ফিন্যান্স ব্যাংকিং ও বিমা ২য় | অধ্যায় ৮ | সৃজনশীল প্রশ্ন ২১-২৫ | PDF: ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা দ্বিতীয় পত্রের অষ্টম অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ সব কমন উপযোগী সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো আমাদের এই পোস্টে পাবেন।
প্রিয় ছাত্র ছাত্রী বন্ধুরা আল্লাহর রহমতে সবাই ভালোই আছেন । এটা জেনে আপনারা খুশি হবেন যে, আপনাদের জন্য ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা দ্বিতীয় পত্রের অষ্টম অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ সব কমন উপযোগী সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি ।
সুতরাং সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আর এইচ এস সি- HSC এর যেকোন বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ সকল সাজেশন পেতে জাগোরিকের সাথে থাকুন।
ফিন্যান্স ব্যাংকিং ও বিমা ২য় | অধ্যায় ৮ | সৃজনশীল প্রশ্ন ২১-২৫ | PDF
প্রশ্ন ২১: করিম বাংলাদেশের গ্রামের মহিলাদের তৈরি হস্তজাতশিল্প পণ্য রপ্তানি করেন। যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ী নাদিয়া করিক উত্তর:ে ৬ মাসের মধ্যে পণ্য রপ্তানির জঅন্য একটি প্রত্যয়পত্র প্রেরণ করেন এবং তিনি করিক উত্তর:ে জানান যে, এই ৬ মাসের মধ্যে নাদিয়া হঠাৎ কোন কারণে মৃত্যুবরণ করলেও নাদিয়ার ব্যাংক করিমের বিল পরিশোধ করবে। পণ্য রপ্তানির পূর্বে ডলারের মূল্য বেশি থাকলেও পরবর্তীতে তা হ্রাস পায়। করিম জানতে পারেন যে, আমদানি কমে যাওয়ায় ডলারের চাহিদা হ্রাস পেয়েছে এতে করিম আঅর্থিকভাবে কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
[সরকারি ইয়াছিন কলেজ, ফরিদপুর]
ক.বৈদেশিক বিনিময় কী?১
খ.ফ্যাক্টরিং এর চেয়ে ফোরফেইটিং কার্য কেন ব্যাপকতর? ২
গ.উদ্দীপকে করিম নাদিয়ার নিকট থেকে কোন ধরনের প্রত্যয়পত্র পেয়েছিলেন? ব্যাখ্যা করো। ৩
ঘ.উদ্দীপকে নির্দেশিত বৈদেশিক বিনিময় হার নির্ধারণ পদ্ধতি কতটুকু যৌক্তিক বলে তুমি মনে করো? যুক্তিসহ লেখো। ৪
২১ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: এক দেশের মুদ্রাকে অন্য দেশের মুদ্রায় রুপান্তর ও লেনদেন নিষ্পত্তির কৌশলকে বৈদেশিক বিনিময় বলে।
খ উত্তর: ফ্যাক্টরিংয়ের চেয়ে ফোরফেটিংয়ের কার্যপরিধি ব্যাপকতর।
বৈদেশিক বাণিজ্যে আমদানিকারক ও রপ্তানিকারকের প্রাপ্য বিলের বিপরীতে স্বল্প ও মধ্যমেয়াদি অর্থায়নের আধুনিক ব্যবস্থাকেই ফোরফেইটিং বলে। ফ্যাক্টরিংয়ের ক্ষেত্রে বিল ক্রয়, হিসাব সংরক্ষণ, বিলের অর্থ আদায় ইত্যাদিকে মূখ্য বিষয় হিসেবে ধরা হলেও ফোরফেইটিংরের কার্যক্রম এগুলোর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এক্ষেত্রে আমদানিকারক ও রপ্তানিকারকের মধ্যকার প্রস্তাবিত পুরো লেনদেনটিকেই বিবেচনায় আনা হয় বলে ফোরফেইটিংয়ের পরিধি তুলনামূলকভাবে ব্যাপক।
