পঞ্চম শ্রেণি | ইসলাম শিক্ষা | অধ্যায় ৪ | বর্ণনামূলক প্রশ্ন উত্তর | PDF: পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক বিজ্ঞান বিষয়টির ৪র্থ অধ্যায়টি হতে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বহুনির্বাচনি প্রশ্ন উত্তর গুলো আমাদের এই পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে। অতএব সম্পূর্ণ পোস্টটি মনযোগ সহকারে পড়ুন।
চতুর্থ অধ্যায় – কুরআন মজিদ শিক্ষা
বর্ণনামূলক প্রশ্ন ও উত্তর :
প্রশ্ন- ১ \ কুরআন মজিদ কার বাণী? কুরআন মজিদ তিলাওয়াতের উদ্দেশ্য কয়টি ও কী কী?
উত্তর : কুরআন মজিদ আল্লাহ তায়ালার বাণী। কুরআন মজিদ তিলাওয়াতের উদ্দেশ্য হলোারটি। যথা :
১. সহিহ শুদ্ধভাবে তিলাওয়াত করা
২. এর অর্থ বুঝা।
৩. আল্লাহপাক যা আদেশ করেছেন তা পালন করা।
৪. আল্লাহপাক যা নিষেধ করেছেন তা থেকে বিরত থাকা।
প্রশ্ন- ২ \ কুরআন মজিদ বুঝে তিলাওয়াত করলে কী কী বিষয়ে জানতে পারবে তার একটি তালিকা তৈরি কর।
উত্তর : কুরআন মজিদ বুঝে তিলাওয়াত করলে যেসব বিষয় আমরা জানতে পারব তার একটি তালিকা নিচে উল্লেখ করা হলো :
ক. আল্লাহপাকের বিধি-বিধান
১. আল্লাহপাকের পরিচয় ও নবি-রাসুলগণের পরিচয় সম্পর্কে জানতে পারব।
২. ফেরেশতাগণের পরিচয় ও পরকালের পরিচয় সম্পর্কে জানতে পারব।
৩. কে আমাদের সৃষ্টিকর্তা, রিজিকদাতা ও পালনকর্তা তা জানতে পারব।
৪. কে একমাত্র সর্বশক্তিমান, সবকিছুর মালিক, পরম দয়ালু ও একমাত্র শান্তিদাতা তা জানতে পারব।
খ. মানবজীবনের পদ্ধতি
১. আমাদের কাজকর্ম ওরিত্র কীরূপ হওয়া উচিত তা জানতে পারব।
২. দুনিয়ায় আমাদের কীরূপে জীবনযাপন ও লেনদেন করতে হবে তা জানতে পারব।
৩. দুনিয়ায় আমরা কার হুকুম মানব, আর কার হুকুম মানব না সে সম্পর্কে জানতে পারব।
৪. কীসে আমাদের সম্মান, সফলতা, ব্যর্থতা এবং লাঞ্ছনা তা জানতে পারব।
প্রশ্ন- ৩ \ তাজবিদ কাকে বলে? সঠিক উচ্চারণে কুরআন মজিদ তিলাওয়াত করার কী কী লাভ আছে উলেখ কর।
উত্তর : শুদ্ধভাবে কুরআন মজিদ তিলাওয়াতের নিয়মকে তাজবিদ বলে।
সঠিক উচ্চারণে কুরআন মজিদ তিলাওয়াতের লাভ : সঠিক উচ্চারণে কুরআন মজিদ তিলাওয়াত করলে আল্লাহপাকের কালামের অর্থ ঠিক থাকে। সালাত সহিহশুদ্ধ হয়। সঠিক ও শুদ্ধভাবে কুরআন মজিদ তিলাওয়াত করতে না পারলে আল্লাহর কালামের অর্থ ঠিক থাকে না। সালাত শুদ্ধ হয় না, পাপ হয়। সুতরাং সঠিক উচ্চারণে আমাদের কুরআন মজিদ তিলাওয়াত করা শিখতে হবে।
প্রশ্ন- ৪ \ মাখরাজ কাকে বলে? উদাহরণসহ লিখ।
