৫ম শ্রেণি | বাংলা | কাঞ্চনমালা আর কাঁকনমালা গল্পের প্রশ্ন উত্তর | PDF: পঞ্চম শ্রেণির বাংলা বিষয়টির কাঞ্চনমালা আর কাঁকনমালা গল্পটি হতে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সব প্রশ্ন উত্তর গুলো আমাদের এই পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে। অতএব সম্পূর্ণ পোস্টটি মনযোগ সহকারে পড়ুন।
কাঞ্চনমালা আর কাঁকনমালা
পাঠ্যবই থেকে বহুনির্বাচনি প্রশ্ন
সঠিক উত্তরটি খাতায় লেখ।
১) রাজপুত্রের বন্ধু কী করে?
ক. মাঠে গরু চরা
খ. নদীতে নৌকবা
গ. খেতে ফসল কাটে
ঘ. হাটে দোকান চালায়
২) কী করে রাখালবন্ধু খুব সুখ পায়?
ক. মাঠে গরু চরিয়ে
খ. রাজপুত্রকে বাঁশি শুনিয়ে
গ. একএকঘুরে বেড়িয়ে
ঘ. রাজপুত্রকে গান শুনিয়ে
৩) রাজপুত্র রাজহয়ে কিসের কথভুলে যায়?
ক. বন্ধুকে করপ্রতিজ্ঞার কথা
খ. বাঁশি বাজানোর কথ
গ. রানি কাঞ্চনমালার কথা
ঘ. রাজ্য শাসনের কথ
৪) কার কথরাখালবন্ধুর খুব মনে পড়ে?
ক. রাজপুত্রের কথ
খ. কাঁকনমালার কথ
গ. কাঞ্চনমালার কথা
ঘ. অচেনমানুষটার কথা
৫) রাখালবন্ধু নগরের রাজপ্রাসাদে এসেছিল কেন?
ক. রাজপ্রাসাদ দেখতে
খ. বন্ধুর সাথে দেখকরতে
গ. আসল রানিকে খুঁজতে
ঘ. বাঁশি বাজাতে
৬) রাজপ্রাসাদের দরজার রক্ষীররাখালবন্ধুকে ভেতরে ঢুকতে দেয়নি কেন?
ক. রাজপুত্র নিষেধ করা
খ. রাখাল গরিব হওয়ায়
গ. সাথে বাঁশি নথাকায়
ঘ. নকল রানির শাস্তির ভয়ে
৭) সুচরাজঅসুস্থ হলে কে রাজ্যসংসার দেখাশোনার ভার নিয়েছিলেন?
ক. কাঞ্চনমাল
খ. কাঁকনমালা
গ. রাখালবন্ধু
ঘ. মন্ত্রী
৮) কাঁকনমালরানির কী হতে চেয়েছিল?
ক. বন্ধু
খ. দাসী
গ. শত্রু
ঘ. সখী
৯) কাঞ্চনমালকী দিয়ে দাসী কিনেছিলেন?
ক. সোনার নূপুর
খ. রুপার নূপুর
গ. সোনার কাঁকন
ঘ. রুপার কাঁকন
১০) নকল রানি কাঞ্চনমালাকে নদীর ঘাটে পাঠিয়েছিল কেন?
ক. পানি আনতে
খ গোসল করতে
গ. কাপড় ধুতে
ঘ. মাছ ধরতে
১১) রাজপুরীতে গিয়ে অচেনমানুষ কিসের কথবলে?
ক. সুচ নেওয়ার কথা
খ. পিটকুড়–লির ব্রতের কথ
গ. নকল রানির কথ
ঘ. রাজার অসুখের কথ
১২) কাঁকনমালঅচেনমানুষটার গর্দান নিতে কাকে ডেকেছিল?
ক সেনাপতিকে
খ. মন্ত্রীকে
গ. দ্বাররক্ষীকে
ঘ. জল্লাদকে
১৩) অচেনমানুষটার মন্ত্রে আদেশ পালন করেছিল কোনটি?
ক. বাঁশি
খ. সুচ
গ. সুত
ঘ. লাঠি
১৪) নকল রানি কীভাবে মারগিয়েছিল?
ক. গর্দান হারিয়ে
খ. পানিতে ডুবে
গ. সুচ বিঁধে
ঘ. আগুনে পুড়ে
১৫) সুচ রাজসুচ বেঁধঅবস্থায় ছিলেন
ক. অল্প কিছুদিন
খ. কয়েক সপ্তাহ
গ. কয়েক মাস
ঘ. বহু বছর
১৬) রাজতাঁর বন্ধুকে ফিরে পেয়ে তাকে কী বানালেন?
ক. ভৃত্য
খ. রক্ষী
গ. সেনাপতি
ঘ. মন্ত্রী
১৭) রাজতাঁর বন্ধুকে কী গড়িয়ে দিয়েছিলেন?
ক সোনার বাঁশি
খ. লোহার বাঁশি
গ. রুপার বাঁশি
ঘ. মুক্তার বাঁশি
১৮) মন্ত্রী হয়ে রাখালবন্ধু সারাদিন কী করত?
