চতুর্থ শ্রেণি | বাংলা | নেমন্তন্ন | অনুশীলনী ও অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর: চতুর্থ শ্রেণির বাংলা বিষয়টির নেমন্তন্ন কবিতাটির অনুশীলনী হতে গুরুত্বপূর্ণ সব প্রশ্ন উত্তর গুলো আমাদের এই পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে। অতএব সম্পূর্ণ পোস্টটি মনযোগ সহকারে পড়ুন।
নেমন্তন্ন
অন্নদাশঙ্কর রায়
কবি পরিচিতি
নাম : অন্নদাশঙ্কর রায়।
জন্মতারিখ. : ১৯০৫ সালের ১৫ই মার্চ।
জন্মস্থান : ভারতের উড়িষ্যা রাজ্যের ডেঙ্কানাল জেলা।
শিক্ষাজীবন : পাটনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স নিয়ে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান লাভ করেন।
কর্মজীবন : সরকারি চাকরিতে যোগ. দিয়ে ১৯২৬ সালে প্রশিক্ষণের জন্য বিলেত যান।
বিশেষ পরিচিতি : বিখ্যাত ছড়াকার। প্রবন্ধ, ভ্রমণকাহিনি ও উপন্যাস লিখেছেন ।
উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ : ‘পথে প্রবাসে’, ‘বিনুর বই’, উড়কি ধানের মুড়কি’, ‘রাঙা ধানের খৈ’।
মৃত্যুতারিখ. : ২০০২ সালের ২রা অক্টোবর।
মৃত্যুস্থান : কলকাতা।
কবিতাটি পড়ে জানতে পারব
নানা ধরনের মজার মজার খাবার সম্পর্কে
ভোজনের প্রতি মানুষের আগ্রহের কথা
বানানগুলো লক্ষ করি
নেমন্তন্ন, প্রসাদ, সরপুরিয়া, রাবড়ি, পায়েস, ক্ষীর, কদলী, পোলাও।
১. জেনে নিই।
এই ছড়াটিতে আসলে একটা হাসির গল্প বলা হয়েছে। একজন লোক. ভজন গান শুনতে চাংড়িপোতা নামে একটা জায়গায় যাচ্ছে। পথে এক. বন্ধুর সাথে দেখা। বন্ধু একটার পর একটা প্রশ্ন করছে, আর সে উত্তর দিয়ে যাচ্ছে।
ধীরে ধীরে বোঝা গেল- ভজন গান শোনার চেয়ে তার অনেক. বেশি লোভ ভোজনে, অর্থাৎ ভালো ভালো খাবার খাওয়ায়। তার বন্ধু সঙ্গে যেতে চাইলেও সে তাকে নেয় না। কারণ, বন্ধু সঙ্গে গেলে তার খাওয়া যদি কম হয় এই ভয়।
২. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি, অর্থ বলি এবং বাক্য তৈরি করে বলি ও লিখি।
ভজন প্রসাদ ভোজন সাধ সরপুরিয়া আয়েস রাবড়ি ক্ষীর কদলী ফলার ফজলি আম সবরি কলা
উত্তর :
শব্দ —–অর্থ —–বাক্য
ভজন—–দেব-দেবীর আরাধনা।—–মামার সাথে ভজন শুনতে গিয়েছিলাম।
প্রসাদ—–আশীর্বাদ বা দোয়া হিসেবে দেয়া খাবার।—–প্রসাদ ভোজনে খুব তৃপ্তি পেলাম।
ভোজন—–আহার, খাওয়া।—–রফিক. ভোজন করতে বসেছে।
সাধ—–ইচ্ছা।—–আমার খেলোয়াড় হওয়ার সাধ।
সরপুরিয়া—–দুধের সর দিয়ে তৈরি একরকম মিষ্টি।—–ঐশীর সরপুরিয়া খুবই প্রিয়।
আয়েস—–আরাম, তৃপ্তি।—–লোকটি আয়েস করে খাবার খেয়েছে।
রাবড়ি—–খুবই মিষ্টি এক. ধরনের খাবার।—–রাবড়ি খেতে ভারি মজা।
ক্ষীর—–দুধ দিয়ে তৈরি মিষ্টান্ন।—–ক্ষীর আমার পছন্দের খাবার।
কদলী—–কলা।—–কদলী পুষ্টিকর ফল।
ফলার—–কলা ও অন্যান্য ফলমূল দিয়ে তৈরি করা খাবার।—–ফলার খেলে শক্তি বাড়ে।
ফজলি আম—–খুবই সুগন্ধ ও মিষ্টি স্বাদের আম।—–রাজশাহীতে ভালো ফজলি আম হয়।
সবরি কলা—–একরকম কলার নাম।—–সবরি কলা খেতে মজা।
৩. প্রশ্নগুলোর উত্তর মুখে বলি ও লিখি।
ক) লোকটি কোথায় যাচ্ছে? কেন যাচ্ছে?
