SSC | ফিন্যান্স ব্যাংকিং ও বিমা ২য় | জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর (PDF) : ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা দ্বিতীয় পত্রের সকল গুরুত্বপূর্ণ সব কমন উপযোগী জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর গুলো আমাদের এই পোস্টে পাবেন।
প্রিয় ছাত্র ছাত্রী বন্ধুরা আল্লাহর রহমতে সবাই ভালোই আছেন । এটা জেনে আপনারা খুশি হবেন যে, আপনাদের জন্য ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা দ্বিতীয় পত্রের সকল গুরুত্বপূর্ণ সব কমন উপযোগী জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর গুলো নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি ।
সুতরাং সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আর এইচ এস সি- HSC এর যেকোন বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ সকল সাজেশন পেতে জাগোরিকের সাথে থাকুন।
ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা: দ্বিতীয় পত্র
১. ব্যাংক শব্দটি- ইতালীয় ইধহপধ এবং জার্মান শব্দ ইধহশব হতে এসেছে।
২. উত্তোলন চিঠার পরবর্তী রূপ- চেক।
৩. অর্থের নিরাপদ সংরক্ষণকারী হলো- ব্যাংক।
৪. ব্যাংক একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান যা জনগণ থেকে- আমানত সংগ্রহ করে।
৫. আধুনিক অর্থনীতির জীবনীশক্তি- ব্যাংক।
৬. প্রাচীন যুগে সর্বপ্রথম চালু হয়- ঋণ ও সুদের প্রথা।
৭. সামাজিক বিবর্তনের ধারায় প্রথমে এসেছে- মুদ্রা।
৮. অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের পরিধি বৃদ্ধি পায়- মুদ্রার আবিষ্কারের পর।
৯. অর্থ ও পণ্য বিনিময় ব্যবস্থার সুবিধার্থেই- ব্যাংকের জš§।
১০. দেশের অর্থনীতির জীবনীশক্তি- ব্যাংক ব্যবস্থা ।
১১. কম্পিউটারাইজড ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু হয়- বিংশ শতাব্দিতে।
১২. অর্থনীতির মেরুদন্ড বলা হয়- ব্যাংককে।
১৩. দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রধান শর্ত- অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা।
১৪. মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়- বাণিজ্যিক ব্যাংক।
১৫. বর্তমানে সবচেয়ে শক্তিশালী আর্থিক প্রতিষ্ঠান- ব্যাংক।
১৬. দেশের ব্যাংক ব্যবস্থার অভিভাবক- কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
১৭. তালিকাভুক্ত ব্যাংক পরিচালিত হয়- কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মাধ্যমে।
১৮. কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রদত্ত শর্তাদি মেনে চলতে হয়- তফসিল ব্যাংকসমূহকে।
১৯. ব্যাংক ব্যববসায়ের ক্ষেত্রে প্রয়োজন- আর্থিক সচ্ছলতা।
২০. ব্যাংক ব্যবস্থার প্রাণকেন্দ্র- বাণিজ্যিক ব্যাংক।
২১. বাংলাদেশের বাংক ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণকারী- বাংলাদেশ ব্যাংক।
২২. বর্তমানে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালিত হয়- ব্যাসেল-২ অনুসারে।
২৩. ব্যাংক কোম্পানি আইন প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৯১ সালে।
২৪. চরষষধৎ-৩ এর মুখ্য বিষয় হলো- বাজার শৃঙ্খলা বজায় রাখা।
২৫. ব্যাংক ব্যবসায়ে নিয়োজিত ব্যক্তিকে- ব্যাংকার বলে।
২৬. গ্রাহক ব্যাংকের সাথে সম্পৃক্ত থাকে- নিয়মিত লেনদেন দ্বারা।
২৭. ব্যাংকার ও গ্রাহক একে অন্যের- পরিপূরক।
২৮. একজন ব্যাংকার কাজ করে- গ্রাহকের প্রতিনিধি হিসেবে।
২৯. ব্যাংক ও গ্রাহকের সুসম্পর্কের ভিত্তি হলো- বিশ্বস্ততা।
৩০. গারনিশি আদেশ জারি হয়- আদালত হতে ব্যাংকের ওপর।
দ্বিতীয় অধ্যায়: কেন্দ্রীয় ব্যাংক
১. দেশের অর্থনৈতিক স্বাধীনতার প্রতীক- কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
২. ব্যাংক ব্যবস্থার প্রাণকেন্দ্র হিসেবে গণ্য- কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
৩. সরকারের ব্যাংক হিসেবে কাজ করে- কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
৪. কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মূল উদ্দেশ্য- দেশের অর্থনৈতিক কল্যাণসাধন।
৫. দেশের মুদ্রা ও নোট প্রচলনের দায়িত্বে রয়েছে- কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