ক. বাঁশি বাজাত
খ. কাজ করত
গ. রাজার সেবকরত
ঘ. গরু চরাত
১৯) মনে কষ্ট নিয়ে দুঃখী রাখাল কখন চলে গিয়েছিল?
ক. সন্ধ্যাবেলায়
খ. গভীর রাতে
গ ভোরবেলায়
ঘ. দুপুর বেলায়
২০) কাঞ্চনমালার একজন দাসী প্রয়োজন ছিল কেন?
ক. কাপড়চোপড় ধোয়ার জন্য
খ. রান্না-বান্নকরার জন্য
গ. রাজার শরীর থেকে সুচ খোলার জন্য
ঘ. রাজ্যপাট চালানোর জন্য
২১) রানি কাঁকনমালার কাছে কী রেখে নদীতে ডুব দিতে গিয়েছিলেন?
ক. সিন্দুকের চাবি
খ. গায়ের গয়না
গ. রাজার মুকুট
ঘ. সোনার বাঁশি
২২) রানি ডুব দিয়ে উঠে কী দেখেন?
ক. কাঁকনমালচলে গেছে
খ. কাঁকনমালমারগেছে
গ. কাঁকনমালরানি সেজেছে
ঘ. কাঁকনমালদাসী হয়ে গেছে
২৩) কাঞ্চনমালকী পিঠবানিয়েছিলেন?
ক. পাটিসাপটপিঠা
খ. আস্কে পিঠা
গ. চন্দ্রপুলী পিঠা
ঘ. ভাপপিঠা
২৪) অনুচ্ছেদে মূলত প্রকাশিত হয়েছে
(ক) রাজাদের বিলাসী জীবন যাপনের কথ
(খ) রাজার কষ্টের জীবনের কথ
(গ) প্রতিজ্ঞভঙ্গের কুফলের কথ
(ঘ) বন্ধুত্বের ভালোবাসার কথ
২৫) ‘নিঝুম’ শব্দের অর্থ কী?
(ক) গভীর রাত
(খ) সম্পূর্ণ নীরব
(গ) মধ্য দুপুর
(ঘ) জনমানবহীন
২৬) ‘অগুনতি’ শব্দের অর্থ হলো
(ক) অসংখ্য
(খ) নতুন
(গ) অল্প
(ঘ) পুরাতন
২৭) রাজার জীবনে কষ্ট নেমে এলো কেন?
(ক) রাজহওয়ার কারণে
(খ) প্রতিজ্ঞরক্ষকরেননি তাই
(গ) সুখী হতে চেয়েছিলেন বলে
(ঘ) অঙ্গীকার পূরণ করার কারণে
২৮) কোনটি রাজার প্রতিজ্ঞভঙ্গের ফল?
(ক) রাখালের বন্ধুত্ব লাভ
(খ) রাজার সারশরীর সুচবিদ্ধ হওয়া
(গ) রাজার চারদিকে সুখ আর সুখ
(ঘ) কাঞ্চনমালার পরিণতি
২৯) ‘অচিন মানুষ’ বলতে বোঝানো হয়েছে লোকটিকে
(ক) কেউ চেনে না
(খ) সকলেই চেনে
(গ) কেউ ভালোবাসে ন
(ঘ) সকলেই ভালোবাসে
৩০) ‘ব্রত’ শব্দের অর্থ কী?
(ক) অপরাধ
(খ) সম্মান
(গ) হিংসা
(ঘ) প্রতিজ্ঞা
৩১) লোকে কী বুঝতে পারল?
(ক) কাঁকনমালআসল রানি
(খ) কাঞ্চনমালআসল রানি
(গ) কাঁকনমালঅনেক গুণবতী
(ঘ) কাঞ্চনমালনকল রানি
৩২) অচিন মানুষটার কিসের কারণে সবাই নকল রানিকে চিনতে পারে?
(ক) শক্তির কারণে
(খ) মন্ত্রের কারণে
(গ) বুদ্ধির কারণে
(ঘ) দয়ার কারণে
৩৩) অচিন মানুষটার হুকুমে এক গোছসুতকাকে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে ফেলে?
(ক) কাঞ্চনমালাকে
(খ) কাঁকনমালাকে
(গ) রাজাকে
(ঘ) জল্লাদকে
পাঠ্যবই থেকে বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তর
১) ক মাঠে গরু চরা
২) খ. রাজপুত্রকে বাঁশি শুনিয়ে
৩) ক. বন্ধুকে করপ্রতিজ্ঞার কথা
৪) ক. রাজপুত্রের কথ
৫) খ. বন্ধুর সাথে দেখকরতে
৬) খ. রাখাল গরিব হওয়ায়
৭) ক. কাঞ্চনমাল
৮) খ. দাসী
৯) গ. সোনার কাঁকন
১০) গ. কাপড় ধুতে
১১) খ. পিটকুড়–লির ব্রতের কথ
১২) ঘ. জল্লাদকে
১৩) গ. সুত
১৪) গ. সুচ বিঁধে
১৫) ঘ. বহু বছর
১৬) ঘ. মন্ত্রী
১৭) ক সোনার বাঁশি
১৮) খ. কাজ করত
১৯) ক. সন্ধ্যাবেলায়
২০) গ. রাজার শরীর থেকে সুচ খোলার জন্য
২১) খ. গায়ের গয়না
২২) গ. কাঁকনমালরানি সেজেছে
২৩) গ. চন্দ্রপুলী পিঠা
২৪) (গ) প্রতিজ্ঞভঙ্গের কুফলের কথা;
২৫) (খ) সম্পূর্ণ নীরব;
২৬) (ক) অসংখ্য;
২৭) (খ) প্রতিজ্ঞরক্ষকরেননি তাই;
২৮) (খ) রাজার সারশরীর সুচবিদ্ধ হওয়া।
২৯) (ক) কেউ চেনে না;
৩০) (ঘ) প্রতিজ্ঞা;
৩১) (খ) কাঞ্চনমালআসল রানি;
৩২) (গ) বুদ্ধির কারণে;
৩৩) (ঘ) জল্লাদকে।
পাঠ্যবই থেকে প্রশ্নের উত্তর লিখন
নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।
১) রাজপুত্র কোথায় বসে রাখালবন্ধুর বাঁশি শুনত?