উত্তর : লোকটি নেমন্তন্ন খেতে চাংড়িপোতা যাচ্ছে।
খ) এ কবিতায় কী কী খাবারের নাম উল্লেখ. আছে?
উত্তর : এ কবিতায় যেসব খাবারের নাম উল্লেখ. আছে তা হলো- ছানার পোলাও, সরপুরিয়া, রাবড়ি, পায়েস, ক্ষীর, সবরি কলা, ফজলি আম ইত্যাদি।
গ) কোন খাবার সে আয়েস করে খেতে চায়?
উত্তর : রাবড়ি পায়েস সে আয়েস করে খেতে চায়।
ঘ) লোকটি কোন কোন ফল খেতে চায়?
উত্তর : লোকটি সবরি কলা ও ফজলি আম খেতে চায়।
ঙ) সে কোন আম খেতে চাইছে?
উত্তর : সে ফজলি আম খেতে চাইছে।
চ) ভজন আর ভোজনের মধ্যে পার্থক্য কী?
উত্তর : ভজন হলো দেব-দেবীর আরাধনা করে গাওয়া গান। আর ভোজন হলো খাওয়া-দাওয়া করা।
৪. লোকটি কী কী খাবার খেতে চাইছে তার তালিকা বানাই।
উত্তর : লোকটি খেতে চাইছে
ছানার পোলাও, সরপুরিয়া, রাবড়ি পায়েস,
ক্ষীর কদলী, সবরি কলা, ফজলি আম।
৫. নেমন্তন্ন সম্পর্কে নিজের কোনো মজার ঘটনা বলি।
উত্তর : আমি একদিন বাবা-মায়ের সাথে এক. আত্মীয়ের বাড়িতে দাওয়াত খেতে গিয়েছিলাম। সেখানে সবার সাথে খাওয়া দাওয়ার সময় তাদের বাড়ির কুকুরটা হঠাৎ বিকটভাবে ঘেউ ঘেউ করে ওঠে।
ছোটবেলায় কুকুর দেখে আমি প্রচণ্ড ভয় পেতাম। অত জোরে কুকুরে চিৎকার শুনে আমি ভীষণভাবে চমকে উঠি। এতে আমার হাতে ধরা খাবারের প্লেটটা উল্টে বাবার কোলের উপর পড়ে যায়। ঘটনাটি দেখে সবাই হেসে ওঠে।
৬. আমার প্রিয় খাবারের নাম লিখি এবং কেন প্রিয় তা লিখি।
উত্তর : আমার প্রিয় খাবার হলো পায়েস। কারণ আমি মিষ্টি জাতীয় খাবার ভালোবাসি। তাছাড়া পায়েস দুধ, চিনি ও আতপ চাল দিয়ে রান্না করা হয় বলে এর স্বাদ আমার কাছে ভালো লাগে।
৭. একই অর্থ হয় এমন শব্দগুলো জেনে নিই।
নেমন্তন্ন—–নিমন্ত্রণ, দাওয়াত।
সাধ—–ইচ্ছা, আকাক্সক্ষা, বাসনা, কামনা।
বিয়ে—–বিবাহ, পরিণয়, সাদি।
৮. ডান দিক. থেকে ঠিক. শব্দটি বেছে নিয়ে খালি জায়গায় বসাই।
ক) লোকটি আয়েশ করে খেতে চায় ………..। প্রসাদ ভোজন
খ) লোকটি চাংড়িপোতা যাচ্ছে ………। সবরি কলার
গ) শুধু ভজন নয়, সাথে আছে ………..। রাবড়ি পায়েস
