ফিন্যান্স ব্যাংকিং ও বিমা ২য় | অধ্যায় ৬ | সৃজনশীল প্রশ্ন ২৬-৩১ | PDF: ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা দ্বিতীয় পত্রের ষষ্ঠ অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ সব কমন উপযোগী সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো আমাদের এই পোস্টে পাবেন।
প্রিয় ছাত্র ছাত্রী বন্ধুরা আল্লাহর রহমতে সবাই ভালোই আছেন । এটা জেনে আপনারা খুশি হবেন যে, আপনাদের জন্য ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা দ্বিতীয় পত্রের ষষ্ঠ অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ সব কমন উপযোগী সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি ।
সুতরাং সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আর এইচ এস সি- HSC এর যেকোন বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ সকল সাজেশন পেতে জাগোরিকের সাথে থাকুন।
ফিন্যান্স ব্যাংকিং ও বিমা ২য় | অধ্যায় ৬ | সৃজনশীল প্রশ্ন ২৬-৩১ | PDF
প্রশ্ন ২৬ জনাব আসিফ চাকরি করতেন। চাকরিকালীন তিনি একটি ব্যাংক হিসাব খোলেন এবং বেতনের উদ্বৃত্ত অর্থ ঐ ব্যাংক হিসাবে জমা রাখতেন। বর্তমানে চাকরি ছেড়ে ব্যবসা শুরু করেছেন। দিন দিন তার ব্যবসায়ের কার্যক্রম বৃদ্ধি পাচ্ছে। সম্প্রতি ৩ জন আলাদা পাওনাদারকে তিনি মোট ৩টি চেক প্রদান করেন। একই সপ্তাহের তিনটি ভিন্ন কর্মদিবসে চেক তিনটি ব্যাংকে উপস্থাপন করা হলে ব্যাংক প্রথম উপস্থাপিত ২টি চেক মঞ্জুর করে এবং পর্যাপ্ত ব্যালেন্স থাকা সত্তে¡ও ৩য় চেকটি প্রত্যাখ্যান করে। জনাব আসিফ ব্যাংক ম্যানেজারের কাছে চেক প্রত্যাখ্যানের কারণ জানতে চাইলে ব্যাংক ম্যানেজার হিসাবের ধরন পরিবর্তনের পরামর্শ দেন।
[ভাষা শহীদ আব্দুল জব্বার আনসার ভিডিপি স্কুল এন্ড কলেজ, গাজীপুর]
ক.বিশেষ চলতি হিসাব কী?১
খ.স্থায়ী হিসাবের গ্রাহকদের ব্যাংক চেক বই সরবরাহ করে না কেন?২
গ.ব্যাংক কর্তৃক জনাব আসিফের চেক প্রত্যাখ্যানের কারণ ব্যাখ্যা করো।৩
ঘ.ব্যাংক ম্যানেজারের পরামর্শ নুযায়ী জনাব আসিফ কর্তৃক নতুন ধরনের হিসাব খোলা কি যৌক্তিক হবে? তোমার মতের পক্ষে যুক্তি দাও।৪
২৬ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: যে চলতি হিসাবে যতবার খুশি টাকা জমা ও উত্তোলন করা যায় এবং ব্যাংক হিসাবধারীকে সীমিত সুদ বা লাভ প্রদান করে তাকে বিশেষ চলতি হিসাব বলে।
খ উত্তর: স্থায়ী হিসাবের গ্রাহকদের ব্যাংক স্থায়ী আমানতের রসিদ প্রদান করে।
চলতি ও সঞ্চয়ী হিসাব থেকে গ্রাহক প্রয়োজনমতো অর্থ উত্তোলন করে। কিন্তু স্থায়ী আমানতে গ্রাহক তার জমাকৃত টাকা উত্তোলন করে একটা নির্দিষ্ট সময় পর। স্থায়ী হিসাব ছাড়া ন্য যেকোনো হিসাবের মাধ্যমে গ্রাহক লেনদেন সম্পাদনের জন্য চেক ব্যবহার করে। কিন্তু স্থায়ী হিসাবের মাধ্যমে চেক ইস্যু করে গ্রাহক লেনদেন সম্পাদন করতে পারে না। এজন্য স্থায়ী হিসাবের গ্রাহকদের জন্য ব্যাংক চেক বই সরবরাহ করে না।
গ উত্তর: ব্যাংক কর্তৃক জনাব আসিফের চেকটি প্রত্যাখ্যানের কারণ হচ্ছে চেকটি সঞ্চয়ী হিসাবের চেক ছিল।