উত্তর : রাজপুত্র গাছতলায় বসে রাখালবন্ধুর বাঁশি শুনত।
২) রাজপুত্র রাখালবন্ধুর কথভুলে যায় কেন?
উত্তর : রাজপুত্র একসময় রাজহয়। লোকলস্কর আর সৈন্য সামন্তে তার রাজপুরী গমগম করে। রাজপুরী আলো করে থাকে রানি কাঞ্চনমালা। চারদিকে সুখ আর সুখ। এমন সুখের মাঝে, রাখালবন্ধুর কথআর মনে থাকে নরাজার।
৩) রাজকেন মনে করলেন প্রতিজ্ঞভঙ্গের কারণেই তাঁর এই দশা?
উত্তর : ছোটবেলায় রাখালবন্ধুর কাছে রাজএকটি প্রতিজ্ঞকরেছিলেন। তহলো, রাজহলে তিনি রাখালবন্ধুকে তাঁর মন্ত্রী বানাবেন। কিন্তু রাজহওয়ার পর তিনি বন্ধুকে ভুলে যান। হঠাৎ একদিন রাজঘুম ভেঙে দেখেন তাঁর সারশরীরে সুচ বেঁধা। রাজবোঝেন প্রতিজ্ঞভঙ্গ করেছেন বলেই তাঁর এই দশা। কথদিয়ে কথনরাখলে এভাবেই কষ্ট পেতে হয়।
৪) তোমার মবাড়িতে কী ধরনের পিঠবানায় লেখ।
উত্তর : আমার মবাড়িতে নানরকম মজার পিঠবানায়। যেমন পুলি পিঠা, ভাপপিঠা, পাটিসাপটপিঠা, চিতই পিঠা, সেমাই পিঠইত্যাদি।
৫) অচেনলোকটি রাজার প্রাণ রক্ষার জন্য এগিয়ে নএলে কী হতো?
উত্তর : অচেনলোকটি রাজার প্রাণ রক্ষার জন্য এগিয়ে নএলে রাজার মহাবিপদ হতো। রাজাকে অনেক কষ্ট সহ্য করতে হতো। যন্ত্রণায় ছটফটিয়ে একসময় মারযেতেন। নকল রানি কাঁকনমালার অত্যাচার আরও বাড়ত। কাঞ্চনমালার দুঃখের সীমথাকত না।
৬) তুমি কি মনে কর অচেনলোকটির কারণেই রাজার প্রাণ রক্ষপেল?
উত্তর : অচেনলোকটিই মন্ত্র বলে রাজার শরীর থেকে সব সুচ খুলে নেয়। শুধু তাই নয়, নকল রানিকেও মন্ত্রের মাধ্যমে কঠিন সাজদেয়। সে সাহায্য নকরলে রাজযন্ত্রণায় ছটফট করতে করতে প্রাণ হারাত। তাই আমি মনে করি, অচেনলোকটির কারণেই রাজার প্রাণ রক্ষপেয়েছে।
৭) গল্পটতোমার কেমন লেগেছে? কেন এমন লেগেছে?
উত্তর : গল্পটআমার খুব ভালো লেগেছে। রূপকথার গল্প পড়তে বশুনতে আমার সবসময়ই ভালো লাগে। পাশাপাশি গল্পটি থেকে অনেক কিছু শিখতে পেরেছি। বন্ধুর প্রতি ভালোবাসা, কথদিয়ে কথনরাখার পরিণাম, প্রতারণও অহংকার করার পরিণাম ইত্যাদি সম্পর্কে বুঝতে পেরেছি। তাই সব মিলিয়ে গল্পটি আমার বেশ পছন্দ হয়েছে।
৮) কীভাবে লোকেরনকল রানিকে বুঝে ফেলল?
