HSC | সাম্যবাদী | Sammobadi | কাজী নজরুল ইসলাম | PDF: বাংলা ১ম পত্রের সাম্যবাদী কবিতাটি হতে যেকোনো ধরনের প্রশ্নোত্তর গুলো আমাদের এই পোস্টে পাবেন।
প্রিয় ছাত্র ছাত্রী বন্ধুরা আল্লাহর রহমতে সবাই ভালোই আছেন । এটা জেনে আপনারা খুশি হবেন যে, আপনাদের জন্য বাংলা ১ম পত্রের সাম্যবাদী কবিতাটি হতে গুরুপূর্ণ কিছু প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি ।
সুতরাং সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আর এইচ এস সি- HSC এর যেকোন বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ সকল সাজেশন পেতে জাগোরিকের সাথে থাকুন।
শিখন ফল
“ধর্ম-বর্ণ দ্বারা মানুষের বিভাজন মানুষের তৈরি, স্রষ্টার নয়।” -এর মর্মার্থ অনুধাবন করতে পারবে।
সাম্যবাদ কী-সে সম্পর্কে জানতে পারবে।
ধর্ম-স¤প্রদায়গত পরিচিতি মানুষের প্রকৃত পরিচয় নয়, প্রকৃত পরিচয় সে মানুষ-এই সত্য উপলব্ধি করতে পারবে।
পৃথিবীর সব দেশের সব কালের সব ধর্মের সব মানুষ অভিন্ন একজাতি-এ বিষয়ে জ্ঞাত হবে।
ধর্মপ্রচারকদের ধ্যানমগ্ন হওয়া ও প্রকৃত পন্থা অনুসন্ধানে মানব হৃদয়ের গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারবে।
মানুষ এবং মানুষের হৃদয় কীভাবে সর্বোচ্চ মূল্য ও মর্যাদা পাওয়ার যোগ্য তা উপলব্ধি করতে পারবে।
ধর্মের চেয়ে মানুষ বড়, ধর্মগ্রন্থের চেয়ে মানুষের হৃদয় বড় এ সত্যকে উপলব্ধি করতে পারবে।
বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ ও ধর্মীয় উপাসনালয় সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করবে।
মানব মহিমা প্রচারে বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থের ভূমিকা ও গুরুত্ব ব্যাখ্যা করতে পারবে।
অভিন্ন মানবসত্তা ও সাম্যবাদের মূলনীতি সম্পর্কে ধারণা লাভ করবে।
পাঠ পরিচিতি
আবদুল কাদির সম্পাদিত বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত ‘নজরুল রচনাবলি’র প্রথম খণ্ড থেকে “সাম্যবাদী” কবিতাটি সংকলন করা হয়েছে। ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত ‘সাম্যবাদী’ কাব্যের অন্তর্ভুক্ত এ কবিতাটিতে বৈষম্যবিহীন অসাম্প্রদায়িক মানবসমাজ গঠনের প্রত্যাশা ব্যক্ত হয়েছে। কবি এ ‘সাম্যের গান’ গেয়েই গোটা মানবসমাজকে ঐক্যবদ্ধ করতে আগ্রহী।
কবির বিশ্বাস মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়ে পরিচিত হয়ে ওঠার চেয়ে সম্মানের আর কিছু হতে পারে না। নজরুলের এ আদর্শ আজও প্রতিটি সত্যিকার মানুষের জীবনপথের প্রেরণা। কিন্তু মানুষ এখনও স¤প্রদায়কে ব্যবহার করে রাজনীতি করছে, মানুষকে শোষণ করছে, একের বিরুদ্ধে অন্যকে উস্কে দিচ্ছে। ধর্ম-বর্ণ-গোষ্ঠীর দোহাই দিয়ে মানুষকে পরস্পর থেকে দূরে ঠেলে দিচ্ছে।
নজরুল আলোচ্য কবিতায় সুস্পষ্টভাবে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন : “মানুষেরই মাঝে স্বর্গ-নরক মানুষেতে সুরাসুর”। তাই তিনি জোর দেন অন্তর-ধর্মের ওপর। ধর্মগ্রন্থ পড়ে যে জ্ঞান মানুষ আহরণ করতে পারে, তাকে যথোপযুক্তভাবে উপলব্ধি করতে হলে প্রয়োজন প্রগাঢ় মানবিকতাবোধ। মানুষের হৃদয়ের চেয়ে যে শ্রেষ্ঠ কোনো তীর্থ নেই, এই প্রতীতি কবির স্বোপার্জিত অনুভব।
