তৃতীয় সেশন Class 8 science book 2024 || প্রশ্ন অক্ষাংশের তাৎপর্য ও ব্যবহার সংক্ষেপে আলোচনা || Class 8-2024. প্রিয় শিক্ষার্থীরা তোমাদের জন্য আমরা নিয়ে এসেছি ২০২৪ সালের নতুন কারিকুলাম এর অষ্টম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুশীলন বই ২০২৪ কিভাবে পড়তে হবে এবং সঠিক সমাধান সহ সকল প্রশ্নে উত্তর নিয়ে।
প্রিয় শিক্ষার্থীরা যারা এখানো আমাদের ফ্রি শিক্ষামূলক ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানে না তাদের কাছে পৌছানোর জন্য তোমরা তোমাদের বন্ধুদের কাছে শেয়ার করে জানিয়ে দেও। যাতে তারাও তোমাদের মতো উপকৃত হতে পারে।
তৃতীয় সেশন
এবার অক্ষাংশের তাৎপর্য ও ব্যবহার, অক্ষাংশের ভিত্তিতে বিভক্ত বিভিন্ন অঞ্চল সম্পর্কে অনুসন্ধানী পাঠ বই থেকে পড়ে নাও। বইয়ে দেয়া প্রশ্ন তিনটির উত্তর কী হতে পারে তা নিয়ে দলে সিদ্ধান্ত নাও। শিক্ষকসহ ক্লাসের বাকিদের সঙ্গে তোমাদের উত্তরগুলো আলোচনা করো।
প্রশ্ন তুমি কি কখনো কর্কটক্রান্তি অতিক্রম করেছ? কর্কটক্রান্তির উপরে থাকলে ২১ শে জুন দুপুর বারোটায় তোমার ছায়া পড়বে না, কথাটির অর্থ কী?
উত্তর : কর্কটক্রান্তি রেখা হচ্ছে বিষুবরেখার সাপেক্ষে ২৩.৫° উত্তর অক্ষাংশ রেখা। বাংলাদেশের উপর দিয়ে এই রেখা অতিক্রম করেছে। বাংলাদেশের অনেকগুলো জেলা দিয়ে কর্কটকান্তি রেখা অতিক্রম করেছে। ঢাকা, কুমিল্লা, নারায়ণগঞ্জ, রাঙামাটিসহ মোট ১১টি জেলার উপর দিয়ে এই রেখা অতিক্রম করেছে।
হ্যাঁ, আমি কর্কটক্রান্তি রেখা অতিক্রম করেছি ঢাকা থেকে কুমিল্লা যাওয়ার সময়। কী কারণ কর্কটক্রান্তি রেখাটি এই জেলাগুলোর মধ্য দিয়ে অতিক্রম করেছে।
তাঁর প্রতি বছর ২১ শে জুন দুপুর বারোটায় কর্কটকান্তি রেখার অন্তর্গত সকল স্থানে সূর্যের আলো লম্বভাবে পড়ে। সূর্যালোক খাড়াভাবে বা চ লম্বভাবে পড়ায় ২১ শে জুন দুপুর ১২:০০ টায় আমার কোন ছায়া পড়বে না ।
প্রশ্ন তোমার স্কুলটি কি বিষুবীয় অঞ্চলে নাকি নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে?