গ উত্তর: উদ্দীপকে করিম নাদিয়ার নিকট থেকে স্থির প্রত্যয়পত্র পেয়েছিলেন।
যে প্রত্যয়পত্র মেয়াদ উত্তীর্ণ ব্যতীত ইস্যুকারী ব্যাংক বাতিল করতে পারে না তাকে স্থির প্রত্যয়পত্র বলে। যে কোনো বস্থাতেই এই প্রত্যয়পত্র বাতিল যোগ্য নয়। এমনকি গ্রাহকের মৃত্যু ঘটলে বা দেউলিয়া হলেও এই প্রত্যয়পত্র বাতিলযোগ্য নয়।
উদ্দীপকে করিম বাংলাদেশের গ্রামের মহিলাদের তৈরি হস্তশিল্পজাত পণ্য রপ্তানি করেন। যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ী নাদিয়া করিক উত্তর:ে ৬ মাসের মধ্যে পণ্য রপ্তানির জঅন্য একটি প্রত্যয়পত্র প্রেরণ করেন। নাদিয়া রপ্তানিকারক করিক উত্তর:ে জানান যে, এই ৬ মাসের মধ্যে নাদিয়া হঠাৎ কোনো কারণে মৃত্যুবরণ করলেও নাদিয়ার ব্যাংক বিল পরিশোধ করবে।
অর্থাৎ প্রত্যয়পত্রটির মাধ্যমে করিম পণ্য রপ্তানি করলে আমদানিকারকের যাই হোক না কেন তিনি পণ্যের মূল্য পাবেন। এমনকি নাদিয়ার মৃত্যু হলেও প্রত্যয়পত্র বাতিল হবার কোনে সম্ভাবনা নেই। সুতরাং বৈশিষ্ট্য বিচারে বলা যায়, করিম নাদিয়ার নিকট থেকে একটি স্থির প্রত্যয়পত্র পেয়েছিলেন।
ঘ উত্তর: উদ্দীপকে নির্দেশিত চাহিদা-যোগান তত্ত¡ নুযায়ী বৈদেশিক বিনিময় হার নির্ধারণ পদ্ধতিটি পুরোপুরি যৌক্তিক।
দুই দেশের মুদ্রার বিনিময় হার তাদের মুদ্রার পারস্পরিক চাহিদা ও যোগানের উপর ভিত্তি করে নির্ধারণ সংক্রান্ত তত্ত¡কেই চাহিদা-যোগান তত্ত¡ বলে। এই তত্ত¡ নুযায়ী কোনো মুদ্রার চাহিদা বাড়লে দাম বাড়ে এবং যোগান বাড়লে দাম কমে।
উদ্দীপকে করিম গ্রামের মহিলাদের তৈরি হস্তশিল্পজাত পণ্য রপ্তানি করেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ী নাদিয়ার নিকট থেকে স্থির প্রত্যয়পত্রের মাধ্যমে পণ্য রপ্তানি করার র্ডার পান। কিন্তু সমস্যা হলো পণ্য রপ্তানির পূর্বে ডলারের মূল্য বেশি থাকলেও পরবর্তীতে তা হ্রাস পায়। অর্থাৎ আগে ডলারের বিপরীতে ৮৩ টাকা পাওয়া গেলে এখন পাওয়া যাবে ধরা যাক ৮০ টাকা। এতে করিম আঅর্থিকভাবে কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হন।
বাংলাদেশের আমদানি কমে যাওয়ার কারণে ডলারের চাহিদা হ্রাস পেয়েছে ফলে এর মূল্যও কমে গেছে। অর্থাৎ ডলারের মূল্য কেউ কমিয়ে দেয়নি। বরং বাজারের চাহিদা এবং যোগানের উপর ভিত্তি করে দাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে কমে গেছে। এটিই চাহিদা-যোগান তত্বের সুবিধা।
কোনো দেশের আমাদনি-রপ্তানি এবং অন্যাঅন্য অর্থনৈতিক পরিমাপকের উপর ভিত্তি করে এর মুদ্রার মান বৃদ্ধি পাবে। ফলে কেউই মুদ্রার মানের উপর কোনো প্রভাব খাটাতে পারবে না এবং বাজারে নিখুঁতভাবে মুদ্রার মান নির্ধারিত হবে। যেমনটি হয়েছে উদ্দীপকে ডলারের ক্ষেত্রে।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করার জঅন্য সাধারণত ডলারের মূল্য পরিশোধ করতে হয়। কিন্তু আমদানি কমে যাওয়ায় বাংলাদেশের রিজার্ভে যেই পরিমাণ ডলার ছিল তার চাহিদা কমে গিয়েছিল যা প্রকারান্তরে যোগানের বৃদ্ধি। ফলে চাহিদা-যোগান তত্ত¡ নুযায়ী ডলারের দাম কমে যায়। সুতরাং বলা যায়, বৈদেশিক বিনিময় হার নির্ধারণের জঅন্য চাহিদা-যোগান তত্ত¡টি যৌক্তিক।
