লালসালু | সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ | জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর | PDF: বাংলা প্রথম পত্রের লালসালু উপন্যাসটি হতে গুরুত্বপূর্ণ সব বিষয় গুলো আমাদের এই পোস্টে পাবেন।
প্রিয় ছাত্র ছাত্রী বন্ধুরা আল্লাহর রহমতে সবাই ভালোই আছেন । এটা জেনে আপনারা খুশি হবেন যে, আপনাদের জন্যবাংলা প্রথম পত্রের লালসালু উপন্যাসটি নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি ।
সুতরাং সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আর এইচ এস সি- HSC এর যেকোন বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ সকল সাজেশন পেতে জাগোরিকের সাথে থাকুন
ক জ্ঞানমূলক
১. ‘লালসালু’ উপন্যাসটি কত খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয়?
উত্তর: ‘লালসালু’ উপন্যাসটি ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয়।
২. সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ কত খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ ১৯২২ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন।
৩. ‘চাঁদের অমাবস্যা’ ও ‘কাঁদো নদী কাঁদো’Ñএ দুটি উপন্যাসের রচয়িতা কে?
উত্তর: ‘চাঁদের অমাবস্যা’ ও ‘কাঁদো নদী কাঁদো’Ñএ দুটি উপন্যাসের রচয়িতা সৈয়দ ওয়ালীউলাহ।
৪. সৈয়দ ওয়ালীউলাহ কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউলাহ চট্টগ্রামের ষোল শহরে জন্মগ্রহণ করেন।
৫. সৈয়দ ওয়ালীউলাহ কত খ্রিস্টাব্দে স্নাতক পাস করেন?
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউলাহ ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে স্নাতকপাস করেন।
৬. সৈয়দ ওয়ালীউলাহ কত খ্রিস্টাব্দে ঢাকা বেতারে সাংবাদিক হিসেবে যোগদান করেন?
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউলাহ ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে ঢাকা বেতারে সাংবাদিক হিসেবে যোগদান করেন।
৭. সৈয়দ ওয়ালীউলাহ কোন কলেজ থেকে স্নাতক পাস করেন?
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউলাহ আনন্দমোহন কলেজ থেকে স্নাতক পাস করেন।
৮. সৈয়দ ওয়ালীউলাহর পিতার নাম কী?
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউলাহর পিতার নাম সৈয়দ আহমদ উলাহ।
৯. সৈয়দ ওয়ালীউলাহ ইংরেজি কোন পত্রিকার সাংবাদিক ছিলেন?
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউলাহ ইংরেজি ‘দি স্টেটস্ম্যান’ পত্রিকার সাংবাদিক ছিলেন।
১০. ‘বহিপীর’ তরঙ্গভঙ্গ, ‘সুড়ঙ্গ’Ñএ নাটকগুলোর রচয়িতা কে?
উত্তর: ‘বহিপীর’ তরঙ্গভঙ্গ, ‘সুড়ঙ্গ’Ñএ নাটকগুলোর রচয়িতা সৈয়দ ওয়ালীউলাহ
সিরাজউদ্দৌলা | সিকান্দার আবু জাফর | সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর ১-৮ | PDF
সিরাজউদ্দৌলা | সিকান্দার আবু জাফর | সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর ৯-১৭ | PDF
নাটকঃ সিরাজউদ্দৌলা | সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর ১৮-২৫ | PDF
নাটকঃ সিরাজউদ্দৌলা | সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর ২৬-৩১ | PDF
HSC | বাংলা ২য় | সংলাপ রচনা ১১-২০ | PDF Download
১১. ‘লালসালু’ উপন্যাসে বর্ণিত মহব্বতনগরে শস্যের চেয়ে কী বেশি?
উত্তর: ‘লালসালু’ উপন্যাসে বর্ণিত মহব্বতনগরে শস্যের চেয়ে ধর্মের আগাছা বেশি।
১২. ‘নয়নচারা’ ও ‘দুই তীর’ এ দুটি গল্পগ্রন্থের রচয়িতা কে?
উত্তর: ‘নয়নচারা’ ও ‘দুই তীর’ এ দুটি গল্পগ্রšে’র রচয়িতা সৈয়দ ওয়ালীউলাহ।
১৩. ‘লালসালু’ উপন্যাসে বর্ণিত বক্তব্যে ভোরবেলায় ল্যাংটা ছেলেরা কী পড়ে?
উত্তর: ‘লালসালু’ উপন্যাসে বর্ণিত বক্তব্যে ভোরবেলায় ল্যাংটা ছেলেরা আমসিপারা পড়ে।
১৪. সৈয়দ ওয়ালীউলাহ কত খ্রিস্টাব্দে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউলাহ ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে মৃত্যুবরণ করেন।
১৫. মহব্বতনগরের লোকজন কখন মাছ ধরতে বের হয়?
উত্তর: মহব্বতনগরের লোকজন নিরাকপড়া মাছ ধরতে বের হয়।
১৬. সৈয়দ ওয়ালীউলাহ কোথায় মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউলাহ প্যারিসে মৃত্যুবরণ করেন।
১৭. ‘তাই-তারা-ছোটে, ছোটে’Ñ‘লালসালু’ উপন্যাসে কারা ছোটে?
উত্তর: ‘তাই-তারা-ছোটে, ছোটে’Ñ‘লালসালু’ উপন্যাসে মহব্বতনগরের লোকজন ছোটে।
১৮. তাহের ও কাদের মাছ ধরার সময় মতিগঞ্জের সড়কে মোনাজাতের ভঙ্গিতে দাঁড়াতে কাকে দেখে?
উত্তর: তাহের ও কাদের মাছ ধরার সময় মতিগঞ্জের সড়কে মোনাজাতের ভঙ্গিতে দাঁড়াতে মজদিকে দেখে।
১৯. মজিদ মতিগঞ্জের সড়কে খোলা আকাশের নিচে কোন ভঙ্গিতে দাঁড়িয়েছিল?