যে হিসাবে দিনে যতবার খুশি টাকা জমা দেয়া গেলেও টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে বাধ্যবাধকতা থাকে তাকে সঞ্চয়ী হিসাব বলে। ব্যাংক গ্রাহককে এ জমার বিপরীতে সুদ বা লাভ প্রদান করে। সঞ্চয়ী হিসাবে সপ্তাহে ২ বারের বেশি টাকা উত্তোলন করা যায় না।
উদ্দীপকে জনাব আসিফ একটি চাকরি করতেন। চাকরিকালীন জনাব আসিফ একটি ব্যাংক হিসাব খোলেন এবং বেতনের উদ্বৃত্ত ঐ ব্যাংক হিসাবে জমা রাখতেন। চাকরিজীবীরা সাধারণত তাদের বেতনের উদ্বৃত্ত সঞ্চয়ের উদ্দেশ্যে সঞ্চয়ী হিসাব খোলেন। সঞ্চয়ী হিসাবের টাকা সপ্তাহে দুবারের বেশি উত্তোলন করা যায় না। এজন্য একই সপ্তাহে ভিন্ন ভিন্ন কার্যদিবসে ৩টি চেক উপস্থাপন করা সত্তে¡ও তৃতীয় চেকটি প্রত্যাখ্যাত হয়।
ঘ উত্তর: ব্যাংক ম্যানেজার জনাব আসিফকে চলতি হিসাব খোলার পরামর্শ দেন।
যে হিসাবে দিনে যতবার খুশি টাকা জমা ও উত্তোলন করা যায় এবং উক্ত অর্থের বিপরীতে গ্রাহককে ব্যাংক কোনো সুদ প্রদান করে না তাকে চলতি হিসাব বলে। চলতি হিসাব থেকে আমানতকারী জমাকৃত অর্থ যেকোনো সময় চাহিবামাত্র উত্তোলন করতে পারেন।
উদ্দীপকে জনাব আসিফ চাকরি করায় সময় একটা ব্যাংক হিসাব খোলেন এবং বেতনের উদ্বৃত্ত টাকা ঐ হিসাবে জমা রাখতেন। পরবর্তীতে চাকরি ছেড়ে ব্যবসা শুরু করেন এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রম বৃদ্ধি পেলে চেকে লেনদেন শুরু করেন। তিনি তার ৩ জন পাওনাদারকে আলাদা ৩টি চেক দেন এবং তারা ভিন্ন কার্যদিবসে একই সপ্তাহে চেক তিনটি ব্যাংকে উপস্থাপন করেন। এতে ব্যাংক ৩য় চেকটির টাকা পরিশোধ করে না কারণ সেটি সঞ্চয়ী হিসাবের চেক ছিল।
ব্যাংক ম্যানেজার জনাব আসিফকে চলতি হিসাব খোলার পরামর্শ দেন কারণ চলতি হিসাবের মাধ্যমে ব্যাংকিং কার্যক্রম চলাকালীন জনাব আসিফ যতবার খুশি টাকা জমা ও উত্তোলন করতে পারবেন। হিসাব খোলার সময় ক উত্তর:্কেলের কাছ থেকে এ হিসাবের জন্য কোনো চার্জ গ্রহণ করা হয় না। ব্যবসায়ী হিসাবে এই ধরনের হিসাবে বড় একটা সুবিধা হচ্ছে জমাতিরিক্ত টাকা ঋণ হিসেবে উত্তোলন করা যায়।
প্রশ্ন ২৭: মি. ফারুক খুলনার বড় ব্যবসায়ী। তিনি চেকে লেনদেন করতে পছন্দ করেন। সহজে হস্তান্তর করা যায় এমন চেক তিনি ব্যবহার করেন। নিরাপত্তার প্রয়োজনে এতে দাগ কেটে নেন। কিন্তু ইতোপূর্বে এক শাখার চেক ন্যত্র নিয়ে ভাঙাতে পারতেন না। ফলে ঢাকায় মাল কিনতে গেলে ব্যাংক ড্রাফট করে নিয়ে ভাঙাতেন। কিন্তু এখন আর তার প্রয়োজন হয় না। চেক বইয়ের পাতা পকেটে করে নিয়ে যান। তা পূরণ করে প্রয়োজনে কাউন্টার থেকে ভাঙান। পাওনাদারও এখন তার নাটোর শাখায় চেক সহজে গ্রহণ করে।
[নবাব সিরাজ-উদ্-দৌলা সরকারি কলেজ, নাটোর]
ক.বাসি চেক কী?১
খ.হুকুম চেকের ব্যবহার হ্রাস পাচ্ছে কেন?২
ই গ. উদ্দীপকের মি. ফারুক কোন ধরনের চেক ব্যবহার করেন তা ব্যাখ্যা করো। ৩
ই ঘ. যেকোনো শাখায় চেক ভাঙাতে পারার মধ্যে দিয়ে ব্যাংকিং এর ক্ষেত্রে নতুন ও আধুনিক ব্যবস্থার ইঙ্গিত মিলেছে বিশ্লেষণ করো। ৪
২৭ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: চেক প্রস্তুত তারিখের ৬ মাস বা ১৮০ দিনের মধ্যে ব্যাংকে উপস্থাপিত না হলে ঐ চেককে বাসি চেক বলে।