প্রশ্ন ২২: মি. জসিম একজন বাংলাদেশি মার্কি প্রবাসী। ঈদ উপলক্ষে তাঁর ছোট ভাই নাসির একটি টাইটান হাতঘড়ি উপহার চাইল। জসিম ভাইয়ের জঅন্য ৬০০ ডলার দিয়ে নিউইয়র্ক থেকে একটি ঘড়ি পাঠালেন। নাসির দেখল বাংলাদেশি মুদ্রায় ঘড়িটির দাম ৪৮,০০০ টাকা।
[সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ, ফরিদপুর]
ক.বৈদেশিক বিনিময় হার কী?১
খ.স্বর্ণমান ব্যবস্থায় বিনিময় হার ব্যাখ্যা করো। ২
গ.উদ্দীপকটির বিনিময় হার নির্ধারণ করো। ৩
ঘ.উদ্দীপকটিতে বিনিময় হার নির্ধারণের ক্ষেত্রে কোন তত্তে¡র প্রয়োগ ঘটছে, যুক্তিসহ মতামত দাও। ৪
২২ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: কোনো দেশের এক একক মুদ্রা অন্য আরেকটি দেশের যে পরিমাণ মুদ্রা ক্রয় করতে সক্ষম তাকে বৈদেশিক বিনিময় হার বলে।
খ উত্তর: কোনো মুদ্রার মান নির্দিষ্ট স্বর্ণমানের সাথে সম্পর্কযুক্ত রেখে বৈদেশিক বিনিময় হার নির্ধারণ করলে তাকে স্বর্ণমান ব্যবস্থার বিনিময় হার নির্ধারণ বলে।
স্বর্ণমান ব্যবস্থায় বিনিময় হার নির্ধারণ করার জঅন্য কোনো দেশের নির্দিষ্ট পরিমাণ মুদ্রার বিনিময়ে কতটুকু স্বর্ণ সংরক্ষণ করা হয় তা নির্ধারণ করা হয়।
আর ঠিক ঐ পরিমাণ স্বর্ণ অন্য দেশে কী পরিমাণ মুদ্রার বিপক্ষে সংরক্ষণ করা হয় তা থেকে বিনিময় হার নির্ধারণ করা হয়। যেমন যদি যুক্তরাষ্ট্রে ১ ডলারের বিপক্ষে ০.০০১ আউন্স স্বর্ণ সংরক্ষণ করা হয় এবং সমপরিমাণ স্বর্ণ বাংলাদেশে ৮৩ টাকার জঅন্য সংরক্ষণ করা হয় তাহলে বিনিময় হার হবে ১ ডলার = ৮৩ টাকা। বর্তমানে এই পদ্ধতি ব্যবহৃত হয় না।
গ উত্তর: বিনিময় হার নির্ণয়:
দেয়া আছে,
ঘড়িটির দাম যুক্তরাষ্ট্রে = ৬০০ ডলার
বাংলদেশি মুদ্রায় এর দাম = ৪৮,০০০ টাকা
ক্রয়ক্ষমতা তত্ত¡ নুযায়ী বিনিময় হার হবে = ৪৮০০০৬০০ = ৮০ টাকা
অর্থায়ৎ ১ ডলার = ৮০ টাকা।
উত্তর: ৮০ টাকা।
ঘ উত্তর: উদ্দীপকটিকে বিনিময় হার নির্ধারণে ক্রয়ক্ষমতা সমতা তত্তে¡র প্রয়োগ ঘটেছে।
দুদেশের মুদ্রার ক্রয়ক্ষমতার ভিত্তিতে মুদ্রার বিনিময় হার নির্ধারণ সংক্রান্ত তত্ত¡কেই ক্রয়ক্ষমতা সমতা তত্ত¡ বলে। এই তত্ত¡টির মতে কোনো দেশের মুদ্রার ক্রয়ক্ষমতা অন্য দেশের চেয়ে বৃদ্ধি পেলে বিনিময় হার বৃদ্ধি পায় এবং হ্রাস পেলে হ্রাস পায়।
উদ্দীপকে মি. জসিম একজন বাংলাদেশি মার্কিন প্রবাসী। ঈদ উপলক্ষে তার ছোটভাই নাসির একটি টাইটান ঘড়ি উপহার চায়। জসিম ভাইয়ের জঅন্য ৬০০ ডলার খরচ করে একটি ঘড়ি কিনে নিউইয়র্ক থেকে পাঠিয়ে দিল। নাসির দেখল বাংলাদেশি মুদ্রায় ঘড়িটির দাম ৪৮,০০০ টাকা। এখানে বিনিময় হার নির্ধারণ করলে দেখা যায় বাংলাদেশি ৮০ টাকা সমান যুক্তরাষ্ট্রের ১ ডলার।