ঘ) লোকটি খেতে চায় ………..। ভজন শুনতে
ঙ) বাঃ কী ফলার …….। ছানার পোলাও
উত্তর : ক) রাবড়ি পায়েস; খ) ভজন শুনতে; গ) প্রসাদ ভোজন; ঘ) ছানার পোলাও; ঙ) সবরি কলার।
৯. ছড়াটি আবৃত্তি করি।
উত্তর : কবির নামসহ কবিতাটি ভালোভাবে মুখস্থ করে শিক্ষকের সাহায্য নিয়ে আবৃত্তি কর।
১০. ছড়াটি পড়ি ও ঠিকমতো বিরামচিহ্ন বসিয়ে লিখি।
উত্তর : নিজে নিজে চেষ্টা কর।
নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা কর।
নেমন্তন্ন, ভোজন, সাধ, আয়েশ।
উত্তর :
শব্দ ———-বাক্য
নেমন্তন্ন—–শুক্রবার আমাদের বিয়ের নেমন্তন্ন আছে।
ভোজন—–খোকার ভোজনে বেশি আগ্রহ নেই।
সাধ—–সালমার চমচম খাওয়ার সাধ হয়েছে।
আয়েশ—–দাদু আয়েশ করে পিঠা খাচ্ছেন।
নিচের যুক্তবর্ণগুলো কোন কোন বর্ণ দিয়ে তৈরি ভেঙে দেখাও এবং প্রতিটি যুক্তবর্ণ দিয়ে একটি করে শব্দ গঠন করে বাক্যে প্রয়োগ. দেখাও।
ক্ষ, ন্ত, চ্ছ, ন্ন, ঙ্গ।
উত্তর :
ক্ষ = ক. + ষ—–অপেক্ষা
আমরা বাসের জন্য অপেক্ষা করছি।
ন্ত = ন + ত—–প্রান্ত
নদীর প্রান্তে ঘন বন।
চ্ছ = চ + ছ—–স্বচ্ছ
দিঘিটির পানি কাচের মতো স্বচ্ছ।
ন্ন = ন + ন—–রান্না
রান্না হলেই খেতে বসব।
ঙ্গ. = ঙ + গ.—–মঙ্গল।
বাবা-মা সর্বদা সন্তানের মঙ্গল চান।
নিচের শব্দগুলোর বানান শুদ্ধ করে লেখ।
প্রশাদ, নেমোন্তন্ন, রাবরি, ফায়েস, সরপুড়িয়া।
উত্তর : ভুল বানান —– শুদ্ধ বানান
প্রশাদ ———- প্রসাদ
নেমোন্তন্ন ———- নেমন্তন্ন
রাবরি ———- রাবড়ি
ফায়েস ———- পায়েস
সরপুড়িয়া ———- সরপুরিয়া
নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।
ক) লোকটি কোন কলা দিয়ে তৈরি ফলার খেতে চায়?
উত্তর : লোকটি সবরি কলা দিয়ে তৈরি ফলার খেতে চায়।
খ) লোকটি তার বন্ধুকে সাথে নিতে চায় না কেন?
উত্তর : বন্ধু সাথে গেলে যদি তার খাওয়ায় টান পড়ে- এই ভেবে লোকটি তার বন্ধুকে সাথে নিতে চায় না।
নিচের কবিতাংশটি পড়ে ১, ২, ৩ ও ৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ।
যাচ্ছ কোথা?
চাংড়িপোতা।
কিসের জন্য?
নেমন্তন্ন।
বিয়ের বুঝি?
না, বাবুজি।
কিসের তবে?