এ কারণেই কবি মানবিক মেলবন্ধনের এক অপূর্ব সংগীত পরিবেশন করতে আগ্রহী। এ গানে মানুষে মানুষে সব ব্যবধান ঘুচে যাবে। মানবতার সুবাস ছড়ানো আত্মার উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে এই জীবনকে পবিত্রতম করে তোলা সম্ভব, এ মর্মবাণীকে সকলের মাঝে ছড়িয়ে দেয়াই এ কবিতায় নজরুলের উদ্দেশ্য।
কবি পরিচিত
নাম কাজী নজরুল ইসলাম
জন্মপরিচয় জন্ম তারিখ : ২৫ মে, ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দ (১১ জ্যৈষ্ঠ, ১৩০৬ বঙ্গাব্দ)।
জন্মস্থান : বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রাম।
পিতৃ পরিচয় পিতার নাম : কাজী ফকির আহমদ।
মাতার নাম : জাহেদা খাতুন।
শিক্ষাজীবন প্রাথমিক শিক্ষা : গ্রামের মক্তব থেকে প্রাথমিক শিক্ষালাভ।
মাধ্যমিক : প্রথমে রানিগঞ্জের সিয়ারসোল স্কুল, পরে মাথরুন উচ্চ ইংরেজি স্কুল, সর্বশেষ ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশালের দরিরামপুর স্কুলে দশম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ালেখা করেন।
পেশা/কর্মজীবন প্রথম জীবনে জীবিকার তাগিদে তিনি কবি-দলে, রুটির দোকানে এবং সেনাবাহিনীতে যোগদান করেছিলেন। পরবর্তীতে পত্রিকা সম্পাদনা, গ্রামোফোন রেকর্ডের ব্যবসায় গান লেখা ও সুরারোপ ও সাহিত্য সাধনা।
সাহিত্য সাধনা কাব্যগ্রন্থ : অগ্নিবীণা, বিষের বাঁশী, ভাঙার গান, সাম্যবাদী, সর্বহারা, ফণি-মনসা, জিঞ্জীর, সন্ধ্যা, প্রলয় শিখা, দোলনচাঁপা, ছায়ানট, সিন্ধু হিন্দোল, চক্রবাক।
উপন্যাস : বাঁধনহারা, মৃত্যুক্ষুধা, কুহেলিকা।
গল্প : ব্যথার দান, রিক্তের বেদন, শিউলিমালা, পদ্মগোখরা, জিনের বাদশা।
নাটক : ঝিলিমিলি, আলেয়া, পুতুলের বিয়ে।
প্রবন্ধগ্রন্থ : যুগ-বাণী, দুর্দিনের যাত্রী, রাজবন্দীর জবানবন্দী, ধূমকেতু।
জীবনীগ্রন্থ : মরুভাস্কর [হযরত মুহম্মদ (স)এর জীবনীগ্রন্থ
অনুবাদ : রুবাইয়াত-ই-হাফিজ, রুবাইয়াত-ই-ওমর খৈয়াম, কাব্যে আমপারা।
গানের সংকলন : বুলবুল, চোখের চাতক, চন্দ্রবিন্দু, নজরুল গীতি, সুরলিপি, গানের মালা, চিত্তনামা ইত্যাদি।
সম্পাদিত পত্রিকা : ধূমকেতু, লাঙ্গল, দৈনিক নবযুগ।
পুরস্কার ও সম্মাননা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ‘জগত্তারিনী স্বর্ণপদক’, ভারত সরকার প্রদত্ত ‘পদ্মভূষণ’ উপাধি লাভ। রবীন্দ্রভারতী এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কবিকে ডি-লিট ডিগ্রি প্রদান করেন। তাছাড়া ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ সরকার কবিকে একুশে পদক প্রদান এবং জাতীয় কবির মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করেন।
জীবনাবসান মৃত্যু তারিখ : ২৯ আগস্ট, ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দ।
সমাধিস্থান : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গণ।
উৎস পরিচিতি
আবদুল কাদির সম্পাদিত বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত ‘নজরুল রচনাবলি’র প্রথম খণ্ড থেকে “সাম্যবাদী” কবিতাটি সংকলন করা হয়েছে। ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত ‘সাম্যবাদী কাব্যের অন্তর্ভুক্ত হয় এ কবিতাটি।
বস্তুসংক্ষেপ
বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম সাহিত্যাঙ্গনের প্রত্যেক শাখায় বিদ্রোহের বাণী ছড়িয়ে দিয়েছেন। আর এ বিদ্রোহ সবচেয়ে বেশি প্রকাশ পেয়েছে তাঁর কবিতার মধ্যে। ‘সঞ্চিতা’ কাব্য সংকলনের অন্তর্গত ‘সাম্যবাদী’ তেমনি একটি কবিতা।