ক্রয়ক্ষমতা সমতা তত্ত¡ ব্যবহার করে এই বিনিময় হার নির্ধারণ করা যায়। অর্থাৎ টাইটান ঘড়িটি যুক্তরাষ্ট্রের ডলার দিয়ে কিনলে ৬০০ ডলার লাগে। আবার একই ঘড়ি বাংলাদেশে কিনলে ৪৮,০০০ টাকা লাগে। মোট টাকার পরিমাণকে ডলারের পরিমাণ দিয়ে ভাগ করে আমরা বিনিময় হার পেতে পারি।
ক্রয়ক্ষমতা সমতা তত্ত¡ নুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রের ১ ডলার যে পরিমাণ পণ্য ক্রয় করতে পারে, বাংলাদেশের ৮০ টাকা দিয়ে সেই পরিমাণ পণ্য ক্রয় করা যায়। সুতরাং মুদ্রার বিনিময়ে কি পরিমাণ পণ্য পাওয়া যায় তার উপর ভিত্তি করে বিনিময় হার নির্ধারিত হওয়ায় এটি ক্রয়ক্ষমতা সমতা তত্তে¡র ন্তর্ভুক্ত।
প্রশ্ন ২৩ বৈদেশিক মুদ্রা সংগ্রহের একটি মাত্র উদ্দেশ্যে হলো বৈদেশিক মুদ্রার ক্রয় ক্ষমতা। বৈদেশিক মুদ্রা বিদেশের বাজারে নির্দিষ্ট পরিমাণ পণ্য দ্রব্য ও সেবা ক্রয় করতে পারে। কাজেই এক দেশের মুদ্রার ক্রয় ক্ষমতার ভিত্তিতেই এদেশের মুদ্রার সাথে ঐ দেশের মুদ্রার বিনিময় হার নির্ধারণ হওয়া উচিত। ১ কেজি গমের দাম জাপানের বাজারে ১০০ ইয়েন ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ১ ডলার। ডলার ও ইউরোর বিনিময় হার ১ ডলার = ০.৮৬ ইউরো।
[ সরকারি সারদা সুন্দরী মহিলা কলেজ, ফরিদপুর]
ক.রেমিট্যান্স কী?১
খ.মোবাইল ব্যাংকিং বলতে কী বোঝায়? ২
গ.ইউরোপ থেকে ২০,০০০ কেজি গম আমদানির জঅন্য জাপানের একজন আমদানিকারকের কত ইয়েন প্রয়োজন হবে? নির্ণয় করো। ৩
ঘ.উদ্দীপকে কোন ধরনের বিনিময় হার নির্ধারণের কথা বলা হয়েছে? বৈদেশিক বাণিজ্যে বিনিময় হারের গুরুত্ব বিশ্লেষণ করো। ৪
২৩ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: বিদেশে কর্মরত জনশক্তি বিদেশ থেকে দেশে যে অর্থ পাঠায় তাকে রেমিট্যান্স বলে।
খ উত্তর: তারবিহীন টেলিকমিউনিকেশন ব্যবস্থায় মোবাইল হ্যান্ডসেটের মাধ্যমে ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা, তথ্য সংগ্রহ, তথ্য প্রদান ও লেনদেন সম্পন্ন করাকেই মোবাইল ব্যাংকিং বলে।
ই-ব্যাংকিং ব্যবস্থায় মোবাইল ব্যাংকিং একটি বৈপ্লবিক ব্যবস্থার সূচনা করেছে। এর মাধ্যমে কোনো ধরনের ইন্টারনেট কানেকশান ছাড়াই ঘরে বসে লেনদেন সম্পন্ন করা যায়। সীমিত আকারের ব্যাংকিং কার্যক্রম হলেও এটি নেক সুবিধাজনক।
গ উত্তর: গম আমদানি করার জঅন্য প্রয়োজনীয় ইউরোর পরিমাণ নির্ণয়:
দেয়া আছে
১ ডলার = ১০০ ইয়েন
আবার, ১ ডলার = ০.৮৬ ইউরো
তএব, ১ ইউরো = ১০০০.৮৬ ইয়েন
= ১১৬.২৮ ইয়েন
১ কেজি গমের দাম ১ ডলার বা ০.৮৬ ইউরো
২০,০০০ কেজি গমের দাম (২০,০০০ ০.৮৬) ইউরো
= ১৭,২০০ ইউরো
১ ইউরো = ১১৬.২৮ ইয়েন
তএব, ১৭,২০০ ইউরো = (১৭,২০০ ১১৬.২৮) ইয়েন
= ২০,০০,০১৬ ইয়েন।
সুতরাং, ইউরোপ থেকে ২০,০০০ কেজি গম আমদানি করার জঅন্য একজন আমদানিকারকের ২০,০০,০১৬ ইয়েন লাগবে।
ঘ উত্তর: উদ্দীপকের ক্রয় ক্ষমতা সমতা তত্তে¡র মাধ্যমে বিনিময় হার নির্ধারণের কথা বলা হয়েছে।