উত্তর: মজিদ মতিগঞ্জের সড়কে খোলা আকাশের নিচে মোনাজাতের ভঙ্গিতে দাঁড়িয়েছিল।
২০. মহব্বতনগর গ্রামে মজিদ প্রথমে কার বাড়িতে আশ্রয় নেয়?
উত্তর: মহব্বতনগর গ্রামে মজিদ প্রথমে খালেক ব্যাপারীর বাড়িতে আশ্রয় নেয়।
২১. মহব্বতনগর গ্রামের বিলে কী গাছ ছিল?
উত্তর: মহব্বতনগর গ্রামের বিলে অশ্বথ গাছ ছিল।
২২. ‘লালসালু’ উপন্যাসে মুহ‚র্তের পর মুহ‚র্ত কেটে গেলেও কার চেতনা নেই?
উত্তর: ‘লালসালু’ উপন্যাসে মুহ‚র্তের পর মুহ‚র্ত কেটে গেলেও মজিদের চেতনা নেই।
২৩. মহব্বতনগর গ্রামে প্রবেশ করার আগে মজিদ কোথায় দাঁড়িয়েছিল?
উত্তর: মহব্বতনগর গ্রামে প্রবেশ করার আগে মজিদ মতিগঞ্জের সড়কের ওপর দাঁড়িয়েছিল।
২৪. গ্রামের প্রান্তে শ্যাওলা ধরা কবরকে অবহেলায় ফেলে রাখায় কে মহব্বতনগরের লোকজনকে গালাগাল করে?
উত্তর: গ্রামের প্রান্তে শ্যাওলা ধরা কবরকে অবহেলায় ফেলে রাখায় মজিদ মহব্বতনগরের লোকজনকে গালাগাল করে।
২৫. কল্পিত মোদাচ্ছের পিরের মাজারটি মহব্বতনগরের কোথায় ছিল?
উত্তর: কল্পিত মোদাচ্ছের পিরের মাজারটি মহব্বতনগর গ্রামের প্রান্তের পুকুর পাড়ে ছিল।
২৬. কল্পিত মোদাচ্ছের পিরের কবরটির ভেতরটা দেখতে কীসের মতো?
উত্তর: কল্পিত মোদাচ্ছের পিরের কবরটির ভেতরটা দেখতে সুড়ঙ্গের মতো।
২৭. গারো পাহাড় থেকে মধুপুরগড় যেতে কত সময় লাগে?
উত্তর: গারো পাহাড় থেকে মধুপুরগড় যেতে তিন দিন সময় লাগে।
২৮. মজিদের দৃষ্টিতে, কারা অশিক্ষিত ও বর্বর?
উত্তর: মজিদের দৃষ্টিতে, গারো পাহাড়ের লোকজন অশিক্ষিত ও বর্বর।
২৯. মজিদ কার নির্দেশে মহব্বতনগর গ্রামে আসে?
উত্তর: মজিদ মোদাচ্ছের পিরের নির্দেশে মহব্বতনগর গ্রামে আসে।
৩০. ‘লালসালু’ উপন্যাসে মজিদের মতে, খোদার দিকে নজর কম কাদের?
উত্তর: ‘লালসালু’ উপন্যাসে মজিদের মতে, খোদার দিকে নজর কম মহব্বতনগর গ্রামের লোকজনের।
৩১. কল্পিত মোদাচ্ছের পিরের মাজারটি মজিদ কোন প্রকার কাপড় দ্বারা ঢেকে দিয়েছিল?
উত্তর: কল্পিত মোদাচ্ছের পিরের মাজারটি মজিদ লালসালু কাপড় দ্বারা ঢেকে দিয়েছিল।
৩২. দিনে মহব্বতনগর গ্রামের কৃষকদের ঘরে কী আসে?
উত্তর: দিনে মহব্বতনগর গ্রামের কৃষকদের ঘরে মগরা-মগরা ধান আসে।
৩৩. ‘আনপড়াহ’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ‘আনপড়াহ’ শব্দের অর্থ যাদের কোনো পড়াশোনা নেই।
৩৪. মহব্বতনগরের আলি ঝালি চওড়া বেওয়া মেয়েটি কে?
উত্তর: মহব্বতনগরের আলি ঝালি চওড়া বেওয়া মেয়েটি রহীমা।
৩৫. মজিদের প্রথম স্ত্রীর নাম কী?
উত্তর: মজিদের প্রথম স্ত্রীর নাম রহীমা।
৩৬. খালেক ব্যাপারীর প্রথম স্ত্রীর নাম কী?
উত্তর: খালেক ব্যাপারীর প্রথম স্ত্রীর নাম আমেনা।
৩৭. মহব্বতনগরে কার একটি মক্তব ছিল?
উত্তর: মহব্বতনগরে খালেক ব্যাপারীর একটি মক্তব ছিল।
৩৮. কার রূপ দেখে মজিদের রসনা হয়?
উত্তর: রহীমার রূপ দেখে মজিদের রসনা হয়।
৩৯. কে মাটিতে আওয়াজ করে হাঁটে?
উত্তর: রহীমা মাটিতে আওয়াজ করে হাঁটে।
৪০. মজিদের কোরআন পাঠের সময় চারদিকে কীসের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে?
উত্তর: মজিদের কোরআন পাঠের সময় চারদিকে হাসনাহেনার মিষ্টি গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে।
৪১. জমিতে বর্ষণহীন খরায় মহব্বতনগর গ্রামবাসীর কার কথা মনে পড়ে?
উত্তর: জমিতে বর্ষণহীন খরায় মহব্বতনগর গ্রামবাসীর খোদার কথা মনে পড়ে।
৪২. মহব্বতনগরের কৃষকেরা জমিকে কীসের মতো ভাগ করে?
উত্তর: মহব্বতনগরের কৃষকেরা জমিকে দাবার ছকের মতো ভাগ করে।
৪৩. কোন মাসে মহব্বতনগরের কৃষকদের জমিতে কচুরিপানা জড়িয়ে থাকে?
উত্তর: কার্তিক মাসে মহব্বতনগরের কৃষকদের জমিতে কচুরিপানা জড়িয়ে থাকে।
৪৪. মেঘশূন্য আকাশের জমাট ঢালা নীলিমার মধ্যে কী শুকিয়ে ওঠে?
