বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় | অধ্যায় ০৩ | সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর | PDF : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় পত্রের তৃতীয় অধ্যায় হতে গুরুত্বপূর্ণ সব সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর গুলো আমাদের এই পোস্টে পাবেন।
প্রিয় ছাত্র ছাত্রী বন্ধুরা আল্লাহর রহমতে সবাই ভালোই আছেন । এটা জেনে আপনারা খুশি হবেন যে, আপনাদের জন্য বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় পত্রের তৃতীয় অধ্যায় হতে গুরুত্বপূর্ণ সব সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি ।
সুতরাং সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আর এইচ এস সি- SSC এর যেকোন বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ সকল সাজেশন পেতে জাগোরিকের সাথে থাকুন।
অধ্যায় তৃতীয়
১ নং সৃজনশীল প্রশ্নঃ
পৃথিবী ক্রমশ ঘুরছ, এর ফলে পৃথিবী প্রথমে নিজ অক্ষে আবর্তন করে এবং সাথে সাথে সূর্যকে পরিক্রমন করে। প্রথমটির নাম দিতে পারি আমরা ‘ক’ গতি এবং দ্বিতীয়টর নাম দিতে পারি আমরা ‘খ’ গতি।
ক) পৃথিবীর একটি পূর্ণ আবর্তনে সময়কে কীক বলে ?
খ) দিবা – রাত্রি সংঘটিত হওয়ার পরীক্ষাটি বর্ণনা কর।
গ) উদ্দীপকে উল্লিখিত ‘ক’ গতির ফলে পৃথিবীতে কী কী পরিবর্তন সংঘটিত হয় তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ) উদ্দীপকে উল্লিখিত ‘খ’ গতির ফলে কীভাবে আমরা আবহাওয়া পরিবর্তনের মাধ্যমে বৈচিত্রময় জীবনযাপন করি তা বিশ্লেষণ কর।
১ নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তরঃ
ক. পৃথিবীর একটি পূর্ণ আবর্তনে সময়কে সৌরদিন বলে।
খ. একটি অন্ধকার ঘরে টেবিলের উপর জ¦লন্ত মোমবাতিকে সূর্য এবং ভূগোলককে পৃথিবী ধরে জ¦লন্ত মোমবাতির সামনে ভূগোলকটি ঘুরালে দেখা যাবে বাতির সম্মুখের অংশ আলোকিত এবং তার বিপরীত অংশ অন্ধকার থাকে। আলোকিত অংশে দিন এবং অন্ধকার অংশে রাত হয়।
পৃথিবীর আলোকিত ও অন্ধকার অংশের মধ্যবর্তী বৃত্তাকার অংশকে ছায়াবৃত্ত বলে। আবর্তনের ফলে পৃথিবীর যে অংশ অন্ধকার থেকে ছায়াবৃত্ত পার হয়ে সবেমাত্র আলোকিত অংশে পৌছায় সেখানে প্রভাত হয়।
গ. উদ্দীপকে উল্লেখিত ‘ক’ গতির ফলে অর্থাৎ আহ্নিক গতির ফলে পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন সংঘটিত হয়।
পৃথিবী নিজ অক্ষে বা মেরুরেখায় দৈনিক পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে আবর্তন করেছে। পৃথিবীর এ গতিকে আহ্নিক গতি বা দৈনিক গতি বলা হয়। যা উদ্দীপকের গতির সাথে সাদৃশপূর্ণ। তাই বলা যায়, ‘ক’ গতি হচ্ছে আহ্নিক গতি।
আহ্নিক গতির ফলে পৃথিবীতে যে সব পরিবর্তন সংঘটিত হয় তা হলোÑ আহ্নিক গতির ফলে দিন ও রাত হয়। এ গতির ফলে সময় গণনা করা যায়।
পূর্ণ আবর্তনকে ২৪ ঘন্টা ধরে ঘন্টা, মিনিট ও সেকেন্ডে বিভক্ত করে সময় গণনা করা যায়। আহ্নিক গতির ফলে চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণে পৃথিবীতে জোয়ার ও ভাটা হয়। এ ছাড়া আহ্নিক গতি সমুদ্র ¯্রােত ও বায়ু প্রবাহের উপর যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করে।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লেখিত ‘খ’ গতি অর্থাৎ বার্ষিক গতির ফলে আবহাওয়া পরবর্তনের মাধ্যমে ঋতু পরিবর্তিত হয় এবং এ ফলে বৈচিত্রময় জীবন যাপন করি।
