সপ্তম শ্রেণী | বাংলা ২য় | ২য় পরিচ্ছেদ- শব্দের উচ্চারণ | PDF : সত্তম শ্রেণীর বাংলা ২য় পত্রের ২য় পরিচ্ছেদ হতে শব্দের উচ্চারণ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা পাবেন এই পোস্টে সুতরাং মনোযোগ সহকারে পোস্টটি পড়তে থাকুন ।
আঞ্চলিক ভাষা (পৃষ্ঠা: ২৫)
ছকে বাঁ কলামে পালমশাইয়ের মুখের বাক্য আর ডান কলামে বাক্যগুলোর প্রমিত প্রয়োগ দেখান হল:
আঞ্চলিক বাক্য | প্রমিত রূপ |
ক্যান, কী হইছে? | কেন, কী হয়েছে? |
দ্যাখলেন না? চান্দ সওদাগরের মুকুটটা যে ছাঁচে ওঠে নাই, ব্যাটার খ্যাল নাই দেখলেন না? | চাঁদ সওদাগরের মুকুটটা যে ছাঁচে ওঠেনি, ব্যাটার খেয়াল নেই। |
রবীন্দ্রনাথের দাড়িতে ঢেউ খেলানো কয়বার দেখাইয়া দিতে অয়? | রবীন্দ্রনাথের দাড়িতে ঢেউ খেলান কতবার দেখিয়ে দিতে হয়? |
এই দাড়ি তো বাংলার সক্করে চেনে। | এই দাড়িতে তো বাংলার সকলে চেনে। |
খালি ছায়া দিয়াই বুঝান যায় রবীন্দ্রনাথ। | শুধু ছায়া দিয়েই বোঝা যায় রবীন্দ্রনাথ। |
ধরেন, আমাগো আঁকা। | মনে করুন, আমাদের আঁকা। |
হ, হইতে পারে। কেটা জানে! | হ্যাঁ, হতে পারে। কে জানে! |
তারপর ধরেন গিয়া, আমরা যে আর্টের কাম করি, আমাগো চেনে কয়জন? | তারপর ধরুন/মনে করুন, আমরা যে আর্টের কাজ করি, আমাদের চেনে কয়জন? |
এই যে আমার বাবায়, তানি এতবড়ো আর্টিস্ট, কে তারে স্মরণ রাখছে কন? | এই যে আমার বাবা, তিনি এতবড় আর্টিস্ট, কে তাঁকে স্মরণ রেখেছে বলুন? |
ক্যান, দ্যাহেন নাই-ঐ যে উপরে চাইয়া দেহেন-সবার উপরেই বঙ্গবন্ধুর দুইডা ছবি। | কেন, দেখেননি-ঐ যে উপরে তাকিয়ে দেখুন-সবার উপরেই বঙ্গবন্ধুর দুটো ছবি। |
হেরে তো আর মধ্যে বা নিচে রাহন যায় না। | তাঁকে তো আর মধ্যে বা নিচে রাখা যায় না। |
প্রমিত ভাষার চর্চা:
১. সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপস্থাপনা
২. একুশে ফেব্রæয়ারি, ছাব্বিশে মার্চ, ষোলই ডিসেম্বর বা অন্য কোন দিবস উপলক্ষে বক্তৃতা।
৩. খবর পাঠ
৪. নিজের কোনো অভিজ্ঞতা উপস্থাপন
৫. লাইব্রেরিয়ান, ডাক্তার বা অন্য কোন লোকের সাথে আলাপ।
উত্তরমালা:
১. সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপস্থাপনা
উত্তর: নিজে করার চেষ্টার কর।
২. একুশে ফেব্রæয়ারি, ছাব্বিশে মার্চ, ষোলই ডিসেম্বর বা অন্য কোন দিবস উপলক্ষে বক্তৃতা।
উত্তর: নিচে একুশে ফেব্রæয়ারি উপলক্ষে একটি বক্তৃতা প্রমিত ভাষায় লেখা হল।
শ্রদ্ধেয় সভাপতি, উপস্থিত সুধীমÐলী, আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ।
বাংলাদেশের শহিদ দিবস বা একুশে ফেব্রুয়ারি আজ আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। তাই আমাদের জাতীয় জীবনে এ দিনের গুরুত্ব অপরিসীম। দিন আসে দিন যায়, মাস আসে মাস যায়, বছর আসে সেও হারিয়ে যায় কালের গর্ভে। কিন্তু জাতির জীবনে এমন কিছু দিন আছে, যা ভুলবার নয়- তা আসে মানুষকে চেতনাবোধে সমৃদ্ধ করতে। তেমনি একটি দিন হলো ভাষা আন্দোলনের এ মহান দিবস।
ভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছে, এমন নজির বিশ্বের ইতিহাসে দ্বিতীয়টি আর নয়। মাতৃভাষার সম্মান রক্ষার্থে এতখানি আত্মত্যাগ আর কোনো জাতি করেনি। ভাষা আন্দোলন বাঙালিকে দিয়েছে আপন সত্তা আবিষ্কারের মহিমা। অসা¤প্রদায়িক গণচেতনার বলিষ্ঠ প্রকাশ ঘটেছে এ দিনে। ভাষা শহিদের ম্মৃতি রক্ষার্থে শহিদ মিনার গড়ে উঠেছে।
একুশে ফেব্রুয়ারি শুধু বাংলা ভাষাকে স্বমর্যাদায় আসীন করার বিচ্ছিন্ন সংগ্রাম নয়, আত্মচেতনা সমৃদ্ধ জাতীয় জাগরণের উন্মোষ মুহূর্ত। শোষকের বিরুদ্ধে ন্যায়ের, কূপমন্ডূকতা ও সংকীর্ণতার বিরুদ্ধে উদার মানসিকতার, খÐিত অধিকারের বিরুদ্ধে সামগ্রিক অধিকারের এবং অসুন্দরের বিরুদ্ধে সুন্দরের চিরন্তন সংগ্রামের স্মারক একুশ।
একুশের মর্মবাণী মাথা নত না করা- সর্ববিধ অন্যায়, অবিচার, অত্যাচার, শোষণ ও নিষ্পেষণের বিরুদ্ধে মাথা উঁচু রেখে প্রাণেরও জীবনের দাবিকে ঘোষণা করাই একুশে অঙ্গীকার।
একুশ প্রতি বছর আমাদের কাছে চায় সত্যের প্রতিষ্ঠা, একুশ আমাদের কাছে চায় মিথ্যার উৎখাত, একুশ আমাদের কাছে চায় সর্বস্তরের জীবনকে সুন্দর ও সুস্থ রাখার অঙ্গীকার। বুকের রক্তে ইতিহাস রাঙা একুশে ফেব্রুয়ারি জাতীয় জীবনের মর্মমূলে গ্রোথিত করেছে দিয়েছে একটি চেতনা যা চির অম্লান। শাশ্বত সত্যরূপে চিহ্নিত অমর দিন আজ। যে দিনটি এদেশের ইতিহাসকে দিয়েছে পাল্টে এবং বিপ্লবী চেতনায় পরিবর্তিত করেছে আমাদের সংগ্রামী চিত্তকে।
বাংলাদেশের সমাজ-সাহিত্য-সংস্কৃতি এবং রাজনীতির ক্ষেত্রে একুশে ফেব্রুয়ারি অতি গভীর তাৎপর্যপূর্ণ জাতীয় চেতনার দিন। এ দিন আমাদের বাঙালি সমাজের ঐতিহ্য এবং রাজনৈতিক ও সামাজিক অধিকার প্রতিষ্ঠার দিন। আমাদের অস্তিত্ব ও সাহসিকতার উদ্ধোধনি দিবস এবং বাঙালির সুপ্ত চেতনার মুক্তি আন্দোলনের দিন। একুশে ফেব্রুয়ারির সাথে অবিচ্ছেদ্য হয়ে আছে লাখো শহিদের নাম, যাদের ম্মৃতি ভাস্বর এবং অনন্তকালের পথপরিক্রমায় মৃত্যুহীন।
আমাদের স্বাধিকারের সংগ্রাম ও বাঙালি চেতনার উন্মেষের ইতিহাসের সঙ্গে শহিদ দিবসের ইতিহাস সম্পৃক্ত। তাই আমাদের জাতীয় জীবনে শহিদ দিবসের তাৎপর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের যে মূল প্রেরণা ও উদ্দীপনা, ভাষাগত জাতীয়তাবাদের যে অনুভাবনা তার সূচনা একুশে ফেব্রুয়ারির চেতনা থেকেই। শহিদ দিবস বার বার আমাদের দিয়েছে সাহস ও সংগ্রামের দীক্ষা।
ন্যায্য অধিকার আদায়ের সংগ্রামে শহিদ দিবস যেন একটি প্রতীক। ১৯৪৭ সালে যে পাকিস্তান সৃষ্টি হয় তার মূল ভিত্তি ছিল দ্বিজাতি তত্ত¡। মুসলমান ও পাকিস্তান চেতনার দ্বরা বাঙালির ভাষা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে মুছে ফেলার জন্য পাকিস্তানের তদানীন্তন শাসনচক্র এক গভীর ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করে। তার প্রথম নগ্ন প্রকাশ ঘটে ১৯৪৮ সালে।