উত্তর: মেঘশূন্য আকাশের জমাট ঢালা নীলিমার মধ্যে দিগন্ত বিস্তৃত মাঠ শুকিয়ে ওঠে।
৪৫. ‘বেওয়া’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ‘বেওয়া’ শব্দের অর্থ সন্তানহীনা বিধবা।
৪৬. রহীমা কী ভালোবাসে?
উত্তর: রহীমা ফসলের প্রাচুর্য ভালোবাসে।
৪৭. কোন দৃশ্য মজিদের কাছে ভালো লাগে না?
উত্তর: গ্রামবাসীর হাসি-গান মজিদের কাছে ভালো লাগে না।
৪৮. মহব্বতনগরের দুদু মিঞা কয় সন্তানের জনক?
উত্তর: মহব্বতনগরের দুদু মিঞা সাত সন্তানের জনক।
৪৯. মজিদের শক্তির মূল উৎস কী?
উত্তর: মজিদের শক্তির মূল উৎস ঝালত ওয়ালা মাজার।
৫০. কে গ্রামে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল?
উত্তর: আক্কাস মিঞা গ্রামে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল।
৫১. মহব্বতনগরের কৃষকদের কখন খোদার কথা স্মরণ থাকে না?
উত্তর: মহব্বতনগরের কৃষকদের চারা ছড়াবার সময় খোদার কথা স্মরণ থাকে না।
৫২. শিলাবৃষ্টি হওয়ার রাতে মজিদ কাকে একাকী মাজারে বেঁধে রেখে আসে?
উত্তর: শিলাবৃষ্টি হওয়ার রাতে মজিদ জমিলাকে একাকী মাজারে বেঁধে রেখে আসে।
৫৩. শিলাবৃষ্টির পর সকালে কৃষকেরা জমিতে কী দেখে শঙ্কিত হয়ে ওঠে?
উত্তর: শিলাবৃষ্টির পর সকালে কৃষকেরা জমিতে কচি-নধর ধান দেখে শঙ্কিত হয়ে ওঠে।
৫৪. কখন ঝড়ের সাথে প্রচণ্ড শিলাবৃষ্টি হয়?
উত্তর: বৈশাখের শুরুতে ঝড়ের সাথে প্রচণ্ড শিলাবৃষ্টি হয়।
৫৫. মহব্বতনগরে কে জমিকে ধন মনে করে না?
উত্তর: মহব্বতনগরে মজিদ জমিকে ধন মনে করে না।
৫৬. মজিদ মহব্বতনগরে এসে কীসের ব্যবসা শুরু করে?
উত্তর: মজিদ মহব্বতনগরে এসে মাজার ব্যবসা শুরু করে।
৫৭. মহব্বতনগরের ক্ষতিগ্রস্ত মাঠের এক প্রান্তে একাকী দাঁড়িয়ে দাঁত খিলালকারী ব্যক্তিটি কে?
উত্তর: মহব্বতনগরের ক্ষতিগ্রস্ত মাঠের এক প্রান্তে একাকী দাঁড়িয়ে দাঁত খিলালকারী ব্যক্তিটি মজিদ।
৫৮. মহব্বতনগরের কৃষকেরা ধান কাটার সময় বুক ফাটিয়ে কী গায়?
উত্তর: মহব্বতনগরের কৃষকেরা ধান কাটার সময় বুক ফাটিয়ে গান গায়।
৫৯. মাটির প্রতি যাদের পূজার ভাব জেগেছে মজিদ তাদেরকে কী বলেছে?
উত্তর: মাটির প্রতি যাদের পূজার ভাব জেগেছে মজিদ তাদেরকে ভ‚ত-পূজারী বলেছে।
৬০. খরার সময় মহব্বতনগরের লোকজন খতম পড়াবার জন্য কার কাছে ছুটে যায়?
উত্তর: খরার সময় মহব্বতনগরের লোকজন খতম পড়াবার জন্য মজিদের কাছে ছুটে যায়।
৬১. কার সন্তানশূন্য কোলটি খাঁ খাঁ করে?
উত্তর: রহীমার সন্তানশূন্য কোলটি খাঁ খাঁ করে।
৬২. রহীমা অতি সঙ্গোপনে মজিদের কাছে কী আর্জি জানায়?
উত্তর: রহীমা অতি সঙ্গোপনে মজিদের কাছে সন্তান কামনার আর্জি জানায়।
৬৩. মহব্বতনগরের কোন লোকটি মরণরোগে যন্ত্রণা পাচ্ছে?
উত্তর: মহব্বতনগরের ছুনুর বাপ মরণরোগে যন্ত্রণা পাচ্ছে।
৬৪. মজিদ মহব্বতনগরের কাকে ‘কলমা না জানার জন্য অকথ্য ভাষায় তিরস্কার করে?
উত্তর: মজিদ মহব্বতনগরের দুদু মিঞাকে ‘কলমা না জানার জন্য অকথ্য ভাষায় তিরস্কার করে।
৬৫. মহব্বতনগরে এসে মজিদ কার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্ব গড়ে তোলে?
উত্তর: হব্বতনগরে এসে মজিদ খালেক ব্যাপারীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্ব গড়ে তোলে।
৬৬. হাসুনির মায়ের পেশা কী ছিল?
উত্তর: হাসুনির মায়ের পেশা ছিল ধান ভানা।
৬৭. দিলে চায় না বলে কে শ্বশুর বাড়ি যায় না?
উত্তর: দিলে চায় না বলে হাসুনির মা শ্বশুর বাড়ি যায় না।
৬৮. ধানক্ষেতের তাজা রঙ দেখে হাসুনির মায়ের মনে কী জাগে?
উত্তর: ধানক্ষেতের তাজা রঙ দেখে হাসুনির মায়ের মনে পুলক জাগে।
৬৯. কাকে দেখে তাহের-কাদেরের বৃদ্ধ বাবার মেজাজ গরম হয়ে ওঠে?
উত্তর: হাসুনির মাকে দেখে তাহের-কাদেরের বৃদ্ধ বাবার মেজাজ গরম হয়ে ওঠে।
৭০. অন্যের আত্মার শক্তিতে কার খাঁটি বিশ্বাস নেই?