উত্তর : আরবি হরফ উচ্চারণের স্থানকে মাখরাজ বলে। কোনো একটি হরফকে সাকিন করে ডানে একটি হরকতবিশিষ্ট আলিফ বসিয়ে উচ্চারণ করলে সাকিন হরফটির আওয়াজ যে স্থানে গিয়ে থেমে যায় তাহলো ঐ হরফের মাখরাজ বা উচ্চারণের স্থান। যেমন : আলিফ বা যবর ‘আব’। এখানে ‘ب’ বর্ণের উচ্চারণের সময় আওয়াজ দুই ঠোঁটে এসে থেমে গেছে। কাজেই ‘ب’ বর্ণের মাখরাজ দুই ঠোঁট।
প্রশ্ন- ৫ \ কোন কোন স্থান থেকে আরবি বর্ণগুলো উচ্চারিত হয় তার একটি তালিকা তৈরি কর।
উত্তর : উচ্চারণস্থান মোট ১৭টি। আরবি বর্ণগুলো যেসব স্থান থেকে উচ্চারিত হয়, তার একটি তালিকা উপস্থাপন করা হলো :
ক. নাসাগহব্বর, মুখগহব্বর, জিহব্বার, তালু, আলাজিহব্বার, কণ্ঠনালির শুরু, মধ্যভাগ ও শেষ অংশ।
খ. ডান দিকের উপরের মাড়ির দাঁত, বাম দিকের উপরের মাড়ির দাঁত।
গ. উপরের ঠোঁট, সামনে উপরের দুটি দাঁত, সামনের নিচের দুটি দাঁত।
প্রশ্ন- ৬ \ কণ্ঠনালি থেকে কোন কোন বর্ণ উচ্চারিত হয় তা লিখ।
উত্তর : কণ্ঠনালি থেকে নিম্নোক্ত বর্ণগুলো উচ্চারিত হয়। যেমন :
১. কণ্ঠনালির শুরু থেকে উচ্চারিত হয় ﺀ ,ﻩ (হা, হামযাহ)
২. কণ্ঠনালির মাঝখান থেকে উচ্চারিত হয় ﻉ ,ﺡ (হা, আইন)
৩. কণ্ঠনালির শেষ অংশ থেকে উচ্চারিত হয় ﻍ ,ﺥ (খা, গাইন)
প্রশ্ন- ৭ \ জিহব্বার থেকে যেসব বর্ণ উচ্চারিত হয় তার একটি তালিকা তৈরি কর।
উত্তর : জিহব্বার থেকে যেসব বর্ণ উচ্চারিত হয় তা হলো :
১. জিহব্বার গোড়া তালুর সাথে লাগিয়ে উচ্চারিত হয়- ‘ﻖ’ (ক্বাফ)
২. জিহব্বার গোড়ার কিছুটা সামনের অংশ তালুর সাথে লাগিয়ে উচ্চারিত হয় ‘ﻚ’ (কাফ)
৩. জিহব্বার মধ্যভাগ তালুর সাথে লাগিয়ে উচ্চারিত হয় ‘ﺝ’ (জিম), ‘ﺲ’ (শিন), ‘ﻯ’ (ইয়া),
৪. জিহব্বার গোড়ার কিনারা, উপরের মাড়ির দাঁতের গোড়ার সাথে লাগিয়ে উচ্চারিত হয় ‘ﺾ’ (দোয়াদ)
৫. জিহব্বার অগ্রভাগের কিনারা, সামনের ওপরের দাঁতের সাথে লাগিয়ে উচ্চারিত হয় ‘ﻞ’ (লাম)
৬. জিহব্বার অগ্রভাগ তালুর সাথে লাগিয়ে উচ্চারিত হয় ﻦ (নুন)
৭. জিহব্বার অগ্রভাগের পিঠ তালুর সাথে লাগিয়ে উচ্চারিত হয় ﺮ (রা)
৮. জিহব্বার অগ্রভাগ উপরের দুই দাঁতের গোড়ার সাথে লাগিয়ে ‘ﺖ’ (তা), ‘ﺪ’ (দাল), ‘ﻄ’ (তোয়া) উচ্চারিত হয়।
৯. জিহব্বার অগ্রভাগ সামনের নিচের দুই দাঁতের অগ্রভাগে লাগিয়ে উচ্চারিত হয় ‘ﺰ, (যা), ‘ﺶ’ (সিন), ‘ﺺ’ (ছোয়াদ)
১০. জিহব্বার অগ্রভাগ সামনের ওপরের দুই দাঁতের অগ্রভাগে লাগিয়ে উচ্চারিত হয়- ‘ﺚ’ (ছা), ‘ﺬ’ (যাল), ‘ﻆ’ (যোয়া)
প্রশ্ন- ৮ \ ওয়াক্ফ কাকে বলে? এর উদ্দেশ্য কী? সর্বপ্রথম কে এইিহ্নগুলো ব্যবহার করেন?