পৃথিবী নিজ অক্ষে অবিরাম ঘুরতে ঘুরতে একটি নির্দিষ্ট উপবৃত্তাকার কক্ষ পথে নির্দিষ্ট দিকে এবং নির্দিষ্ট সময়ে সূর্যের চারদিকে পরিক্রমণ করছে। পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে পৃথিবীর এই পরিক্রমণকে বার্ষিক গতি বলে। উদ্দীপকে বর্ণিত পৃথিবীর ‘খ’ গতিও নিজ অক্ষে আবর্তনের সাথে সাথে সূর্যকে পরিক্রমণ করে। সুতরাং বলা যায়, ‘খ’ গতি হচ্ছে বার্ষিক গতি।
বার্ষিক গতির ফলে পৃথিবীতে দিন- রাত্রির হ্রাস-বৃদ্ধি ও ঋতু পরিবর্তন ঘটে। বার্ষিক গতির জন্য সূর্য রশ্মি কোথাও লম্বভাবে আবার কোথাও তির্যকভাবে পতিত হয় এবং দিবা-রাত্রির হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটে।
লম্বভাবে পতিত সূর্যরশ্মি কম বায়ুস্তর ভেদ করে আসে বলে ভূপৃষ্ঠকে অধিক উত্তপ্ত করে। তির্যকভাবে পতিত সূর্য রশ্মিক যে কেবল অধিক বায়ুস্তর ভেদ করে আসে তা নয়, এটি লম্বভাবে পতিত সূর্য রশ্মি অপেক্ষা অধিক স্থানব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে।
এর ফলে বছরের বিভিন্ন সময়ে ভূ-পৃষ্ঠের সর্বত্র তাপের তারতম্য হয় এবং ঋতু পরিবর্তন ঘটে। এক এক ঋতুতে পৃকৃতিতে এক এক ধরনের আমেজ আসে। খাবার- দাবার, পোশাক-পরিচ্ছদ ও অনুভূতিতে বৈচিত্র দেখা দেয়। এভাবে আমরা বর্ষিক গতির ফলে ঋতু পরিবর্তনের মাধ্যমে বৈচিত্রময় জীবন যাপন করি।
উপর্যুক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে তাই বলা যায় যে, বার্ষিক গতির কারণেই আমরা বৈচিত্র্যময় জীবন যাপন করি।
২ নং সৃজনশীল প্রশ্নঃ
পৃথিবী ক্রমশ ঘুরছে, এর ফলে পৃথিবী প্রথমে নিজ অক্ষে আবর্তন করে এবং সাথে সাথে সূর্যকে পরিক্রমণ করে। প্রথমটির নাম দিতে পারি আমরা ‘ক’ গতি এবং দ্বিতীয়টির নাম দিতে পারি আমরা ‘খ’ গতি।
ক. প্রথিবীর একটি পূর্ণ আবর্তনের সময়কে কী বলে?
খ. দিবা-রাত্রি সংঘটিত হওয়ার পরীক্ষাটি বর্ণনা কর।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত ‘ক’ গতির ফলে পৃথিবীতে কী কী পরিবর্তন সংঘটিত হয় তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত ‘খ’ গতির ফলে কীভাবে আমরা আবহাওয়ার পরিবর্তনের মাধ্যমে বৈচিত্র্যময় জীবনযাপন করি তা বিশ্লেষণ কর।
২ নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তরঃ
ক. পৃথিবীর একটি পূর্ণ আবর্তনের সময়ক সৌরদিন বলে।
খ. একটি অন্ধকার ঘরে টেবিলের উপর জ¦লন্ত মোমবাতিকে সূর্য এবং ভূগোলককে পৃথিবী ধরে জ¦লন্ত মোমবাতির সামনে ভূগোলকটি ঘুরালে দেখঅ যাবে বাতির সম্মুখের অংশ আলোকিত এবং তার বিপরীত অংশ অন্ধকার থাকে।
আলোকিত অংশে দিন এবং অন্ধকার অংশে রাত হয়। পৃথিবীর আলোকিত ও অন্ধকার অংশের মধ্যবর্তী বৃত্তাকার অংশকে ছায়াবৃত্ত বলে। আবর্তনের ফলে পৃথিবীর যে অংশ অন্ধকার থেকে ছায়াবৃত্ত পার হয়ে সবেমাত্র আলোকিত অংশে পৌঁছায় সেখানে প্রভাত হয়।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত ‘ক’ গতির ফলে অর্থাৎ আহ্নিক গতির ফলে পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন সংঘটিত হয়। পৃথিবী নিজ অক্ষে বা মেরুরেখায় দৈনিক পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে আরর্তন করছে। পৃথিবীর এ গতিকে আহ্নিক গতি বা দৈনিক গতি বলা হয়। যা উদ্দীপকের গতির সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। তাই বলা যায়, ‘ক’ গতি হচ্ছে আহ্নিক গতি।