দু’দেশের মুদ্রার ক্রয়ক্ষমতার ভিত্তিতে মুদ্রার বিনিময় হার নির্ধারণ সংক্রান্ত তত্ত¡কেই ক্রয়ক্ষমতা সমতা তত্ত¡ বলে। কোনো দেশের মুদ্রার বিনিময় হার ঐ দেশের মুল্যস্তরের উপর নির্ভরশীল। মুদ্রার ক্রয়ক্ষমতা ভ্যন্তরীণ দ্রব্যমূল্য দ্বারা নির্ধারণ করা হয়।
উদ্দীপকে বৈদেশিক মুদ্রার ক্রয়ক্ষমতা এবং বিনিময় হার সম্পর্কে ধারণা করা হয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রা বিদেশের বাজারে যে নির্দিষ্ট পরিমাণ সেবা বা দ্রব্য ক্রয় করতে পারে তার উপর ভিত্তি করেই ঐ দেশের মুদ্রার বিনিময় হার নির্ধারণ করা উচিত। বিনিময় হার নির্ধারণ করার এই পদ্ধতিটি ক্রয়ক্ষমতা সমতা তত্ত¡ নামে পরিচিত। কোনো নির্দিষ্ট পণ্যের বাজার মূল্যের উপর ভিত্তি করে এ পদ্ধতিতে বিনিময় হার নির্ধারণ করা হয়।
বৈদেশিক বাণিজ্যে বিনিময় হার গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালন করে। কারণ এক দেশের মুদ্রা অন্য দেশে চল। লেনদেনের মাধ্যম মুদ্রা হওয়ায় একটি দেশের সাথে লেনদেন করতে চাইলে পর দেশের মুদ্রাতেই তা করতে হয়।
কিন্তু অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং আমদানি-রপ্তানির ভিত্তিতে সব দেশের মুদ্রার প্রতি এককের মান সমান নয়। এজঅন্য একটি মুদ্রার বিনিময়ে অন্য দেশের কি পরিমাণ মুদ্রা পাওয়া যাবে তা নির্ধারণ করতে হয়। নতুবা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে লেনদেন সম্পন্ন করা সম্ভব প্রায়। সুতরাং বৈদেশিক বাণিজ্যে বিনিময় হার গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালন করে।
প্রশ্ন ২৪: মুনসুর সাহেব একজন গার্মেন্টস ব্যবসায়ী। ঢাকার মিরপুরে তার ৫টি কারখানা রয়েছে। তিনি নিউইয়র্কের ব্যবসায়ী জ্যাক পলের সাথে সম্প্রতি ৬০,০০,০০০ ডলারের একটি বাণিজ্য চুক্তি করেন। চুক্তি নুযায়ী প্রয়োজনীয় দলির সংযুক্তসাপেক্ষে বিনিময় বিল প্রস্তুতের শর্তে মুনসুর সাহেব ক্রেতার নিকট থেকে একটি প্রত্যয়পত্র গ্রহণ করেন। বাণিজ্য চুক্তি সম্পাদনে বশ্য মুনসুর সাহেব সর্বদা মুদ্রার বিনিময় মূল্য সম্পর্কে নিশ্চিত থাকার জঅন্য মুদ্রার চাহিদা ও যোগানের ভারসাম্য বস্থার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
[নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা সরকারি কলেজ, নাটোর]
ক.ফ্যাক্টরিং কী?১
খ.বিদেশে অর্থ প্রেরণ বলতে কী বোঝায়? ২
গ.মুনসুর সাহেব ক্রেতার নিকট থেকে কোন ধরনের প্রত্যয়পত্র গ্রহণ করেছেন? ব্যাখ্যা করো। ৩
ঘ.লেনদেনের ক্ষেত্রে উদ্দীপকে যে বিনিময় হার নির্ধারণের পদ্ধতির কথা ইঙ্গিত করা হয়েছে তা কতটা যৌক্তিক? তোমার মতামত দাও। ৪
২৪ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: প্রাপ্য বিল মেয়াদপূর্তির পূর্বেই কোনো ফ্যাক্টরের কাছে কম দামে বিক্রয় করে অর্থ সংগ্রহ করাকেই ফ্যাক্টরিং বলে।
খ উত্তর: এক দেশ থেকে অন্য দেশে অর্থ প্রেরণ করাকে বিদেশে অর্থ প্রেরণ বলে।