পাকিস্তানের স্রষ্টা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ঢাকার জনসভায় ভাষণদানের সময়ে বলেন, “উর্দু এবং একমাত্র উর্দুই হবে পাকিস্তানের রাষ্টভাষা।” সেদিন সচেতন বাঙালি তরুণেরা এর প্রতিবাদে ফেটে পড়ে। সরকার এরপর বাংলা ভাষাকে অবলুপ্ত করার জন্য নানা কূটকৌশলের আশ্রয় নেয়। এরপর শুরু হয় সভা-সমাবেশ, ধর্মঘট ইত্যাদি।
এক পর্যয়ে ১৪৪ দ্বারা উপেক্ষা করায় পাকিস্তান সরকারের নির্দেশে নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করা হয় সাধারণ জনতার উপর। গুলিতে একুশে ফেব্রুয়ারি একুশে ফেব্রুয়ারি লুটিয়ে পড়েন শফিক, রফিক, জব্বার ও বরকতসহ আরো নাম না জানা তরুণ।
পরিবেশে বলা দরকার যে, ভাষা আন্দোলনের বীর শহিদরা রমনার রক্তিম কৃষ্ণচূড়া আর লক্ষ লক্ষ পলাশকে সাক্ষী রেখে বুকের তাজা রক্তে মাটি ভিজিয়ে এদেশের আপামর মানুষের মাতৃভাষার অধিকারকে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। এজন্য আমাদের ভুললে চলবে না যে, একুশে ফেব্রুয়ারি আমাদের জাতীয় জীবনে ধ্রুবতারা, অন্ধকার সমুদ্রে পাঞ্জেরি।
একুশে ফেব্রুয়ারি এখন শুধু শহিদ দিবস নয়- আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবস। শহিদের প্রাপ্য অধিকার আর্ন্তজাতিকভাবে স্বীকৃতি পেয়েছে। তাই এরম মর্যাদা অক্ষুণ্ন ও অ¤øান রাখতে আমরা চাই বাংলাদেশের সর্বস্তরে বাংলা ভাষা চালু হোক।
এতক্ষণ ধৈর্য ধরে আমার বক্তব্য শোনার জন্য আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ।
৩. খবর পাঠ
উত্তর: নিচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সিরিজ জয় নিয়ে একটি খবর উপস্থাপন করা হল। (শিক্ষার্থীরা, টেলিভিশন চ্যানেলে খবর পাঠের ভিডিও দেখ এবং নিচের খবরটি সেভাবে পাঠের চেষ্টা কর।)
সিরিজ জয়ে নতুন উচ্চতায় বাংলাদেশ ব্যাটে-বলে আধিপত্য দেখিয়ে আফগানিস্তানকে টানা দ্বিতীয় ম্যাচে পরাজিত করে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। শুধু কি তাই, আইসিসি ওয়ানডে সুপার লিগের শীর্ষে উঠে এলো স্বাগতিকরা।
প্রথম দল হিসেবে সুপার লিগে ১০০ পয়েন্টের কীর্তি গড়ে নতুন উচ্চতায় উঠে গেল তামিম বাহিনী। এই জয়ে নিজেদের ওয়ানডে ইতিহাসে ২৯তম দ্বিপক্ষীয় সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৮৮ রানে জিতেছে বাংলাদেশ।
শুরুতে ব্যাট করে লিটনের সেঞ্চুরি ও মুশফিকের নব্বই ছুঁই ছুঁই ইনিংসে ভর করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৪ উইকেটে ৩০৬ রান করে টাইগাররা। জবাবে ২১৮ রান তুলতেই সব উইকেট হারায় আফগানরা।
এই জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। এর আগে ২০১৬ সালের অক্টোবরে আফগানদের বিপক্ষে একই ফরম্যাটে ২-১ ব্যবধানে জিতে ছিল স্বাগতিকরা।
৪. নিজের কোনো অভিজ্ঞতা উপস্থাপন করো ।
উত্তর: নিচে আমার স্কুলজীবনের প্রথম দিনটি প্রমিত ভাষায় উপস্থাপন করা হল:
আমার স্কুলজীবনের প্রথম দিনটি আমার জীবনের একটি স্মরণীয় দিন। আমি তখন ছয় বছরের বালক। আমার বাব-মা আমাকে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলে ভর্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। ঢাকা শহরে এটি একটি স্বনামধন্য স্কুল। স্কুলে ভর্তি হয়ে পড়াশুনা করব, তাই আমি খুব উত্তেজনা অনুভব করছিলাম। এ