উত্তর: অন্যের আত্মার শক্তিতে মজিদের খাঁটি বিশ্বাস নেই।
৭১. কৃষকদের গোলায় ধান ভরে ওঠার সময় নোয়াখালি অঞ্চলে কারা সফরে আসে?
উত্তর: কৃষকদের গোলায় ধান ভরে ওঠার সময় নোয়াখালি অঞ্চলে পিরেরা সফরে আসে।
৭২. মজিদ কখন আউয়ালপুরে পৌঁছালো?
উত্তর: মজিদ সূর্য হেলে পড়ার সময় আউয়ালপুরে পৌঁছালো।
৭৩. কোথায় একজন বৃদ্ধ নতুন পিরের আগমন ঘটেছে?
উত্তর: আউয়ালপুরে একজন বৃদ্ধ নতুন পিরের আগমন ঘটেছে।
৭৪. আমেনা বিবি সন্তান কামনায় কার পানিপড়া খেতে চেয়েছিল?
উত্তর: আমেনা বিবি সন্তান কামনায় আউয়ালপুরের পিরের পানিপড়া খেতে চেয়েছিল।
৭৫. হাসুনির মা মজিদের কাছে কী দোয়া চায়?
উত্তর: হাসুনির মা মজিদের কাছে মওতের দোয়া চায়।
৭৬. কোন জিনিসটি বিষাক্ত সাপের রসনার চেয়েও ভয়ঙ্কর?
উত্তর: মানুষের রসনা জিনিসটি বিষাক্ত সাপের রসনার চেয়েও ভয়ঙ্কর।
৭৭. মজিদের দৃষ্টিতে, মহব্বতনগরের কাকে দোজখের লেলিহান শিখা স্পর্শ করেছে?
উত্তর: মজিদের দৃষ্টিতে, মহব্বতনগরের হাসুনির মায়ের বাপকে দোজখের লেলিহান শিখা স্পর্শ করেছে।
৭৮. “খেলোয়াড় চলে গেছে, খেলবে কার সাথে।”Ñ‘লালসালু’ উপন্যাসের এ বাক্যে কোন খেলার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: ঝগড়া।
৭৯. মজিদের দেওয়া হাসুনির মায়ের শাড়িটির রঙ কেমন ছিল?
উত্তর: মজিদের দেওয়া হাসুনির মায়ের শাড়িটির রঙ বেগুনি ছিল।
৮০. মজিদ মহব্বতনগরের কোন লোকটিকে শয়তানের খাম্বা বলেছে?
উত্তর: মজিদ মহব্বতনগরের তাহেরের বাপকে শয়তানের খাম্বা বলেছে।
৮১. শ্বশুরবাড়ির কোন জিনিস দেখে আমেনার কান্না আসতো?
উত্তর: শ্বশুরবাড়ির থোতামুখো তাল গাছটি দেখে আমেনার কান্না আসতো।
৮২. আউয়ালপুরের পিরের প্রধান মুরিদ কে?
উত্তর: আউয়ালপুরের পিরের প্রধান মুরিদ মতলুব খাঁ।
৮৩. মতলুব খাঁর মতে, আউয়ালপুরের পিরের কোন জিনিসটিকে ধরে রাখার ক্ষমতা আছে?
উত্তর: মতলুব খাঁর মতে, আউয়ালপুরের পিরের সূর্যকে ধরে রাখার ক্ষমতা আছে।
৮৪. ‘লালসালু’ উপন্যাসে উলিখিত হাসপাতালটি কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: ‘লালসালু’ উপন্যাসে উলিখিত হাসপাতালটি করিমগঞ্জে অবস্থিত।
৮৫. হাসপাতালের কাকে মজিদ ডাক্তার ভেবেছিল?
উত্তর: হাসপাতালের কম্পাউন্ডারকে মজিদ ডাক্তার ভেবেছিল।
৮৬. ‘লালসালু’ উপন্যাসে নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য কে সময়ে অসময়ে মিথ্যা কথা বলে?
উত্তর: ‘লালসালু’ উপন্যাসে নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য ভণ্ড মজিদ সময়ে অসময়ে মিথ্যা কথা বলে।
৮৭. মহব্বতনগরের কে আউয়ালপুরের পির সাহেবের সাহায্য চায়?
উত্তর: মহব্বতনগরের আমেনা বিবি আউয়ালপুরের পির সাহেবের সাহায্য চায়।
৮৮. কত বছর আমেনা বিবি স্বামীর সাথে সংসার করার পর সন্তানহীনতায় তালাকপ্রাপ্ত হয়?
উত্তর: ত্রিশ বছর আমেনা বিবি স্বামীর সাথে সংসার করার পর সন্তানহীনতায় তালাকপ্রাপ্ত হয়।
৮৯. খালেক ব্যাপারী কার কথামতো আমেনা বিবিকে তালাক দেয়?
উত্তর: খালেক ব্যাপারী মজিদের কথামতো আমেনা বিবিকে তালাক দেয়।
৯০. মহব্বতনগরের কোন নারী বছর বছর সন্তানের জন্ম দেয়?
উত্তর: মহব্বতনগরের তানু বিবি বছর বছর সন্তানের জন্ম দেয়।
৯১. তানু বিবি কে?
উত্তর: তানু বিবি খালেক ব্যাপারীর দ্বিতীয় স্ত্রী।
৯২. আউয়ালপুরের পিরকে মজিদ কী নামে আখ্যায়িত করেছে?
উত্তর: আউয়ালপুরের পিরকে মজিদ ইবলিশ শয়তান নামে আখ্যায়িত করেছে।
৯৩. আমেনা বিবি কাকে দিয়ে পানিপড়া আনতে বলে?
উত্তর: আমেনা বিবি ধলা মিঞাকে দিয়ে পানিপড়া আনতে বলে।
৯৪. ধলা মিঞা কে?
উত্তর: ধলা মিঞা তানু বিবির বড় ভাই।
৯৫. আউয়ালপুর ও মহব্বতনগরের মাঝ পথে দেবংশি গাছটির নাম কী?