উত্তর : নকল রানি আর আসল রানির গুণের পার্থক্য দেখেই লোকেরনকল রানিকে চিনে ফেলল।
নকল রানি যে পিঠবানিয়েছিল তমুখেই দেওয়যায় না। আসল রানির পিঠমুখে দেওয়ামাত্রই সবার মন ভরে যায়। নকল রানির আঁকআল্পনদেখতে হয় খুবই অসুন্দর। অন্যদিকে আসল রানি আল্পনায় আঁকেন সুন্দর সুন্দর নকশা। এসব দেখেই সবাই বুঝে গেল কে আসল রানি, আর কে দাসী।
৯) রাজকীভাবে তাঁর প্রতিজ্ঞপালন করলেন?
উত্তর : রাজরাখালবন্ধুকে মন্ত্রী বানিয়ে তাঁর প্রতিজ্ঞপালন করলেন।
১০) কী শুনে রাজপুত্রের মন খুশিতে ঝলমলিয়ে ওঠে?
উত্তর : রাখালবন্ধুর বাঁশি শুনে রাজপুত্রের মন খুশিতে ঝলমলিয়ে ওঠে।
১১) ‘চারদিকে তার সুখ’ কথাটি ব্যাখ্যকর।
উত্তর : রাজপুত্র একসময় রাজহয়। লোকলস্কর আর সৈন্যসামন্তে রাজপুরী গমগম করে। রাজপুরী আলো করে থাকেন রানি কাঞ্চনমালা। রাজার সুখের শেষ থাকে না।
১২) রানি নদীতে ডুব দিতে গেলে চোখের পলকে কী হয়ে গেল?
উত্তর : রানি নদীতে ডুব দিতে গেলে চোখের পলকে কাঁকনমালরানির সব গয়নআর শাড়ি পরে নিজেই রানি সেজে যায়।
১৩) আসল রানি ও নকল রানির আচরণে কী তফাৎ ছিল?
উত্তর : আসল রানি কাঞ্চনমালছিলেন দয়ালু, মায়াবতী। অন্যদিকে নকল রানি কাঁকনমালছিল দাম্ভিক ও নির্দয়। তার অত্যাচারে রাজপুরীর সবাই অতিষ্ঠ হয়ে যায়।
১৪) সুচরাজার কষ্টের সীমথাকে নকেন?
উত্তর : সুচরাজার সারশরীরে সুচ বিঁধে যাওয়ায় তাঁর খুব কষ্ট। তাঁর সারশরীর ব্যথায় টনটন করে, চিনচিন করে জ্বলে, গায়ে ঝাঁকে ঝাঁকে মাছি এসে বসে। তাঁর সেবকরার জন্য কেউ থাকে না। তাই রাজার কষ্টের সীমথাকে না।
১৫) কাঁকনমালার বানানো পিঠকেমন ছিল?
উত্তর : কাঁকনমালার বানানো পিঠছিল খুবই বিস্বাদ। সে পিঠকেউ মুখেই তুলতে পারেনি।
১৬) নকল রানি কীভাবে মারযায়?
উত্তর : অচেনলোকটমন্ত্রবলে নকল রানিকে উচিত শিক্ষদেয়। তার মন্ত্রের জোরে রাজার শরীর থেকে সব সুচ বেরিয়ে নকল রানির চোখে মুখে গিয়ে বিঁধে। যন্ত্রণায় ছটফট করতে করতে নকল রানির মৃত্যু হয়।
১৭) রাজতাঁর বন্ধুর কাছে ক্ষমচান কেন?
উত্তর : রাজতাঁর বন্ধুকে কথদিয়ে কথরাখেননি। প্রতিজ্ঞভঙ্গের অপরাধের জন্য রাজবন্ধুর কাছে কেঁদে কেঁদে ক্ষমচান।
১৮) রাজপুত্র তার বন্ধুর কাছে কী প্রতিজ্ঞকরেছিল?
উত্তর : রাজপুত্র তার বন্ধুর কাছে প্রতিজ্ঞকরেছিল যে, সে বড় হয়ে যখন রাজহবে তখন রাখালবন্ধুকে তার মন্ত্রী বানাবে।
১৯) রক্ষীররাখালকে প্রাসাদে ঢুকতে দিল নকেন?
উত্তর : রাখাল ছিল অনেক গরিব। এ কারণে রক্ষীরতাকে প্রাসাদে ঢুকতে দিল না।
২০) রাজার শরীর কখন সুচবেঁধহয়ে যায়?
উত্তর : রাখালবন্ধুর সাথে প্রতিজ্ঞভঙ্গের পর এক রাতে রাজঘুমাতে যান। আর ঘুমের ভেতরেই তাঁর সমস্ত শরীর সুচবেঁধহয়ে যায়।
২১) কাঁকনমালকে? কেন তার এমন নাম?
উত্তর : কাঁকনমালহলো কাঞ্চনমালার কেনদাসী। কাঞ্চনমালতাকে কাঁকনের বিনিময়ে কিনেছিলেন বলেই তার নাম কাঁকনমালা।
২২) কাঁকনমালকাঞ্চনমালার সাথে কেমন আচরণ করে? কেন করে?
