SSC | বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় | অধ্যায় ০৬ | সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর | PDF : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় পত্রের ষষ্ট অধ্যায় হতে গুরুত্বপূর্ণ সব সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর গুলো আমাদের এই পোস্টে পাবেন।
প্রিয় ছাত্র ছাত্রী বন্ধুরা আল্লাহর রহমতে সবাই ভালোই আছেন । এটা জেনে আপনারা খুশি হবেন যে, আপনাদের জন্য বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় পত্রের ষষ্ট অধ্যায় হতে গুরুত্বপূর্ণ সব সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি ।
সুতরাং সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আর এইচ এস সি- HSC এর যেকোন বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ সকল সাজেশন পেতে জাগোরিকের সাথে থাকুন।
১ নং সৃনশীল প্রশ্নঃ
মামুন সাহেব একজন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি। তিনি দেশ পরিচালনায় প্রত্যক্ষ তার জনপ্রিয়তা অনেক। এলাকার জনগণ তাকে নিয়ে গর্ববোধ করেন।
ক. টি. এইচ. গ্রিন এর মতে আইন কী ?
খ. রাষ্ট্র বলতে কীক বোঝায় ? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে মামুন সাহেবের কার্যক্রমে রাষ্ট্র গঠনের কোন উপাদানের প্রতিচ্ছবি দেখা যায় ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত উপাদানটি কি রাষ্ট্রের মুখ্য উপাদান ? তোমার উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও।
১ নং সৃনশীল প্রশ্নের উত্তরঃ
ক. টি. এইচ. গ্রিনÑ এর মতে, “রাষ্ট্র কর্তৃক আরোপিত অধিকার এবং বাধ্যবাধকতাসমূহই আইন।”
খ. রাষ্ট্য বলতে এমন একটি রাজনেতিক প্রতিষ্ঠানকে বোঝায় যার একটি নির্দিষ্ট ভূখন্ড, জনসমষ্টি, সার্বভৌমত্ব ও একটি সুসংগঠিত সরকার রয়েছে।
প্রত্যেক মানুষই কোনো না কোনো রাষ্ট্রে বসবাস করে। রাষ্ট্রে বসবাসকারী প্রত্যেক নাগরিরেকরই রাষ্ট্রের নিয়মÑকানুন মেনে চলতে হয়। একটি ভূ-খন্ডভিত্তিক সমাজ, যার সংগঠিত সরকার ও জনসমষ্টি রয়েছে এবং যার নিজস্ব ভৌগলিক এলাকার মধ্যে অন্যঅন্য সকল প্রতিষ্ঠানের ওপর সার্বভৌম ক্ষমতা প্রতিষ্ঠত আছে সেটিই রাষ্ট্র।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত মামুন সাহেবের কার্যক্রমে রাষ্ট্র গঠনের তৃতীয় উপাদান সরকারের প্রতিচ্ছবি দেখা যায়।
রাষ্ট্রের অপরিহার্য তৃতীয় উপাদানটি হলো সরকার। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় সাধারণত নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ তাদের সরকার গঠন করে। সরকার পদ্ধতি বিভিন্ন রাষ্ট্রে বিভিন্ন হতে পারে। সরকার বলতে ব্যাপক অর্থে শাসকগোষ্ঠীর সকলকে বোঝায়, যারা প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা পরিচালনায় অংশগ্রহণ করে।
