বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় | অধ্যায় ০৫ | সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর | PDF: বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় পত্রের অষ্টম অধ্যায় হতে গুরুত্বপূর্ণ সব সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর গুলো আমাদের এই পোস্টে পাবেন।
প্রিয় ছাত্র ছাত্রী বন্ধুরা আল্লাহর রহমতে সবাই ভালোই আছেন । এটা জেনে আপনারা খুশি হবেন যে, আপনাদের জন্য বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় পত্রের অষ্টম অধ্যায় হতে গুরুত্বপূর্ণ সব সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি ।
সুতরাং সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আর এইচ এস সি- SSC এর যেকোন বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ সকল সাজেশন পেতে জাগোরিকের সাথে থাকুন।
অধ্যায়-০৫
১ নং সৃজনশীল প্রশ্নঃ
চিত্র
ক. বাংলাদেশের প্লাবন সমভুমির আয়তন কত ?
খ. বাংলাদেশ প্রচুর সৌরশক্তি পায় কেন ? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের æঅ” চিহ্নিত নদীর গতিপথ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে æই” ও æঈ” অঞ্চল দুটির গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।
১ নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তরঃ
ক. বাংলাদেশের প্লাবণ সমভূমির আয়তন প্রায় ১,২৪,২৬৬ বর্গ কলোমিটার।
খ. নিরক্ষীয় বা ক্রান্তীয় অঞ্চলে অবস্থিত হাওয়ার কারণে বাংলাদেশ প্রচুর সৌরশক্তি পায়। নিরক্ষীয় নি¤œ অক্ষাংশ অঞ্চলে সূর্য বছরের প্রায় সবসময়ই লম্বাভাবে কিরণ দেয়। ফলে বাংলাদেশ সহজে প্রচুর সৌরশক্তি পেয়ে থাকে।
গ. উদ্দীপকে æঅ” চিহ্নিত নদীর অবস্থানের ভিত্তিতে বোঝা যায়, নদীটি হলে ব্রহ্মপুত্র নদ। তিব্বতের মানস সরোবরে উৎপত্তিহয়ে ব্রহ্মপুত্র নদ আসাম হয়ে বাংলাদেশের কুড়িগ্রাম জেলায় প্রবেশ করেছে । ১৭৮৭ সালের আগে ব্রহ্মপুত্রের প্রধান ধারাটি ময়মনসিংহের মধ্য দিয়ে উত্তর- পশ্চিম দিক থেকে দক্ষিণ – পূর্ব দিকে আড়াআড়িভাবে প্রবাহিত হতো।
কিন্তু ১৭৮৭ সালে সংঘটিত ভূমিকম্পে ব্রহ্মপুত্রের তলদেশ উন্থিত হওয়ায় পানি ধারণ ক্ষমতার বাইরে চলে যায় এবং নতুন ¯্রােতধারার শাখা নদীর সৃষ্টি হয়। নতুন ¯্রােতধারাটি যমুনা নামে পরিচিত হয়। এটি দক্ষিণে গোয়ালন্দ পর্য়ন্ত যমুনা নদী বলে পরিচিত , যাপরবর্তীতে গঙ্গার সাথে মিলিত হয়ে পদ্মা নাম ধারণ করেছে।
ঘ. দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে æই” ও æঈ” অঞ্চল দুটি অর্থাৎ ¯্রােতজ বা গরান বনভুমি এবং ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভুমির গুরুত্ব অপরিসীম। ক্রান্তীয় চিরহরিৎ এবং পত্রপতনশীল বরভুমি বাংলাদেশের দক্ষিন-পূর্ব ও উত্তর-পূর্ব পাহাড়ি অঞ্চলজুড়ে অবস্থিত। চাপালিশ, ময়না, তেলসুর, মেহগনি, জারুল, সেগুন, গর্জন, এ বনাঞ্চলের প্রধান বৃক্ষ।
