HSC | হিসাব বিজ্ঞান ২য় পত্র | অধ্যায় ১ | জ্ঞানমূলক প্রশ্ন উত্তর | PDF : হিসাব বিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্রের ১ম অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ সব কমন উপযোগী জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর গুলো আমাদের এই পোস্টে পাবেন।
প্রথম অধ্যায়: অব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের হিসাব
১. অব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান অনুসরণ করে দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতি।
২. অব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয় সামাজিক কল্যাণের জন্য।
৩. অব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের আয়ের প্রধান উৎস সদস্যদের চাঁদা।
৪. ব্যয়ের তুলনায় আয় বেশি হলে তাকে বলা হয় ব্যয়াতিরিক্ত আয়।
৫. আয়াতিরিক্ত ব্যয় বলতে বোঝায় আয়ের তুলনায় ব্যয়ের আধিক্য।
৬. অব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান পরিচালিত হয় পরিচালনা পর্ষদ দ্বারা।
৭. অব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বহিভর্‚ত পণ্য ক্রয় বিক্রয়।
৮. অর্জিত আয়কে নিট লাভ বলা হয় না অব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানে।
৯. ব্যয়াতিরিক্ত আয়ের ফলে বৃদ্ধি পায় মূলধন তহবিল।
১০. কর অব্যাহতি পায় অব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান।
১১. উদ্দেশ্যের দিক থেকে অব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান ২ প্রকার।
১২. মূলত অব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান হলো অমুনাফাভোগী প্রতিষ্ঠান।
১৩. বিভিন্ন পেশাজীবীদের প্রতিষ্ঠান মুনাফাভোগী অব্যবসায়ী।
১৪. অব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের আর্থিক বিবরণীর ধাপ তিনটি।
১৫. প্রাপ্তি ও প্রদান হিসাবে স্থান পায় নগদ প্রাপ্তি ও প্রদান।
১৬. নগদান হিসাবের মতো কাজ করে প্রাপ্তি ও প্রদান হিসাব।
১৭. সর্বদা ডেবিট উদ্বৃত্ত প্রকাশ করে প্রাপ্তি ও প্রদান হিসাব।
১৮. প্রাপ্তি ও প্রদান হিসাব প্রকাশ করে নগদ অর্থের অবস্থা।
১৯. প্রাপ্তি ও প্রদান হিসাবের ডেবিটে দেখানো হয় প্রারম্ভিক নগদ উদ্বৃত্ত।
২০. বকেয়া বা ধারে লেনদেন বহিভর্‚ত থাকে প্রাপ্তি ও প্রদান হিসাবে।
২১. প্রাপ্তি ও প্রদান থেকে জানা যায় হাতে নগদ ও ব্যাংক জমা।
২২. প্রাপ্তি ও প্রদান হিসাব মূলত একটি সম্পত্তিবাচক হিসাব।
২৩. প্রাপ্তি ও প্রদান হিসাবে বহিভর্‚ত থাকে সকল অনগদ লেনদেন।
২৪. ব্যয়াতিরিক্ত আয়/আয়াতিরিক্ত ব্যয় হলো আয়-ব্যয়ের পার্থক্য।
২৫. আর্থিক ফলাফল প্রকাশ করে আয়-ব্যয় বিবরণী।
২৬. বিশদ আয় বিবরণীর অনুরূপ হলো আয়-ব্যয় বিবরণী।
২৭. আয়-ব্যয় বিবরণীর অন্তর্ভুক্ত মুনাফা জাতীয় লেনদেন।
২৮. চলতি সালের বকেয়া আয়-ব্যয় স্থান পায় আয়-ব্যয় বিবরণীতে।
২৯. ব্যয়ের চেয়ে আয় বেশি হলে বলা হয় ব্যয়াতিরিক্ত আয়।
৩০. চলতি সালের চাঁদা থেকে বাদ দেয়া হয় বকেয়া ও অগ্রিম চাঁদা।
৩১. আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি হলে বলা হয় আয়াতিরিক্ত ব্যয়।
৩২. মূলত একটি নামিক হিসাব হলো আয়-ব্যয় বিবরণী।
৩৩. আয়-ব্যয় বিবরণীর মূল ভিত্তি হলো প্রাপ্তি ও প্রদান হিসাব।
৩৪. প্রারম্ভিক মূলধন তহবিল = প্রারম্ভিক সম্পদ প্রারম্ভিক দায়।
৩৫. অব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের কার্য পরিচালনার পুঁজি মূলধন তহবিল।
৩৬. অব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান পরিচালিত হয় মূলধন তহবিলের মাধ্যমে।
৩৭. সম্পদ ও দায়ের পার্থক্যকে বলে মূলধন তহবিল।
৩৮. মূলধন তহবিল শব্দটি ব্যবহৃত হয় মূলধন হিসাবের পরিবর্তে।
৩৯. আর্থিক অবস্থার বিবরণীতে অগ্রিম আয় দেখানো হয় দায় অংশে।
৪০. মূলধন তহবিল হ্রাস পায় আয়াতিরিক্ত ব্যয় বা ব্যয়ের উদ্বৃত্ত দ্বারা।
৪১. আর্থিক অবস্থার বিবরণী হলো সম্পদ ও দায়ের বিবরণী।
৪২. অব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের চলতি দায় হলো অগ্রিম চাঁদা।
৪৩. বকেয়া আয় অব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের চলতি সম্পদ।
৪৪. ক্লাবের সদস্যপদ লাভের জন্য এককালীন প্রদত্ত অর্থ প্রবেশ ফি।
৪৫. আজীবন সভ্যের চাঁদা হলো মূলধন জাতীয় প্রাপ্তি।
৪৬. অনিয়মিত, অনাবর্তক ও মূলধন জাতীয় প্রাপ্তি হলো অনুদান।
৪৭. মুনাফার্জনের জন্য পরিচালিত হলে কর দেয় অব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান।
৪৮. উইলকৃত ধন সম্পত্তি হলো মূলধন জাতীয় প্রাপ্তি।
৪৯. নিয়মিত মুনাফা জাতীয় প্রাপ্তি হলো সদস্যদের চাঁদা।
৫০. উইলকৃত ধন মূলধন তহবিলের সাথে যোগ করা হয়।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।