উত্তর : কাঁকনমালকাঞ্চনমালার সাথে বিশ্বাসঘাতকতকরে। রানি কাঞ্চনমালনিজের গায়ের গয়নাগুলো তার কাছে রেখে নদীতে ডুব দিতে যান। এই ফাঁকে কাঁকনমালরানির গয়ননিজের শরীরে পরে রানি হয়ে যায়, আর কাঞ্চনমালহন দাসী। তারপর সে কাঞ্চনমালাকে দিয়ে রাজবাড়ির সব কাজকর্ম করিয়ে তাঁকে অনেক কষ্ট দেয়। কাঁকনমাললোভী ও অহংকারী হওয়ার কারণেই কাঞ্চনমালার সাথে এ ধরনের আচরণ করে।
২৩) কাঞ্চনমাল কোথায় অচেনমানুষের দেখপায়?
উত্তর : একদিন কাঞ্চনমালকাপড় ধুতে নদীর ঘাটে যাচ্ছিলেন। তখন বনের পাশে এক গাছের তলায় তিনি অচেনমানুষের দেখপান।
২৪) অচেনমানুষ কীভাবে সুচরাজও কাঞ্চনমালাকে উদ্ধার করে?
উত্তর : অচেনমানুষটি তার বুদ্ধি ও মন্ত্রের জোরে সুচরাজও কাঞ্চনমালাকে উদ্ধার করে। সে পিটকুড়লির ব্রতের কথবলে কাঁকনমালও কাঞ্চনমালাকে দিয়ে পিঠবানানো, আল্পনদেওয়ইত্যাদি কাজ করায়। দুজনের কাজের পার্থক্য থেকে সবাই বুঝে যায় কে আসল রানি আর কে নকল রানি। এরপর অচেনমানুষটার মন্ত্রবলে রাজার শরীরের সব সুচ নকল রানির চোখে মুখে গিয়ে বিঁধে এবং তার মৃত্যু হয়। এভাবেই অচেনমানুষটনানকৌশলে কাঞ্চনমালআর সুচরাজার কষ্ট দূর করে।
২৫) কাঞ্চনমালকী কী পিঠবানায়?
উত্তর : কাঞ্চনমালচন্দ্রপুরী, মোহনবাঁশি, ক্ষীরমুরলী ইত্যাদি পিঠবানায়।
২৬) কার আল্পনদেওয়ভালো হয়েছিল? কেন?
উত্তর : কাঞ্চনমালার আল্পনদেওয়ভালো হয়েছিল।
কাঞ্চনমালও কাঁকনমালদুজনেই উঠানে আল্পনদিয়েছিল। নকল রানি কাঁকনমালকেবল এখানে ওখানে খাবলখাবলরং দিয়ে আল্পনকরে। তাতে ছিল নকোনো সৌন্দর্য। অন্যদিকে কাঞ্চনমালপদ্মলতা, সোনার সাত কলস, ধানের ছড়া, ময়ূর-পুতুল ইত্যাদি নানরকম চোখ জুড়ানো নকশআঁকেন।
২৭) অচেনমানুষ যে ব্রতটার কথবলে তার নাম কী? এই ব্রতের দিন রানিদের কী করতে হয়?
উত্তর : অচেনমানুষ যে ব্রতটার কথবলে তার নাম হলো পিটকুড়–লির ব্রত। এই ব্রতের দিন রানিদের পিঠবিলাতে হয়।
২৮) রাজপুত্র তার বন্ধুর কাছে কী প্রতিজ্ঞকরেছিল?
উত্তর : রাজপুত্র তার বন্ধুর কাছে প্রতিজ্ঞকরেছিল যে, সে বড় হয়ে যখন রাজহবে তখন রাখালবন্ধুকে তার মন্ত্রী বানাবে।
২৯) রাজকীভাবে প্রতিজ্ঞভঙ্গ করেন?
উত্তর : রাজহলে রাখালবন্ধুকে তাঁর মন্ত্রী বানাবেন-এই ছিল রাজার প্রতিজ্ঞা। কিন্তু রাজহওয়ার পর অনেক সুখের মাঝে তিনি বন্ধুর কথভুলে যান। এভাবেই তিনি বন্ধুকে দেওয়প্রতিজ্ঞভঙ্গ করেন।
৩০) কী কারণে রাজদুর্দশায় পড়েন? শরীরে সুচ গেঁথে যাওয়ায় রাজার কী অবস্থহলো?
উত্তর : প্রতিজ্ঞভঙ্গের কারণে রাজদুর্দশায় পড়েন। শরীরে সুচ গেঁথে যাওয়ায় রাজচোখ মেলতে পারেন না, কথবলতে পারেন না, শুতে পারেন না, খেতেও পারেন না। এককথায় রাজার কষ্টের সীমথাকে না।
৩১) পিটকুড়–লির ব্রতের দিন রানিদের কী বিলানোর নিয়ম?
উত্তর : পিটকুড়–লির ব্রতের দিন রানিদের পিঠবিলানোর নিয়ম।
৩২) কাঞ্চনমালআল্পনায় কী আঁকেন?
উত্তর : কাঞ্চনমালআল্পনায় আঁকেন পদ্মলতা। আর তার পাশে আঁকেন সোনার সাত কলস, ধানের ছড়া, ময়ূর পুতুল।
৩৩) কাঁকনমালঅচেনমানুষ আর কাঞ্চনমালার গর্দান নেওয়ার হুকুম দেয় কেন?