আহ্নিক গতির ফলে পৃথিবীতে যে সব পরিবর্তন সংঘটিত হয় তা হলো- আহ্নিক গতির ফলে দিন ও রাত হয়। এ গতির ফলে সময় গণনা করা যায়। পূর্ণ আবর্তনকে ২৪ ঘন্টা ধরে ঘন্টা, মিনিট ও সেকেন্ডে বিভক্ত করে সময় গণনা করা যায়। আহ্নিক গতির ফলে চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণে পৃথিবীতে জোয়ার ও ভাটা হয়। এ ছাড়া আহ্নিক গতি সমুদ্র ¯্রােত ও বায়ু প্রবাহের উপর যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করে।
- আরো পড়ুন:-পৌরনীতি ও নাগরিকতা সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর প্রথম অধ্যায়
- আরো পড়ুন:-অনার্স প্লেটো:পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা রচনামূলক প্রশ্নোত্তর PDF
- আরো পড়ুন:- PDF অনার্স প্লেটো:পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা রচনামূলক প্রশ্নোত্তর
- আরো পড়ুন:-PDF অনার্স প্লেটো:পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
- আরো পড়ুন:-PDF অনার্স প্লেটো:পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
- আরো পড়ুন:-অনার্স প্লেটো:পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরPDF
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত ‘খ’ গতি অর্থাৎ বার্ষিক গতির ফলে আবহাওয়ার পরিবর্তনের মাধ্যমে ঋতু পরিবর্তিত হয় এবং এর ফলে আমরা বৈচিত্র্যময় জীবন যাপন করি। পৃথিবী নিজ অক্ষে অবিরাম ঘুরতে ঘুরতে একটি নির্দিষ্ট উপবৃত্তাকার কক্ষ পথে নির্দিষ্ট দিকে এবং নির্দিষ্ট সময়ে সূর্যের চারদিকে পরিক্রমণ করছে। পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে পৃথিবীর এই পরিক্রমণকে বার্ষিক গতি বলে।
উদ্দীপকে বর্ণিত পৃথিবীর ‘খ’ গতিও নিজ অক্ষে আবর্তনের সাথে সাথে সূর্যকে পরিক্রমণ করে। সুতরাং বলা যায়, ‘খ’ গতি হচ্ছে বার্ষিক গতি। বার্ষিক গতির ফলে পৃথিবীতে দিন-রাত্রির হ্রাস – বৃদ্ধি ঘটে।
লম্বভাবে পতিত সূর্যরশ্মি কম বার্যস্তর ভেদ করে আসে বলে ভূ-পৃষ্ঠকে অধিক উত্তপ্ত করে। তির্যকভাবে পতিত সূর্য রশ্মি যে কেবল অধিক বায়ুস্তর ভেদে করে আসে তা নয়, এটি লম্বভাবে পতিত সূর্য রশ্মি অপেক্ষা অধিক স্থাব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। এর ফলে বছরের বিভিন্ন সময়ে ভূ-পৃষ্ঠের সর্বত্র তাচের তারতম্য হয় এবং ঋতু পরিবর্তন ঘটে।
এক এক ঋতুতে প্রকৃতিতে এক এক ধরনের আমেজ আসে। খাবার-দাবার, পোশাক-পরিচ্ছদ ও অনুভ’তিতে বৈচিত্র্য দেখা দেয়। এভাবে আমরা বার্ষিক গতির ফলে ঋতু পরিবর্তনের মাধ্যমে বৈচিত্র্যময় জীবন যাপন করি।
উপর্যুক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে তাই বলা যায় যে, বার্ষিক গতির কারণেই আমরা বৈচিত্র্যময় জীবন যাপন করি।
জ্ঞানমূলক প্রশ্নের উত্তরঃ
প্রশ্ন: ১. সৌর জগতের গ্রহ কতটি?
উত্তর: সৌর জগতের গ্রহ ৮টি।
প্রশ্ন: ২. পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ কোনটি?
উত্তর: পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ হলো শুক্র।
প্রশ্ন: ৩. ইউরোনাসের উপগ্রহ কয়টি?