সাধারণত এক দেশের মুদ্রা অন্য দেশে গ্রহণযোগ্য নয়। তাই আন্তর্জাতিক দেনা পাওনা নিষ্পত্তির উপায় হিসেবে বৈদেশিক বিনিময় ব্যবস্থার প্রচলন রয়েছে। এই পদ্ধতিতে এক দেশের মুদ্রার সাথে অন্য দেশের মুদ্রার বিনিময় হার নির্ধারণ করার মাধ্যমে লেনদেন সম্পন্ন করা হয়। এভাবে বিনিময় বিল, আজ্ঞাপত্র, ভ্রমণকারীর চেক প্রভৃতির মাধ্যমে বৈদেশিক বিনিময় পদ্ধতিতে বিদেশে অর্থ স্থানান্তর করাকে বিদেশে অর্থ প্রেরণ বলে।
গ উত্তর: মুনসুর সাহেব ক্রেতার নিকট থেকে দলিলি প্রত্যয়পত্র গ্রহণ করেছেন।
প্রত্যয়পত্র ইস্যুকারী ব্যাংক যদি এরূপ শর্ত আরোপ করে যে, বিল উপস্থাপনের সময এর সাথে প্রয়োজনীয় দলিলপত্র সংযুক্ত করতে হবে অন্যথায় বিলে স্বীকৃতি প্রদান করা হবে না তাহলে প্রত্যয়পত্রটিকে দলিলি প্রত্যয়পত্র বলা হয়।
প্রয়োজনীয় দলিলপত্রের মধ্যে মালের চালান রসিদ, বহনপত্র, বিমাপত্র ইত্যাদি।
উদ্দীপকে মুনসুর একজন গার্মেন্টস ব্যবসায়ী। ঢাকার মিরপুরে তার ৫টি কারখানা রয়েছে। তিনি নিউইয়র্কের ব্যবসায়ী জ্যাক পলের সাথে সম্প্রতি ৬০,০০,০০০ ডলারের একটি বাণিজ্য চুক্তি করেন।
অর্থাৎ তিনি রপ্তানি করার জঅন্য চুক্তি করেন এবং চুক্তি নুযায়ী প্রয়োজনীয় দলিলপত্র সংযুক্তিসাপেক্ষে বিনিময় বিল প্রস্তুতের শর্তে একটি প্রত্যয়পত্র মুনসুর সাহেব গ্রহণ করেন। শর্তানুযায়ী প্রত্যয়পত্রের সাথে প্রয়োজনীয় দলিল যেমন : বহনপত্র, বিমাপত্র, চালান ইত্যাদি সংযুক্ত করতে হবে। সুতরাং বলা যায়, মুনসুর সাহেব একটি দলিলি প্রত্যয়পত্র গ্রহণ করেছেন।
ঘ উত্তর: উদ্দীপকে বিনিময় হার নির্ধারণে চাহিদা-যোগান তত্তে¡র কথা বলা হয়েছে যা সম্পূর্ণ যৌক্তিক।
দুটি দেশের মুদ্রার বিনিময় হার তাদের পরস্পর চাহিদা এবং যোগানের উপর নির্ভর করে নির্ধারণ করার তত্ত¡টিই হলো চাহিদা-যোগান তত্ত¡। এই তত্ত¡ নুযায়ী বিনিময় হার বাজার পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে।
উদ্দীপকে মুনসুর সাহেব একজন গার্মেন্টস ব্যবসায়ী। তিনি নিউইয়র্কের জ্যাক পলের সাথে একট রপ্তানি চুক্তি করেন এবং তিনি দলিলি প্রত্যয়পত্র গ্রহণ করেন। তবে বাণিজ্যি চুক্তি সম্পাদনে তিনি সর্বদা মুদ্রার বিনিময় মূল্য সম্পর্কে নিশ্চিত থাকার চেষ্টা করেন।
এজঅন্য তিনি মুদ্রার চাহিদা ও যোগানের ভারসাম্যের উপর গুরুত্বারোপ করেন। অর্থাৎ মুনসুর সাহেবের মতে চাহিদা ও যোগান তত্তে¡র ভিত্তিতে বিনিময় হার নির্ধারণ হবে। এজঅন্য তিনি মুদ্রার চাহিদা ও যোগানের উপর নজর রাখেন।
চাহিদা ও যোগান তত্তে¡র ভিত্তিতে মুদ্রার বিনিময় হার এককভাবে কেউ প্রভাবিত করতে পারে না। বরং সম্পূর্ণ বাজার পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে তা নির্ধারিত হয়। এক্ষেত্রে যৌক্তিকভাবেই মুদ্রার চাহিদা বেড়ে গেলে মুদ্রার মান বাড়ে।