উত্তর: আউয়ালপুর ও মহব্বতনগরের মাঝ পথে দেবংশি গাছটির নাম তেঁতুল গাছ।
৯৬. মজিদের ধমকে কার মুখ হঠাৎ ফ্যাকাশে হয়ে ওঠে?
উত্তর: মজিদের ধমকে ধলা মিঞার মুখ হঠাৎ ফ্যাকাশে হয়ে ওঠে।
৯৭. মহব্বতনগরের কার গুণচর্চায় মজিদের কোনো আকর্ষণ নেই?
উত্তর: মহব্বতনগরের ধলা মিঞার গুণচর্চায় মজিদের কোনো আকর্ষণ নেই।
৯৮. মজিদের মতে, পেটের কয় বেড়িতে মেয়ে মানুষের সন্তান হয় না?
উত্তর: মজিদের মতে, পেটের সতেরো বেড়িতে মেয়ে মানুষের সন্তান হয় না।
৯৯. আমেনা বিবি সন্তান লাভের আশায় মাজারে কয় পাক ঘোরে?
উত্তর: আমেনা বিবি সন্তান লাভের আশায় মাজারে সাত পাক ঘোরে।
১০০. আউয়ালপুর থেকে ফেরার পথে কোথায় মজিদের একটা মূর্তি নজরে পড়ে?
উত্তর: আউয়ালপুর থেকে ফেরার পথে মোলা শেখের কাঁঠাল গাছ তলায় মজিদের একটা মূর্তি নজরে পড়ে।
১০১. মহব্বতনগরের কাকে চিনতে মজিদের এক পলকও দেরি হয় না?
উত্তর: মহব্বতনগরের হাসুনির মাকে চিনতে মজিদের এক পলকও দেরি হয় না।
১০২. মহব্বতনগরের কে কেরায়া নায়ের মাঝি হতে চায়?
উত্তর: মহব্বতনগরের কাদের কেরায়া নায়ের মাঝি হতে চায়।
১০৩. হাসুনির মায়ের জানাযা পড়ায় কে?
উত্তর: হাসুনির মায়ের জানাযা পড়ায় মোলা শেখ।
১০৪. হাসুনির মায়ের মন কী ভাবতেই ভয় ও বেদনায় নীল হয়ে ওঠে?
উত্তর: হাসুনির মায়ের মন মায়ের কবরের আজাব ভাবতেই ভয় ও বেদনায় নীল হয়ে ওঠে।
১০৫. মজিদের কথামতো আমেনা বিবি কোনদিন রোজা রাখে?
উত্তর: মজিদের কথামতো আমেনা বিবি শুক্রবার দিন রোজা রাখে।
১০৬. আমেনা বিবি কোন যানে চড়ে মজিদের মাজারে গিয়েছিল?
উত্তর: আমেনা বিবি পালকিতে চড়ে মজিদের মাজারে গিয়েছিল।
১০৭. পালকি থেকে নামার সময় আমেনার কোনটি দেখে মজিদের মনে কামভাব জেগে ওঠে?
উত্তর: পালকি থেকে নামার সময় আমেনার সুন্দর মসৃণ পা দেখে মজিদের মনে কামভাব জেগে ওঠে।
১০৮. মজিদের কাম বাসনাকে কোনটির সাথে তুলনা করা হয়েছে?
উত্তর: মজিদের কাম বাসনাকে সাপের বিষের সাথে তুলনা করা হয়েছে।
১০৯. মজিদের মাজারের গাত্রাবরণ কতদিন অন্তর বদলানো হয়?
উত্তর: মজিদের মাজারের গাত্রাবরণ দু-তিন বছর অন্তর বদলানো হয়।
১১০. মজিদের মাজারের গাত্রাবরণের খরচ কে বহন করে?
উত্তর: মজিদের মাজারের গাত্রাবরণের খরচ খালেক ব্যাপারী বহন করে।
১১১. খালেক ব্যাপারী কে?
উত্তর: খালেক ব্যাপারী মহব্বতনগরের জোতদার।
১১২. রূপালি ঝালটের বিবর্ণ অংশটা কার মনকে কালো করে রেখেছে?
উত্তর: রূপালি ঝালটের বিবর্ণ অংশটা মজিদের মনকে কালো করে রেখেছে।
১১৩. আক্কাস মিঞা কোন স্কুলে পড়াশোনা করেছে?
উত্তর: আক্কাস মিঞা করিমগঞ্জ স্কুলে পড়াশোনা করেছে।
১১৪. আক্কাস মিঞা কোথায় চাকরি করে পয়সা জমিয়েছে?
উত্তর: আক্কাস মিঞা পাট ও তামাকের আড়তে চাকরি করে পয়সা জমিয়েছে।
১১৫. মহব্বতনগরের লোকজন স্কুলের পরিবর্তে কী প্রতিষ্ঠা করতে সম্মত?
উত্তর: মহব্বতনগরের লোকজন স্কুলের পরিবর্তে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করতে সম্মত।
১১৬. মজিদ কৌশলে সভায় আক্কাসের স্কুলের পরিবর্তে কী প্রতিষ্ঠার কথা বলে?
উত্তর: মজিদ কৌশলে সভায় আক্কাসের স্কুলের পরিবর্তে নতুন মসজিদ প্রতিষ্ঠার কথা বলে।
১১৭. মসজিদ নির্মাণে খালেক ব্যাপারী একাই কত অংশ বহন করার কথা বলে?
উত্তর: মসজিদ নির্মাণে খালেক ব্যাপারী একাই বারো আনা বহন করার কথা বলে।
১১৮. মহব্বতনগর গ্রামে শিলাবৃষ্টির ভয় কাটানোর জন্য কারা মন্ত্র পাঠ করে?
উত্তর: মহব্বতনগর গ্রামে শিলাবৃষ্টির ভয় কাটানোর জন্য শিরালীরা মন্ত্র পাঠ করে।
১১৯. মহব্বতনগরের কার নীরবতা পাথরের মতো ভারী?
