HSC | হিসাব বিজ্ঞান ২য় পত্র | অধ্যায় ২ | জ্ঞানমূলক প্রশ্ন উত্তর | PDF : হিসাব বিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্রের ২য় অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ সব কমন উপযোগী জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর গুলো আমাদের এই পোস্টে পাবেন।
দ্বিতীয় অধ্যায়: অংশীদারি ব্যবসায়ের হিসাব
১. বাংলাদেশে প্রচলিত অংশীদারি আইন ১৯৩২ সালের।
২. অংশীদারি ব্যবসায় গঠিত হয় চুক্তির মাধ্যমে।
৩. সাধারণ অংশীদারি ব্যবসায়ের সদস্য সংখ্যা ২ থেকে ২০ জন।
৪. ব্যাংকিং অংশীদারি ব্যবসায়ের সদস্য সংখ্যা ২ থেকে ১০ জন।
৫. অংশীদার হতে পারে সুস্থ মস্তিষ্ক সম্পন্ন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তি।
৬. অংশীদার হতে পারে না পাগল, দেউলিয়া, নাবালক ব্যক্তি।
৭. অংশীদারি ব্যবসায়ের নামের সাথে লিখিত থাকে মেসার্স।
৮. অংশীদারি ব্যবসায়ের মূল ভিত্তি চুক্তি।
৯. অংশীদারি চুক্তিপত্র হতে পারে মৌখিক বা লিখিত।
১০. অংশীদারি ব্যবসায়ের নিবন্ধন বাধ্যতামূলক নয়।
১১. অংশীদারি ব্যবসায়ের অত্যাবশ্যকীয় বিষয় চুক্তিপত্র।
১২. অংশীদারগণ মূলধন বিনিয়োগ করে চুক্তি অনুযায়ী।
১৩. চুক্তির অবর্তমানে মুনাফা বণ্টিত হয় সমহারে।
১৪. অংশীদারদের বিরোধ ও মতনৈক্য দূর করে লিখিত চুক্তিপত্র।
১৫. অংশীদারি ব্যবসায়ের গঠন ও সম্পর্ক হয় চুক্তিভিত্তিক।
১৬. আইনগত সুবিধা ও মর্যাদা লাভের জন্য প্রয়োজন চুক্তিপত্রের নিবন্ধন।
১৭. অংশীদারগণ দায় দেনার জন্য দায়ী থাকে একক ও যৌথভাবে।
১৮. পৃথক আইনগত সত্তা নেই অংশীদারি ব্যবসায়ের।
১৯. অংশীদারি ব্যবসায়ের সত্তা অভিন্ন।
২০. ব্যবসায় পরিচালনায় অংশীদারদের দায় অসীম।
২১. চুক্তিতে উলেখ না থাকলে মুনাফা বণ্টিত হবে সমহারে।
২২. অংশীদারি ব্যবসায়ের আইনগত সত্তা দুর্বল।
২৩. চুক্তিতে উলেখ না থাকলে সুদ দেয়া হবে না মূলধন ও উত্তোলনের ওপর।
২৪. চুক্তির অবর্তমানে অংশীদারগণ মূলধন সরবরাহ করবে সমহারে।
২৫. চুক্তির অবর্তমানে সকল অংশীদার উত্তোলন করবে সমহারে।
২৬. চুক্তির অবর্তমানে ঋণের ওপর সুদ প্রদত্ত হবে ৬% হারে।
২৭. অংশীদারি ব্যবসায়ের নিবন্ধন হলো চুক্তিপত্রের নিবন্ধন।
২৮. অংশীদারি ব্যবসায়ের নিবন্ধন বাধ্যতামূলক নয়।
২৯. আদালতের প্রামাণ্য দলিল হিসেবে গৃহীত হয় নিবন্ধিত চুক্তিপত্র।
৩০. অংশীদারি ব্যবসায়ের নিবন্ধন করা হয় আইনগত সুবিধা লাভের জন্য।
৩১. অংশীদারি আইনের ৫৮(১) ধারায় বলা হয় চুক্তি নিবন্ধন সম্পর্কে।
৩২. নিবন্ধনের আবেদনপত্র স্বাক্ষরিত হবে অংশীদার বা প্রতিনিধি কর্তৃক।
৩৩. নিবন্ধিত চুক্তিপত্র পরিবর্তন সম্পর্কে বলা হয়েছে ৬০ ও ৬১ ধারায়।
৩৪. অনিবন্ধিত অংশীদারির অসুবিধা বর্ণিত আছে ৬৯ ধারায়।
৩৫. চুক্তির অবর্তমানে অংশীদারগণ দাবি করতে পারে ঋণের সুদ।
৩৬. অনিবন্ধিত অংশীদারি ব্যবসায় মামলা হয় না ১০০ টাকার অধিকে।
৩৭. অংশীদারি ব্যবসায়ের হিসাবরক্ষণের স্তর ২টি।
৩৮. অংশীদারি ব্যবসায়ের হিসাবরক্ষণ হয় দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে।
৩৯. অংশীদারদের লাভ-ক্ষতি বণ্টিত হয় লাভ-লোকসান বণ্টন হিসাবে।
৪০. প্রারম্ভিক মূলধন স্থির রাখা হয় স্থিতিশীল মূলধন পদ্ধতিতে।
৪১. মূলধন ও চলতি হিসাব রাখা হয় স্থায়ী মূলধন পদ্ধতিতে।
৪২. মূলধনের হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটে পরিবর্তনশীল মূলধন পদ্ধতিতে।
৪৩. অংশীদারদের মূলধন হিসাব সংরক্ষণের পদ্ধতি ২টি।
৪৪. অংশীদারগণ মুনাফার ওপর কমিশন পান চুক্তি অনুসারে।
৪৫. অংশীদারি ব্যবসায়ে ঋণ নেয়া হয় সচ্ছলতা বৃদ্ধির জন্য।
৪৬. কমিশন ধার্য করা যায় কমিশন পূর্ববর্তী বা পরবর্তী মুনাফার ওপর।
৪৭. বিনিয়োগকৃত মূলধনের ওপর ভিত্তি করে নির্ণয় করা হয় সমতুল্য মূলধন।
৪৮. অংশীদারদের উত্তোলনের ওপর সুদ ধরা হয় চুক্তিতে উলেখ থাকলে।
৪৯. সময় নির্দিষ্ট না থাকলে উত্তোলনের ওপর সুদ ধরা হয় ৬ মাসের।
৫০. প্রতি মাসের প্রথম তারিখে উত্তোলনের সুদ ধরা হয় ৬.৫ মাসের।
৫১. মুনাফা ভোগের পাল্টা নিশ্চয়তা দেয়া হয় নির্দিষ্ট সময়ের জন্য।
৫২. মূলধনের সুদ দেয়া হয় চুক্তিতে থাকলে বা লাভ হলে।
৫৩. অংশীদারদের সুদ দিতে হয় না পণ্য উত্তোলনের ওপর।
৫৪. লাভ-লোকসান সমন্বয় হিসাব একটি অনিয়মিত হিসাব।
৫৫. অংশীদারদের হিসাবে চার্জযোগ্য সমন্বিত ক্ষতি।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।