ফিন্যান্স ব্যাংকিং ও বিমা ২য় | অধ্যায় ১১ | সৃজনশীল প্রশ্ন ৩৬-৪১ | PDF: ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা দ্বিতীয় পত্রের একাদশ অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ সব কমন উপযোগী সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো আমাদের এই পোস্টে পাবেন।
প্রিয় ছাত্র ছাত্রী বন্ধুরা আল্লাহর রহমতে সবাই ভালোই আছেন । এটা জেনে আপনারা খুশি হবেন যে, আপনাদের জন্য ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা দ্বিতীয় পত্রের একাদশ অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ সব কমন উপযোগী সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি ।
সুতরাং সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আর এইচ এস সি- HSC এর যেকোন বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ সকল সাজেশন পেতে জাগোরিকের সাথে থাকুন।
ফিন্যান্স ব্যাংকিং ও বিমা ২য় | অধ্যায় ১১ | সৃজনশীল প্রশ্ন ৩৬-৪১ | PDF
প্রশ্ন ৩৬: জনাব ইমন একজন চাকরিজীবী। তিনি সান লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লি. থেকে ১৫ বছরের একটি বিমা পলিসি গ্রহণ করেন। তিনি ৫ বছর পর্যন্ত নিয়মিত র্ধবার্ষিক হিসাবে ১০,০০০ টাকা করে কিস্তি প্রদান করতে থাকেন। কিন্তু বর্তমানে পণ্যদ্রব্যের উচ্চমূল্যের কারণে পারিবারিক খরচ বৃদ্ধি পাওয়ায় তিনি নিয়মিত কিস্তি পরিশোধে ব্যঅর্থ হচ্ছেন। এক্ষেত্রে জনাব ইমন বিমা পলিসি বাতিলের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন এবং বিমা কোম্পানিকে বহিত করেন। [ঢাকা কমার্স কলেজ]
ক.বার্ষিক বৃত্তি কী?১
খ.জীবন বিমা কোন ধরনের চুক্তি? ব্যাখ্যা করো।২
গ.উদ্দীপকে জনাব ইমন কোন ধরনের জীবন বিমা পলিসি গ্রহণ করেছিলেন? ব্যাখ্যা করো।৩
ঘ.বর্তমান প্রেক্ষাপটে জনাব ইমন কি আঅর্থিক সুবিধা পাবেন বলে তুমি মনে করো? তোমার উত্তরের স্বপক্ষে যুক্তি দিয়ে বিশ্লেষণ করো।৪
৩৬ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: বিমা কোম্পানি বিমাগ্রহীতাকে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত বা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত প্রতি বছর নির্দিষ্ট হারে যে অর্থ প্রদান করে তাকে বার্ষিক বৃত্তি বলে।
খ উত্তর: জীবন বিমা হলো নিশ্চয়তার চুক্তি।
এক্ষেত্রে মানুষের জীবনের ওপর ভিত্তি করেই বিমাপত্র করা হয়ে থাকে। মানুষের মৃত্যু হলে তার প্রকৃত ক্ষতির পরিমাণ আঅর্থিকভাবে নিরূপণযোগ্য নয়। এক্ষেত্রে বিমা কোম্পানি শুধু একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ আঅর্থিক সহায়তার নিশ্চয়তা দেয়। এ কারণেই জীবন বিমাকে নিশ্চয়তার চুক্তি বলা হয়ে থাকে।
গ উত্তর: উদ্দীপকে জনাব ইমন মেয়াদি জীবন বিমা পলিসি গ্রহণ করেছিলেন।
একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বা বিমাগ্রহীতার নির্দিষ্ট বয়স পর্যন্ত এ বিমা পলিসি গ্রহণ করা হয়। বিমার মেয়াদ শেষ হওয়ার পর থবা বিমাগ্রহীতার মৃত্যুতে এক্ষেত্রে বিমা দাবি পরিশোধ করা হয়ে থাকে।