খ উত্তর: লেনদেনে সুবিধার কারণে হুকুম চেকের ব্যবহার হ্রাস পাচ্ছে।
যে চেকে প্রাপকের নামের শেষে ‘থবা আদেশানুসারে’ শব্দদ্বয় লেখা থাকে তাকে হুকুম চেক বলে। পরিচিত লোক ছাড়া ব্যাংক এ চেকের টাকা পরিশোধ করে না বিধায় যাদের ব্যাংকে হিসাব খোলা নেই তাদের জন্য এ চেক সুবিধাজনক। সহজে হস্তান্তর করা যায় না এ জন্য লেনদেনে সমস্যা হয়। এজন্য হুকুম চেকের ব্যবহার হ্রাস পাচ্ছে।
গ উত্তর: উদ্দীপকের মি. ফারুক সাধারণ দাগকাটা চেক ব্যবহার করেন।
বাহক চেক বা হুকুম চেকের বাক উত্তর:োণে আড়াআড়ি দুইটি সরলরেখা ঙ্কন করলে তাকে দাগকাটা চেক বলে। দুই দফার মাঝে ব্যাংক শব্দটি থাকলে বিশেষভাবে দাগকাটা চেক হয়। ন্যথায় সাধারণ দাগকাটা চেক।
উদ্দীপকে মি. ফারুক খুলনার বড় ব্যবসায়ী। তিনি প্রয়োজনে দাগকাটা চেক ব্যবহার করেন কিন্তু এক শাখার চেক ন্য শাখায় ভাঙ্গাতে পারতেন না। কিন্তু এখন তিনি চেকের পাতা কেটে পকেটে করে নিয়ে যান এবং প্রয়োজনে পূরণ করে কাউন্টার থেকে ভাঙান।
পাওনাদারও এখন তার নাটোর শাখায় চেক সহজে গ্রহণ করেন। কারণ এখন তিনি সাধারণ দাগকাটা চেক ব্যবহার করেন। সাধারণ দাগকাটা চেকের মধ্যে কোনো ব্যাংকের নাম উলেখ থাকে না।
ফলে প্রাপক তার লেনদেনকৃত ব্যাংক থেকে নিজের ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে চেকের অর্থ উত্তোলন করতে পারেন। এজন্যই পাওনাদার নাটোর শাখা থেকেও চেকের অর্থ উত্তোলন করতে পারেন। সুতরাং মি. ফারুক সাধারণ দাগকাটা চেক ব্যবহার করতেন।
ঘ উত্তর: আধুনিক ব্যাংকিং ব্যবস্থা বলতে নলাইন ব্যাংকিং ব্যবস্থাকে বোঝানো হয়েছে।
নলাইন ব্যাংকিং প্রক্রিয়ায় কম্পিউটার প্রযুক্তিনির্ভর একটি নেটওয়ার্ক ব্যবস্থায় গ্রাহক ব্যাংকের যেকোনো শাখা হতে ব্যাংকিং সুবিধা ভোগ করে, যা কাগজী মুদ্রার ব্যবহার হ্রাস করেছে।
উদ্দীপকে মি. ফারুক খুলনার বড় ব্যবসায়ী। তিনি ঝুঁকি এড়াতে দাগকাটা চেকের মাধ্যমে লেনদেন করেন। কিন্তু এক শাখার চেক ন্যত্র ভাঙাতে পারেন না। এখন আর মি. ফারুককে এ সুবিধা ভোগ করতে হয় না। এখন মি. ফারুক যেকোনো শাখা থেকেই তার লেনদেন সম্পন্ন করতে পারে।
মি. ফারুক তার সমস্যার সমাধান হিসেবে এখন ব্যাংকের যেকোনো শাখা থেকেই তার লেনদেন সম্পন্ন করতে পারেন। আর এটা সম্ভব হয়েছে নলাইন ব্যাংকিং ব্যবস্থার কারণে।
এই ব্যবস্থার মাধ্যমে গ্রাহককে ব্যাংকে টাকা জমা দান, অর্থ সংগ্রহ, বিল প্রদান ইত্যাদি যেকোনো কাজে নির্দিষ্ট শাখায় যেতে হয় না। উদ্দীপকে মি. ফারুকও তার বিভিন্ন কাজসহ পাওনাদারদের লেনদেনও যেকোনো শাখায় করেন। যা আধুনিক ও নতুন ব্যাংকিং ব্যবস্থার ইঙ্গিত প্রদান করে।
প্রশ্ন ২৮: জনাব রানা একজন চাকরিজীবী। তিনি পূর্বের ব্যক্তিগত ঋণ পরিশোধের জন্য জনাব রহিমের নামে একটি চেক ইস্যু করে। যার বামপাশের কোণায় দুইটি সমান্তরাল রেখা টানা ছিল। কিন্তু হস্তান্তরের পূর্বেই তিনি মানিব্যাগসহ চেকটি হারিয়ে ফেলেন। দ্রুত বিষয়টি ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে বহিত করলে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ তাকে দুশ্চিন্তামুক্ত থাকার আহŸান জানান এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন। [কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ]