উদ্দীপকে উল্লিখিত মামুন সাহেব একজন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি। তিনি প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষাবে দেশ পরিচালনায় ভূমিকা রাখেন। যা রাষ্ট্র গঠনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সরকারের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।
ঘ. উক্ত উপাদান তথা সরকার রাষ্ট্রের মুখ্য উপাদান নয়।
রাষ্ট্র গঠনের মুখ্য উপাদান হলো সার্বভৌমত্ব বা সার্ভভৌমিকতা। সার্বভৌম শব্দ দ্বারা চরম ও চূড়ান্ত ক্ষমতাকে বোঝায়। সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে রাষ্ট্যের গঠন পূর্ণতা পায়। এ ক্ষমতা রাষ্ট্রকে অন্যান্য সংস্থা থেকে পৃথক করে।
সার্বভৌমত্ব আইন মানতে সকলেই বাধ্য। সার্বভৌমত্ব ক্ষমতার অভ্যন্তরীণও বাহ্যিক দুইটি দিক রয়েছে। অভ্যন্তরীণ ক্ষমতা প্রয়োগের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্যের মধ্যকাতর সকল ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠাানের ওপর রাষ্ট্রের কৃর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা পায়। এ সার্বভৌম ক্ষমতার উর্ধ্বে কোনো কর্তৃপক্ষ নেই। বাহ্যিক সার্বভৌমত্বের অর্থ হলো রাষ্ট্র আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বহিঃশক্তি নিয়ন্ত্রন ও হস্তক্ষেপ থেকে মুক্ত থাকবে।
জনসমষ্টি, নির্দিষ্ট ভূখন্ড ও সরকার থাকা সত্তে¡ও একটি দেশের সার্বভৌমত্ব ক্ষমতা না থাকলে তা রাষ্ট্র হিসেবে বিবেচিত হবে না। যতদিন রাষ্ট্রের স্থায়িত্ব বিদ্যমান থাকে ততদিন সার্বভৌত্বে স্থায়িত্ব থাকবে। সরকারের পরিবর্তন সার্বভৌমত্বের স্থায়িত্বকে নষ্ট করে না। সুতরাং বলা যায়, সার্বভৌমত্বই রাষ্ট্রের মুখ্য উপাদান, সরকার নয়।
২ নং সৃজনশীল প্রশ্নঃ
ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অনন্য সাধারণ ঘটনা । এ আন্দোলন পূর্ব পাকিস্তানিদেরকে ঐক্য ও স্বাধীনতার চেতনা দিয়েছে। যার ফলে সৃষ্টি হয়েছে বাঙালি জাতীয়তাবোধ। এ জাতীয়তাবোধে বলীয়ান হয়ে এদেশের কৃষক, শ্রমিক, বুদ্ধিজীবী, ছাত্র-জনতা সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এক সশস্ত্র মুক্তির সংগ্রামে অংশ নেয়। যার সফল সমাপ্তি ঘটে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের জন্মের মধ্য দিয়ে।
ক. রাষ্ট্রের সবচেয়ে সুস্পষ্ট ও পূর্ণাঙ্গ সংজ্ঞা দিয়েছেন কে ?
খ. নাগরিকত্বের ধারণাটি ব্যাখ্যা কর।
গ. রাষ্ট্রগঠনের মুখ্য উপাদান সার্বভৌমত্ব – ব্যাখ্যা কর।
ঘ. অধিকার ও কর্তব্য পরষ্পর নির্ভরশীল ও পরিপূরক- উদ্দীপকের আলোকে- মূল্যায়ন কর।
২ নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তরঃ
ক. রাষ্ট্রের সবচেয়ে সুস্পষ্ট ও পূর্ণাঙ্গ সংজ্ঞা দিয়েছেন অধ্যাপক গার্নার।
খ. নাগরিকত্ব বলতে বোঝায় রাষ্ট্রের রাজনৈতিক অধিকার ও নাগরিক সুবিধা ভোগ করার পাশাপাশি রাষ্ট্রের অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে বাধ্য হওয়া। রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে রাষ্ট্রে বসবাসরত সকলেই সমান এবং রাষ্ট্রের কল্যান সাধনে নিজের কর্মের মাধ্যমে ভূমিকা রাখেন।