‘সাম্যবাদী’ কবিতার মূল সূর হলো অসা¤প্রদায়িকতা। সা¤প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে কবি জোরালো প্রতিবাদ জানিয়েছেন এ কবিতায়। কবিতার প্রথমেই কবি একটি অসা¤প্রদায়িক সমাজের আহŸান জানিয়েছেন।
হিন্দু-বৌদ্ধ-মুসলিম বা যে যে ধর্মেরই হোক না কেন সবার মাঝে একটা বন্ধুসুলভ সম্পর্ক কবির প্রত্যাশা। তাহলেই সব প্রতিক‚লতা এড়িয়ে সামনে (মুক্তির লক্ষ্যে) এগিয়ে যাওয়া সম্ভব। কবির মতে, যার যার ধর্ম বা ধর্মগ্রন্থ তার কাছে বড় এবং সঠিক পথপ্রদর্শক। তাই তিনি সবার নিজ নিজ আত্মার মধ্যে প্রকৃত দেবতার অšে¦ষণ করতে বলেছেন। কবির মতে, স্রষ্টাকে খুঁজতে মন্দির, মসজিদ কিংবা গির্জায় যাওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।
কবি মানবহৃদয়কে সর্বাপেক্ষা বৃহৎ মন্দির বলে দাবি করেছেন। তাই কবি বলেছেন-“এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনো মন্দির-কাবা নাই।” মূলত যে, যে ধর্মের হোক না কেন, আত্ম-অহংকার পরিহার করতে পারলেই সব অন্তরায়কেই প্রতিহত করা সম্ভব । তাই তো কবি এ কবিতায় সাম্যের জয়গান গেয়েছেন। আর সকলের কাছেই কবি এ সাম্যবাদী মনোভাব প্রত্যাশা করেছেন।
নামকরণ ও সার্থকতা
নামকরণ : বিষয়ের অন্তর্নিহিত সংকেত বা ভাবের ওপর ভিত্তি করে কবিতার নামকরণ করা হয়েছে ‘সাম্যবাদী’। মনুষ্যত্ববোধের কারণে সব মানুষের মধ্যে মানবতার কার্যকারিতা রয়েছে। আর মানবিকতাকে ধারণ করে আছে আমাদের হৃদয়। এ হৃদয়ের কাছে সব মানুষ এক, অধিকার ও মর্যাদার অনুভবের দিক থেকে সবাই সমান।
হৃদয়ের কাছে কোনো জাতি-বর্ণের ব্যবধান নেই। সবার শরীরে যেমন একই লাল রক্ত বইছে, তেমনি সব হৃদয় একই বর্ণে-গন্ধে একাকার হয়ে আছে। হৃদয়ের কাছে সবচেয়ে বড় হলো মানুষ। এই পৃথিবীতে যা কিছু বইছে, তেমনি সব হৃদয় একই বর্ণে-গন্ধে একাকার হয়ে আছে। হৃদয়ের কাছে সবচেয়ে বড় হলো মানুষ। এ পৃথিবীতে যা কিছু আছে, যা কিছু এসেছে, যা কিছু গড়ে উঠেছে, তার সবই মানুষের জন্য।
এ কারণে কোনো হৃদয়কে পার্সি, জৈন, ইহুদি, সাঁওতাল, ভীল, গারো তা খুঁজে দেখে না। হৃদয়ের কাছে হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিস্টানের পার্থক্য নেই, তেমনি কোরান-পুরাণ-বেদ-বেদান্ত-বাইবেল-ত্রিপিটক-গ্রন্থসাহেব-এরও কোনো পার্থক্য নেই। কেননা সব ধর্মগ্রন্থেই মানুষের কল্যাণের কথাই বিধৃত রয়েছে। মানুষের প্রাণ খুলে দেখা যাবে সব প্রাণের মধ্যেই রয়েছে ‘সকল কেতাব সকল কালের জ্ঞান।’
হৃদয়ের ধ্যান-গুহায় বসেই বাঁশির কিশোর, মেষের রাখাল, শাক্যমুনি, আরব-দুলাল সাম-দান শুনেছিলেন। তাই কবি দৃঢ় ও উদাত্ত কণ্ঠে উচ্চারণ করেছেন:‘মিথ্যা শুনিনি ভাই, এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনো মন্দির-কাবা নাই।’ সাম্যবাদের উৎস-হৃদয় সাম্যবাদী। এই তাৎপর্যপূর্ণ দিক বিবেচনায় কবিতার নামকরণ ‘সাম্যবাদী’ যথার্থ ও সুন্দর হয়েছে।