পক্ষান্তরে চাহিদা কমে গেলে মুদ্রার মান কমে। আবার যোগানের সাথে চাহিদার সম্পর্ক বিপরীত। অর্থাৎ যোগান বাড়লে মুদ্রার মান কমে এবং যোগান কমলে তা বাড়ে। আর চাহিদা ও যোগান নির্ধারিত হয় সে দেশের আমদানি-রপ্তানি এবং সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে।
সুতরাং বলা যায়, মুনসুর সাহেব যে চাহিদা-যোগান তত্তে¡র প্রতি ইঙ্গিত করেছেন সেই তত্ত¡টি বিনিয়ম হার নির্ধারণের জঅন্য যথাঅর্থ এবং পুরোপুরি যৌক্তিক।
প্রশ্ন ২৫: আরাফাত মাহমুদ কাপড়ের ব্যবসায়ী। বাংলাদেশে ভারতীয় ও পাকিস্তানি থ্রি-পিছের চাহিদা নেক। তাই তিনি ভারত ও পাকিস্তান থেকে থ্রি-পিছ আমদানির সিদ্ধান্ত নিলেন। এ কারণে তিনি ব্যাংকে প্রত্যয়পত্র খুললেন এবং আমদানি প্রক্রিয়ার সকল নিয়ম নুসরণ করে পণ্য আমদানি করলেন। [ধ্যাপক আব্দুল মজিদ কলেজ, কুমিলা]
ক.বিনিময় বিল কী?১
খ.বিনিময় হার নির্ধারণের আধুনিক প্রদ্ধতিটি ব্যাখ্যা করো। ২
গ.আরাফাত মাহমুদের জঅন্য কোন ধরনের প্রত্যয়পত্র উপযোগী? ব্যাখ্যা করো। ৩
ঘ.আরাফাত মাহমুদ বিদেশ থেকে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে যে পদক্ষপে গ্রহণ করবে তা বিশ্লেষণ করো। ৪
২৫ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: আদেষ্টা কর্তৃক স্বাক্ষরিত যে দলিলে উক্ত ব্যক্তি পর কোনো ব্যক্তিকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ একটি নির্দিষ্ট সময় পরে প্রদানের জঅন্য তৃতীয় কোনো পক্ষকে শর্তহীন নির্দেশ প্রদান করে তাকে বিনিময় বিল বলে।
খ উত্তর: বিনিময় হার নির্ধারণের আধুনিক পদ্ধতিটি হলো চাহিদা-যোগান তত্ত¡ পদ্ধতি।
এ পদ্ধতিতে দুটি দেশের মুদ্রার বিনিময় হার তাদের মুদ্রার পরস্পর চাহিদা ও যোগানের উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়। কোনো মুদ্রার চাহিদা বাড়লে ও যোগান কমলে বিনিময় হার বাড়ে। আর চাহিদা কমলে বা যোগান বাড়লে বিনিময় হার কমে। চাহিদা-যোগান তত্ত¡ নুসারে বিনিময় হার পুরোপুরি বাজার পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে।
গ উত্তর: আরাফাত মাহমুদের জঅন্য ঘূর্ণায়মান প্রত্যয়পত্র উপযোগী।
যে প্রত্যয়পত্র নির্দিষ্ট সময়ের জঅন্য অর্থের সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণপূর্বক খোলা হয় এবং উক্ত সময়ের মধ্যে পৌনঃপুনিকভাবে সমপরিমাণ বা তা কম পরিমাণ অর্থের জঅন্য ব্যবহার করা যায় তাকে ঘূর্ণায়মান প্রত্যয়পত্র বলে। বারে বারে প্রত্যয়পত্র খোলার ঝামেলা থেকে রেহাই পাওয়ার জঅন্য এ ধরনের প্রত্যয়পত্র খোলা হয়।
উদ্দীপকে আরাফাত মাহমুদ কাপড়ের ব্যবসায়ী।
বাংলাদেশে ভারতীয় ও পাকিস্তানি থ্রি পিছের চাহিদা নেক। তাই তিনি ভারত ও পাকিস্তান থেকে থ্রি-পিছ আমদানির সিদ্ধান্ত নিলেন। এজঅন্য ব্যাংকে তিনি প্রত্যয়পত্র খুললেন। তিনি যদি ঘূর্ণয়ামন প্রত্যয়পত্র খোলেন তাহলে তার আমদানি করতে সুবিধা হবে।
কারণ তিনি দুটি দেশ থেকে আমদানি করতে চান। আবার বাংলাদেশে থ্রি পিছের চাহিদা নেক বেশি হবার কারণে তাকে বারবার লেনদেন করতে হবে। এ জঅন্য তিনি যদি প্রতিবার প্রত্যয়পত্র খুলতে চান তাহলে তার হয়রানি নেক বেশি হবে এবং খরচও বেশি হবে।