উত্তর : নাতিশীতোষ্ণ শব্দের অর্থ হচ্ছে ঈষৎ উষ্ণ অর্থাৎ উষ্ণ ও শীতলের মাঝামাঝি অবস্থা ।
বিষুবীয় অঞ্চল হলো পৃথিবীর পূর্ব থেকে পশ্চিম বরাবর পৃথিবীকে দুটি গোলার্ধে বিভক্তকারী অঞ্চল। বাংলাদেশ নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে অবস্থান করছে। এ অঞ্চলের জলবায়ু হালকা থাকে সাধারণত উষ্ণ ও শীতলের মধ্যে। তাই বলা যায় আমার স্কুলটি নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে অবস্থিত।
প্রশ্ন তুমি কি জানো যে দৈর্ঘ্যের একক মিটারকে (m) এমনভাবে নির্ধারিত করার চেষ্টা করা হয়েছিল যেন পৃথিবীপৃষ্ঠে তুমি যদি উত্তরে কিংবা দক্ষিণে ঠিক একশত কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম কর তাহলে তোমার অক্ষাংশ 1 ডিগ্রি পরিবর্তন হবে? হিসাব করে দেখাও সেটি সত্যি। (পৃথিবীর ব্যাসার্ধ 6 হাজার কিলোমিটার)।
উত্তর : দেওয়া আছে,
পৃথিবীর ব্যাসার্ধ, R = 6000 কি.মি.
পৃথিবীর পরিধি = 2nR = 2 x 22/7 × 6000 কি.মি. = 37714.28571 কি.মি. [27]
৬০ আমরা জানি, পৃথিবীর মোট অক্ষাংশ 360°
প্রতি ডিগ্রি পরিবর্তনের জন্য দূরত্বের পরিবর্তন হবে
37714.28571/360
=104.76 কি.মি
:. প্রতি ডিগ্রি অক্ষাংশ পরিবর্তনের জন্য দূরত্ব অতিক্রম করতে হবে 104.76 কি.মি. যা 100 কি.মি. এর কাছাকাছি।
প্রশ্ন অক্ষাংশের তাৎপর্য ও ব্যবহার সংক্ষেপে আলোচনা কর।
উত্তর : নিরক্ষরেখা থেকে পৃথিবীর উত্তর ও দক্ষিণের কোনো স্থানের কৌণিক দূরত্বকে সেই স্থানের অক্ষাংশ বলা হয়, অর্থাৎ সহজভাবে বলতে গেলে পৃথিবীর কোনো স্থান বিষুবরেখা থেকে কতটা উত্তরে বা দক্ষিণে অবস্থিত তা অক্ষাংশ দ্বারা বোঝায় ।
কোন স্থানের ভৌগোলিক অবস্থান বোঝার জন্য, নির্ণয়ের জন্য এবং আবহাওয়া জলবায়ু নিরূপণের জন্য অক্ষাংশ জানা জরুরি। কোন স্থানে কতটুকু সূর্যালোক আসবে তা অক্ষাংশের উপর নির্ভর করে সেহেতু ওই স্থানের বৃষ্টিপাত ও তাপমাত্রা অক্ষাংশ নির্ভর।
শুধু বৈশিষ্ট্য কেমন হবে তার উপরেও অক্ষাংশের ব্যাপক প্রভাব রয়েছে। তাই নয় সমুদ্রস্রোত ও বায়ুপ্রবাহও অক্ষাংশ দিয়ে প্রভাবিত হয়। এমনকি কোন জায়গার ভূমি কেমন হবে বা এর জীবজগতের পৃথিবীর বিভিন্ন অক্ষাংশে সূর্যকিরণ বিভিন্নভাবে পড়ার দরুন আমরা তাপমাত্রার তারতম্য এবং বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন ঋতু উপলব্ধি করি।
প্রশ্ন দ্রাঘিমাংশ কী? দ্রাঘিমাংশের ব্যবহার ও তাৎপর্য আলোচনা কর ।
উত্তর : পৃথিবীর কোন স্থান একটি নির্দিষ্ট প্রসঙ্গরেখা থেকে কতটা পূর্বে বা পশ্চিমে তা যে রেখাংশ দ্বারা দেখানো হয় তাকে দ্রাঘিমাংশ বলে । যে রেখা দ্রাঘিমাংশ নির্দেশ করে তাকে দ্রাঘিমারেখা বলে ।