৬. বিশ্বের প্রথম আধুনিক কেন্দ্রীয় ব্যাংক- ব্যাংক অব ইংল্যান্ড।
৭. বাংলাদেশ ব্যাংকের কার্যক্রম শুরু- ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে।
৮. সর্বপ্রথম কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়- সুইডেনে।
৯. বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংরক্ষণের দায়িত্বে নিয়োজিত- কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
১০. সরকারের সকল ধরনের আয়-ব্যয়ের হিসাব রাখে- কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
১১. নিকাশ ঘর পরিচালিত হয়- কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তত্ত¡াবধানে।
১২. কেন্দ্রীয় ব্যাংক পরিচালিত হয়- সরকারি নিয়ন্ত্রণে।
১৩. সরকারের পক্ষে নোট ও মুদ্রা ছাপায়- কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
১৪. কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুদবিহীন ঋণ প্রদান করে- সরকারকে।
১৫. সরকারের অর্থনৈতিক পরামর্শক হিসেবে কাজ করে- কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
১৬. মুদ্রার মান স্থিতিশীল রাখার দায়িত্ব- কেন্দ্রীয় ব্যাংকের।
১৭. তালিকাভুক্ত ব্যাংক অনুমোদন নেয়- কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে।
১৮. তালিকাভুক্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকের ঋণের শেষ আশ্রয়স্থল- কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
১৯. তালিকাভুক্ত ব্যাংকসমূহ বিধিবদ্ধ রিজার্ভ জমা রাখে- কেন্দ্রীয় ব্যাংকে।
২০. বাণিজ্যিক ব্যাংক কার্য বিবরণী জমা দেয়- কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিকট।
২১. নোট ইস্যু করার একচেটিয়া অধিকার- কেন্দ্রীয় ব্যাংকের।
২২. মুদ্রার যোগান বৃদ্ধি পেলে দেখা দেয়- মুদ্রাস্ফীতি।
২৩. মুদ্রার যোগান হ্রাস পেলে দেখা দেয়- মুদ্রা সংকোচন।
২৪. ব্যাংক হার বৃদ্ধি পেলে বাজারে কমে যায়- অর্থ সরবরাহ।
২৫. মুদ্রাবাজার হতে সংগ্রহ করা যায়- স্বল্পমেয়াদি মূলধন।
২৬. মুদ্রাবাজারের অভিভাবক হিসেবে গণ্য করা হয়- কেন্দ্রীয় ব্যাংককে।
২৭. মুদ্রাবাজারের প্রধান উপাদান- কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনুমোদিত নোট।
২৮. মুদ্রার মান ও মুদ্রার সরবরাহ বজায় রাখে- কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
২৯. আন্তঃব্যাংকিং দেনা-পাওনার নিষ্পত্তি স্থল- নিকাশ ঘর।
৩০. নিকাশ ঘরের সুবিধা লাভ করে- তালিকাভুক্ত ব্যাংকসমূহ।
তৃতীয় অধ্যায়: বাণিজ্যিক ব্যাংক
১. ব্যাংকিং ব্যবসায়ের মূল শক্তি- বাণিজ্যিক ব্যাংক।
২. মুনাফাভিত্তিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান হলো- বাণিজ্যিক ব্যাংক।
৩. স্বল্পমেয়াদি ঋণের ব্যবসায়ী- বাণিজ্যিক ব্যাংক।
৪. বাণিজ্যিক ব্যাংকের ব্যবসায়িক উপাদান- অর্থ।
৫. বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান উদ্দেশ্য- মুনাফা অর্জন।
৬. ধার করা অর্থের ধারক হলো- বাণিজ্যিক ব্যাংক।
৭. বাণিজ্যিক ব্যাংকের আয়ের প্রধান উৎস- সংগৃহীত আমানত।
৮. দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পূর্বশর্ত- পর্যাপ্ত মূলধন।
৯. ঋণ প্রদান ও গ্রহণের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করে- বাণিজ্যিক ব্যাংক।
১০. বাণিজ্যিক ব্যাংক ব্যবসায় করে- জনগণের টাকায়।
১১. ব্যাংকের সাফল্য নির্ভর করে- আমানতকারীর আস্থার ওপর।
১২. আমানতকারীর আমানত দ্বারা গঠিত হয়- ব্যাংকের পুঁজি।
১৩. সচ্ছল ব্যাংকের প্রতি বেশি থাকে- জনগণের আস্থা।
১৪. বাণিজ্যিক ব্যাংক ঋণ আমানত সৃষ্টির মাধ্যমে- অর্থের উপযোগ সৃষ্টি করে।
১৫. ঋণ চাহিদা পূরণ করতে প্রয়োজন- ঋণযোগ্য তহবিলের।
১৬. অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল হয়- ঋণের পরিমাণ বাড়লে।
১৭. ব্যাংক সম্পত্তির মূল্যকে আমানতে রূপান্তর করে- ঋণ আমানত থেকে।
১৮. শেয়ার ক্রয় করে অর্থ বিনিয়োগ করলে- ব্যাংক তহবিল সমৃদ্ধ হয়।
১৯. বিনিময়ের মাধ্যমে হলো- বন্ড, দলিল, চেক ইত্যাদি।
২০. চেক প্রধানত- তিন ধরনের।
২১. ব্যাংক ড্রাফটের মাধ্যমে সম্ভব হয়- অর্থ স্থানান্তর।
২২. ব্যাণিজ্যিক ঋণের দলিল- প্রত্যয়পত্র।
২৩. অর্থনীতির সামগ্রিক উন্নয়নে ভ‚মিকা রাখে- বাণিজ্যিক ব্যাংক।