ঘূর্ণায়মান প্রত্যয়পত্র খোলার মাধ্যমে তিনি একবার প্রত্যয়পত্র খুলেই তা দুই দেশে বারবার ব্যবহার করতে পারবেন, যা তার জঅন্য সুবিধাজনক হবে। সুতরাং বলা যায়, আরাফাত মাহমুদের জঅন্য ঘূর্ণায়মান প্রত্যয়পত্র উপযোগী।
- উত্তর ডাউনলোড করুন> (১ম পত্র) ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা ১ম পত্র সৃজনশীল প্রশ্ন
- উত্তর ডাউনলোড করুন>(১ম পত্র)১ম: ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা প্রশ্ন উত্তরসহ PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন> HSC ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা প্রশ্নের উত্তরসহ অধ্যায়-১: PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন> HSC অধ্যায়-১: প্রশ্নের উত্তরসহ ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন>অধ্যায়৩: SSC ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং‘র সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন> অধ্যায়৩: SSC ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং‘র জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তরPDF
ঘ উত্তর: আরাফাত মাহমুদকে বিদেশ থেকে পণ্য আমাদনি করার জঅন্য একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতি নুসরণ করতে হবে।
আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য অর্থ হলো বিদেশ থেকে পণ্য ক্রয় করা বা বিদেশে পণ্য বিক্রি করা। পণ্য আমদানি বা রপ্তানি করার জঅন্য একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতি নুসরণ করা হয়।
উদ্দীপকে কাপড়ের ব্যবসায়ী আরাফাত মাহমুদ ভারত ও পাকিস্তান থেকে থ্রি পিছ আমদানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি ব্যাংক থেকে প্রত্যয়পত্র খুলে একটি নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া নুসরণ করে পণ্য আমদানি করেন। তবে পণ্য আমদানি করার প্রক্রিয়াটি আরাফাত মাহমুদকে পুরোপুরি নুসরণ করতে হয়েছে যার একটি ংশমাত্র হলো প্রত্যয়পত্র খোলা।
আমদানি করার জঅন্য প্রথমেই রপ্তানিকারককে ঠিক করে ফরমায়েশপত্র পাঠাতে হতে আরাফাত মাহমুদকে। যদি রপ্তানিকারক ফরমায়েশপত্র গ্রহণ করে সম্মতি প্রদান করে তাহলে সম্মতিপত্রের সাথে রপ্তানিকারক আমদানিকারককে প্রত্যয়পত্র পাঠানোর জঅন্য নুরোধ করবে।
আরাফাত মাহমুদকে একটি প্রত্যয়পত্র খুলে পাঠাতে হবে। ব্যাংকের কাছ থেকে নিশ্চয়তা পাওয়ার পর রপ্তানিকারক পণ্য প্রেরণ করবে এবং পণ্যের সাথে বিনিময় বিল প্রস্তুত করে নুমোদনের জঅন্য পাঠাবে।
এরপর আরাফাত মাহমুদ বিনিময় বিলে স্বীকৃতি দিয়ে বন্দর থেকে পণ্য খালাস করে নেবে। ব্যাংকের মাধ্যমে বিল পরিশোধের মাধ্যমে আমদানি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।