¯্রােতজ বা গরানভুমি দেশে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত।সুন্দরি, গেওয়া, পশুর, ধুন্দল, কেওড়া, বায়েন, গরান ইত্যাদি এ অঞ্চলে জম্মায় উল্লিখিত দুটি বনভুমি থেকে প্রাপ্ত বনজ সম্পদ ব্যাবহার করে দেশ অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ হওঅর পথে অগ্রসর হচ্ছে। দেশের জাতীয় আয়ের একটি প্রধান অংশ এ বনজ সম্পদ থেকে আসে। এ সম্পদকে কেন্দ্র করে নানা ধরনের শিল্প- কারখানা গড়ে উঠেছে।
এর ফলে এসব শিল্প-কারখানায় অনেক লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে। শিল্প-কারখানায় দেশীয় চাহিদার বিভিন্ন পন্য উৎপাদন হওয়ার পাশাপাশি বিদেশে রপ্তানিযোগ্য নানা ধরনের দ্রব্যসামগ্রী উৎপাদিত হচ্ছে। ফলে দেশের অর্থনীতি উন্নত হচ্ছে। মানুষ বনজ সম্পদের ব্যবহারে আরও বেশি আগ্রহী ও সচেতন হচ্ছে।
এভাবে বনজ সম্পদের ব্যবহার মানুষের নানামুখী অর্থনৈতিক কর্মকান্ডকে সম্প্রসারিত করছে, যা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নকেও ত্বরান্বিত করছে। উপর্যুক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে তাই বলা যায় যে, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে æই” ও æঈ” চিহ্নিত অঞ্চল দুটি তথা ¯্রােতজ বা গরান বনভুমি ও ক্রান্তীয় চিরহরিৎ এবং পত্রপতনশীল বনভুমির গুরুত্ব অনেক।
২ নং সৃজনশীল প্রশ্নঃ
আমাদের দেশ নদীমাতৃক।তারপরও আজকাল আমরা নিয়মিত পানির অভাব অনুভব করছি। এ অভাব থেকে পরিত্রাণের জন্য পরিকল্পিতভাবে পদক্ষেপ নিতে হবে।
ক. পদ্মার উৎপত্তিস্থল কোথায় ?
খ. তিস্তানদীর গতিপথ বর্ণনা কর।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত অভাবের কারণ ককী ? বর্ণনা কর।
ঘ. এ অভাবের সাথে জনজীবন গভীরভাবে সম্পর্কিত – মূল্যায়ন কর।
২নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তরঃ
ক. হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে পদ্মা নদীর উৎপত্তি ঘটেছে।
খ. সিকিমের পার্বত্য অঞ্চলে উৎপত্তি হওয়ার পর তিস্তা নদী ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং এর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বাংলাদেশের ডিমলা নামক অঞ্চল দিয়ে প্রবেশ করেছে।
১৯৮৭ সালের প্রবল বন্যায় গতিপথ পরিবর্তন করে তিস্তা ব্রহ্মপুত্র নদে মিলিত হয়। এ নদীর দৈর্ঘ্য ১৭৭ কি.মি এবং প্রস্থ ৩০০ থেকে ৫০০ মিটার। এ নদীটি বাংলাদেশের উত্তরাঞ।চলে পানি নিষ্কাশন ব্রবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত অভাব অর্থাৎ নদীর পানির অভাবের জন্য বিভিন্ন কারণ দায়ী।
বাংলাদেশের নদীসমূহে উজান অঞ্চল থেকে প্রচুর পলি আসে। এসব পলি নদীর তলদেশে জমা হতে থাকে। দীর্ঘদিন নদীর তলায় পলি জমার কারণে নদীর গভীরতা হ্রাস পায়। ফলে নদীর বুকে চর জাগে। বাংলাদেশে এ কারণে প্রচুর নদী বিলুপ্ত হয়ে গেছে, যা এদেশের পানির অভাবের একটি কারণ।
