ার উপায়ের কথা
উত্তর : ১) (ক) মাকে; ২) (ঘ) সহায়হীন;
৩) (খ) আমরা যেন কষ্ট না পাই; ৪) (খ) বিপরীত শব্দ; ৫) (খ) সন্তানের প্রতি মায়ের ভালোবাসার কথা।
২. নিচের শব্দগুলোর অর্থ লেখ।
জনম, বাক, ক্লেশ, আশিস, ছিনু।
উত্তর :
শব্দ———- অর্থ
জনম—–জন্ম
বাক.—–কথা
ক্লেশ—–দুঃখ
আশিস—–আশীর্বাদ
ছিনু—–ছিলাম
৩. নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।
ক) কিসে মায়ের বুক. ভরে ওঠে?
উত্তর : সন্তানের সাফল্যে মায়ের বুক. ভরে ওঠে।
খ) মায়ের আশিস পেলে সন্তানের কী হয়?
উত্তর : মায়ের আশিস পেলে সন্তানের সব দুঃখ. দূর হয়ে যায়। তার জীবনে সুখ. আসে।
গ) জন্মের পর আমরা মায়ের উপর নির্ভরশীল থাকি কেন?
উত্তর : জন্মের পর আমরা থাকি খুবই অসহায়। তখন মা-ই আমাদের আদর যতেœ লালন-পালন করেন। এ কারণেই জন্মের পর আমরা মায়ের ওপর নির্ভরশীল থাকি।
৪. কবিতাংশটির মূলভাব লেখ।
উত্তর : শিশুর জন্মের পর সে থাকে খুব অসহায়। তখন মা-ই তার সবচেয়ে আপনজন। সন্তান কীভাবে সুখে শান্তিতে থাকতে পারবে মা রাতদিন সেই ভাবনা ভাবেন। সন্তানের সাফল্যে তাঁর গর্ব হয়। মায়ের আশীর্বাদে সন্তান জীবনে সুখী হয়।
এ অংশে পাঠ্য বই বহির্ভূত অনুচ্ছেদ/কবিতাংশ দেওয়া থাকবে। প্রদত্ত অনুচ্ছেদ/কবিতাংশটি পড়ে ৩ ধরনের প্রশ্নের উত্তর করতে হবে। এখানে থাকবে (৫) বহুনির্বাচনি প্রশ্ন, (৬) শূন্যস্থান পূরণ ও (৭) প্রশ্নের উত্তর লিখন। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর করতে হবে।
পাঠ্য বই বহির্ভূত অনুচ্ছেদ/কবিতাংশ পরীক্ষায় কমন পড়বে না। তাই এটি এখানে দেওয়া হলো না। তবে পরীক্ষার প্রশ্নের পূর্ণাঙ্গ. নমুনা (ঋড়ৎসধঃ) বোঝার সুবিধার্থে বইয়ের প্রথম দুটি অধ্যায়ে পাঠ্য বই বহির্ভূত অংশটি সংযোজন করা হয়েছে।
……………………………………………………………..
৮. নিচের যুক্তবর্ণগুলো কোন কোন বর্ণ নিয়ে গঠিত ভেঙে দেখাও এবং প্রতিটি যুক্তবর্ণ দিয়ে একটি করে শব্দ গঠন করে বাক্যে প্রয়োগ. দেখাও।
ক্ল, ন্ত, ষ্ট, ন্ধ, ল্প।
উত্তর :
ক্ল = ক. + ল—–ক্লান্ত
আমার খুব ক্লান্ত লাগছে।
ন্ত = ন + ত—–শান্ত
শান্ত হয়ে বসো তো।
ষ্ট = ষ + ট—–নষ্ট
মাটিতে পড়ে খাবার নষ্ট হয়ে গিয়েছে।
ন্ধ = ন + ধ—–অন্ধ
অন্ধকে রাস্তা পার হতে সাহায্য কর।
ল্প = ল + প—–গল্প
আমার গল্প পড়তে ভালো লাগে।
৯. সঠিক. স্থানে বিরামচিহ্ন বসিয়ে অনুচ্ছেদটি আবার লেখ।
(পদ্যের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)
১০. নিচের ক্রিয়াপদগুলোর চলিত রূপ লেখ।
জানিতাম, ধরিয়া, পাইবে, ফিরিত, ঘুচিয়া।
উত্তর :
ক্রিয়াপদ ———-চলিত রূপ
জানিতাম – জানতাম
ধরিয়া – ধরে
পাইবে – পাবে
ফিরিত – ফিরত
ঘুচিয়া – ঘুচে
১১. নিচের শব্দগুলোর বিপরীত শব্দ লেখ।
দুখ, ওঠা, কাঁদা, সফল, শীতল।
উত্তর :
মূল শব্দ ———-বিপরীত শব্দ
দুখ. – সুখ
ওঠা – বসা
কাঁদা – হাসা
সফল – ব্যর্থ
শীতল – উষ্ণ
১২. নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
ওঠা বসা দূরে থাক-
কত অসহায় ছিনু,
চাহনি ফিরিত শুধু মা-র পিছু পিছু!
মুখে নাহি ছিল বাক,
যখন জনম নিনু
কাঁদা ছাড়া নাহি জানিতাম কোনো কিছু,
ক) কবিতার চরণগুলো সাজিয়ে লেখ।
খ) কবিতাংশটি কোন কবিতার অংশ?
গ) কবিতাটির কবির নাম কী?
ঘ) জন্মের পর আমরা শুধু কী জানতাম? আমাদের চাহনি কার পিছু পিছু ফিরত?
উত্তর :
ক) কবিতার চরণগুলো নিচে সাজিয়ে লেখা হলোÑ
যখন জনম নিনু
কত অসহায় ছিনু,
কাঁদা ছাড়া নাহি জানিতাম কোনো কিছু,
ওঠা বসা দূরে থাক. –
মুখে নাহি ছিল বাক,
চাহনি ফিরিত শুধু মা-র পিছু পিছু!
খ) কবিতাংশটি ‘মা’ কবিতার অংশ।
গ) কবিতাটির কবির নাম কাজী নজরুল ইসলাম।
ঘ) জন্মের পর আমরা শুধু কাঁদতে জানতাম। আমাদের চাহনি মা-র পিছু পিছু ফিরত।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।