উত্তর : অচেনলোকটির বুদ্ধিতে নকল রানি কাঁকনমালার কুকীর্তি সবার কাছে প্রকাশ হয়ে যায়। সবাই বুঝতে পারে কে আসল রানি, আর কে দাসী। কাঁকনমালতাই রেগে গিয়ে অচেনমানুষ আর কাঞ্চনলামার গর্দান নেওয়ার হুকুম দেয়।
পাঠ্যবই থেকে মূলভাব লিখন
অনুচ্ছেদটির মূলভাব লেখ।
উত্তর : রাজপুত্র আর রাখাল ছেলের মধ্যে গভীর বন্ধুত্ব। রাজপুত্র বন্ধুকে কথদেয় যে, সে রাজহলে বন্ধুকে তার মন্ত্রী বানাবে। কিন্তু রাজহওয়ার পর সে তার প্রতিজ্ঞার কথভুলে যায়। একদিন ঘুমের ভেতর রাজার সারশরীর সুচবেঁধহয়ে যায়। তাঁর কষ্টের সীমথাকে না। রাজবুঝতে পারেন যে বন্ধুকে দেওয়কথনরাখার কারণেই আজ তাঁর এ দুর্দশা।
অনুচ্ছেদটির মূলভাব লেখ।
উত্তর : অচেনমানুষের কথায় কাঁকনমালও কাঞ্চনমালপিটকুড়–লির ব্রত পালন করে। বোঝে কে আসল রানি, আর কে দাসী। নিজের পরিচয় প্রকাশ হয়ে যাওয়ায় কাঁকনমালভীষণ রেগে যায়। জল্লাদকে হুকুম দেয় অচেনমানুষ আর কাঞ্চনমালার গর্দান নিতে। কিন্তু অচেনমানুষটমন্ত্রের মাধ্যমে জল্লাদকে বেঁধে ফেলে।
পাঠ্যবই বহিভর্ত যোগ্যতাভিত্তিক প্রশ্ন
নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।
এক দেশে এক রাজছিলেন। তাঁর ছিল এক রানি ও তিন কন্যা। রাজ্যে সুখ ও শান্তি বিরাজ করছিল। রাজএকদিন তিন কন্যাকে জিজ্ঞেস করলেন, কে তাঁকে কী রকম ভালোবাসে? প্রথম দুই কন্যযথাক্রমে চিনি ও মিষ্টির সঙ্গে তুলনকরে নিজেদের ভালোবাসার কথবলল। রাজতাদের ওপর সন্তুষ্ট হলেন।
কিন্তু ছোট কন্যপারুল রাজার প্রতি তার ভালোবাসাকে নুনের সঙ্গে তুলনকরলে রাজক্রুদ্ধ হয়ে তাকে বনবাসে পাঠালেন। গহিন অরণ্যে পরিরও বনের জীবজন্তু তার সঙ্গী হলো। একদিন রাজশিকারে এলেন। ক্ষুধার্ত অবস্থায় তিনি ছোট কন্যার কুটিরে খেতে বসলেন। পরিদের সাহায্য নিয়ে পারুল পোলাও, কোরমা, রেজালাসহ অনেক ধরনের খাবার রান্নকরেছিল।
কিন্তু সব খাবারই ছিল নুন ছাড়া। ফলে খাবার হলো বেজায় বিস্বাদ। রাজকোনো খাবার মুখেই তুলতে পারলেন না। বিস্বাদ খাবারের জন্য রাজখুব বিরক্ত হলেন। তখন পারুল নিজের পরিচয় দিয়ে বলল, ‘বাবা, আমাকে চিনতে পারছেন? মনে আছে, আমি বলেছিলাম আপনাকে আমি নুনের মতো ভালোবাসি।’ এ কথায় রাজার ভুল ভাঙল। তিনি ছোট কন্যাকে রাজ্যে ফিরিয়ে নিয়ে এলেন। সবাই খুশি হলো। রাজার পরিবারে ও রাজ্যে সুখ-শান্তি ফিরে এলো।
সঠিক উত্তরটি উত্তরপত্রে লেখ।
১) রাজকোনো খাবার খেতে পারলেন নকেন?
(ক) ক্ষিধে ছিল নবলে
(খ) চিনির অভাব ছিল বলে
(গ) নুন বেশি হয়েছিল বলে
(ঘ) নুনের অভাব ছিল বলে
২) অনুচ্ছেদটি পড়ে বলযায়
(ক) রাজারসবসময় সুখে থাকেন
(খ) নুনের সাথে কাউকে তুলনকরউচিত নয়
(গ) নুন খাবারের অত্যাবশ্যকীয় উপাদান
(ঘ) রাজারকখনো ভুল করেন না
৩) ‘খাওয়ার ইচ্ছা’- এককথায় প্রকাশ কোনটি?
(ক) ক্ষুধা
(খ) ক্ষুধার্ত
(গ) খাদক.
(ঘ) খাতক
৪) অনুচ্ছেদটি পড়ে আমরকী সম্পর্কে ধারণপাই?
(ক) কবিতলেখার নিয়ম
(খ) রূপকথার গল্প
(গ) প্রবন্ধ রচনার নিয়ম
(ঘ) হাস্যরসাত্মক নাটিকা
৫) পারুল রান্নায় নুন ব্যবহার করেনি কেন?