উত্তর: ইউরেনাসের উপগ্রহ ৫টি।
প্রশ্ন: ৪. পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা কত?
উত্তর: পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা ১৩.৯০০ সেলসিয়াস।
প্রশ্ন: ৫. অক্ষাংশ কাকে বলে?
উত্তর: নিরক্ষরেখা তেকে উত্তরে বা দক্ষিণে কোনো স্থানের কৌণিক দূরত্বকে অক্ষাংশ বলে।
অনুধাবনমূলক প্রশ্নের উত্তরঃ
প্রশ্ন: ১. গ্রহ বলতে কী বোঝায়? ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: মহাকর্ষ বলের প্রভাবে মহাকাশে কতকগুলো জ্যোতিষ্ক সূর্যের চারদিকে নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট কক্ষপথে পরিক্রমণ করছে, এদের গ্রহ বলা হয়। গ্রহের নিজস্ব কোনো আলো ও তাপ নেই। সৌরজগতে গ্রহের সংখ্যা ৮টি। সূর্য থেকে গ্রহগুলো দূরত্ব অনুযায়ী ক্রমান্বয়ে অবস্থান করছে। বুধ, শুক্র, পৃথিবী, মঙ্গল, বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস, নেপচুন প্রভৃতি গ্রহ। এ গ্রহগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় হচ্ছে বৃহস্পতি এবং সবচেয়ে ছোট বুধ।
প্রশ্ন: ২. শুক্র গ্রহে এসিড বৃষ্টি হয় কেন?
উত্তর: পৃথিবীর মতো শুক্রের একটি বায়ুমন্ডল রয়েছে কিন্তু এতে অক্সিজেন নেই। কার্বন ডাই-অক্সাইডের গ্যাসের পরিমাণ প্রায় শতকরা ৯৬ ভাগ। গ্রহটিতে কার্বন ডাই-অক্সাইডের ঘন মেঘের কারণে এসিড সৃষ্টি হয়ে থাকে। শুক্রের পৃষ্ঠে পৃথিবীর তুলনায় ৯০ গুণ বেশি বাতাসের চাপ রয়েছে।
প্রশ্ন: ৩. সৌরজগতের যেকোনো একটি গ্রহের ব্যাখ্যা দাও।
উত্তর: বুধ সৌরজগতের সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম এবং সূর্যের নিকটতম গ্রহ। বুধের ব্যাস ৪৮৫০ কিলোমিটার এবং ওজন পৃথিবীর ৫০ ভাগের ৩ ভাগের সমান। সূর্যের চারদিকে পরিক্রমণ করতে এর ৮৮ দিন সময় লাগে। সূর্য থেকে এর গড় দূরত্ব ৫.৮ কিলোমিটার। বুধের কোনো উপগ্রহ নেই। সূর্যের নিকটতম গ্রহ বলে এর তাপমাত্রা অত্যধিক।
প্রশ্ন: ৪. ভূত্বক বলতে কী বোঝায়?
উত্তরঃ: পৃথিবী সৃষ্টি হওয়ার সময় বাষ্পীয় অবস্থায় ছিল। কোটি কোটি বছরের ঘূর্ণনের মধ্য দিয়ে তাপ বিকিরণ করতে করতে পৃথিবী শীতল ও ঘনীভূত হতে বহু বছর লেগেছে। এভাবে পৃথিবীর উপরিভাগে কঠিন আবরণের সৃষ্টি হয় এবং এ কঠিন আবরণকেই ভূত্বক বলে। পৃথিবীর উপরিভাগ কঠিন হলেও অভ্যন্তর ভাগ উত্তপ্ত ও গলিত অবস্থায় রয়েছে।
প্রশ্ন: ৫. মঙ্গল গ্রহে প্রাণীর অস্তিত্ব থাকা সম্ভব নয় কেন?
উত্তর: মঙ্গলগ্রহের বায়ুমন্ডলে শতকরা ৩ ভাগ নাইট্রোজেন ও শতকরা ২ ভাগ আরগন গ্যাস আছে। এখানে পানির পরিমাণ খুবই কম, যা প্রাণী জগতের জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। তাছাড়া এটি পৃথিবীর তুলনায় অনেক ঠান্ডা যার গড় উত্তাপ হিমাঙ্কের নিচে থাকে। এ সকল কারণে মঙ্গল গ্রহে প্রাণীর অস্তিত্ব থাকা সম্ভব নয়।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।