উদ্দীপকে জনাব ইমন একজন চাকরিজীবী। তিনি সান লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি থেকে একটি বিমা পলিসি গ্রহণ করেন। তিনি ১৫ বছরের জন্য এ বিমা পলিসিটি গ্রহণ করেন।
অর্থাৎ ১৫ বছর পর তাকে বিমাপত্রে উলিখিত মূল্য পরিশোধ করা হবে। এরূপ নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বিমা করায় নিঃসন্দেহে বলা যায়, তিনি মেয়াদি জীবন বিমা পলিসি গ্রহণ করেছিলেন।
ঘ উত্তর: উদ্দীপকে বর্তমান প্রেক্ষাপটে জনাব ইমন আঅর্থিক সুবিধা হিসেবে সমর্পণ মূল্য পাবেন।
সমর্পণ মূল্য হলো পরিশোধিত প্রিমিয়ামের সেই ংশ যা বিমাপত্র সমর্পণের সময় বিমাগ্রহীতাকে ফেরত দেয়া হয়। তবে বিমা পলিসি গ্রহণের পর কমপক্ষে ২ বছর কিস্তির টাকা পরিশোধিত হলেই এ সমর্পণ মূল্য প্রদান করা হয়ে থাকে।
উদ্দীপকে জনাব ইমন সান লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি হতে ১৫ বছরের জন্য মেয়াদি জীবন বিমা পলিসি গ্রহণ করেন। তিনি ৫ বছর পর্যন্ত র্ধবার্ষিক হিসাবে ১০,০০০ টাকা করে কিস্তি প্রদান করেন। কিন্তু বর্তমানে পণ্যদ্রব্যের উচ্চ মূল্যের কারণে নিয়মিত কিস্তি পরিশোধে ব্যঅর্থ হচ্ছেন। তাই তিনি বিষয়টি বিমা কোম্পানিকে বহিত করেন।
এখানে জনাব ইমন ৫ বছর পর্যন্ত নিয়মিত কিস্তি প্রদান করায় তিনি সমর্পণ মূল্য পাওয়ার ধিকারী। কেননা, কোনো কারণে বিমাগ্রহীতা বিমা পলিসি চালিয়ে নিতে সম অর্থ হলো এবং বিমাপত্র জমা দিলে বিমা কোম্পানির সমর্পণ মূল্য প্রদান করে থাকে।
এখানে সমর্পণ মূল্য পাওয়ার সকল শর্তই তিনি পূরণ করেছেন। তাই জনাব ইমন তার বিমা পলিসির আঅর্থিক সুবিধা স্বরূপ সমর্পণ মূল্য পাবেন।
প্রশ্ন ৩৭: ‘বাংলাদেশের বিমা ব্যবসায়: সমস্যা ও করণীয়’ শীর্ষক একটি সভা চলছে। বাংলাদেশের সকল বিমা কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্ক উত্তর:র্তারা উপস্থিত আছেন। ধিকাংশ জীবন বিমা কোম্পানির কর্ক উত্তর:র্তারা জানালেন, তাদের বিমাখাতে সব থেকে বড় সমস্যা সঠিক ভাবে ঝুঁকি নিরূপণ করতে পারা। এই সমস্যার কারণে তাদের ব্যবসায় পরিকল্পনা ব্যাহত হয়। এ থেকে উত্তরণের জন্য আধুনিক ও সময় উপযোগী মৃত্যুহার পঞ্জি ব্যবহারের বিকল্প নেই। ন্যদিকে, সাধারণ বিমা কোম্পানির কর্ক উত্তর:র্তাগণ জানালেন দেশের বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনে তাদের ভ‚মিকা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। কেননা, বিমা শুধু রপ্তানি বৃদ্ধিতেই সহায়তা করে না বরং দৃশ্য রপ্তানিও বৃদ্ধি করে। [হলি ক্রস কলেজ, ঢাকা]
ক.বিমাযোগ্য স্বাঅর্থ কী?১
খ.কোন মোটর বিমার প্রিমিয়াম হার সর্বাধিক আলোচনা করো।২
গ.মৃত্যুহার বলতে কী বোঝ? তার প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করো।৩
ঘ.দৃশ্য রপ্তানি কীভাবে বৃদ্ধি পায় আলোচনা করো।৪
৩৭ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: বিমার বিষয়বস্তুতে বিমাগ্রহীতার যে স্বাঅর্থ থাকে তাকে বিমাযোগ্য স্বার্থ বলে।
খ উত্তর: সার্বিক মোটর বিমার প্রিমিয়ামের হার সর্বাধিক।