(ক) প্রয়োজন ছিল নবলে
(খ) ক্ষতিকর বলে
(গ) রাজাকে নুনের গুরুত্ব বোঝাতে
(ঘ) রাজার ওপর রাগ করে
উত্তর : ১) (ঘ) নুনের অভাব ছিল বলে; ২) (গ) নুন খাবারের অত্যাবশ্যকীয় উপাদান; ৩) (ক) ক্ষুধা; ৪) (খ) রূপকথার গল্প; ৫) (গ) রাজাকে নুনের গুরুত্ব বোঝাতে।
নিচে কয়েকটি শব্দ ও শব্দার্থ দেওয়হলো। উপযুক্ত শব্দটি দিয়ে নিচের বাক্যগুলোর শূন্যস্থান পূরণ কর।
মূল———– শব্দ অর্থ
যথাক্রমে ———–ক্রম অনুসারে।
বিস্বাদ ———–কোনো স্বাদ নেই এমন।
বনবাস ———–বনে বাস করতে পাঠানোর শাস্তি।
ক্রুদ্ধ ———–রাগান্বিত।
গহিন———– গভীর।
বেজা———–ভীষণ।
ক) লোকটির স্পর্ধদেখে দাদু ————— হলেন।
খ) ————— জঙ্গলে বাঘের বাস।
গ) চিনির অভাবে পায়েস খেতে ————— লাগছে।
ঘ) ছেলেটি ————— দুষ্ট।
ঙ) টুনি গণিত ও বাংলপরীক্ষায় ————— ৮৮ ও ৯০ পেয়েছে।
উত্তর : ক) ক্রুদ্ধ; খ) গহিন; গ) বিস্বাদ; ঘ) বেজায়; ঙ) যথাক্রমে।
নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।
ক) পারুল সম্পর্কে পাঁচটি বাক্য লেখ।
উত্তর : পারুল সম্পর্কে পাঁচটি বাক্য :
১) পারুল ছিল রাজার ছোট কন্যা।
২) পারুল রাজাকে নুনের মতো ভালোবাসে।
৩) পারুলকে বনবাসে পাঠানো হয়েছিল।
৪) পারুল নুন ছাড়াই রাজার জন্য খাবার রান্নকরেছিল।
৫) রাজার প্রতি পারুলের ভালোবাসসত্যি ছিল।
খ) কীভাবে রাজার পরিবারে ও রাজ্যে সুখ শান্তি ফিরে এলো? পাঁচটি বাক্যে লেখ।
উত্তর : ছোট কন্যপারুলকে বনবাসে পাঠানোয় পরিবার ও রাজ্যে দুঃখের ছায়নেমে এসেছিল। কিন্তু পরবর্তীতে ঘটনাচক্রে রাজবুঝতে পারলেন যে তাঁর প্রতি পারুলের ভালোবাসখাঁটি ছিল। পারুলকে বনবাসে পাঠিয়ে তিনি ভুল করেছিলেন। নিজের ভুল বুঝতে পেরে রাজছোট কন্যাকে রাজ্যে ফিরিয়ে আনলেন। এতে তাঁর পরিবার ও রাজ্যের সবার মুখে হাসি ফুটল।
গ) রান্নায় পারুলকে কারসহায়তকরেছিল? রাজসম্পর্কে চারটি বাক্য লেখ।
উত্তর : রান্নায় পারুলকে সহায়তকরেছিল পরিরা। রাজসম্পর্কে চারটি বাক্য :
১) রাজার ছিল তিন কন্যা।
২) ছোট কন্যপারুলের ওপর রাজঅসন্তুষ্ট হন।
৩) ছোট কন্যাকে রাজবনবাসে পাঠান।
৪) নিজের ভুল বুঝতে পেরে রাজপারুলকে রাজ্যে ফিরিয়ে আনেন।
ঘ) ছোট কন্যাকে রাজবনবাসে পাঠালেন কেন? চারটি বাক্যে লেখ।
উত্তর : কন্যাদের কাছে রাজার প্রশ্ন ছিল কে তাঁকে কেমন ভালোবাসে। ছোট কন্যপারুল তার ভালোবাসাকে নুনের সাথে তুলনকরল। এ কথশুনে রাজছোট কন্যার ওপর ক্ষিপ্ত হলেন। শাস্তি হিসেবে তাকে পাঠানো হলো বনবাসে।
যুক্তবর্ণ বিভাজন ও বাক্যে প্রয়োগ
নিচের যুক্তবর্ণগুলো কোন কোন বর্ণ নিয়ে তৈরি ভেঙে দেখাও এবং প্রতিটি যুক্তবর্ণ দিয়ে একটি করে শব্দ গঠন করে বাক্যে প্রয়োগ দেখাও।
ম্ভ, ষ্ঠ, ষ্ট, ক্ষ, ত্য।
উত্তর :
ম্ভ = ম + ভ —————-গম্ভীর
– বাবগম্ভীর মুখে বসে আছেন।
ষ্ঠ = ষ + ঠ —————-অনুষ্ঠান
– স্কুলে আজ বিজয় দিবসের অনুষ্ঠান।
ষ্ট = ষ + ট —————-নষ্ট
—————-ঘড়িটি নষ্ট হয়ে গিয়েছে।
ক্ষ = ক + ষ —————-লক্ষ