গ. রাষ্ট্র গঠনের মুখ্য উপাদান সার্বভৌমত্ব বা সার্বভৌমিকতা। সার্বভৌমত্ব শব্দটি দ্বারা চরম ও চূড়ান্ত ক্ষমতাকে বোঝায় এবং এর মাধ্যমে রাষ্ট্রের গঠন র্পর্ণতা পায়ত একটি রাষ্ট্রের এমন বৈশিষ্ট্য যার ফলে নিজেত ছাড়া অন্য কোনো প্রকার ইচ্ছার দ্বারা রাষ্ট্র আইন সঙ্গতভাবে আবদ্ধ।
সার্বভৌমত্বের আদেশ হলো আইন এবং এ আইন মানতে সবাই বাধ্য। সার্বভৌমত্ব অভ্যন্তরীণ ক্ষমতা প্রয়োগের মধ্যদিয়ে রাষ্ট্রের মধ্যকার সকল ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানের উপর রাষ্ট্রের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা যায়। আর বাহ্যিক সার্বভৌমত্বের অর্থ হলো রাষ্ট্র আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বহিঃশক্তির নিয়ন্ত্রণ ও হস্তক্ষেপ থেকে মুক্ত থাকবে।
জনসমষ্টি, নির্দিষ্ট ভূ-খন্ড ও সরকার থাকা সত্তে¡ একটি দেশের সার্বভৌমত্ব ক্ষমতা না থাকলে তা রাষ্ট্র হিসেবে বিবেচিত হবে না। তাই সার্বভৌমত্বকে রাষ্ট্রের মুখ্য উপাদান বলা হয়।
ঘ. রাষ্ট্র যেমন এর নাগরিকদের বিভিধ সুযোগ-সুবিধা এবং অধিকার দিয়ে থাকে তেমনি রাষ্ট্রের প্রতি ও নাগরিকদের কিছু দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করতে হয়।
রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করা এবং রাষ্ট্রে প্রচলিত আইন ও সংবিধান মেনে চলা, আইনের প্রতি সম্মান দেখানো নাগরিকদের অন্যতম দায়িত্ব।
রাষ্ট্রের আয়ের প্রধান উৎস নাগরিকদের প্রদেয় কর ও খাজনা সময় মতো পরিশোধ করা কর্তব্য। এ অর্থের মাধ্যমে রাষ্ট্র নাগরিকদের জন্য সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করে এবং প্রশাসনিক, প্রতিরক্ষা ইত্যাদি কার্য সম্পাদন করে।
রাষ্ট্র প্রতিটি নাগরিকদের সুস্থ ও সুনাগরিক হয়ে উঠতে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, ইত্যাদির ব্যবস্থা করে। এছাড়া নিজস্ব সংস্কৃতি, রাষ্ট্রীয় অর্জন ও সফলতা , দেশের মঙ্গল কামনা করা নাগরিকদের কর্তব্য। দুর্নীতি না করে সৎ কাজ করা নাগরিকদের দায়িত্ব। তাই বলা যায় যে, অধিকার ও কর্তব্য পরষ্পর নির্ভরশীল ও সম্পূরক।
জ্ঞানমুলক প্রশ্নের উত্তরঃ
প্রশ্ন: ১. এরিস্টটলের মতে রাষ্ট্রের সংজ্ঞা কী ?
উত্তর: এরিস্টটলের মতে, ‘স্বয়ংসম্পূর্ণ জীবনের জন্য কতিপয় পরিবার ও গ্রামের সমন্বয়ে গঠিত সংগঠনই রাষ্ট্র।
প্রশ্ন: ২. নাগরিক শব্দের ইংরেজি প্রতিশব্দ কী ?
উত্তর: নাগরিক শব্দের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো Ñ‘ঈরঃরুবহ’.
প্রশ্ন: ৩. পৌরনীতি পাঠের মূল বিষয়বস্তু কী ?
উত্তর: পৌরনীতি পাঠের মূল বিষয়বস্তু নাগরিকত্ব ও রাষ্ট্র।
প্রশ্ন: ৪. রাষ্ট্রীয় আয়ের প্রধান উৎস কী ?
উত্তর: রাষ্ট্রীয় আয়ের প্রধান উৎস হলো নাগরিকদের প্রদেয় কর ও খাজনা।
প্রশ্ন: ৫. নাগরিক স্বাধীনতার রক্ষাকবচ কী ?