২৪. বৈদেশিক বাণিজ্যে প্রভাব বিস্তার করে- বাণিজ্যিক ব্যাংক।
২৫. আমানত সংগ্রহের মাধ্যমে মূলধন গঠন করে- বাণিজ্যিক ব্যাংক।
২৬. বাণিজ্যিক ব্যাংক গতিশীল করে- অভ্যন্তরীণ বাণিজ্যকে।
২৭. বাণিজ্যিক ব্যাংক কৃষকদের সাহায্য করে- ঋণ প্রদানের মাধ্যমে।
২৮. বাণিজ্যিক ব্যাংক সহায়তা করে- নতুন শিল্পোদ্যোক্তা সৃষ্টিতে।
২৯. ব্যাংক পৃষ্ঠপোষকতামূলক সহায়তা করে- শিল্প প্রতিষ্ঠানকে।
৩০. বাণিজ্যিক ব্যাংক অর্থনৈতিক উন্নয়নে সাহায্য করে- প্রত্যক্ষভাবে।
চতুর্থ অধ্যায়: ব্যাংক হিসাব
১. গ্রাহকের আমানতি অর্থ জমা রাখা হয়- ব্যাংক হিসাবে।
২. গ্রাহক লেনদেন সম্পন্ন করে- হিসাব নম্বরের মাধ্যমে।
৩. গ্রাহকদের সঙ্গে ব্যাংকের সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয়- ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে।
৪. মক্কেল তার হিসাবে জমা করতে পারে- নগদ অর্থ, চেক, বিনিময় বিল।
৫. ব্যাংক সুদ প্রদান করে- স্থায়ী ও সঞ্চয়ী আমানতের ওপর।
৬. ব্যাংক সুদ প্রদান করে না- চলতি হিসাবে।
৭. নগদ অর্থ স্থানান্তর ও লেনদেন করা যায়- ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে।
৮. সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি পায়- ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে।
৯. ব্যাংক ও গ্রাহক সম্পর্ক স্থাপনের অন্যতম উপায়- ব্যাংক হিসাব।
১০. জনগণের অর্থ সঞ্চিত করে গঠন করা হয়- জাতীয় মূলধন।
১১. গ্রাহকের সকল তথ্য সন্নিবেশিত থাকে- কণঈ ফরমে।
১২. নমুনা স্বাক্ষর কার্ডে গ্রহণ করা হয়- আমানতকারীর তিনটি স্বাক্ষর।
১৩. কণঈ ফরমের মাধ্যমে রোধ করা যায়- অর্থ জালিয়াতি ও প্রতারণা।
১৪. কণঈ-এর পূর্ণরূপ হলো- কহড়ি ণড়ঁৎ ঈঁংঃড়সবৎ।
১৫. গ্রাহকের লেনদেনের প্রকৃতি জানা যায়- কণঈ ফরমের মাধ্যমে।
১৬. ব্যাংক হিসাবে টাকা জমা দেয়া হয়- জমা বইয়ের মাধ্যমে।
১৭. উত্তোলনকৃত টাকা আমানতকারীর হিসাবে- ডেবিট করা হয়।
১৮. আমানতকারী টাকা জমা দিলে- তার হিসাবে ক্রেডিট করা হয়।
১৯. স্বল্প সুদ প্রদান করা হয়- বিশেষ চলতি হিসাবে।
২০. চেকবই ইস্যু করা হয় না- স্থায়ী হিসাবে।
২১. যতবার ইচ্ছা টাকা জমা দেয়া ও উত্তোলন করা যায়- চলতি হিসাবে।
২২. সুদের হার বেশি থাকে- স্থায়ী হিসাবে।
২৩. ব্যাংক প্রদত্ত ঋণ বা অগ্রিম প্রদান করা হয়- ঋণ হিসাবে।
২৪. মেয়াদপূর্তিতে উত্তোলন করা হয়- স্থায়ী আমানত।
২৫. একজন ব্যবসায়ীর জন্য উপযুক্ত- চলতি হিসাব।
২৬. ব্যাংক ও মক্কেলের সম্পর্ক হচ্ছে- বিশ্বস্ততার সম্পর্ক।
২৭. ব্যাংক হিসাব বাছাইয়ে একটি প্রধান বিবেচ্য বিষয়- গ্রাহকের প্রকৃতি।
২৮. অব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান ও বিত্তশালী লোকদের জন্য উপযোগী- স্থায়ী হিসাব।
২৯. সঠিক ব্যাংক হিসাব নির্বাচনের ওপর নির্ভর করে- সুদ ও মুনাফা প্রাপ্তি।
৩০. মক্কেলের হিসাবের গোপনীয়তা রক্ষা করা ব্যাংকের- নৈতিক দায়িত্ব।
পঞ্চম অধ্যায়: হস্তান্তরযোগ্য ঋণের দলিল
১. হস্তান্তরযোগ্য দলিলের প্রচলন ঘটে- ইউরোপ ও আমেরিকায়।
২. হস্তান্তরযোগ্য দলিল অবশ্যই হয়ে থাকে- লিখিত।
৩. হস্তান্তরযোগ্য দলিলে অবশ্যই স্বাক্ষর থাকতে হবে- প্রস্তুতকারীর।
৪. ব্যবসা-বাণিজ্যে ব্যবহৃত হয়- বিনিময় বিল।
৫. দলিলের স্বত্ব হস্তান্তরকে বলে- স্বত্বান্তর।
৬. অর্থের প্রচলনের পর বিস্তার লাভ করে- ধারের ব্যবসায়।
৭. বিনিময় বিল ও চেকে পক্ষ থাকে- তিনটি।
৮. দেনা-পাওনা নিষ্পত্তিতে ব্যবহৃত হয়- হস্তান্তরযোগ্য দলিল।
৯. অঙ্গীকারপত্রে পক্ষ থাকে- দু’টি।
১০. প্রথম ব্যবহৃত হস্তান্তরযোগ্য ঋণের দলিল হলো- বিনিময় বিল।
১১. অর্থ প্রদানের শর্তহীন আদেশনামা- বিনিময় বিল।
১২. ঋণের প্রামাণ্য দলিল হিসেবে আদালতে ব্যবহৃত হয়- প্রতিজ্ঞাপত্র।
১৩. বিদেশে ভ্রমণকারীদের ইস্যু করা হয়- ভ্রমণকারীর চেক।
১৪. হস্তান্তরযোগ্য দলিল আইন হলো- ব্যবসায় বিষয়ক আইন।
১৫. হস্তান্তরযোগ্য দলিল আইন প্রবর্তিত হয়- ১৮৮১ সালে।
১৬. দলিলের ব্যবহার ও নিয়ন্ত্রণে প্রবর্তিত হয়- হস্তান্তরযোগ্য দলিল আইন।
১৭. দলিলের অর্থ পরিশোধ করবে- এর ধারক।
১৮. অর্থ মন্ত্রণালয়ের তত্ত¡াবধানে ছাপানো হয়- সরকারি নোট।
১৯. সরকারি নোট- অরূপান্তরযোগ্য।
২০. সরকারি নোটে স্বাক্ষর থাকে- অর্থ সচিবের।