উত্তর : তাজবিদের পরিভাষায় দুই নিঃশ্বাসের মধ্যবর্তী বিরতির সময়কে ওয়াক্ফ বলে। ওয়াক্ফ করার সময় শব্দের হরকতযুক্ত (স্বরচিহ্ন) শেষ হরফে জযম দিতে হয়। একে সাকিনও বলা হয়।
ওয়াক্ফের উদ্দেশ্য হলো একজন আরবি না জানা লোকও যেন তিলাওয়াতের সময় অর্থ ঠিক রাখার জন্য কতটুকু থামতে হবে, আর কোথায় থামতে হবে না, তা যেন সহজে বুঝতে পারেন। সর্বপ্রথম এিহ্নগুলো ব্যবহার করেন আবু আবদুলাহ মুহাম্মদ ইবনে তাইফুর।
প্রশ্ন- ৯ \ ওয়াক্ফে তাম, লাজিম ও মুতলাকেরিহ্নগুলো অঙ্কন কর।
উত্তর : ওয়াকফে তাম, লাজিম ও মুতলাকেরিহ্নগুলো নিচে অংকন করা হলো :
০ = একে ওয়াকফে তাম বলে। আয়াতের শেষে এিহ্ন থাকে।
‘ﻢ’ = একে ‘ওয়াক্ফে লাজিম’ বলে। এরূপিহ্নিত স্থানে ওয়াক্ফ করা অত্যাবশ্যক।
‘ﻄ’ = একে ‘ওয়াক্ফে মুতলাক’ বলে। এরূপিহ্নিত স্থানে বিরতি উত্তম।
প্রশ্ন- ১০ \ সূরা ফীলের অর্থ লিখ।
উত্তর : পবিত্র কুরআনের সূরা ফীল পাঁচ আয়াতবিশিষ্ট একটি ‘মক্কি সূরা’। নিচে এর অর্থ উল্লেখ করা হলো :
১. তুমি কি দেখনি তোমার প্রতিপালক হাতিওয়ালাদের প্রতি কী করেছিলেন?
২. তিনি কি তাদের কৌশল ব্যর্থ করে দেননি?
৩. তাদের বিরুদ্ধে তিনি ঝাঁকেঝাঁকে পাখি প্রেরণ করেন।
৪. যারা তাদের ওপর কঙ্কর নিক্ষেপ করে।
৫. এরপর তিনি তাদেরর্বিত ঘাসের মতো করে দেন।
প্রশ্ন- ১১ \ সূরা আল কাউসার আরবিতে লিখ।
উত্তর : সূরা আল কাউসার তিন আয়াতবিশিষ্ট মক্কি সূরা। নিচে এ সূরাটি আরবিতে লিখা হলো :
কাঠামোবদ্ধ প্রশ্ন ও উত্তর
যোগ্যতাভিত্তিক
প্রশ্ন-১ \ কুরআন মজিদে মাখরাজ কতটি? প্রথম পাঁচটি মাখরাজ লিখ।
উত্তর : কুরআন মজিদে সর্বমোট ১৭টি মাখরাজ রয়েছে। নিচে পাঁচটি মাখরাজের বর্ণনা দেওয়া হলো :
১. কণ্ঠনালির শুরু থেকে উচ্চারিত হয় ۶ ۵ (হামযাহ, হা)।
২. কণ্ঠনালির মাঝখান থেকে উচ্চারিত হয় ع ح (আইন, হা)।
৩. কণ্ঠনালির শেষ অংশ থেকে উচ্চারিত হয় غ خ (গাইন, খা)।
৪. জিহব্বার গোড়া তালুর সাথে লাগিয়ে উচ্চারিত হয় ق (ক্বাফ)।
৫. জিহব্বার গোড়ার কিছুটা সামনের অংশ তালুর সাথে লাগিয়ে উচ্চারিত হয় ك (কাফ)।
প্রশ্ন- ২ \ প্রতিদিন কুরআন মজিদ তিলাওয়াতের ৫টি উপকারিতা লিখ।
উত্তর : প্রতিদিন কুরআন মজিদ তিলাওয়াতের পাঁচটি উপকারিতা হলো :
১. তিলাওয়াতের কারণে অনেক সওয়াব পাওয়া যাবে।
২. আল্লাহপাকের আদেশমতো জীবনেলা যাবে।
৩. আল্লাহপাকের নিষেধ করা কাজ থেকে বাঁচা যাবে।
৪. ভালো ও কল্যাণ লাভের উপায়গুলো জানা যাবে।
৫. আল্লাহপাকের সন্তুষ্টি লাভ করা যাবে।
প্রশ্ন- ৩ \ মাখরাজ শব্দের অর্থ কী? যে কোনো দুইটি মাখরাজ লিখ।
উত্তর : মাখরাজ শব্দের অর্থ বের হওয়ার জায়গা। আরবি ২৯ বর্ণের মাখরাজ মোট ১৭টি তন্মধ্যে দুইটি হলো :
১. কণ্ঠনালির শুরু থেকে উচ্চারিত হয় ۶ ۵।
২. কণ্ঠনালির মাঝখান থেকে উচ্চারিত হয় ع ح।
প্রশ্ন- ৪ \ তুমি পবিত্র কুরআন মজিদ থেকে শিক্ষা লাভ করেছ এমন যেকোনো পাঁচটি বিষয় লিখ।
উত্তর : আমি পবিত্র কুরআন মজিদ থেকে শিক্ষা লাভ করেছি এমন পাঁচটি বিষয় হলো :
১. আল্লাহ তায়ালার পরিচয়;
২. নবি-রাসুলগণের পরিচয়;
৩. ফেরেশতাগণের পরিচয়;
৪. পরকালের পরিচয়;
৫. আমাদের কাজকর্ম কীরূপ হওয়া উচিত।