উত্তর: নাগরিক স্বাধীনতার রক্ষাকবচ হলো আইনের প্রাধান্য।
অনুধাবনমূলক প্রশ্নের উত্তরঃ
প্রশ্ন: ১. রাষ্ট্রের প্রাথমিক উপাদানটি ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: রাষ্ট্রের প্রাথমিক উপাদান হচ্ছে জনসমষ্টি।
জনসমষ্টি হলো রাজনৈতিকভাবে সংগঠিত একদল জনগণ। তাদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ইচ্ছা এবং পারস্পরিক সম্পর্ক হতে রাষ্ট্রের উদ্ভব হয়েছে। রাষ্ট্র গঠনের জন্য জনসমষ্টি একান্ত অপরিহার্য। জনসমষ্টির উপস্থিতি ছাড়া রাষ্ট্র হতে পারে না।
প্রশ্ন: ২. জনসমষ্টি বলতে কী বোঝায় ?
উত্তর: জনসমষ্টি রাষ্ট্রের প্রথম উপাদান। রাষ্ট্র গঠনের জন্য জনসমষ্টি অপরিহার্য। জনহীন অরণ্যে বা জনশূন্য মরুভূমিতে কখনোই রাষ্ট্র গঠন করা যায় না। একটি রাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাসকারী জনসাধারণকেই জনসমষ্টি বলে। রাষ্ট্রের জনসংখ্যা কম বা বেশি এমনকি বিশালও হতে পারে।
প্রশ্ন: ৩. রাষ্ট্রের চরম ক্ষমতা কোনটি ? ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: রাষ্ট্রের চরম ও চূড়ান্ত ক্ষমতা হলো সার্বভৌমত্ব।
রাষ্ট্রের দুটি দিক রয়েছে, যথা- অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক ক্ষমতা। অভ্যন্তরীণ চরম ক্ষমতাবলে রাষ্ট্র তার মধ্যস্থিত সকল ব্যক্তি ও সংস্থার ওপর খবরদারি করে এবং আদেশ ও নিষেধ জারি করে। আর বাহ্যিক চরম ক্ষমতাবলে রাষ্ট্র বহিঃশত্রæর নিয়ন্ত্রণমুক্ত থাকে।
প্রশ্ন: ৪. রাষ্ট্রের বিভিন্ন উন্নয়মূলক ও জনহিতকর কাজ ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: রাষ্ট্র বিভিন্ন উন্নয়নমূলক ও জনহিতকর কাজ করে থাকে।
যেমনÑ কৃষি ও সেট ব্যবস্থার উন্নয়ন, বনায়ন কর্মসূচি, প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যে ও পুনর্বাসন, দুর্ভিক্ষ ও মহামারী প্রতিরোধ, বিদ্যুতায়ন ও জ¦ালানি সরবরাহ, প্রাকৃতিক সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা, গ্রামীণ উন্নয়ন, নারী ও শিশু পাচার প্রতিরোধ সচেতনতা সৃষ্টি ইত্যাদি বহুবিধ কাজ রাষ্ট্র সম্পাদন করে।
- আরো পড়ুন:-পৌরনীতি ও নাগরিকতা সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর প্রথম অধ্যায়
- আরো পড়ুন:-অনার্স প্লেটো:পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা রচনামূলক প্রশ্নোত্তর PDF
- আরো পড়ুন:- PDF অনার্স প্লেটো:পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা রচনামূলক প্রশ্নোত্তর
- আরো পড়ুন:-PDF অনার্স প্লেটো:পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
- আরো পড়ুন:-PDF অনার্স প্লেটো:পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
- আরো পড়ুন:-অনার্স প্লেটো:পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরPDF
প্রশ্ন: ৫. শিক্ষবিস্তারে রাষ্ট্র অধিক গুরুত্ব প্রদান করে কেন ? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: রাষ্ট্রের জনসাধারণকে শিক্ষিত করে তোলা রাষ্ট্রের সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
শিক্ষিত নাগরিক অধিকার, দায়িত্ব, ও কর্তব্য সম্বন্ধে সচেতন থাকেন এবং দেশপ্রেম উদ্বুদ্ধ হন। এ জন্য রাষ্ট্র শিক্ষা বিস্তারের প্রতি অধিক গুরুত্ব প্রদান করে এবং শিক্ষা সুবিধা মানুষের দোরগোড়ায় পৌছে দেয়।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।