সার্থকতা : মানুষের হৃদয় এক শাশ্বত সত্তা। তার শক্তি অপার, ব্যপ্তি বিস্তৃত, বৈশিষ্ট্য উদার, স্বরূপ মানবিক, দৃষ্টিভঙ্গি নিরপেক্ষ। যে কারণে হৃদয়ের কাছে সব মানুষই মানুষ, সব মানুষই সমান। সব বাধা-ব্যবধান ঘুচিয়ে সবাই তার কাছে এসে এক হয়ে গেছে। কবি জানেন, ‘তোমাতে রয়েছে সকল কেতাব সকল কালের জ্ঞান’ এবং ‘মসজিদ এই, মন্দির এই, গির্জা এই হৃদয়।’ তাই দৃঢ়তার সাথে ঘোষণা দেন- ‘এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনো মন্দির-কাবা নাই।’ হৃদয় সাম্যের অনুরাগী ও অনুসারী তাই সাম্যবাদী।
শব্দার্থ ও টীকা
সাম্য : সমদর্শিতা। সমতা।
সাম্যবাদ : জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে রাষ্ট্রের সকল মানুষের সমান অধিকার থাকা উচিত এই মতবাদ।
পার্সি : পারস্যদেশের বা ইরানের নাগরিক।
জৈন : জিন বা মহাবীর প্রতিষ্ঠিত ধর্মমতাবলম্বী জাতি।
ইহুদি : প্রাচীন হিব্র“ বা জু-জাতি ও ধর্ম-সম্প্রদায়ের মানুষ।
সাঁওতাল, ভীল : ভারতীয় উপমহাদেশের আদিম নৃগোষ্ঠীবিশেষ।
গারো : গারো পর্বত অঞ্চলের অধিবাসী। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীবিশেষ।
কন্্ফুসিয়াস : চীনা দার্শনিক। এখানে তাঁর অনুসারীদের বোঝানো হয়েছে।
চার্বাক : একজন বস্তুবাদী দার্শনিক ও মুনি। তিনি বেদ, আত্মা, পরলোক ইত্যাদিতে আস্থাশীল ছিলেন না।
জেন্দাবেস্তা : পারস্যের অগ্নি উপাসকদের ধর্মগ্রন্থ আবেস্তা এবং তার ভাষা জেন্দা।
সকল শাস্ত্র … দেখ নিজ প্রাণ :ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ কোরান শরিফ, হিন্দুদের বেদ, খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের বাইবেলএভাবে পৃথিবীর নানা জাতির নানান ধর্মগ্রন্থ। কবি এখানে বলতে চেয়েছেন সকল ধর্মগ্রন্থের মূলমন্ত্র মানুষের হৃদয়ের মধ্যেই সংকলিত আছে তা হচ্ছে মানবতাবোধ, সমতার দৃষ্টিভঙ্গি।
যুগাবতার : বিভিন্ন যুগে অবতীর্ণ মহাপুরুষ।
দেউল : দেবালয়। মন্দির।
ঝুট : মিথ্যা।
HSC | জাদুঘরে কেন যাব | আনিসুজ্জামান | বাংলা ১ম পত্র | PDF
HSC | জাদুঘরে কেন যাব | সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর ৬-৯ | বাংলা ১ম | PDF
HSC | জাদুঘরে কেন যাব | সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর ১-৫ | বাংলা ১ম | PDF
HSC | বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ | মাইকেল মধুসূদন দত্ত | PDF
HSC | বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ | সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর ১-৫ | PDF
নীলাচল : জগন্নাথক্ষেত্র। নীলবর্ণযুক্ত পাহাড়। যে বিশাল পাহাড়ের পরিসীমা নির্ধারণ করা যায় না।
কাশী, মথুরা, বৃন্দাবন, গয়া : হিন্দুদের পবিত্র ধর্মীয় কয়েকটি স্থান।
জেরুজালেম : বায়তুল-মোকাদ্দাস। ফিলিস্তিনে অবস্থিত এ স্থানটি মুসলমান, খ্রিষ্টান ও ইহুদিদের নিকট সমভাবে পুণ্যস্থান।
মসজিদ এই … এই হৃদয় : মানুষের হৃদয়ই মসজিদ, মন্দির গির্জা বা অন্যান্য তীর্থক্ষেত্রের মতো পবিত্র।
বাঁশির কিশোর গাহিলেন
মহা-গীতা : হিন্দুধর্মের অবতার শ্রীকৃষ্ণের মুখনি:সৃত বাণীই শ্রীমদ্্ভগবদ্্গীতা।
শাক্যমুনি : শাকবংশে জন্ম যার। বুদ্ধদেব।
কন্দরে : পর্বতের গুহা। (হৃদয়ের) গভীর গোপন স্থান।
আরব-দুলাল : হজরত মুহম্মদ (স)।
কোরানের সাম-গান : পবিত্র কোরানের সাম্যের বাণী।
বানান সতর্কতা
বৌদ্ধ, ইহুদি, পণ্ডশ্রম, ত্রিপিটক, শূল, কঙ্কাল, শাক্যমুনি, জেন্দাবেস্তা, ধ্যান-গুহা, রণ-ভূমে, কনফুসিয়াস্, সাঁওতাল, পুরাণ।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।