ভজন হবে।
শুধুই ভজন?
প্রসাদ ভোজন।
কেমন প্রসাদ?
যা খেতে সাধ।
কী খেতে চাও?
ছানার পোলাও।
১. সঠিক. উত্তরটি উত্তরপত্রে লেখ।
১) চাংড়িপোতা কিসের নাম?
(ক) খাবারের
(খ) জায়গার
(গ) মানুষের
(ঘ) ভজনের
২) লোকটি কিসের নেমন্তন্নে যাচ্ছে?
(ক) ভজন শোনার
(খ) বিয়ের
(গ) জন্মদিনের
(ঘ) হাতেখড়ির
৩) চাংড়িপোতায় কী কী হবে?
(ক) ভজন ও ভোজন
(খ) ভজন ও নৃত্য
(গ) শুধুই ভজন
(ঘ) শুধুই ভোজন
৪) কবিতাংশে প্রকাশিত হয়েছে
(ক) দুজন লোকের কথোপকথন
(খ) দুজন লোকের প্রসাদ ভোজন
(গ) দুজন লোকের মজার কাণ্ড
(ঘ) দুজন লোকের দুঃখের কথা
৫) ‘ন্ত’- যুক্তবর্ণটি কোন কোন বর্ণ দিয়ে গঠিত?
(ক) ন ও ড
(খ) ন ও ত
(গ) ণ ও ত
(ঘ) ন ও হ
উত্তর : ১) (খ) জায়গার; ২) (ক) ভজন শোনার;
৩) (ক) ভজন ও ভোজন; ৪) (ক) দুজন লোকের কথোপকথন; ৫) (খ) ন + ত।
২. নিচের শব্দগুলোর অর্থ লেখ।
ভজন, সাধ, ভোজন, নেমন্তন্ন, প্রসাদ।
উত্তর :
শব্দ ———- অর্থ
ভজন—–যে গানে সৃষ্টিকর্তার প্রশংসা করা হয়।
সাধ—–ইচ্ছা।
ভোজন—–আহার।
নেমন্তন্ন—–নিমন্ত্রণ, দাওয়াত।
প্রসাদ—–দেবতার উদ্দেশ্যে নিবেদিত খাদ্যসামগ্রী।
৩. নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।
ক) লোকটি কোথায় যাচ্ছে?
উত্তর : লোকটি চাংড়িপোতা যাচ্ছে।
খ) লোকটি চাংড়িপোতা কেন যাচ্ছে?
উত্তর : ভজন গান শোনা ও সেই সাথে নেমন্তন্ন খাওয়ার উদ্দেশ্যে লোকটি চাংড়িপোতা যাচ্ছে।
গ) লোকটির কী খাওয়ার সাধ হয়েছে?
উত্তর : লোকটির ছানার পোলাও খাওয়ার সাধ হয়েছে।
৪. কবিতাংশটির মূলভাব লেখ।
উত্তর : একজন লোক. ভজন গান শোনার জন্য চাংড়িপোতা যাচ্ছে। পথে এক. বন্ধুর সাথে তার দেখা। বন্ধুর নানা প্রশ্নের জবাবে লোকটি উত্তর দিয়ে যাচ্ছে। প্রশ্নগুলো থেকে বোঝা যায়, খাবারের প্রতিই প্রশ্নকর্তা লোকটির আগ্রহ বেশি।
এ অংশে পাঠ্য বই বহির্ভূত অনুচ্ছেদ/কবিতাংশ/ছড়াংশ দেওয়া থাকবে। প্রদত্ত অনুচ্ছেদ/কবিতাংশ/ছড়াংশটি পড়ে ৩ ধরনের প্রশ্নের উত্তর করতে হবে। এখানে থাকবে (৫) বহুনির্বাচনি প্রশ্ন (৬) শূন্যস্থান পূরণ (৭) প্রশ্নের উত্তর লিখন। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর করতে হবে।
পাঠ্য বই বহির্ভূত অনুচ্ছেদ/কবিতাংশ/ছড়াংশ পরীক্ষায় কমন পড়বে না। তাই এটি এখানে দেওয়া হলো না। তবে পরীক্ষার প্রশ্নের পূর্ণাঙ্গ. নমুনা (ঋড়ৎসধঃ) বোঝার সুবিধার্থে বইয়ের প্রথম দুটি অধ্যায়ে পাঠ্য বই বহির্ভূত অংশটি সংযোজন করা হয়েছে।
………………………..