—————-মুক্তিযুদ্ধে ত্রিশ লক্ষ মানুষ শহিদ হন।
ত্য = ত + য-ফল( ্য ) —————-মৃত্যু
—————-কীর্তিমানের মৃত্যু নেই।
নিচের যুক্তবর্ণগুলো কোন কোন বর্ণ নিয়ে তৈরি ভেঙে দেখাও এবং প্রতিটি যুক্তবর্ণ দিয়ে একটি করে শব্দ গঠন করে বাক্যে প্রয়োগ দেখাও।
জ্ঞ, ন্ত্র, দ্ব, ল্ল, পৃ।
উত্তর :
জ্ঞ = জ + ঞ —————-জ্ঞান
– বই পড়ে অনেক জ্ঞান অর্জন করযায়।
ন্ত্র = ন + ত + র-ফল( ্র )—————-যন্ত্র
– যন্ত্রটি ঠিকমতো কাজ করছে না।
দ্ব = দ + ব —————-উদ্বেল
– নতুন জামপেয়ে বাবু আনন্দে উদ্বেল হলো।
ল্ল = ল + ল —————-হল্লা
– ছেলেরমাঠে হল্লকরছে।
পৃ = প + ঋ-কার ( ৃ ) —————-পৃষ্ঠা
– আমার একটি সাদপৃষ্ঠপ্রয়োজন।
বিরামচিহ্ন বসিয়ে অনুচ্ছেদ পুনঃলিখন
সঠিক স্থানে বিরামচিহ্ন বসিয়ে অনুচ্ছেদটি আবার লেখ।
সুচবেঁধশরীর ব্যথায় টনটন করে চিনচিন করে জ্বলতে থাকে গায়ে মাছি এসে বসে ঝাঁকে ঝাঁকে কে তাকে বাতাস করে কে তাকে দেখে
উত্তর : সুচবেঁধশরীর ব্যথায় টনটন করে, চিনচিন করে জ্বলতে থাকে। গায়ে মাছি এসে বসে ঝাঁকে ঝাঁকে। কে তাকে বাতাস করে, কে তাকে দেখে!
সঠিক স্থানে বিরামচিহ্ন বসিয়ে অনুচ্ছেদটি আবার লেখ।
নকল রানি উঠানে আল্পনদিতে যায় কোথায় নকশকোথায় কী এখানে এক খাবলরং লেপে দেওয়ওখানে এক খাবললেপদেখতে সে কী অসুন্দর যে দেখায়
উত্তর : নকল রানি উঠানে আল্পনদিতে যায়। কোথায় নকশকোথায় কী এখানে এক খাবলরং লেপে দেওয়া, ওখানে এক খাবললেপা। দেখতে সে কী অসুন্দর যে দেখায়!
এককথায় প্রকাশ/ক্রিয়াপদের চলিতরূপ লিখন
এককথায় প্রকাশ কর।
ক) চেননয় এমন
খ) রক্ষকরে যে
গ) গোনযায় নএমন
ঘ) স্বাদ নেই যাতে
উত্তর : ক) অচেনা; খ) রক্ষী; গ) অগুনতি; ঘ) বিস্বাদ।
ক্রিয়াপদের চলিত রূপ লেখ।
ফেলিতে, ভাসিয়া, লইবার, বানাইবে, উঠিয়া
উত্তর :
ক্রিয়াপদ —————-চলিত রূপ
ফেলিতে—————-ফেলতে
ভাসিয়া—————-ভেসে
লইবার—————-নেবার
বানাইবে—————-বানাবে
উঠিয়া—————-উঠে
- চতুর্থ শ্রেণি | বাংলা | পাঠান মুলুকে | অনুশীলনী ও অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর
- চতুর্থ শ্রেণি | বাংলা | কাজলা দিদি | অনুশীলনী ও অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর
- চতুর্থ শ্রেণি | বাংলা | পাখির জগৎ | অনুশীলনী ও অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর
বিপরীত/সমার্থক শব্দ লিখন
নিচের শব্দগুলোর বিপরীত শব্দ লেখ।
বন্ধু, গরিব, শেষ, দুঃখী, পুরনো।
উত্তর :
মূল শব্দ —————-বিপরীত শব্দ
বন্ধু—————-শত্রু
গরিব—————-ধনী
শেষ—————-শুরু
দুঃখী—————-সুখী
পুরনো —————- নতুন
নিচের শব্দগুলোর সমার্থক শব্দ লেখ।
পুত্র, শরীর, ফুরসত, প্রতিজ্ঞা, অপরাধ।
উত্তর :
মূল শব্দ —————-সমার্থক শব্দ
পুত্র—————-তনয়, ছেলে।
শরীর—————-অঙ্গ, তনু।
ফুরসত—————-অবকাশ, অবসর।
প্রতিজ্ঞা—————-পণ, অঙ্গীকার।
অপরাধ—————-ত্রæটি, ভ্রান্তি।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।