নবম ও দশম শ্রেণীর SSC-সুভা গল্পের অনুধাবনমূলক ও জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর (PDF) গুলো পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ঘুরে আসতে পারেন । নবম ও দশম শ্রেণীরসুভা গল্পের সৃজনশীল ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর (PDF)গুলো পাবেন আমাদের ওয়েব সাইটে ।সুভা গল্পের যেকোনো ধরনের প্রশ্ন উত্তর গুলো আমাদের এই পোস্টে পাবেন ।
প্রিয় ছাত্র ছাত্রী বন্ধুরা আল্লাহর রহমতে সবাই ভালোই আছেন । এটা জেনে আপনার খুশি হবেন যে, আপনাদের জন্য জুতা আবিষ্কার হতে গুরুপূর্ণ কিছু প্রশ্ন উত্তর আলোচনা করতে যাচ্ছি ।সুতরাং সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আর এসএসসি- SSC এর যেকোন বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ সকল সাজেশন পেতে জাগোরিকের সাথে থাকুন।
SSC-সুভা গল্পের অনুধাবনমূলক ও জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর (PDF) সমুহ
জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর:
প্রশ্ন-১. ‘বিচিত্র প্রবন্ধ ’ কার লেখা?
উত্তরঃ ‘বিচিত্র প্রবন্ধ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা।
প্রশ্ন-২. মর্মবিদ্ধ হরিণী কার দিকে তাকায়?
উত্তরঃ মর্মবিদ্ধ হরিণী ব্যাধের দিকে তাকায়।
প্রশ্ন-৩. অবসর সময়ে সুভা কোথায় গিয়ে বসত?
উত্তরঃ অবসর সময়ে সুভা নদীতীরে গিয়ে বসত।
প্রশ্ন-৪. কিশলয় শব্দের অর্থ কী?
উত্তরঃ কিশলয় শব্দের অর্থ গাছের নতুন পাতা।
প্রশ্ন-৫. শুক্লাদ্বাদশী মানে কী?
উত্তরঃ শুক্লাদ্ধাদশী মানে শুক্লপক্ষের চাদের বারোতম দিন।
সুভা গল্পের অনুধাবনমূলক প্রশ্নের উত্তরঃ
প্রশ্ন-১. সুভার মা সুভাকে কীরুপে দেখতেন? বুঝিয়ে লিখ।
উত্তরঃ সুভার মা সুভাকে নিজের গর্ভের কলঙ্ক বলে বিবেচনা করতেন। প্রত্যেক মাই পুত্রের চেয়ে মেয়েকে নিজের অংশ হিসেবে দেখে থাকেন। কন্যা সন্তানের কোনো অসম্পূর্ণতা দেখলে সেটাকে বিশেষভাবে নিজের লজ্জার কারণ বলেই মনে করেন। তাই সুভার মা নিজের গর্ভের কলঙ্ক বিবেচনা করে সুভার প্রতি প্রচন্ড বিরক্ত ছিলেন।
বঙ্গবাণী কবিতার বহু নির্বাচনী প্রশ্নোত্তর-বাংলা ১ম পত্র (PDF MCQ)
প্রশ্ন-২. প্রকৃতি যেন তাহার ভাষার অভাব পুরণ করিয়া দেয় । ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ প্রকৃতির সাথে সুভার গভীর মিতালির বিষয়টিই প্রকাশিত হয়েছে আলোচ্য উক্তিতে।
সুভা যখন নদীর তীরে এসে বসত তখন তার সামনে নদরি কলধ্বনি লোকের কোলাহল মাঝির গান পাখির ডাক তরর মর্মর সমস্ত মিলেমিশে একাকার হয়ে যেত। প্রকৃতরি এই বিবিধ শব্দ এবং বিচিত্র গতিও সুভার ভাষার মতোই নীরব অথ্চ বিশ^ব্যাপী বিস্তৃত। এভাবেই সুভার ভাষার অভাব পূরণ করে দিত প্রকৃতি।
প্রশ্ন-৩. সুভা কেন মনে মনে অলৌকিক ক্ষমতা প্রার্থনা করত?
উত্তরঃ প্রতাপকে অভিভুত করার জন্য সুভা মনে অলৌকিক ক্ষমতা প্রার্থনা করত।
সুভা মনে মনে প্রতাপকে ভালোবাসাত। তাই প্রতাপ যখন নদীর তীরে বসে মাছ ধরত তখন সুভা তার পাশে বসে ভাবত সে যদি প্রতাপের কোনো কাজে বা সাহয্যে আসতে পারত। কিন্তু তার কিছুই করার ছিল না।
তাই সে বিধাতার কাছে অলৌকিক ক্ষমতা প্রার্থনা করত- যেন হঠাৎ মন্ত্রবলে সে এমন একটা আশ্চর্য কান্ড ঘটিয়ে দিতে পারে যা দেখে প্রতাপ অভিভত হয়। বস্তুত প্রতাপের মন হয় করার জন্যই সুভা অলৌকিক ক্ষমতা প্রার্থনা করত।
প্রশ্ন-৪. বিদেশ যাওয়ার প্রাক্কালে সুভার মনের অবস্থা কেমন ছিল?
উত্তরঃ বিদেশে যাওয়ার প্রাক্কালে অজানা আশঙ্কায় সুভার মন আচ্ছন্ন ছিল।
বিদেশ যাওয়ার সময় কুয়াশা ঢাকা প্রভাতের মতো সুভার সমস্ত হৃদয় অশ্রবাষ্পে ভরে যায়। একটা অনিদির্ষ্ট আশঙ্কায় সে কিছুদিন থেকেই ক্রমাগত নির্বাক জন্তুর মতো তার বাবা মায়ের সঙ্গে সঙ্গেই থাকত। ভাগর চক্ষু মেলে তাদের মুখের দিকে তাকিয়ে কিছু একটা বোঝার চেষ্টা করত। কিন্তু তারা তাকে কিছুই বুঝিয়ে বলত না। ফলে একটা ধোয়াশাপূর্ণ পরিস্থিতির মধ্যে সুভার মন সর্বদা ঘুরপাক খেত।
সুভা গল্পের নৈর্ব্যত্তিক প্রশ্নোত্তর সমুহ– বাংলা ১ম পত্র (PDF)
প্রশ্ন-৫. দেখিস আমাদের ভুলিস নে। প্রতাপ কেন বলেছিল?
উত্তরঃ বিয়ে হয়ে গেলে সুভা যেন তাকে না ভুলে যায় প্রতাপ ঠাট্টাচ্ছলে সে কথাটিই বলেছিল।
একদিন বিকেলে নদীর তীরে বসে মাছ ধরার সময় প্রতাপ সুভার উদ্দেশ্যে প্রশ্নে উল্লিখিত উক্তিটি করেছিল। সুভার বিয়ের খবর শুনে প্রতাপ হেসে হেসে সুভাকে বলেছিল বিয়ে পর সুভা যেন সবাইকে ভুলে না যায়। বস্তুত প্রতাপ এ উক্তির মধ্যে দিয়ে সুভাকে বোঝানো চেয়েছে সে সুভার শুভাকাঙ্গী।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।