প্রশ্ন- ৫ \ সূরা কুরাইশের অর্থ লিখ।
উত্তর : সূরা কুরাইশের বাংলা অর্থ
১. যেহেতু কুরাইশদের আসক্তি আছে।
২. আসক্তি আছে তাদের শীত ও গ্রীষ্মে সফরের।
৩. তারা ইবাদত করুক এই গৃহের প্রতিপালকের যিনি তাদেরকে ক্ষুধায় আহার দিয়েছেন এবং ভীতি থেকে তাদের নিরাপদ রেখেছেন।
প্রশ্ন- ৬ \ তাজবিদের গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : কুরআন মজিদের ভাষা আরবি। সঠিক উচ্চারণে কুরআন মজিদ তিলাওয়াত করলে আল্লাহ তায়ালার কালামের অর্থ ঠিক থাকে। সালাত শুদ্ধ হয়। সঠিক ও শুদ্ধভাবে কুরআন মজিদ তিলাওয়াত করতে না পারলে আল্লাহর কালামের অর্থ ঠিক থাকে না। সালাত শুদ্ধ হয় না, পাপ হয়। শুদ্ধভাবে কুরআন মজিদ তিলাওয়াতের নিয়মকে তাজবিদ বলে। সুতরাং তাজবিদ শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম।
প্রশ্ন- ৭ \ কুরআন মজিদের পরিচয় তুলে ধর।
উত্তর : কুরআন মজিদ মহান আল্লাহ তায়ালার কালাম বা বাণী। আল্লাহ তায়ালা এই বাণী বা কালাম মহানবি (স)-এর ওপর নাজেল করেন। কুরআন মজিদ সর্বশেষ আসমানি কিতাব। আল্লাহ তায়ালা কুরআন মজিদে মানুষের ভালো হওয়ার এবং কল্যাণ লাভের সব কথা, সব নিয়মনীতি ঘোষণা করেছেন।
আরো পড়তে পারেনঃ
পঞ্চম শ্রেণি | বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় | অধ্যায় ১ | সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর
পঞ্চম শ্রেণি | বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় | অধ্যায় ২ | সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর
পঞ্চম শ্রেণি | বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় | অধ্যায় ৩ | সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর
পঞ্চম শ্রেণি | বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় | অধ্যায় ৫ | সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর
সাধারণ
প্রশ্ন- ৮ \ সূরা কাউসারের অর্থ লিখ।
উত্তর : সূরা কাউসারের অর্থ নিচে উল্লেখ করা হলো :
১. আমি অবশ্যই তোমাকে কাওসার দান করেছি।
২. সুতরাং তোমার প্রতিপালকের উদ্দেশে সালাত আদায় কর এবং কুরবানি কর।
৩. নিশ্চয়ই তোমার প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারীই তো নির্বংশ।
প্রশ্ন- ৯ \ সূরা কাফিরুনের বাংলা অর্থ লিখ।
উত্তর : সূরা কাফিরুনের বাংলা অর্থ হলো :
১. বল, হে কাফিরগণ!
২. আমি তার ইবাদত করি না, যার ইবাদত তোমরা কর।
৩. এবং তোমরাও তার ইবাদতকারী নও, যার ইবাদত আমি করি।
৪. তোমাদের দীন তোমাদের, আর আমার দীন আমার জন্য।
প্রশ্ন- ১০ \ সূরা মাউনের বাংলা অর্থ লিখ।
উত্তর : সূরা মাউনের বাংলা অর্থ নিম্নরূপ :
১. আপনি কি দেখেছেন তাকে, যে দীনকে প্রত্যাখ্যান করে?
২. সে তো সেই, যে এতিমকে রূঢ়ভাবে তাড়িয়ে দেয়।
৩. এবং অভাবগ্রস্তকে খাদ্যদানে উৎসাহ দেয় না।
৪. সুতরাং দুর্ভোগ সেই সালাত আদায়কারীদের। যারা তাদের সালাত সম্বন্ধে উদাসীন এবং যারা লোক দেখানোর জন্য তা করে।
৫. গৃহস্থালির প্রয়োজনীয় ছোটখাটো সাহায্যদানে বিরত থাকে।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।