৮. নিচের যুক্তবর্ণগুলো কোন কোন বর্ণ দিয়ে তৈরি ভেঙে দেখাও এবং প্রতিটি যুক্তবর্ণ দিয়ে একটি করে শব্দ গঠন করে বাক্যে প্রয়োগ. দেখাও।
প্র, ল্প, ন্ধ, শ্ন, চ্ছ।
উত্তর :
প্র = প + ( ্র ) র-ফলা—–অপেক্ষা
ভাত আমাদের প্রধান খাবার।
ল্প = ল + প—–অল্প
এত অল্প খাবারে পেট ভরবে না।
ন্ধ = ন + ধ—–বন্ধ
দরজাটা বন্ধ করে দাও।
শ্ন = শ + ন—–প্রশ্ন
প্রশ্নের উত্তর দাও।
চ্ছ = চ + ছ—–ইচ্ছা
আমার ইচ্ছা নেই তাই যাব না।
৯. সঠিক. স্থানে বিরামচিহ্ন বসিয়ে অনুচ্ছেদটি আবার লেখ।
(পদ্যের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)
- চতুর্থ শ্রেণি | বাংলা | পাঠান মুলুকে | অনুশীলনী ও অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর
- চতুর্থ শ্রেণি | বাংলা | কাজলা দিদি | অনুশীলনী ও অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর
- চতুর্থ শ্রেণি | বাংলা | পাখির জগৎ | অনুশীলনী ও অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর
১০. নিচের ক্রিয়াপদগুলোর চলিত রূপ লেখ।
যাইতেছে, হইবে, থামিলে, খাইতেছিলাম, শুনিতে।
উত্তর : ক্রিয়াপদ ———- চলিত রূপ
যাইতেছে ———- যাচ্ছে
হইবে ———- হবে
থামিলে ———- থামলে
খাইতেছিলাম ———- খাচ্ছিলাম
শুনিতে ———- শুনতে
১১. নিচের শব্দগুলোর সমার্থক. শব্দ লেখ।
সাধ, নেমন্তন্ন, বিয়ে, ভোজন, কলা।
উত্তর : মূল শব্দ ———- সমার্থক. শব্দ
সাধ ———- ইচ্ছা, বাসনা।
নেমন্তন্ন ———- নিমন্ত্রণ, দাওয়াত।
বিয়ে ———- বিবাহ, পরিণয়।
ভোজন ———- আহার, ভক্ষণ।
কলা ———- কদলী, রম্ভা।
১২. নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
কিসের তবে?
নেমন্তন্ন।
চাংড়িপোতা।
না, বাবুজি।
কিসের জন্য?
ভজন হবে।
যাচ্ছ কোথা?
বিয়ের বুঝি?
ক) কবিতার চরণগুলো সাজিয়ে লেখ।
খ) কবিতাংশটি কোন কবিতার অংশ?
গ) কবিতাটির কবির নাম কী?
ঘ) ফলার কী?
উত্তর :
ক) কবিতার চরণগুলো নিচে সাজিয়ে লেখা হলোÑ
যাচ্ছ কোথা?
চাংড়িপোতা।
কিসের জন্য?
নেমন্তন্ন।
বিয়ের বুঝি?
না, বাবুজি।
কিসের তবে?
ভজন হবে।
খ) কবিতাংশটি ‘নেমন্তন্ন’ কবিতার অংশ।
গ) কবিতাটির কবির নাম অন্নদাশঙ্কর রায়।
ঘ) ফলার হলো কলা ও অন্যান্য ফলমূল মিশিয়ে তৈরি করা এক. ধরনের খাবার।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।