ক.ঙ্গীকারপত্র কী?১
খ.বিনিময় বিল পেক্ষা চেকের ব্যবহার সার্বজনীন কেন? বুঝিয়ে লেখ।২
গ.জনাব রানা কর্তৃক ইস্যুকৃত চেকটি কোন ধরনের? ব্যাখ্যা করো।৩
ঘ.ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জনাব রানাকে দুশ্চিন্তামুক্ত থাকতে বলার যৌক্তিকতা বিশ্লেষণ করো।৪
২৮ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: যে দলিলের মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি পর ব্যক্তিকে কোনো নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ পরিশোধের শর্তহীন প্রতিশ্র“তি দেয় তাকে ঙ্গীকারপত্র বলে।
খ উত্তর: ব্যবহারগত ভিন্নতা ও সুবিধার কারণে বিনিময়ে বিল পেক্ষা চেকের ব্যবহার সার্বজনীন।
চেক হলো ব্যাংকের প্রতি গ্রাহকের অর্থ পরিশোধের লিখিত নির্দেশ। চেকে কোনো স্বীকৃতির প্রয়োজন হয় না। কেবল আদেষ্টার স্বাক্ষর থাকলেই ব্যাংক অর্থ পরিশোধে বাধ্য থাকে। ন্যদিকে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট পরিমাণে অর্থ পরিশোধে দেনাদারের প্রতি পাওনাদারের লিখিত নির্দেশকে বিনিময় বিল বলে। বিনিময় বিলে আদেষ্টা ও আদিষ্ট উভয়েরই স্বাক্ষর থাকা আবশ্যক। এসব কারণে বিনিময় বিল পেক্ষা চেকের ব্যবহার সার্বজনীন।
গ উত্তর: জনাব রানা কর্তৃক ইস্যুকৃত চেকটি ছিল দাগকাটা চেক।
বাহক চেক বা হুকুম চেকের উপরের বাম কোণে আড়াআড়িভাবে দুটি রেখা ঙ্কন করলে তাকে দাগকাটা চেক বলে। এ ধরনের চেক প্রাপকের হিসাবে জমা দিয়ে চেকের টাকা পাওয়া যায়।
উদ্দীপকে জনাব রানা একজন চাকরিজীবী। ব্যক্তিগত ঋণ পরিশোধের জন্য তিনি তার পাওনাদার জনাব রহিমের নামে একটি চেক ইস্যু করেন। চেক ইস্যুর সময় তিনি চেকের বাম পাশের কোণায় দুইটি সমান্তরাল রেখা টেনে দেন। যা দাগকাটা চেকের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ। সুতরাং জনাব রানা কর্তৃক ইস্যুকৃত চেকটি দাগকাটা চেক।
ঘ উত্তর: উদ্দীপকের জনাব রানার ইস্যুকৃত চেকটি দাগকাটা চেক হওয়ায় ব্যাংক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক জনাব রানাকে দুশ্চিন্তামুক্ত থাকতে বলা যৌক্তিক।
দাগকাটা চেকের টাকা উত্তোলনের জন্য চেকটি প্রাপকের ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে উপস্থাপন করতে হয়। প্রাপকের ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে দাগকাটা চেক জমা না দিলে ব্যাংক উক্ত চেকের অর্থ পরিশোধ করে না।
জনাব রানা তার ব্যক্তিগত ঋণ পরিশোধের জন্য তার পাওনাদার রহিমের নামে যে চেক ইস্যু করেছিলেন তা ছিল দাগকাটা চেক। কারণ জনাব রানা চেকটি ইস্যু করার সময় চেকের বাম পাশের কোণায় দুইটি সমান্তরাল রেখা টেনে দিয়েছিল। অর্থাৎ উক্ত চেকটি ছিল দাগকাটা চেক।