যে রেখার সাহায্যে পূর্বে বা পশ্চিমে দ্রাঘিমাংশ নির্ণয় করা হয় তাকে বলা হয় প্রসঙ্গরেখা বা মূল মধ্যরেখা। দ্রাঘিমা রেখা বেশ কয়েকটি কারণে তাৎপর্যপূর্ণ। যেমন- মূল মধ্যরেখা (Prime meridian) এবং আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা নির্ণয়ে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
অক্ষাংশের পাশাপাশি দ্রাঘিমাংশও আমাদের পৃথিবীর যেকোনো স্থানে অবস্থান নির্ণয় করতে সাহায্য করে। পৃথিবীর বিষুবরেখা থেকে দূরত্ব গণনা করতেও দ্রাঘিমাংশের ব্যবহার রয়েছে।
প্রশ্ন দ্রাঘিমাংশ নির্ণয়ের পদ্ধতি লেখ।
উত্তর : দ্রাঘিমাংশ দুইভাবে বের করা যায়। যেমন-
১. সময়ের পার্থক্য অনুসারে : প্রতি ৪ মিনিট সময়ের জন্য দ্রাঘিমার পার্থক্য ১° । কোন একটি স্থানের সময় ও দ্রাঘিমা জানা থাকলে সে স্থানের সাথে অন্য স্থানের সময়ের পার্থক্য নিয়ে স্থানটির দ্রাঘিমা নির্ণয় করা যায় ।
২. গ্রিনিচের সময় দ্বারা : গ্রিনিচের দ্রাঘিমা ০° কল্পনা করা হয়েছে। সুতরাং গ্রিনিচের সময় অনুসারে অন্য স্থানটির দ্রাঘিমা নির্ণয় করা হয়। গ্রিনিচের পূর্ব দিকে অবস্থিত দেশগুলোর সময় গ্রিনিচের চেয়ে এগিয়ে থাকে এবং গ্রিনিচের পশ্চিমে অবস্থিত দেশগুলোর সময় গ্রিনিচের সময়ের থেকে কম হয়।
গ্রিনিচে যখন বেলা ১২ টা তখন অন্য কোন স্থানে যদি সন্ধ্যা ৬টা হয় তবে প্রমাণিত হবে যে, ঐ স্থানটি গ্রিনিচের পূর্বে এবং দ্রাঘিমা হবে (১৫ × ৬ = ৯০°) বা ৯০° পূর্ব। আবার গ্রিনিচে যখন বেলা ১২টা তখন কোন স্থানের সময় যদি সকাল ৫টা হয় তাহলে বোঝা যাবে স্থানটি গ্রিনিচের পশ্চিম অবস্থিত। স্থানটির সময়ের পার্থক্য ৭ ঘণ্টা হওয়ায় দ্রাঘিমা হবে ১৫ × ৭ = ১০৫° পশ্চিম ।
প্রশ্ন অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ দিয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানের অবস্থান কীভাবে বের করা হয়?
উত্তর : অক্ষরেখা আর দ্রাঘিমা রেখা হচ্ছে রেখা, অক্ষাংশ আর দ্রাঘিমাংশ হচ্ছে কোণ। একটি নির্দিষ্ট কোণের জন্য একটি নির্দিষ্ট অক্ষরেখা আঁকা হয় তাই একটি অক্ষরেখার প্রতিটি বিন্দুতে অক্ষাংশের মান সমান।
একইভাবে একটি নির্দিষ্ট কোণের জন্য একটি নির্দিষ্ট দ্রাঘিমা রেখা আঁকা হয় তাই একটি দ্রাঘিমা রেখার প্রতিটি বিন্দুতে দ্রাঘিমাংশের মান সমান।
পৃথিবীপৃষ্ঠের যে কোন স্থানের একটি অক্ষাংশ এবং দ্রাঘিমাংশ রয়েছে এবং এই দুটি স্থানাঙ্ক জানলেই স্থানটি কোথায় সেটি সুনির্দিষ্টভাবে জানা যাবে। এভাবে অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ দিয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানের অবস্থান বের করা যাবে ।