২১. সরকারি নোট আইনসঙ্গত- বিহিত মুদ্রা।
২২. বিহিত মুদ্রা নয় বলে ব্যাংক নোট- রূপান্তরযোগ্য।
২৩. মুদ্রা বাজারে সরকারি নোটের ব্যবহার- সীমিত।
২৪. সরকারি নোট গ্রহণে জনগণ বাধ্য থাকে- আইনগতভাবে।
২৫. কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক পরিচালিত কাগজি মুদ্রা হলো- ব্যাংক নোট।
২৬. কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিজ্ঞাপত্র হিসেবে বিবেচিত- ব্যাংক নোট।
২৭. সরকারের পক্ষে ব্যাংক নোটে স্বাক্ষর করেন- গর্ভনর।
২৮. ব্যাংক ড্রাফটে পক্ষ থাকে- তিনটি।
২৯. অর্থ স্থানান্তরে ব্যবহৃত হয়- ব্যাংক ড্রাফট।
৩০. দেশের ভিতরে ও একই নিকাশ ঘর এলাকায় ব্যবহৃত হয়- পে-অর্ডার।
ষ”¤ অধঞ্ঝায়: চৈক, বিল অব ন্সৈএচল্ক ও পণ্ঠমিসরি নৈাট
১. চেক হলো- হস্তান্তরযোগ্য ঋণের দলিল।
২. একটি চেকে পক্ষ থাকে- তিনটি।
৩. চেক প্রস্তুত করতে হয় ব্যাংক কর্তৃক সরবরাহকৃত- চেক বইয়ের পাতায়।
৪. কেবল দেশের প্রচলিত মুদ্রায় পরিশোধ্য- চেকের অর্থ।
৫. চেকের উপর উলেখ করতে হয়- চেক প্রস্তুতের তারিখ।
৬. চেক অবশ্যই স্বাক্ষরিত হতে হয়- আমানতকারী কর্তৃক।
৭. তুলনামূলকভাবে অধিক নিরাপদ- দাগকাটা চেক।
৮. তুলনামূলকভাবে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ- বাহক চেক।
৯. আড়াআড়িভাবে দাগ কেটে প্রস্তুত হয়- দাগকাটা চেক।
১০. সাধারণত যেকোনো চেকের বৈধ মেয়াদকাল- ৬ মাস।
১১. সাধারণত বিশ্বস্ত ও আপনজনদের ইস্যু করা হয়- ফাঁকা চেক।
১২. হস্তান্তরযোগ্য ঋণের দলিল হচ্ছে- চেক।
১৩. চেকের উল্টো পিঠে স্বাক্ষর করে প্রদান করা হয়- চেকের স্বত্ব।
১৪. চেকের স্বত্বগ্রহীতা হলো- চেকের অনুমোদনবলে প্রাপক।
১৫. যার দখলে চেকটি রয়েছে তিনিই- অনুমোদনবলে প্রাপক।
১৬. অনুমোদন ছাড়াই হস্তান্তর করা যায়- বাহক চেক।
১৭. চেকের ব্যবহার বৃদ্ধির ফলে সৃষ্টি হয়- চেক প্রতারণা ও জালিয়াতির।
১৮. চুরি বা জালিয়াতির সুযোগ থাকে না- দাগকাটা চেকে।
১৯. প্রকৃত প্রাপক ছাড়া সংগ্রহ করা যায় না- দাগকাটা চেকের অর্থ।
২০. তুলনামূলক বেশি নিরাপদ- হুকুম চেক।
২১. আমানতকারীর টাকা চাহিবামাত্র ফেরত দেয়া- ব্যাংকের দায়িত্ব।
২২. ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের হিসাবে অর্থ প্রদানের নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে- আদালত।
২৩. ছেঁড়া চেকের টাকা পরিশোধ করে না- ব্যাংক।
২৪. ব্যাংক বিরত থাকতে পারে- অমর্যাদাকৃত চেকের অর্থ প্রদানে।
২৫. চেক হারিয়ে গেলে সর্বপ্রথম জানাতে হয়- ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে।
২৬. ধারে পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়- বিনিময় বিল।
২৭. ব্যাংকের নিকট বিনিময় বিল বন্ধক রেখে গ্রহণ করা যায়- স্বল্পমেয়াদি ঋণ।
২৮. ঋণ পরিশোধের প্রামাণ্য দলিল হিসেবে ব্যবহার করা যায়- বিনিময় বিল।
২৯. পাওনাদারের আর্থিক ঝুঁকি হ্রাসে তৈরি করা হয়- প্রতিজ্ঞাপত্র।
৩০. পাওনাদারের অর্থ প্রাপ্তির নিশ্চয়তা দেয়- প্রতিজ্ঞাপত্র।
সক্র¦ম অধঞ্ঝায়: বঞ্ঝাংক তহবিএলর উৎস ও বঞ্ঝবহার
১. ব্যাংকের জীবনীশক্তির মূল উৎস- আমানত।
২. ব্যবসায়িক প্রয়োজনে ব্যাংকের সংগৃহীত অর্থকে- ব্যাংক তহবিল বলে।
৩. ব্যাংকের প্রধান কাজ- আমানতকৃত অর্থ পুনরায় বিনিয়োগ করা।
৪. ব্যাংকের দীর্ঘমেয়াদি তহবিলের প্রধান উৎস- পরিশোধিত মূলধন।
৫. বাহ্যিক অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস- আমানতকৃত অর্থ।
৬. ব্যাংকের স্বল্পমেয়াদি তহবিলের মূল উৎস- আমানত।
৭. ব্যাংক কর্তৃক গ্রাহককে প্রদেয় ঋণকে বলা হয়- ব্যাংক ঋণ।
৮. দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জীবনীশক্তি- ব্যাংক ঋণ।
৯. ব্যাংক ঋণের দলিল- ভ্রমণকারীর চেক, প্রত্যয়পত্র, ভ্রাম্যমাণ নোট।
১০. ব্যাংককে তারল্য নীতি মেনে চলতে হয়- ঋণদানের ক্ষেত্রে।
১১. ব্যাংক বিভিন্ন প্রকার দলিল ইস্যুর মাধ্যমে গ্রাহকদের প্রদান করে – দলিলি ঋণ।
১২. ব্যক্তিগত জামানত কিংবা কোনো সম্পত্তি বা সিকিউরিটির বিপক্ষে ব্যাংক- ধার দিয়ে থাকে।
১৩. একটি ঋণের দলিল হিসেবে পরিগণিত হয়- ব্যাংক গ্যারান্টি।
১৪. ব্যাংক ঋণের বিপক্ষে একটি সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হলো- জামানত।