উদ্দীপকে জনাব রানার চেকটি তার পাওনাদার জনাব রহিমের কাছে হস্তান্তর করার পূর্বেই মানিব্যাগসহ চেকটি হারিয়ে যায়। তবে হারিয়ে গেলেও ন্য কেউ এই চেকের টাকা উত্তোলন করতে পারবেন না। কারণ উক্ত চেকটি কেবল জনাব রহিমের ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে জমা হলেই ব্যাংক তা পরিশোধ করবে। তাই ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জনাব রানাকে দুশ্চিন্তামুক্ত থাকতে বললেন, যা যৌক্তিক।
প্রশ্ন ২৯: মি. রহমান কাদের ট্রেডার্সের নিকট ১,০০,০০০ টাকার পণ্য বিক্রয় করেন। কাদের ট্রেডার্স মি. রহমানকে প্রথম ৪০,০০০ টাকা ও দ্বিতীয় ৬০,০০০ টাকার দুটি চেক দিল। প্রথম চেকটির অর্থ নগদে ব্যাংক থেকে উত্তোলন করা গেলেও দ্বিতীয় চেকটি ব্যাংকে উপস্থাপন করা হলে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ চেকে উলিখিত ব্যাংকে উপস্থাপন করার পরামর্শ দেয়। [সোনার বাংলা বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, কুমিলা]
ক.ঙ্গীকারপত্র কী?১
খ.চেকের প্রতারণা ও জালিয়াতি বলতে কী বোঝ?২
গ.কাদের ট্রেডার্সের প্রথম চেকটি কোন ধরনের চেক বলে তুমি মনে করো? এ ধরনের চেকের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।৩
ঘ.ব্যাংক কর্তৃপক্ষ মি. রহমানকে দ্বিতীয় চেকটি উলিখিত ব্যাংকে উপস্থাপনের পরামর্শ দেওয়ার যৌক্তিকতা ও গুরুত্ব বিশ্লেষণ করো।৪
২৯ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: ঙ্গীকারপত্র হলো এক ধরনের দলিল যার দ্বারা কোনো ব্যক্তি পর কোনো ব্যক্তিকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রদানের ঙ্গীকার করে।
খ উত্তর: সুনির্দিষ্ট নীতিমালা লঙ্ঘন করে বৈধ উপায়ে ব্যাংক হতে টাকা উঠানোর প্রচেষ্টাকে প্রতারণা বা জালিয়াতি বলে।
চেকের তারিখ, টাকার ঙ্ক, প্রাপকের নাম, আদেষ্টার স্বাক্ষর প্রভৃতি পরিবর্তন করে থবা স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলনের মাধ্যমে চেকের জালিয়াতি বা প্রতারণা সংঘটিত হয়।
উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে সজ্ঞানে ও ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা বা ভুল তথ্য প্রদান ও প্রতারণামূলকভাবে চেকের লেখার পরিবর্তন করা জালিয়াতি বা প্রতারণামূলক কর্ক উত্তর:াণ্ডের ন্তর্ভুক্ত।
গ উত্তর: কাদের ট্রেডার্সের প্রথম চেকটি ছিল বাহক চেক।
প্রাপকের নামের শেষে থবা বাহককে শব্দটি উলেখ করে যে চেকের মাধ্যমে অর্থ প্রদানের নির্দেশ দেয়া হয় তাকে বাহক চেক বলে। এ চেক যেকোনো ব্যক্তি উপস্থাপন করে অর্থ উত্তোলন করতে পারে। এ চেক নুমোদন ব্যতীত হস্তান্তর করা যায়।
মি. রহমান কাদের ট্রেডার্সের নিকট ১,০০,০০০ টাকার পণ্য বিক্রয় করেন। কাদের ট্রেডার্স মি. রহমানকে প্রথম ৪০,০০০ টাকা এবং দ্বিতীয় ৬০,০০০ টাকার দুইটি চেক দিল। প্রথম চেকটির নগদ অর্থ ব্যাংক হতে উত্তোলন করা গেল। শুধু বাহক চেকের ক্ষেত্রে চেক ব্যাংকে উপস্থাপিত হলেই ব্যাংক নগদ অর্থ প্রদান করে। তাই উক্ত চেকটি বাহক চেক ছিল।
ঘ উত্তর: ব্যাংক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক মি. রহমানকে দ্বিতীয় চেকটি উলিখিত ব্যাংকে উপস্থাপনের পরামর্শটি ছিল যৌক্তিক।