কটি সুন্দর সকালে আমার মা আমাকে স্কুলের জন্য প্রস্তুত করলেন। তিনি আমাকে আমার সবচেয়ে ভালো জামাটি পরিয়ে দেন। স্কুলের উদ্দেশে রওয়ানা হওয়ার পূর্বে আমি নতুন স্থান ও নতুন মানুষগুলোর কথা ভেবে একটু ঘাবড়ে গিয়েছিলাম। স্কুলের আমাদের বাসা থেকে ছিল সামান্য দূরে। আমি আমার বাবার হাত ধরে হেঁটে গিয়েছিলাম।
কয়েক মিনিটের মধ্যে আমরা স্কুলে পৌঁছে যাই। আামার বাবা আমাকে প্রধান শিক্ষক মহোদয়ের সাথে পরিচয় করিয়ে দেন। তিনি আমাকে কিছু প্রশ্ন করেন এবং আমার উত্তর শুনে খুব খুশি হন। এরপর আমার ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। একজন শিক্ষক আমাকে শ্রেণিকক্ষে নিয়ে যান এবং আমার সহপাঠীদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেন।
এতগুলো নতুন মুখ দেখে আমি প্রথমে কিছুটা ঘাবড়ে যাই। তবে শ্রেণীকক্ষের সবাই খুব বন্ধুভাবাপন্ন ছিল। তাই দ্রæতই আমার ভয় কেটে যায়। প্রথম দিনেই কয়েকজন সহপাঠীর সাথে আমার বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে।
স্কুলের গেটে বাবা আমার জন্য ততক্ষণ অপেক্ষা করছিলেন। ছুটির ঘন্টা বাজতেই আমি খুশিমনে বের হয়ে তার কাছে চলে যাই্ বাড়ি ফিরলে মা আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরেন। স্কুলের এ দিনটি আমার জীবনে অবিস্মরণীয় হয়ে রয়েছে।
- English | Playing With the Words Questions Answer | Chapter 2
- Class 7 | English | A Good Reader Questions Answer | Chapter 6
- Class 7 | English | IF Questions Answer | Chapter 3
- Class: 7 | English | The Frog and the Ox Questions Answers | Unit 4
৫. লাইব্রেরিয়ান, ডাক্তার বা অন্য কোন লোকের সাথে আলাপ।
উত্তর: নিচে ডাক্তার এবং রোগির মধ্যে একটি আলাপ উপস্থাপন করা হল:
ডাক্তার : আসুন। দয়া করে আপনার সমস্যার কী আমাকে বলুন।
রোগী : আমি বুকে ব্যথা অনুভব করছি।
ডাক্তার : কত দিন থেকে এ সমস্যাটি চলছে?
রোগী : দীর্ঘদিন ধরে।
ডাক্তার : আপনি কি ধূমপান করেন?
রোগী : জ্বি।
ডাক্তার : কত বছর?
রোগী : অনেক বছর।
ডাক্তার : আপনার কিছু পরীক্ষা করতে হবে। আমার ধারণা আপনার হার্টে বড় রকমের সমস্যা হয়েছে। আর এটির একমাত্র কারণ হল ধূমপান। আপনাকে ধূমপান ছাড়তে হবে।
রোগী : কীভাবে ছাড়তে পারি ডাক্তার সাহেব?
ডাক্তার : মানুষ পারে না এমন কাজ পৃথিবীতে খুব কম আছে। আর এটা একটা অভ্যাসমাত্র, যা আপনার নিজের তৈরি করা।
রোগী : আমি অবশ্যই এই বদ-অভ্যাস থেকে দূরের থাকার চেষ্টা করব।
ডাক্তার : আপনি কী জানেন, প্রতিবছর গড়ে কত লোক ধূমপানের কারণে মারা যাচ্ছে? এটা শুধু হার্টের সমস্যাই করে না, এর ফলে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকিও অনেক বেশি।
রোগী : তাই নাকি স্যার? তাহলে আজ থেকেই আমি ধূমপান ছেড়ে দেব।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।