সার্বিক মোটর বিমার ধীনে নেকগুলো মোটর ঝুঁকি ন্তর্ভুক্ত করে বিমা করা হয়। এক্ষেত্রে গাড়ির দুর্ঘটনায় বিমাগ্রহীতার মৃত্যু বা জখমের ক্ষতিতে ক্ষতিপূরণ প্রদান করা হয়ে থাকে। এছাড়া চুরি ও গ্নিকাণ্ডের ফলে গাড়ির ক্ষয়ক্ষতির ক্ষতিপূরণও করা হয়। অর্থাৎ একটি বিমার আওতায় নেকগুলো ঝুঁকি ন্তর্ভুক্ত থাকায় এ বিমায় প্রিমিয়াম হার বেশি হয়।
গ উত্তর: একটি নির্দিষ্ট বয়সে কতজন লোক মারা যায় তার সংখ্যা হলো মৃত্যুহার এবং জীবন বিমার প্রিমিয়াম নির্ধারণে এটি গুরুত্বপূর্ণ।
তীতের পরিসংখ্যান নুযায়ী এ মৃত্যুহার নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। এ মৃত্যুহার সংবলিত তালিকা মৃত্যুহার পঞ্জি নামে পরিচিত।
উদ্দীপকে ‘বাংলাদেশের বিমা ব্যবসায় : সমস্যা ও করণীয়’ শীর্ষক একটি সভার কথা বলা হয়েছে। ধিকাংশ জীবন বিমা কোম্পানির কর্ক উত্তর:র্তারা জানালেন যে, জীবন বিমা খাতে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো সঠিকভাবে ঝুঁকি নিরূপণ করতে পারা।
অর্থাৎ মানুষের জীবনের ঝুঁকি বা মৃত্যু ঝুঁকি নিরূপণ করাই এ বিমার প্রধান সমস্যা। মৃত্যুহার পঞ্জিতে কোনো বয়সে প্রতি হাজারে কতজন মারা যেতে পারে তার সম্ভাব্য সংখ্যার উলেখ থাকে।
যা ব্যবহার করে ধিক ঝুঁকি ও কম ঝুঁকি নিরূপণের মাধ্যমে সঠিকভাবে প্রিমিয়াম নির্ধারণ করা যায়।
ঘ উত্তর: বিমা ব্যবসায় বিশেষত নৌ বিমা দেশের দৃশ্য রপ্তানি আয় বৃদ্ধিতে ভ‚মিকা রাখে।
মানব জীবন ও সম্পদের ঝুঁকির বিপক্ষে আঅর্থিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাই হলো বিমা। বিমা মানুষের ব্যক্তি জীবনে, ব্যবসায় সম্প্রসারণে ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভ‚মিকা রাখে।
উদ্দীপকে বাংলাদেশের বিমা ব্যবসায় নিয়ে নুষ্ঠিত একটি সভার কথা বলা হয়েছে। এখানে সাধারণ বিমা কোম্পানির কর্ক উত্তর:র্তারা দেশের বৈদেশিক মুদ্রা র্জনে বিমার ভ‚মিকার কথা বলেছেন। কেননা, বিমা শুধু রপ্তানি বাড়াতেই সহায়তা করে না, বরং দৃশ্য রপ্তানিও বাড়ায়।
আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে সাধারণত নৌ বিমা প্রত্যক্ষভাবে ভ‚মিকা রাখে। দেশ থেকে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে বিমা খরচও পণ্য মূল্যের সাথে যুক্ত হয়।
অর্থাৎ বিমার কারণে ধিক পণ্য মূল্য পাওয়া যায়, যা রপ্তানির আয় বাড়ায়। অর্থাৎ বিমা দৃশ্যভাবে মূল্য বাড়ানোর মাধ্যমে রপ্তানি আয় বাড়ায়।
প্রশ্ন ৩৮: মি. আহমদ ছোট চাকরি করেন। তার স্ত্রী একজন গৃহিণী। তার মৃত্যুতে কী হবে এ নিয়ে তিনি দুশ্চিন্তায় থাকেন। তিনি মনে করছেন, বিমা পলিসি খুলবেন। এতে তিনি প্রিমিয়াম জমা দিতে থাকবেন। বাঁচলেও টাকা পাবেন। আর এর মধ্যে মারা গেলে স্ত্রী পাবে। তার এক বন্ধু বললো, তোমাকে এখানে নেক প্রিমিয়াম দিতে হবে। তুমি যেহেতু মৃত্যু ঝুঁকির বিপক্ষে প্রতিরক্ষা চাও তাই এমন বিমাপত্র খোলো যাতে খুব কম প্রিমিয়ামে মৃত্যু ঝুঁকি বিমা করতে পারবে। তবে এটা প্রতি বছর নবায়ন করতে হবে। [গুলশান কমার্স কলেজ, ঢাকা]
ক.মৃত্যুহার পঞ্জি কাকে বলে?১
খ.দ্বৈত বিমা কীভাবে ক্ষতিপূরণের ধিক নিশ্চয়তা দেয়?২