১৫. ব্যাংকের অন্যতম প্রধান কাজ- ঋণ প্রদান।
১৬. ব্যাংকের নিকট বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি হয়ে থাকেন- জামিনদার।
১৭. প্রদত্ত ঋণের টাকা ফেরত না পাবার সম্ভাব্য ঝুঁকি লাঘবে প্রয়োজন- জামানতের।
১৮. স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি বন্ধক রেখে ঋণ প্রদান করে- ব্যাংক।
১৯. ব্যাংক ঋণ মঞ্জুর করে- মুনাফা অর্জনের আশায়।
২০. ব্যক্তিক জামানতে ব্যাংক ঋণ প্রদান করে- বিশেষ মক্কেলদের।
২১. ঋণের বিপরীত প্রাপ্ত সম্পত্তি বা জামানতের ওপর প্রয়োগ করা যায়- নির্দিষ্ট লিয়েনের অধিকার।
২২. ব্যক্তিক জামানতের ক্ষেত্রে বিবেচিত- ব্যক্তির আর্থিক সামর্থ্য, সততা ও সুনাম।
২৩. ব্যাংক ব্যক্তিক জামিনদার গ্রহণ করে- আর্থিক সামর্থ্য ও সচ্ছলতা বিবেচনাপূর্বক।
২৪. অবশ্যই সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা থাকতে হবে- জামিনদাতার।
২৫. ঋণের ঝুঁকি নির্ধারণের লক্ষ্যে সঠিক তথ্য সরবরাহ করে- ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরো।
২৬. বিমাকৃত জামানত অধিক গ্রহণযোগ্য- ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে।
২৭. ঋণ বিশ্লেষণের একটি কার্যকর হাতিয়ার হলো- ঋণ ঝুঁকি গ্রেড।
২৮. ঋণ বিশ্লেষণে বিবেচনা করা হয়- ঋণগ্রহীতার আর্থিক সচ্ছলতা।
২৯. ঋণের প্রকৃতি ও গ্রহণযোগ্যতা বিশ্লেষণ করা হয়- ঋণ নীতি নির্দেশক অনুসরণ করে।
৩০. ঋণের অর্থ বা তার সুদ সময়মতো আদায় সম্ভব না হলে তাকে বলে- সমস্যাগ্রস্ত ঋণ।
অ”¡ম অধঞ্ঝায়: ৗবএদশিক বিনিময় ও ৗবএদশিক মুদত্তা
১. দেশীয় মুদ্রা ব্যতীত অন্য যেকোনো মুদ্রাকে বলে- বৈদেশিক মুদ্রা।
২. বৈদেশিক বিনিময়ে লেনদেন সংঘটিত হয়- মুদ্রার মাধ্যমে।
৩. দেনা-পাওনা নিষ্পত্তির প্রক্রিয়াই- বৈদেশিক বিনিময়।
৪. বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে মুদ্রার চাহিদা ও যোগান নির্ভর করে- বিনিময় হারের ওপর।
৫. দেশীয় মুদ্রার মূল্য কমে গেলে চাহিদা বেড়ে যায়- বিদেশি মুদ্রার।
৬. স্বর্ণের মান অনুযায়ী মুদ্রার বিনিময় হার নির্ধারিত হয়- স্বর্ণমান ব্যবস্থায়।
৭. অপরিবর্তনীয় কাগজি মুদ্রা ব্যবস্থায় বিনিময় হারের প্রচলন করেন- মি. গুস্তাভ ক্যাসেল।
৮. স্বর্ণের অনুপাত তত্ত¡কে বলা হয়- গরহঃ চধৎ ঠধষঁব ঞযবড়ৎু।
৯. পণ্যমূল্য বেড়ে গেলে ক্রয়ক্ষমতা কমে যায়- মুদ্রার।
১০. আধুনিক নীতি বলা হয়- পরিশোধ ভারসাম্য নীতিকে।
১১. ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে খুবই জনপ্রিয়- দলিলি ঋণ।
১২. বৈদেশিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে গুরুত্ব ব্যাপক- প্রত্যয়পত্রের।
১৩. ব্যাংক কর্তৃক প্রচারিত গুরুত্বপূর্ণ ঋণের দলিল- প্রত্যয়পত্র।
১৪. আমদানিকারকের দেনা প্রাপ্তির নিশ্চয়তাই- প্রত্যয়পত্র।
১৫. হস্তান্তরযোগ্য দলিল নয়- প্রত্যয়পত্র।
১৬. অর্থসংস্থানের হাতিয়ার হিসেবে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে- ফ্যাক্টরিং।
১৭. যে আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রাপ্য বিল ক্রয় করে থাকে সেটিই- ফ্যাক্টর।
১৮. দেনা ফেরত পাওয়ার সম্ভাবনা হ্রাস করে- ফ্যাক্টরিং।
১৯. স্বল্পমেয়াদে ফ্যাক্টরিং-এর সময়কাল- ১৮০ দিন।
২০. প্রাপ্য বিল হচ্ছে- চলতি সম্পত্তি।
২১. ইস্যুকারী ব্যাংক থাকে- আমদানিকারকের পক্ষে।
২২. মেয়াদপূর্তির পূর্বে বাতিল করা যায় না- নিশ্চিত প্রত্যয়পত্র।
২৩. যেকোনো সময় প্রত্যয়পত্রের নিশ্চয়তা বাতিল করতে পারে- ব্যাংক।
২৪. ইস্যুকারী ব্যাংক ব্যবহারের আগে বাতিল করে- খোলা প্রত্যয়পত্র।
২৫. ইস্যুকারী ব্যাংক মেয়াদোত্তীর্ণের আগে বাতিল করতে পারে না- স্থির প্রত্যয়পত্র।
২৬. প্রত্যয়পত্র ব্যবহারের মাধ্যমে সম্পাদিত হয়- বিক্রয় চুক্তি।
২৭. রপ্তানিকারককে প্রত্যয়পত্রের শর্তাবলি সম্পর্কে অবহিত করে- ব্যাংক।
২৮. আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য পরিচালনা করা অসম্ভব- প্রত্যয়পত্র ব্যতীত।
২৯. অর্থনৈতিক উন্নয়নের হাতিয়ার- রেমিটেন্স।
৩০. প্রবাসী কর্তৃক অর্জিত অর্থ দেশে পাঠানোই- রেমিটেন্স।
নবম অধঞ্ঝায়: ইএলকটড্ডনিক ও আধুনিক বঞ্ঝাংকিং
১. বিজ্ঞানের আশীর্বাদে ও প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় সমৃদ্ধ- বর্তমান যুগ।