বাহক চেক বা হুকুম চেকের বামপাশে উপরিভাগে আড়াআড়ি দুটি রেখা ঙ্কন করলে তাকে দাগকাটা চেক বলে। দুই দাগের মাঝে ‘ব্যাংক’ শব্দটির উলেখ থাকলে তাকে বিশেষভাবে দাগকাটা চেক বলে। ন্যথায় তা সাধারণ দাগকাটা চেক হবে।
মি. রহমান কাদের ট্রেডার্সের নিকট ১,০০,০০০ টাকার পণ্য বিক্রয় করে প্রথম ৪০,০০০ টাকা এবং দ্বিতীয়টি ৬০,০০০ টাকার দুটি চেক পান। এক্ষেত্রে দ্বিতীয় চেকটি ব্যাংকে উপস্থাপন করা হলে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ মি. রহমানকে চেকে উলিখিত ব্যাংকে উপস্থাপন করার পরামর্শ দেন।
কারণ চেকটি ছিল বিশেষভাবে দাগকাটা চেক।
বিশেষভাবে দাগকাটা চেকের দুই দাগের মাঝে ব্যাংকের নাম উলেখ থাকে। এক্ষেত্রে প্রাপক যদি নগদ অর্থ উত্তোলন করতে চায় তাহলে উক্ত ব্যাংকে প্রাপকের ব্যাংক হিসাবে জমা দিতে হয়। সেক্ষেত্রে মি. রহমান এর দ্বিতীয় চেক অর্থাৎ বিশেষভাবে দাগকাটা চেকটি ব্যাংকে উপস্থাপন করে এ চেকের অর্থ উত্তোলন করতে পারেন। তাই ব্যাংক কর্তৃক প্রদত্ত পরামর্শটি গ্রহণ করা যৌক্তিক।
প্রশ্ন ৩০: বি.সি.এস. পাস করে মি. আনিস সিলেট কলেজে ধ্যাপনা শুরু করেন। তাকে প্রথম মাসের বেতন একটি ক্রস্ড চেকে প্রদান করা হয়। চেকটি পেয়ে তিনি চিন্তায় পড়ে যান। পরে তার বন্ধুর পরামর্শে একটি ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করে সমস্যার সমাধান করেন। [মেহেরপুর সরকারি কলেজ]
ক.ব্যাংক জমাকৃত অর্থ উত্তোলনে ব্যবহৃত দলিলকে কী বলে?১
খ.কোন চেকের অর্থ ব্যাংক সরাসরি পরিশোধ করে? ব্যাখ্যা করো।২
গ.মি. আনিসের জন্য কোন হিসাব উপযোগী? মতামত দাও।৩
ঘ.দাগকাটা চেকের টাকা কীভাবে মি. আনিস ব্যাংক থেকে উত্তোলন করেন? ব্যাখ্যা করো।৪
৩০ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: ব্যাংক জমাকৃত অর্থ উত্তোলনে ব্যবহৃত দলিলকে চেক বলে।
খ উত্তর: বাহক চেকের অর্থ ব্যাংক সরাসরি পরিশোধ করে।
প্রাপকের নামের শেষে ‘থবা বাহককে’ শব্দটি উলেখ করে যে চেকের মাধ্যমে অর্থ পরিশোধের আদেশ দেয়া হয় তাকে বাহক চেক বলে। এই চেক যেকোনো ব্যক্তি ব্যাংকে উপস্থাপন করে অর্থ উত্তোলন করতে পারে। কোনো প্রকার নুমোদন ছাড়াই এই চেক হস্তান্তরিত হয়।
গ উত্তর: জনাব আনিসের জন্য সঞ্চয়ী হিসাব উপযোগী।
সঞ্চয়ের পাশাপাশি ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেনের উদ্দেশ্য নিয়ে গ্রাহক ব্যাংকে যে হিসাব খোলে তাকে সঞ্চয়ী হিসাব বলে। চাকরিজীবীদের জন্য এ হিসাব সর্বাপেক্ষা উপযোগ।
মি. আনিস বি.সি.এস পাস করে সিলেট কলেজে ধ্যাপনা শুরু করেন। তিনি প্রথম মাসের বেতন একটি দাগকাটা চেকের মাধ্যমে পান। লেনদেনের সুবিধাঅর্থে তিনি সঞ্চয়ী হিসাব খুলতে পারেন। কারণ সঞ্চয়ী হিসাবে স্বল্প পরিমাণ টাকা জমা দিয়ে এই হিসাব খোলা যায়।
এই হিসাবে নির্দিষ্ট হারে সুদ বা মুনাফা পাওয়া যায়। এছাড়া মি. আনিসের জন্য সব থেকে বড় সুবিধা হচ্ছে সঞ্চয়ী হিসাব স্থায়ী আয়ের জনগণকে সঞ্চয়ে উদ্বুদ্ধ করে। যা মিতব্যয়ী হতে সাহায্য করে এবং অর্থের নিরাপত্তা বিধান করে। সুতরাং মি. আনিসের জন্য সঞ্চয়ী হিসাব উপযোগী।