বাংলাদেশের বড় বড় অনেকগুলো নদীর উৎপত্তি ভারতে। ভ্রাতের সীমানায় বেশ কিছু নদীতে বাঁধা দেওয়ার কারণে বাংলাদেশের নদীসীমায় পানিশূন্যতা দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে ফারাক্কা বাঁধ নির্মানের ফলে দেশের উত্তর-পশি।
চমাঞ্চলে ভয়াবহ পানি সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়াও বাংলাদেশে নদী ও খাল খননের বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ না করার ফলে এবং প্রচুর কালভার্ট, ব্রিজ নির্মিত হওয়ায় নদী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উদ্দীপকে উল্লিখিত সমস্যা অর্থাৎ নদীর পানি কমে যাচ্ছে।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত সমস্যা হলো পানির অভাব, যা বাংলাদেশের জনজীবনে নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করে।
সমাজের মানুষের জীবন-জীবিকার গতি পরিবর্তিত হলে সমাজ কাঠামো ও বদলে যায়। পেশা, চিন্তা, জীবন পদ্ধতি ইত্যাদি সমাজের পেশা ও পরিবেশকেঘিরেই আবর্তিত হয়।
যেমন- যদি কোনো স্থানে ব্যাক খরা সৃষ্টি হয় ও কৃষিজ উৎপাদন না হয় তবে জীবন বাঁচাতে মানুষ নতুন পেশা বেছে নেয়, যা ঐ সমাজের রূপও বদলে দেয়। উদ্দীপকে নদীতে পানির অভাবজনিত সমস্যার চিত্র উপস্থান করা হয়েছে।
আমাদের দেশে প্রচুর নদী থাকলেও বিভিন্ন কারণে এসব নদী বিলীন হয়ে যাচ্ছে। নদীগুলো দিয়ে উজান থেকে পানির সাথে প্রচুর পলি আসে । এসব পলি নদীর তলদেশ ধীরে ধীরে ভরাচ করে ফেলে। ফলে নদীর বুকে চর সৃষ্টি হয়।
এছাড়াও ভারতে এ দেশের প্রচুর নদীর উৎপত্তি। সেখানকার নদীসীমায় অনেকগুলো বাঁধ সৃষ্টি হওয়ায় আমাদের নদীসীমায় পানির প্রবাহ হ্রাস পেয়েছে। ফলে প্রায় সারাদেশের নদীতে পানির প্রবাহ কমে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। এখানকার প্রচুর মানুল নদীর মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করে। কেউ মাছ ধরে, কেউ নৌকা বা জাহাজ চালিয়ে যাত্রী মালামাল আনা-নেওয়া করে। নদীর পানির প্রবাহ আমাদের কৃষি উৎপাদনে সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা করে।
কিন্তু বর্তমানে নদীতে পানিশূন্যতার কারণে মাছ কমে যাচ্ছে, ফলে জেলেদের জীবিকায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। নদীতে প্রচুর ব্রিজ স্থাপিত ও চর সৃষ্টি হওয়ায় জলপথের সীমা হ্রাস পেয়েছে। এসব কারণে মানুষের জবিন জীবিকা প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে।
জ্ঞানমূলক প্রশ্নের উত্তরঃ
প্রশ্ন: ১. পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায় ?
উত্তর: পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল মধ্য হিমালয়ের গোঙ্গাত্রী হিমবাহে।
প্রশ্ন: ২. ব্র²পুত্র নদ কোথায় উৎপত্তি লাভ করেছে ?
উত্তর: ব্র²পুত্র নদ তিব্বতের মানস সরোবরে উৎপত্তি লাভ করেছে।
প্রশ্ন: ৩. যমুনার শাখা নদীর নাম কী ?
উত্তর: যমুনার শাখা নদীর নাম ধলেশরী।
প্রশ্ন: ৪. নাফ কী ?
উত্তর: নাফ একটি নদীর নাম।
প্রশ্ন: ৫. নাফ নদীর দৈর্ঘ্য কত কি. মি ?