২. ব্যাংকিং সেবা সুবিধা প্রদানের আধুনিক কৌশল- ই-ব্যাংকিং।
৩. ইলেকট্রনিক ব্যাংকিং হাতের নাগালে এনেছে- গ্লোবাল বিজনেস।
৪. গ্রাহকদের সাথে ব্যাংকের আন্তঃযোগাযোগ বৃদ্ধিতে ভ‚মিকা রাখছে- প্রযুক্তি।
৫. জটিল তথ্য গ্রহণ ও উপযুক্ত সমাধানের ওপর নির্ভর- ব্যাংকের ভবিষ্যৎ।
৬. মানুষ আর্থিক লেনদেনে নির্ভর করে- ব্যাংকের ওপর।
৭. নতুন নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার বদলে দিচ্ছে- ব্যাংকিং খাতকে।
৮. প্রযুক্তির কল্যাণে প্রভাবিত হয়েছে- বিশ্ববাণিজ্য।
৯. ব্যাংক পরিচালনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনে- ইলেকট্রনিক ব্যাংকিং।
১০. ব্যাংকিং সেবার আধুনিকতম- ইলেকট্রনিক ব্যাংকিং।
১১. অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে দ্রুত, সহজ ও নিরাপদ করেছে- প্রযুক্তি।
১২. ব্যাংকিং খাতে ইলেকট্রনিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে- বিংশ শতাব্দীতে।
১৩. সীমাহীন ব্যাংকিং সেবা সরবরাহ করে- ই-ব্যাংকিং।
১৪. গ্রাহকদের হিসাবের নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা বেড়েছে- ই-ব্যাংকিং এর সুবাদে।
১৫. অনলাইন ব্যাংকিং-এর মাধ্যমে দ্রুত সম্ভব- অর্থ স্থানান্তর।
১৬. গ্রাহকদের উন্নতমানের সেবা প্রদানে- ইলেকট্রনিক ব্যাংকিং।
১৭. ইলেকট্রনিক ব্যাংকিং-এর ফলে বৃদ্ধি পায়- সেবার পরিধি।
১৮. ইলেকট্রনিক ব্যাংকিং-এর বড় সুবিধা- সময়ের সাশ্রয়।
১৯. অর্থ স্থানান্তরের সবচেয়ে জনপ্রিয় কৌশল- এটিএম।
২০. গ্রাহকের স্বার্থে প্রদান করা হয়- খুচরা ইলেকট্রনিক ব্যাংকিং সেবা।
২১. ঋণ সুবিধা ও নিরাপদ কেনাকাটার জন্য ব্যবহার করা হয়- ক্রেডিট কার্ড।
২২. ডেবিট, ক্রেডিট অথবা এটিএম কার্ড হিসেবে ব্যবহার করা যায়- স্মার্ট কার্ড।
২৩. ব্যাংকিং সেবা হাতের মুঠোয় এনেছে- মোবাইল ব্যাংকিং।
২৪. ব্যাংকিং ব্যবসায় নির্ভরশীল- গ্রাহকের ওপর।
২৫. তথ্য শুধু সংরক্ষণই নয়, আপডেটও করে- ইলেকট্রনিক ব্যাংকিং।
২৬. ডাটাবেজে সংরক্ষণ করা হয়- গ্রাহকের সব তথ্য।
২৭. খুচরা ইলেট্রনিক ব্যাংকিং চালু হয়- ১৯৯০ সালে।
২৮. বাংলাদেশে ই-ব্যাংকিং সেবা বেশি গ্রহণ করে- তরুণরা।
২৯. গ্রাহকের তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষা করে- ব্যাংক।
দশম অধ্যায়: বিমা সম্পর্কে মৌলিক ধারণা
১. বিমা হলো এক ধরনের- লিখিত চুক্তি।
২. দেশের অর্থনৈতিক অবস্থাকে স্থিতিশীল রাখে- বিমা।
৩. মানুষের যেকোনো ক্ষতির ঝুঁকি হ্রাস করে- বিমা।
৪. সরকার নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে উৎসাহিত করে- বিমা ব্যবসায়কে।
৫. বাংলাদেশে বিমা আইন কার্যকর হয়েছে- ২০১০ সালে।
৬. সম্ভাব্য ক্ষয়-ক্ষতির বিরুদ্ধে বিমা একটি- প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা।
৭. প্রথম বিমা কোম্পানি হলো- অংংড়পরধঃরড়হ ড়ভ খষড়ুফ’ং টহফবৎৎিরঃবৎ।
৮. বিমার আদি জš§- ইতালিতে।
৯. পারিবারিক নিরাপত্তা বিধানে উদ্ভব ঘটে- জীবন বিমার।
১০. পৃথিবীর সব দেশেই অত্যন্ত সমাদৃত- বিমা ব্যবসায়।
১১. আর্থিকভাবে পরিমাপযোগ্য ক্ষতি সংঘটনের সম্ভাবনাই- ঝুঁকি।
১২. যেসব ঝুঁকি পরিমাপযোগ্য- তা বিমাযোগ্য।
১৩. বিমাগ্রহীতার আর্থিক স্বার্থকেই- বিমাযোগ্য স্বার্থ বলে।
১৪. সম্পত্তি বিমার ক্ষেত্রে- ক্ষতিপূরণের নীতি প্রযোজ্য।
১৫. ঝুঁকির মাত্রা অধিক হলে- প্রিমিয়ামের হার বেশি হয়।
১৬. বিমাযোগ্য স্বার্থ ব্যতীত চুক্তিকে- বাজি চুক্তি বলে।
১৭. আইন অনুযায়ী একটি বৈধ চুক্তি হলো- বিমা।
১৮. বিমা হচ্ছে- ক্ষতিপূরণের চুক্তি।
১৯. বিমাচুক্তিতে থাকবে- প্রস্তাব ও স্বীকৃতি।
২০. বৈধ প্রতিদান ছাড়া হয় না- বিমাচুক্তি।
২১. বিমাচুক্তির অপরিহার্য উপাদান- বিমার প্রতিদান ও উদ্দেশ্যের বৈধতা।
২২. বিমাকারী ও বিমাগ্রহীতার মধ্যে আবশ্যক- সদ্বিশ্বাসের সম্পর্ক।
২৩. বাংলাদেশের রপ্তানি আয়- সীমিত।
২৪. দুর্বল অর্থনৈতিক ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত- বাংলাদেশের বিমা ব্যবসায়।
২৫. বিমা একটি- সংবিধিবদ্ধ সংস্থা।
একাদশ অধ্যায়: জীবন বিমা
১. জীবন বিমা হলো- মানবজীবন সংশ্লিষ্ট বিমা চুক্তি।
২. আর্থিক নিশ্চয়তার চুক্তি হচ্ছে- জীবন বিমা।