কাজ- ৪ মানচিত্রের সাহায্য নিয়ে নিচের ছকে দেয়া দেশগুলোর অবস্থান অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশ দিয়ে চিহ্নিত করতে পারবে? দলের অন্যদের সাহায্য নাও।
দেশের নাম | মানচিত্রে অবস্থান (অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশ) |
কম্বোডিয়া | |
উরুগুয়ে | |
ডেনমার্ক | |
মাদাগাস্কার | |
জাপান | |
সেনেগাল |
প্রয়োজনীয় সামগ্রী : কাগজ, কলম, পেন্সিল, অনুশীলন বই, গ্লোব।
কাজের উদ্দেশ্য : অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশের সাহায্যে যে কোন দেশের অবস্থান নির্ণয় ।
কাজের ধরন : দলীয় কাজ ।
কাজের ধারা :
- আগের বানানো পৃথিবীর মডেলগুলো দেখি 1
- পূর্বে শেখা শিখনফলগুলো ঝালাই করে নিই।
- অনুসন্ধানী পাঠ বইয়ের অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশে বিভক্ত অঞ্চল সম্পর্কে পড়ে নিই।
- অক্ষাংশে এবং দ্রাঘিমাংশের বিভক্তকরণ প্রক্রিয়া ভালোভাবে রপ্ত করি ।
- দ্রাঘিমাংশ বের করার পদ্ধতি পড়ে নিই।
- কোণ মেপে দ্রাঘিমাংশ বের করার চেষ্টা করি।
- ছকে দেয়া দেশগুলোর অবস্থান অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশ দিয়ে চিহ্নিত করি।
- • প্রয়োজনে দলের অন্যদের সাহায্য নিই।
নমুনা উত্তর
দেশের নাম | মানচিত্রে অবস্থান (অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশ) |
কম্বোডিয়া | অক্ষাংশ 12.5657° উত্তর, দ্রাঘিমাংশ 104.9910° পূর্ব |
উরুগুয়ে | অক্ষাংশ 32.5228° দক্ষিণ, দ্রাঘিমাংশ 55.7658° পশ্চিম |
ডেনমার্ক | অক্ষাংশ 56.2639° উত্তর, দ্রাঘিমাংশ 9.5018° পূর্ব |
দাগাস্কার | অক্ষাংশ 14.8.7669° দক্ষিণ, দ্রাঘিমাংশ 46.8691° পূর্ব |
জাপান | অক্ষাংশ 36.2048° উত্তর, দ্রাঘিমাংশ 134.8.2529° পূর্ব |
সেনেগাল | অক্ষাংশ 14.4974° উত্তর, দ্রাঘিমাংশ 14.4524° পূর্ব |
চতুর্থ সেশন
কাজ-৫ ঘড়িতে কটা বাজে একবার দেখে নাও। এবার আগের সেশনে আলোচিত দেশগুলোর অবস্থান আরেকবার দেখে নিয়ে হিসেব করে বের করো, এখন এই দেশেগুলোর কোথায় কটা বাজে ?
দেশের নাম | এই মুহূর্তে ঘড়িতে সময় |
বাংলাদেশ | |
কম্বোডিয়া | |
উরুগুয়ে | |
ডেনমার্ক | |
মাদাগাস্কার | |
জাপান | |
সেনেগাল |
তৃতীয় সেশন Class 8 science book 2024 || প্রশ্ন অক্ষাংশের তাৎপর্য ও ব্যবহার সংক্ষেপে আলোচনা
আরো দেখুন
বরিশাল ইতিহাস ঐতিহ্য
বরিশাল ইতিহাস ঐতিহ্য ।। বরিশাল বাংলাদেশের একটি প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী অঞ্চল। এর ইতিহাস ও সংস্কৃতি দীর্ঘ এবং সমৃদ্ধ। বরিশালকে বলা...