উত্তর: মহব্বতনগরের মজিদের নীরবতা পাথরের মতো ভারী।
১২০. মাজারের অনাবৃত কোণটা কোন জিনিসের মতো দেখাচ্ছিল?
উত্তর: মাজারের অনাবৃত কোণটা মৃত মানুষের চোখের মতো দেখাচ্ছিল।
১২১. কোন জিনিসটি মজিদের মনে ভাবান্তর আনে?
উত্তর: ফাল্গুনের দমকা হাওয়া মজিদের মনে ভাবান্তর আনে।
১২২. কার হাসি ঝরনার অনাবিল গতির মতো ছন্দময়?
উত্তর: জমিলার হাসি ঝরনার অনাবিল গতির মতো ছন্দময়।
১২৩. বিয়ের দিনে মজিদকে দেখে জমিলার কী মনে হয়েছিল?
উত্তর: বিয়ের দিনে মজিদকে দেখে জমিলার দুলার বাপ মনে হয়েছিল।
১২৪. শ্বশুরবাড়িতে আনার পর কার জন্য জমিলার প্রাণটা কাঁদে?
উত্তর: শ্বশুরবাড়িতে আনার পর নুলা ভাইয়ের জন্য জমিলার প্রাণটা কাঁদে।
১২৫. কে মজিদের মাজারে খোদার অন্যায়ের বিরুদ্ধে নালিশ করতে এসেছে?
উত্তর: খ্যাংটা বুড়ি মজিদের মাজারে খোদার অন্যায়ের বিরুদ্ধে নালিশ করতে এসেছে।
১২৬. কার মেহেদি দেওয়া একটা পা মাজারের গায়ে লেগে থাকে?
উত্তর: জমিলার মেহেদি দেওয়া একটা পা মাজারের গায়ে লেগে থাকে।
১২৭. কার চোখ দুটি পৃথিবীর দুঃখ বেদনার অর্থহীনতায় হারিয়ে গেছে?
উত্তর: জমিলার চোখ দুটি পৃথিবীর দুঃখ বেদনার অর্থহীনতায় হারিয়ে গেছে।
১২৮. জমিলার হাসি কেমন?
উত্তর: জমিলার হাসি মিহি সুন্দর।
১২৯. বিছানায় জমিলা কান পেতে কীসের আওয়াজ শোনে?
উত্তর: বিছানায় জমিলা কান পেতে ঢোলকের আওয়াজ শোনে।
১৩০. অবিশ্রান্ত ঢোলক বেজে চলেছে কোথায়?
উত্তর: অবিশ্রান্ত ঢোলক বেজে চলেছে ডোম পাড়ায়।
১৩১. জমিলার কখন ঘুম পাড়ার অভ্যাস?
উত্তর: জমিলার সন্ধ্যায় ঘুম পাড়ার অভ্যাস।
১৩২. মজিদ কাকে হ্যাঁচকা টানে ঘুম থেকে উঠায়?
উত্তর: মজিদ জমিলাকে হ্যাঁচকা টানে ঘুম থেকে উঠায়।
১৩৩. মজিদ হ্যাঁচকা টানে উঠানোর পর জমিলাকে কোথায় নিয়ে যায়?
উত্তর: মজিদ হ্যাঁচকা টানে উঠানোর পর জমিলাকে মাজারে নিয়ে যায়।
১৩৪. মজিদের মতে, কার দিলে খোদার ভয় নেই?
উত্তর: মজিদের মতে, জমিলার দিলে খোদার ভয় নেই।
১৩৫. জিকির অনুষ্ঠানে মজিদ কী পরিধান করেছে?
উত্তর: জিকির অনুষ্ঠানে মজিদ লম্বা সাদা আলখেলা পরিধান করেছে।
১৩৬. জিকির অনুষ্ঠানে আপ্যায়নের জন্য কী রান্না হয়েছে?
উত্তর: জিকির অনুষ্ঠানে আপ্যায়নের জন্য খিচুড়ি রান্না হয়েছে।
১৩৭. হঠাৎ কীসের আওয়াজে জমিলা বিচলিত হয়ে পড়ে?
উত্তর: হঠাৎ জিকিরের আওয়াজে জমিলা বিচলিত হয়ে পড়ে।
১৩৮. মজিদের মতে, কে তার সংসারে ফাটল ধরিয়ে দিতে এসেছে?
উত্তর: মজিদের মতে, জমিলা তার সংসারে ফাটল ধরিয়ে দিতে এসেছে।
১৩৯. জমিলা দেখতে কেমন?
উত্তর: জমিলা দেখতে ক্ষুদ্র লতার মতো।
১৪০. কার জন্য মজিদের খুব মায়া হয়?
উত্তর: জমিলার জন্য মজিদের খুব মায়া হয়।
১৪১. মজিদের দৃষ্টিতে কী চেয়ে চেয়ে দেখা এক রকম এবাদত?
উত্তর: মজিদের দৃষ্টিতে প্রকৃতির লীলা চেয়ে চেয়ে দেখা এক রকম এবাদত।
১৪২. মহব্বতনগরে এক রাতে ঝড়ের পর কী শুরু হয়?
উত্তর: মহব্বতনগরে এক রাতে ঝড়ের পর শিলাবৃষ্টি শুরু হয়।
১৪৩. কীসের অপেক্ষায় রহীমা গায়ে হাত দিয়ে চুপচাপ বসেছিল?
উত্তর: পরিষ্কার প্রভাতের অপেক্ষায় রহীমা গায়ে হাত দিয়ে চুপচাপ বসেছিল।
১৪৪. মজিদের মতে, কাকে তাড়াবার জন্য খোদা শিলা বৃষ্টি ছোড়ে?
উত্তর: মজিদের মতে, শয়তানকে তাড়াবার জন্য খোদা শিলা বৃষ্টি ছোড়ে।
১৪৫. এক রাতে মহব্বতনগরের আকাশ থেকে পাথরের মতো কী ঝরতে থাকে?
উত্তর: এক রাতে মহব্বতনগরের আকাশ থেকে পাথরের মতো খণ্ড খণ্ড বরফের অজস্র টুকরা ঝরতে থাকে।
১৪৬. শিলার আঘাতে মহব্বতনগরে কী ঝরে ঝরে মাটিতে পড়ে?