৩. জীবন বিমা চুক্তিতে বিমাগ্রহীতা বাধ্য থাকে- সঠিক ও নির্ভুল তথ্য প্রদানে।
৪. জীবন বিমার প্রিমিয়াম নির্ভর করে- বিমাগ্রহীতার মৃত্যু ঝুঁকির ওপর।
৫. বিমাগ্রহীতার ক্ষতির অংশ বহন করে- বিমাকারী।
৬. সেলামির পরিমাণ অপেক্ষাকৃত বেশি থাকে- মুনাফাসহ বিমাপত্রে।
৭. বিমাপত্র তৈরি করা হয়- প্রথম কিস্তির টাকা পেলে।
৮. বিমা করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে প্রথমেই সংগ্রহ করতে হবে- প্রস্তাবনা ফরম।
৯. বিমাগ্রহীতার তথ্য বিশ্লেষণ করে- বিমা চুক্তি সম্পাদন করা হয়।
১০. জš§ ও শিক্ষা সনদপত্র উপস্থাপন- বয়সের প্রমাণস্বরূপ।
১১. বেশি মূল্যের বিমাপত্রের জন্য আবশ্যক হচ্ছে- ডাক্তারি পরীক্ষা।
১২. মেয়াদি বিমাপত্রে বিমা দাবি উত্থাপিত হয়- মেয়াদ শেষে।
১৩. বিমাগ্রহীতার মৃত্যুর পর বিমা দাবি উত্থাপন করে- মনোনীত ব্যক্তি।
১৪. উত্তরাধিকার সনদপত্র- আইনগত অধিকার প্রমাণের জন্য।
১৫. বিমা দাবি পরিশোধে জটিলতা সৃষ্টি হয়- নিখোঁজ বিমাগ্রহীতার ক্ষেত্রে।
১৬. বিমাগ্রহীতার মৃত্যুতে প্রমাণের ভিত্তিতে অর্থ দেয়া হয়- মনোনীত ব্যক্তিকে।
১৭. বিমাগ্রহীতাকে মৃত ধরা হয়- সাত বছরের বেশি নিখোঁজ থাকলে।
১৮. সাধারণ বার্ষিক কিস্তি প্রদান করা হয়- জীবন বিমার ক্ষেত্রে।
১৯. নির্দিষ্ট সময় পর পর বিমাগ্রহীতাকে দিতে হয়- প্রিমিয়াম।
২০. প্রিমিয়ামের হার বৃদ্ধি পায়- মৃত্যু হারের ঊর্ধ্বগতির সাথে।
২১. ঝুঁকি ও অনিশ্চয়তার বিপরীতে প্রিমিয়াম নেয়- বিমা প্রতিষ্ঠান।
২২. বিমাগ্রহীতাদের মধ্যে বিমা কোম্পানির মুনাফার অংশ বিতরণ করাই- বোনাস।
২৩. বিমাগ্রহীতাকে আমৃত্যু প্রতিবছর নির্দিষ্ট হারে অর্থ প্রদানই- বার্ষিক বৃত্তি।
২৪. কমপক্ষে ২ বছর প্রিমিয়াম দিলে- সমর্পণ মূল্য প্রদান করা হয়।
২৫. চুক্তির শর্তানুযায়ী বিমাগ্রহীতা জীবিত অবস্থায়ই পায়- বার্ষিক বৃত্তির সুফল।
দ্বাদশ অধ্যায়: নৌ বিমা
১. বাংলাদেশে নৌ বিমা শুরু হয়- ১৯৭৩ সালে।
২. নৌ পথে পরিবহনকালে উদ্ভ‚ত ঝুঁকি কমায়- নৌ বিমা।
৩. শিল্পের উন্নয়ন ঘটে- নৌ বিমার মাধ্যমে।
৪. সমুদ্রপথে পণ্য পরিবহনের ঝুঁকি দূর করে- নৌ বিমা।
৫. নৌ বিমা হচ্ছে- ক্ষতিপূরণের চুক্তি।
৬. নৌ পথে ঝুঁকির প্রকৃতি অনুযায়ী উদ্ভব হয়- নৌ বিমার।
৭. জাহাজের রক্ষিত পণ্যের ক্ষতির জন্য করা হয়- পণ্য পরিবহন বিমা।
৮. একাধিক জাহাজ একই বিমাপত্রের আওতায় করাই- ভাসমান বিমা।
৯. ভাড়া বা মাশুল বিমা হলো এক ধরনের- নৌ বিমা।
১০. নৌ বিমা চুক্তির শর্ত হয়- লিখিত এবং মৌখিক।
১১. ‘ওসঢ়ষরবফ পড়হফরঃরড়হং’ অর্থ- অব্যক্ত শর্ত।
১২. যাত্রার নিরাপদ সময়, নির্দিষ্ট সীমারেখা- ব্যক্ত শর্তাবলি।
১৩. বিমাকৃত সম্পদের নিরপেক্ষতা ঘোষণা থাকবে- বিমা চুক্তিপত্রে।
১৪. নৌ বিপদ থেকে পরিত্রাণের উপায় হিসেবে উদ্ভব হয়- নৌ বিমা।
১৫. বরফ খণ্ডের সাথে ধাক্কা লেগে জাহাজ ডুবে যাওয়া- প্রাকৃতিক নৌ বিপদ।
১৬. ‘গড়ৎধষ ঐধুধৎফং’ অর্থ- নৈতিক বিপর্যয়।
১৭. অপ্রাকৃতিক বা মানুষের দ্বারা সৃষ্ট বিপদই- নৈতিক বিপদ।
১৮. প্রাকৃতিক বা অপ্রাকৃতিক কারণে ঘটে- সামুদ্রিক ক্ষতি।
১৯. সামুদ্রিক ক্ষতির দায় বর্তায়- বিমাকারীর ওপর।
২০. বিমার বিষয়বস্তু সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হওয়া সম্পত্তি উদ্ধার না করাই- প্রকৃত সামগ্রিক ক্ষতি।
২১. ত্যাগ স্বীকার এর অপর নাম- পণ্য নিক্ষেপণ।
২২. পণ্য নিক্ষেপ একটি প্রাচীন- প্রথা।
২৩. পণ্য নিক্ষেপের ক্ষতিপূরণ করে- বিমাকারী।
২৪. নৌ বিমা হলো- ক্ষতিপূরণের চুক্তি।
২৫. সুনির্দিষ্ট নীতিমালা অনুসরণ করতে হয়- আংশিক ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয়ে।
ত্রয়োদশ অধ্যায়: অগ্নিবিমা
১. সর্বপ্রথম অগ্নিবিমা চালু হয়- ১৬০৯ সালে জার্মানিতে।
২. আধুনিক অগ্নিবিমার জনক- নিকোলাস বারবন।
৩. অগ্নিবিমার বিষয়বস্তু হলো- সব ধরনের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি।
৪. অগ্নিকাণ্ডে ধ্বংসের ফলে ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থাই হলো- অগ্নিবিমা।
৫. বাংলাদেশে প্রথম অগ্নিবিমা চালু করে- কর্ণফুলি ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লি.।
৬. ক্ষতিপূরণের চুক্তি হলো- অগ্নিবিমা।
৭. অগ্নিবিমার প্রসার ঘটে- ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষে।