ফ্রী শিক্ষামূলক ভিডিও মেকার,শিক্ষামূলক ভিডিও কিভাবে করা যায়
ফ্রী শিক্ষামূলক ভিডিও মেকার,শিক্ষামূলক ভিডিও কিভাবে করা যায়।। শিক্ষামূলক ভিডিও তৈরি করতে কিছু ধাপ অনুসরণ করা প্রয়োজন। এখানে কিছু ধাপ...
দাঁত ও দাঁতের মাড়ি সুস্থ রাখতে চাইলে যেসব কাজ গুলো করা জরুরী
প্রতিটি মানুষের সকল মন্ত্রের মূল চাবিকাঠী স্বাস্থ্য! স্বাস্থ্য ভালো থাকলে মন ভালো থাকে, কাজের অগ্রগতিও ভাড়ে, স্বাস্থ্য ভালো আপনার সব...
শান্তিগঞ্জের বগুলারকাড়া গ্রামের স্কুল মাঠে কাবাডি খেলা
শান্তিগঞ্জের বগুলারকাড়া গ্রামের স্কুল মাঠে কাবাডি খেলা।। সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি।। গ্রামবাংলার প্রাচীনতম ঐতিহ্য বাংলাদেশের জাতীয় খেলা কাবাডি(হা ডু ডু) খেলার ঐতিহ্য...
প্রয়োজনীয় উপকরণ : কাগজ, কলম, পেন্সিল, অনুশীলন বই, গ্লোব, শিক্ষার্থীদের বানানো মডেল, পোস্টার পেপার, মার্কার । কাজের উদ্দেশ্য : স্থানীয় সময় নির্ণয় করার পদ্ধতি জানা ।
কাজের ধরন : দলীয় কাজ।
কাজের ধারা :
- শুরুতে পৃথিবীর মডেলের অক্ষরেখা আর দ্রাঘিমারেখা মিলিয়ে নিই ।
- মানচিত্রের সাহায্যে মহাদেশগুলো এঁকে নিই।
- অনুসন্ধানী পাঠ বই থেকে আন্তর্জাতিক তারিখরেখা এবং সময় নির্ণয় অংশটুকু পড়ি।
- নিজেদের মধ্যে এটি নিয়ে আলোচনা করি ।
- প্রয়োজনে শিক্ষক বা অন্যান্য শিক্ষার্থীর সহায়তা নিই।
- ঘড়িতে কয়টা বাজে দেখে নিই ।
- অনুশীলন বইয়ের ছকের দেশগুলোর সময় লিখে রাখি।
নমুনা উত্তর :
দেশের নাম | এই মুহূর্তে ঘড়িতে সময় |
বাংলাদেশ | ১০:৩০ AM |
কম্বোডিয়া | ১১:৩০ AM |
উরুগুয়ে | ০১:৪০ AM |
ডেনমার্ক | ৫:৪০ AM |
মাদাগাস্কার | ০৭:৪১ AM |
জাপান | ০১:৪১ PM |
সেনেগাল | ০৪:৪২ AM |
কাজের পারদর্শিতার মাত্রা নির্ণয়:
শিখনযোগ্যতা | পারদর্শিতা সূচক(PI) | পারদর্শিতার মাত্রা |
৪.৮.৭ ম্যাক্রো ও মাইক্রো স্কেলে সিস্টেমের উপাদানসমূহের নিয়ত পরিবর্তন ও পারস্পরিক মিথস্ক্রিয়ার ফলে যে দৃশ্যমান স্থিতাবস্থা সৃষ্টি হয় তা অনুসন্ধান করতে পারা। | ৪.৮.৭.১ ম্যাক্রো/মাইক্রো স্কেলে কোনো নির্দিষ্ট সিস্টেমের উপাদানসমূহের চলমান পরিবর্তন চিহ্নিত করছে। | D O Δ |
৪.৮.৭.২ ম্যাক্রো/মাইক্রো ছেলে কোনো নির্দিষ্ট সিস্টেমের উপাদানসমূহের মধ্যকার আন্তঃক্রিয়া চিহ্নিত করছে। |
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।