ঘ উত্তর: মি. আনিস ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে দাগকাটা চেকের টাকা ব্যাংক থেকে উত্তোলন করেন।
বাহক চেক বা হুকুম চেকের উপরে বাম কোণে আড়াআড়িভাবে দুইটি রেখা ঙ্কিত থাকলে তাকে দাগকাটা চেক বলে। দাগকাটা চেকের টাকা উত্তোলনের জন্য গ্রাহকের ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে তা উপস্থাপন করতে হয়।
উদ্দীপকে মি. আনিস বি.সি.এস. পাস করে সিলেট কলেজে ধ্যাপনা শুরু করেন। তিনি প্রথম মাসের বেতন একটি দাগকাটা চেকের মাধ্যমে পান এবং চিন্তায় পড়ে যান। পরে তার বন্ধু তাকে ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করতে বললেন এবং সমস্যার সমাধান হলো।
উদ্দীপকের মি. আনিস-এর সমস্যার সমাধান হিসেবে ব্যাংক তাকে একটি সঞ্চয়ী হিসাব খুলে দিলো। এরপর দাগকাটা চেকটি মি. আনিসের ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে উপস্থাপন করলে ব্যাংক এর অর্থ পরিশোধ করে। সুতরাং মি. আনিস তার ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে দাগকাটা চেকের টাকা উত্তোলন করেন।
প্রশ্ন ৩১: মি. সাইদুর রহমান ‘ডেল্টা ব্যাংক লি.’ এর শাখা ব্যবস্থাপক। তিনি তার এ ব্যাংকিং শাখা পরিচালনার বিষয়ে ত্যন্ত মনোযোগী। কিন্তু সম্প্রতি তার ব্যাংকে একজন ব্যক্তি চেক জালিয়াতির পচেষ্টা চালায়। কিন্তু ব্যাংকের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্ক উত্তর:র্তা বিষয়টি বুঝতে পারেন এবং ম্যানেজারকে বহিত করেন। ম্যানেজার উক্ত ব্যক্তিকে পুলিশে সোপর্দ করেন। তাছাড়া এ ধরনের যাবতীয় সমস্যাবলি মোকাবিলার জন্য তিনি পূর্বসতর্কতামূলক কতকগুলো ব্যবস্থা বা পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। [সরকারি সোহরাওয়ার্দী কলেজ, পিরোজপুর]
ক.চেকের জালিয়াতি কী?১
খ.চেকের প্রতারণা ও জালিয়াতি সম্পর্কে চবঃবৎ এড়ষফসধহহ কী বলেছেন? ব্যাখ্যা করো।২
গ.মি. সাইদুর রহমানের ব্যাংকে উক্ত গ্রাহক কীভাবে চেকের প্রতারণা ও জালিয়াতির পচেষ্টা করেছিল? আলোচনা করো।৩
ঘ.মি. সাইদুর রহমান চেকের প্রতারণা ও জালিয়াতির বিপক্ষে কী কী পূর্বসতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন? বিশ্লেষণ করো।৪
৩১ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: সুনিদর্ষ্টি নীতিমালা লঙ্ঘন করে বৈধ উপায়ে ব্যাংক হতে টাকা উত্তোলনের প্রচেষ্টাকে চেকের জালিয়াতি বলে।
খ উত্তর: চবঃবৎ এড়ষফসধহহ একজন প্রশিক্ষক, সম্পাদক, লেখক এবং পরামর্শদাতা।
তিনি “ঋৎধঁফ রহ ঃযব গধৎশবঃং : ডযু রঃ ঐধঢ়ঢ়বহং ধহফ ঐড়ি ঃড় ঋরমযঃ রঃ.” বইটি লিখেছেন। তিনি বলেছেন যে, জালিয়াতি আঅর্থিক খাতের একটি বিচ্ছেদ্য ংশ হিসেবে দেখা দিয়েছে। তার মতে, নতুন আইন ও বিধি প্রণয়ন করে রাজনৈতিক, শিল্প ও সামাজিক নেতাদের উচিত এসব জালিয়াতি রোধে এগিয়ে আসা।
গ উত্তর: মি. সাইফুর রহমানের ব্যাংকে উক্ত গ্রাহক চেকের তারিখ, টাকার ঙ্ক, প্রাপকের নাম বা আদেষ্টার স্বাক্ষর প্রভৃতির যেকোনো একটি বা একাধিক জায়গায় চেকের প্রতারণা বা জালিয়াতি করেছিল।