৮. নৈতিক ঝুঁকির পরিমাণ বেশি- অগ্নিবিমায়।
৯. সম্ভাব্য অগ্নিক্ষতি প্রতিরোধ করে- অগ্নিবিমা।
১০. ব্যবসায়ীকে মানসিকভাবে স্বস্তিতে রাখে- অগ্নিবিমা।
১১. গণসচেতনতা বৃদ্ধি করতে কার্যকর ভ‚মিকা পালন করে- অগ্নিবিমা।
১২. একটি অনাকাক্সিক্ষত কিন্তু ধ্বংসাÍক দুর্ঘটনাই- অগ্নিকাণ্ড।
১৩. প্রিমিয়ামের পরিমাণ বেশি হয়- মূল্যায়িত বিমাপত্রে।
১৪. অগ্নিবিমার উৎপত্তি মানুষের আর্থিক সম্পত্তির- নিরাপত্তা বিধানের লক্ষ্যে।
১৫. প্রিমিয়ামের পরিমাণ তুলনামূলক কম- অমূল্যায়িত বিমাপত্রে।
১৬. অর্থ ক্ষতিপূরণ প্রদানে বিমাকারী বাধ্য থাকে- সুনির্দিষ্ট বিমাপত্রে।
১৭. বিমাগ্রহীতা কর্তৃক প্রদত্ত প্রিমিয়াম বিমাকারীর নিকট- বৈধ প্রতিদান।
১৮. বিমাকৃত সম্পত্তির ওপর বিমাগ্রহীতার থাকতে হবে- মালিকানা।
১৯. বিমা চুক্তি সম্পাদিত হতে হবে- অগ্নিকাণ্ড সংঘটিত হবার পূর্বেই।
২০. নৈতিক ঝুঁকিসমূহ- নিয়ন্ত্রণযোগ্য।
২১. মানুষ কর্তৃক সৃষ্ট হয়- নৈতিক ঝুঁকি।
২২. প্রকৃতপক্ষে অগ্নিবিমাকে নির্দেশ করে- ক্ষতিপূরণমূলক প্রচেষ্টা।
২৩. দাবি আদায় ও মীমাংসা হয়-অগ্নি বিমার চুক্তির শর্তানুযায়ী।
২৪. অগ্নিকাণ্ডের যথাযথ কারণ খুঁজে বের করে- তদন্ত কমিটি।
২৫. বিমাদাবি পরিশোধ হয়- দাবি মূল্যায়নপূর্বক।
চতুর্দশ অধ্যায়: বিবিধ বিমা
১. যানবাহন বিমার প্রচলন হয়- বিভিন্ন প্রকার ঝুঁকি নিরসনের জন্য।
২. যানবাহনের ব্যাপক ব্যবহারের সাথে সাথে বৃদ্ধি পাচ্ছে- ঝুঁকি।
৩. মোটরযান চুরি হবার ঝুঁকি মোকাবিলার জন্য চালু হয়- চৌর্য বিমাপত্র।
৪. জনদায়িত্ব বিমা গ্রহণ করা যায়- প্রিমিয়ামের বিনিময়ে।
৫. সম্পত্তির বাজার মূল্য ক্ষতিপূরণ হিসেবে গণ্য হয়- দুর্ঘটনা বিমাপত্রের ক্ষেত্রে।
৬. একটি তৃতীয় পক্ষীয় চুক্তিই- দায় বিমা।
৭. ক্ষতিপূরণের নীতি সম্পূর্ণ প্রযোজ্য নয়- ব্যক্তিগত দুর্ঘটনা বিমায়।
৮. বিমাগ্রহীতা ক্ষতিপূরণ হতে বঞ্চিত হয়- সময়মতো দাবি উত্থাপন না করলে।
৯. চুরি-ডাকাতির ধরন পরিবর্তন হচ্ছে- নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নতির সাথে সাথে।
১০. নৈতিক ঝুঁকি বিদ্যমান- ডাকাতি বিমায়।
১১. ডাকাতি বিমায় প্রিমিয়ামের হার নির্ধারণে জরুরি-বিষয়বস্তুর সঠিক মূল্যায়ন।
১২. আর্থিক অনিশ্চয়তা দূর করে- শস্য বিমা।
১৩. নৈতিক ঝুঁকিসমূহ মোকাবিলা করা যায়- শস্য বিমাপত্র দ্বারা।
১৪. শস্য বিমা সর্বপ্রথম চালু হয়- জার্মানিতে।
১৫. অনুমান করে নিরসন করা যায়- ঝুঁকি।
- উত্তর ডাউনলোড করুন> (১ম পত্র) ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা ১ম পত্র সৃজনশীল প্রশ্ন
- উত্তর ডাউনলোড করুন>(১ম পত্র)১ম: ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা প্রশ্ন উত্তরসহ PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন> HSC ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা প্রশ্নের উত্তরসহ অধ্যায়-১: PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন> HSC অধ্যায়-১: প্রশ্নের উত্তরসহ ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন>অধ্যায়৩: SSC ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং‘র সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন> অধ্যায়৩: SSC ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং‘র জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তরPDF
১৬. বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সম্পত্তির ক্ষতিপূরণের প্রতিশ্র“তি নিয়েই প্রচলন করা হয়- বন্যা বিমার।
১৭. সামাজিক উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সাহায্য করে- ভ‚মিকম্প বিমা।
১৮. মানুষকে সচেতন করা হয়- ভ‚মিকম্প বিমা দ্বারা।
১৯. ব্যক্তিকে মানসিক স্বস্তি প্রদান করে- স্বাস্থ্য বিমা।
২০. স্বাস্থ্যগত ঝুঁকির করণে আর্থিক সুবিধা প্রদান করা হয়- স্বাস্থ্য বিমা দ্বারা।
২১. গবাদিপশুর ওপর নির্ভরশীল- দেশের চামড়া শিল্প।
২২. গবাদিপশু মূল্যবান সম্পদ বলে পরিগণিত হয়- কৃষি প্রধান দেশে।
২৩. গবাদিপশুর বিমার দাবি আদায় করা যায়- অবহিতকরণ ও দাবি পেশের মাধ্যমে।
২৪. চুক্তি নবায়ন করার কোনো সুযোগ নেই- গবাদিপশুর বিমায়।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।