উত্তর: শিলার আঘাতে মহব্বতনগরে নধর কচি ধানের শীষ ঝরে ঝরে মাটিতে পড়ে।
১৪৭. মজিদ কল্পিত মাজারের কী বলে নিজেকে পরিচয় দেয়?
উত্তর: মজিদ কল্পিত মাজারের খাদেম বলে নিজেকে পরিচয় দেয়।
১৪৮. খালেক ব্যাপারীর মোট কতজন স্ত্রী ছিল?
উত্তর: খালেক ব্যাপারীর মোট ২ জন স্ত্রী ছিল।
১৪৯. মজিদের মোট কয়জন স্ত্রী ছিল?
উত্তর: মজিদের মোট ২ জন স্ত্রী ছিল।
১৫০. আক্কাস মিঞা কার ছেলে?
উত্তর: আক্কাস মিঞা মোতাব্বের মিঞার ছেলে।
১৫১. মজিদের সমস্ত অপকর্মের নিঃসন্দিগ্ধ সমর্থক কে ছিল?
উত্তর: মজিদের সমস্ত অপকর্মের নিঃসন্দিগ্ধ সমর্থক প্রথমা স্ত্রী রহীমা ছিল।
১৫২. মহব্বতনগরের মহিলারা কার কাছে তাদের সমস্যার কথা বলতো?
উত্তর: মহব্বতনগরের মহিলারা রহীমার কাছে তাদের সমস্যার কথা বলতো।
১৫৩. পোষা জীবজন্তু আহার না করলে কে দুশ্চিন্তায় অস্থির হয়ে ওঠে?
উত্তর: পোষা জীবজন্তু আহার না করলে রহীমা দুশ্চিন্তায় অস্থির হয়ে ওঠে।
১৫৪. মজিদ কার বিশ্বাসকে পর্বতের মতো অটল বলেছে?
উত্তর: মজিদ রহীমার বিশ্বাসকে পর্বতের মতো অটল বলেছে।
১৫৫. কে মজিদের ঘরের খুঁটি?
উত্তর: রহীমা মজিদের ঘরের খুঁটি।
১৫৬. মাজারে কে হাত-পা ছড়িয়ে চিৎ হয়েছিল?
উত্তর: মাজারে জমিলা হাত-পা ছড়িয়ে চিৎ হয়েছিল।
১৫৭. ‘লালসালু’ উপন্যাসে কার চোখ বিশ্বাসের পাথরে খোদাই করা?
উত্তর: ‘লালসালু’ উপন্যাসে মজিদের চোখ বিশ্বাসের পাথরে খোদাই করা।
১৫৮. সৈয়দ ওয়ালীউলাহ বাংলাদেশের কোন অঞ্চলের মানুষের কথা তাঁর ‘লালসালু’ উপন্যাসে তুলে ধরেছেন?
উত্তর: সৈয়দ ওয়ালীউলাহ বাংলাদেশের নোয়াখালী অঞ্চলের মানুষের কথা তাঁর ‘লালসালু’ উপন্যাসে তুলে ধরেছেন।
১৫৯. ‘লালসালু’ উপন্যাসের ঔপন্যাসিক নোয়াখালি জেলার কোন গ্রামের মানুষের কাহিনি তুলে ধরেছেন?
উত্তর: ‘লালসালু’ উপন্যাসের ঔপন্যাসিক নোয়াখালি জেলার মহব্বতনগর গ্রামের মানুষের কাহিনি তুলে ধরেছেন।
১৬০. মজিদ মহব্বতনগর গ্রামের পরিত্যক্ত কবরকে কার কবর বলে গ্রামবাসীকে জানায়?
উত্তর: মজিদ মহব্বতনগর গ্রামের পরিত্যক্ত কবরকে মোদাচ্ছের পিরের কবর বলে গ্রামবাসীকে জানায়।
১৬১. মজিদ রহীমার পেটে কয়টি বেড়ির কারণে সন্তান না হওয়ার কথা বলে?
উত্তর: মজিদ রহীমার পেটে চোদ্দটি বেড়ির কারণে সন্তান না হওয়ার কথা বলে।
১৬২. সতীন হলেও রহীমা জমিলাকে কোন দৃষ্টিতে দেখতো?
উত্তর: সতীন হলেও রহীমা জমিলাকে সন্তানের দৃষ্টিতে দেখতো।
১৬৩. ‘লালসালু’ উপন্যাসের নায়ক চরিত্রটি কে?
উত্তর: ‘লালসালু’ উপন্যাসের নায়ক চরিত্রটি মজিদ।
১৬৪. কোন জিনিসটি মজিদ তার পেছনে মাছের পিঠের মতো সর্বক্ষণ দেখতে পায়?
উত্তর: মাজারের ছায়া মজিদ তার পেছনে মাছের পিঠের মতো সর্বক্ষণ দেখতে পায়।
১৬৫. খরার সময় মহব্বতনগরের জমিগুলো কীসে পরিণত হয়?
উত্তর: খরার সময় মহব্বতনগরের জমিগুলো বিরান ভ‚মিতে পরিণত হয়।
১৬৬. কখন মজিদের ঘরে প্রচুর ধান আসে?
উত্তর: পৌষ মাসে মজিদের ঘরে প্রচুর ধান আসে।
১৬৭. জিকির অনুষ্ঠানের সময় কে ঘরের বাইরে চলে যায়?
উত্তর: জিকির অনুষ্ঠানের সময় জমিলা ঘরের বাইরে চলে যায়।
১৬৮. জিকির অনুষ্ঠানে মজিদ জমিলাকে কী বলে পরিচয় দেয়?
উত্তর: জিকির অনুষ্ঠানে মজিদ জমিলাকে কাজের বেটি বলে পরিচয় দেয়।
১৬৯. শত্র“র আভাস পাওয়া হরিণের মতো কার চোখ সতর্ক হয়ে ওঠে?
উত্তর: শত্র“র আভাস পাওয়া হরিণের মতো জমিলার চোখ সতর্ক হয়ে ওঠে।
১৭০. জমিলাকে কাছে পেয়ে রহীমার মনে কোন ভাব জাগে?