নসরণীয় নীতিমালা লঙ্ঘন করে বৈধ উপায়ে ব্যাংক হতে টাকা ওঠানোর প্রচেষ্টাই হলো প্রতারণা বা জালিয়াতি। চেকের তারিখ, স্বাক্ষরসহ বিভিন্ন কিছু পরিবর্তন করে ব্যাংক হতে টাকা উত্তোলনের মাধ্যমে এই ধরনের প্রতারণা সংঘটিত হয়।
উদ্দীপকে মি. সাইদুর রহমান ডেল্টা ব্যাংক লি. এর শাখা ব্যবস্থাপক। তিনি তার এ ব্যাংকিং শাখা পরিচালনার বিষয়ে ত্যন্ত মনোযোগী। সম্প্রতি এক ব্যক্তি চেক জালিয়াতির চেষ্টা চালায় কিন্তু ব্যাংকের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্ক উত্তর:র্তা বিষয়টি বুঝতে পেরে ম্যানেজারকে বহিত করেন।
এক্ষেত্রে জালিয়াতিটি হতে পারে স্বাক্ষরের পরিবর্তন থবা তারিখের পরিবর্তন থবা টাকার ঙ্কের পরিবর্তন। এ বিষয়গুলো পরিবর্তন করে তৃতীয় পক্ষ গ্রাহকের হিসাব হতে অর্থ আÍসাৎ করার চেষ্টা করে।
- উত্তর ডাউনলোড করুন> (১ম পত্র) ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা ১ম পত্র সৃজনশীল প্রশ্ন
- উত্তর ডাউনলোড করুন>(১ম পত্র)১ম: ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা প্রশ্ন উত্তরসহ PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন> HSC ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা প্রশ্নের উত্তরসহ অধ্যায়-১: PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন> HSC অধ্যায়-১: প্রশ্নের উত্তরসহ ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন>অধ্যায়৩: SSC ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং‘র সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন> অধ্যায়৩: SSC ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং‘র জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তরPDF
ঘ উত্তর: মি. সাইদুর রহমান ত্যন্ত মনোযোগের সহিত চেকের প্রতারণা ও জালিয়াতির বিপক্ষে কিছু পূর্বসতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিলেন।
উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে সজ্ঞানে ও ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা ও ভুল তথ্য প্রদান ও প্রতারণামূলকভাবে চেকের লেখা পরিবর্তন করা জালিয়াতি বা প্রতারণামূলক কর্ক উত্তর:াণ্ডের ন্তর্ভুক্ত।
উদ্দীপকে মি. সাইফুর রহমানের ব্যাংকে গ্রাহক বিভিন্নভাবে চেকের প্রতারণা বা জালিয়াতির পচেষ্টা করে থাকতে পারে। যেমন আদেষ্টার স্বাক্ষর জালিয়াতি, হিসাব নম্বর জালিয়াতি, তারিখের জালিয়াতি বা টাকায় ঙ্কের জালিয়াতি। এসব জালিয়াতি প্রতিরোধে মি. সাইদুর রহমান পূর্বসতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিলেন।
উদ্দীপকের মি. সাইদুর রহমান উপরোক্ত জালিয়াতির বিরুদ্ধে যে সব পূর্ব সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন তার মধ্যে উলেখযোগ্য চেকে আদেষ্টার স্বাক্ষর আছে কিনা এবং তা ব্যাংকে সংরক্ষিত স্বাক্ষরের সাথে মিল আছে কিনা তা পরীক্ষা করা।
চেকে ব্যাংক হিসাব নম্বর সঠিকভাবে আছে কিনা, তা পরীক্ষা করা, চেকে তারিখ আছে কিনা, তা পরীক্ষা করা, চেকে টাকার ঙ্ক কথায় ও ঙ্কে ঠিক আছে কিনা, তা পরীক্ষা করা।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।