উত্তর: নাফ নদীর দৈর্ঘ্য প্রায় ৫৬ কি.মি।
অনুধাবনমূলক প্রশ্নের উত্তরঃ
প্রশ্ন: ১. ব্র²পুত্রের শাখা নদী সৃষ্টির কারণ ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: ১৭৮৭ সালে সংঘটিত ভূমিকম্পে ব্র²পুত্রের তলদেশ উত্থিত হওয়ায় পানি ধারণ ক্ষমতার বাইরে চলে যায় এবং নতুন ¯্রােতধারার শাখা নদীরর সৃষ্টি হয়।
তিব্বতের মানস সরোবরে ব্র²পুত্র নদের উৎপত্তি হয়েছে। ১৭৮৭ সালের আগে ব্র²পুত্রের প্রধান ধারানি ময়মনসিংহের মধ্য দিয়ে উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে আড়াআড়িভাবে প্রবাহিত হতো।
প্রশ্ন: ২. তিস্তা নদী সম্পর্কে তোমার ধারনা দাও।
উত্তর: সিকিমের পার্বত্য অঞ্চলে উৎপত্তি হয়ে তিস্তা নদী ভারতের জলপাইগুড়ি ও দর্জিলিংয়ের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের ডিমলা অঞ্চল দিয়ে প্রবেশ করেছে। এই নদী ১৯৮৭ সালের প্রবল বন্যায় গতিপথ পরিবর্তন করে ব্র²পুত্রের একটি পরিত্যক্ত গতিপথে মিলিত হলেও বর্তমানে ব্র²পুত্র নদে মিলিত হয়।
তিস্তা নদীর বর্তমান দৈর্ঘ্য ১৭৭ কি.মি ও প্রস্থ ৩০০ থেকে ৫৫০ মিটার। বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থায় তিস্তা নদীর ভূমিকা সর্বাধিক।
প্রশ্ন: ৩. জলবিদ্যুৎ উৎপাদনে সুবিধা কী ?
উত্তর: জলবিদ্যুৎ উৎপাদনে সুবিধা হলো সবচেয়ে কম খরচে এই বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায়। বর্তমান বিশে^ তেল, গ্যাস বা পারমাণবিক চুল্লি ব্যবহারের মাধ্যমে যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় তার উৎপাদন খরচ অনেক বেশি।
সেই তুলনায় জলবিদ্যুতের খরচ অনেক কম। বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের কাপ্তাই নাম স্থানে কর্ণফুলি নদীতে নদীর গতিপথে বাঁধ দিয়ে পাকিস্তান আমলে প্রথম জলবিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করা হয়।
- আরো পড়ুন:-পৌরনীতি ও নাগরিকতা সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর প্রথম অধ্যায়
- আরো পড়ুন:-অনার্স প্লেটো:পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা রচনামূলক প্রশ্নোত্তর PDF
- আরো পড়ুন:- PDF অনার্স প্লেটো:পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা রচনামূলক প্রশ্নোত্তর
- আরো পড়ুন:-PDF অনার্স প্লেটো:পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
- আরো পড়ুন:-PDF অনার্স প্লেটো:পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
- আরো পড়ুন:-অনার্স প্লেটো:পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরPDF
প্রশ্ন: ৪. আমাদের বানিজ্য ও নৌপথ অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িতÑ ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: অভ্যন্তরীণ নৌপথে বাংলাদেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের ৭৫ ভাগ আনা – নেওয়া করা হয়।
দেশের কৃষি, শিল্প ও মৎস সম্পদের বিকাশ ঘটাতে নৌপথের কোনো বিকল্প নেই। নদীপথের মাধ্যমে দেশীয় বাণিজ্যিক প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া হয়। বর্ষাকালে বেশির ভাগ পণ্যই ণৌপথে বহন করা হয়। তাই বলা হয়, আমাদের বাণিজ্য ও নৌপথ অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত।
প্রশ্ন: ৫. দক্ষিন এশিয়ার খনিজ সম্পদের বর্ণনা দাও।
উত্তর: দক্ষিন এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে খনিজ সম্পদে ভারত বেশি সমৃদ্ধ। মায়ানমার খনিজ সম্পদে বেশ অগ্রসর অবস্থানে আছে। তবে তুলনামূলকভাবে পিছিয়ে আছে নেপাল। বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলাসমূহের মানির নিচে গ্যাস, কয়লা, তেল চুনাপাথরসহ নানা ধরনের মূল্যবান খনিজ পদার্থের সন্ধান পাওয়া গেছে। এসব সম্পদ আহরণ করে দেশের গ্যাসের চাহিদা মেটানো হচ্ছে।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।