উত্তর: জমিলাকে কাছে পেয়ে রহীমার মনে শ্বাশুড়ির ভাব জাগে।
১৭১. রহীমার চালচলন কেমন?
উত্তর: রহীমার চালচলন বেসামাল।
১৭২. কার আগমন মুহ‚র্ত মহব্বতনগরের সমগ্র গ্রামকে চমকে দেয়?
উত্তর: মজিদের আগমন মুহ‚র্ত মহব্বতনগরের সমগ্র গ্রামকে চমকে দেয়।
১৭৩. মজিদ কাদের জাহেল, বে-এলেম ও আনপড়াহ বলেছে?
উত্তর: মজিদ মহব্বতনগরবাসীদের জাহেল, বে-এলেম ও আনপড়াহ বলেছে।
১৭৪. মহব্বতনগরের বৃদ্ধ সোলেমনের বাপ কীসের রোগী?
উত্তর: মহব্বতনগরের বৃদ্ধ সোলেমনের বাপ হাঁপানির রোগী।
১৭৫. মহব্বতনগরের কার গলার আওয়াজ মাঠ থেকেও শোনা যায়?
উত্তর: মহব্বতনগরের রহীমার গলার আওয়াজ মাঠ থেকেও শোনা যায়।
১৭৬. কারা জমিকে বুকের রক্ত দিয়েও রক্ষা করতে দ্বিধা করে না?
উত্তর: মহব্বতনগরের লোকজন জমিকে বুকের রক্ত দিয়েও রক্ষা করতে দ্বিধা করে না।
১৭৭. মহব্বতনগরের কৃষকেরা কোথা থেকে কেঁদে কেঁদে ফসল তোলে?
উত্তর: মহব্বতনগরের কৃষকেরা বিল থেকে কেঁদে কেঁদে ফসল তোলে।
১৭৮. কীসের তৃষ্ণায় কৃষকের অন্তর খাঁ খাঁ করে?
উত্তর: মাটির তৃষ্ণায় কৃষকের অন্তর খাঁ খাঁ করে।
১৭৯. কার চোখে মজিদ ভয় দেখেছে?
উত্তর: রহীমার চোখে মজিদ ভয় দেখেছে।
১৮০. মহব্বতনগরের কে পক্ষাঘাতে কষ্ট পায়?
উত্তর: মহব্বতনগরের খেতানির মা পক্ষাঘাতে কষ্ট পায়।
১৮১. ঝড় এলে কার হৈ হৈ করার অভ্যাস?
উত্তর: ঝড় এলে হাসুনির মায়ের হৈ হৈ করার অভ্যাস।
১৮২. গভীর রাতে রহীমা আর হাসুনির মা কী করে?
উত্তর: গভীর রাতে রহীমা আর হাসুনির মা ধান সিদ্ধ করে।
১৮৩. কার দেহভরা ধানের গন্ধ?
উত্তর: রহীমার দেহভরা ধানের গন্ধ।
১৮৪. জাঁদরেল পিররা আশেপাশে আস্তানা গাড়লে কে শঙ্কিত হয়ে উঠে?
উত্তর: জাঁদরেল পিররা আশেপাশে আস্তানা গাড়লে মজিদ শঙ্কিত হয়ে উঠে।
১৮৫. ‘লালসালু’ কোন জাতীয় উপন্যাস?
উত্তর: ‘লালসালু’ সামাজিক উপন্যাস।
১৮৬. মজিদ জমিলাকে মাজারের কোথায় বসিয়ে দেয়?
উত্তর: মজিদ জমিলাকে মাজারের পাদপ্রান্তে বসিয়ে দেয়।
১৮৭. কার হাত হতে দুষ্ট আনা ও ভ‚তপ্রেতও রক্ষা পায় না?
উত্তর: মজিদের হাত হতে দুষ্ট আনা ও ভ‚তপ্রেতও রক্ষা পায় না।
১৮৮. মজিদ কাকে নাজুক শিশু বলেছে?
উত্তর: মজিদ জমিলাকে নাজুক শিশু বলেছে।
১৮৯. জিকির করতে করতে কে অজ্ঞান হয়ে পড়ে?
উত্তর: জিকির করতে করতে মজিদ অজ্ঞান হয়ে পড়ে।
১৯০. কখন থেকে একটানা ঢোলক বেজে চলেছে?
উত্তর: সন্ধ্যা থেকে একটানা ঢোলক বেজে চলেছে।
১৯১. রহীমার প্রশস্ত বুকে মুখ গুঁজে কে অঘোরে ঘুমাচ্ছে?
উত্তর: রহীমার প্রশস্ত বুকে মুখ গুঁজে জমিলা অঘোরে ঘুমাচ্ছে।
১৯২. মজিদের দৃষ্টিতে, কার বাপ-মা জাহেল কিছিমের মানুষ?
উত্তর: মজিদের দৃষ্টিতে, জমিলার বাপ-মা জাহেল কিছিমের মানুষ।
১৯৩. মজিদ কী দিয়ে দাঁত মেছোয়াক করে?
উত্তর: মজিদ নিমের ডাল দিয়ে দাঁত মেছোয়াক করে।
১৯৪. মজিদ কার মনের হদিস পায় না?
উত্তর: মজিদ জমিলার মনের হদিস পায় না।
১৯৫. কোন কারণে আমেনা বিবির সন্তান হয় না?
উত্তর: বন্ধ্যাত্বের কারণে আমেনা বিবির সন্তান হয় না।
১৯৬. মহব্বতনগর গ্রামের লোকেরা ধান ক্ষেতে কী নিয়ে বেড়ায়?
উত্তর: মহব্বতনগর গ্রামের লোকেরা ধান ক্ষেতে নৌকা নিয়ে বেড়ায়।
১৯৭. ‘লালসালু’ উপন্যাসে কাদের দিনমানক্ষণের সবর ফাঁসির সামিল?
উত্তর: ‘লালসালু’ উপন্যাসে মহব্বতনগরবাসীর দিনমানক্ষণের সবর ফাঁসির সামিল।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।