গ.উদ্দীপকের মি. আহমেদ প্রথমে কোন ধরনের পলিসি খুলেতে চেয়েছিলেন তা ব্যাখ্যা করো।৩
ঘ.বন্ধুর পরামর্শ মি. আহমদের বস্থার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ এ বক্তব্যের যথাঅর্থতা উদ্দীপকের আলোকে বিশ্লেষণ করো।৪
৩৮ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: মৃত্যুহার পঞ্জি হলো নির্দিষ্ট বয়সের মানুষের প্রতি হাজারে মৃত্যুর সম্ভাব্য একটি তালিকা।
খ উত্তর: একাধিক বিমা কোম্পানিতে ঝুঁকি বণ্টন করার মাধ্যমে দ্বৈত বিমা ক্ষতিপূরণের ধিক নিশ্চয়তা দেয়।
দ্বৈত বিমা বলতে একই বিষয়বস্তু একাধিক বিমা কোম্পানির নিকট বিমা করাকে বুঝায়। ধিক মূল্যমানের কোনো বিষয়বস্তু একটি কোম্পানিতে বিমা করা হলে ঝুঁকি বেশি হবে।
কেননা, ক্ষতিপূরণ প্রদান করতে গিয়ে ঐ বিমা কোম্পানি দেউলিয়া হয়ে যেতে পারে। কিন্তু দ্বৈত বিমায় সকল কোম্পানি আনুপাতিক হারে ক্ষতিপূরণ করায় এরূপ ঝুঁকি কম। তাই ঝুঁকি বণ্টনের মাধ্যমে দ্বৈত বিমা ধিক নিশ্চয়তা প্রদান করে।
গ উত্তর: উদ্দীপকে মি. আহমেদ প্রথমে মেয়াদি জীবন বিমা পলিসি খুলতে চেয়েছিলেন।
সাধারণত একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বা বিমাগ্রহীতার নির্দিষ্ট বয়স পর্যন্ত এ বিমা পলিসি গ্রহণ করা হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বিমাগ্রহীতা মারা গেলে তার মনোনীত ব্যক্তি বিমার অর্থ পায়। আর বেঁচে থাকলে তিনি নিজেই এ অর্থ পান।
উদ্দীপকে মি. আহমদ চাকরি করেন। তার স্ত্রী একজন গৃহিণী। মি. আহমদ তার মৃত্যুতে তার পরিবারের কী হবে এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকেন। তাই তিনি একটি বিমা পলিসি খোলার সিদ্ধান্ত নেন।
বিমার শর্তানুযায়ী, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তিনি মারা গেলে বিমার অর্থ তার স্ত্রী পাবে। আর তিনি যদি বেঁচে থাকেন তাহলে নিজেই এ অর্থ পাবেন। এ সকল বৈশিষ্ট্য পর্যালোচনা করে নিঃসন্দেহে বলা যায়, মি. আহমেদ প্রথমে মেয়াদি জীবন বিমাপত্র খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
ঘ উত্তর: উদ্দীপকে মি. আহমদের বন্ধু সাময়িক বিমাপত্রের পরামর্শ দিয়েছে, যা তার বস্থার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ।
সাময়িক বিমাপত্র হলো এরূপ বিমাপত্র যেখানে বিমাগ্রহীতা কেবল মারা গেলেই মনোনীত ব্যক্তিকে বিমার অর্থ পরিশোধ করা হয়। অর্থাৎ বিমাগ্রহীতা বেঁচে থাকলে এক্ষেত্রে কোনো অর্থ পরিশোধ করা হয় না।
উদ্দীপকে মি. আহমদ ছোট চাকরি করেন। তার মৃত্যুতে তার পরিবারের কী হবে এ নিয়ে তিনি দুশ্চিন্তায় থাকেন। তাই তিনি প্রথমে মেয়াদি জীবন বিমাপত্র খুলতে চেয়েছিলেন। পরবর্তীতে তার বন্ধু এমন একটি বিমা পলিসির কথা বলে যেখানে কম প্রিমিয়ামে মৃত্যু ঝুঁকি বিমা করা যায়।
অর্থাৎ তার বন্ধু তাকে সাময়িক বিমাপত্রের পরামর্শ দেয়। মি. আহমদ ছোট চাকরি করেন বিধায় তার আয়ও কম। তাই মেয়াদি বিমার ক্ষেত্রে ধিক প্রিমিয়াম পরিশোধ তার জন্য কষ্টসাধ্য ব্যাপার।
এক্ষেত্রে সাময়িক বিমাপত্রের ল্প প্রিমিয়াম তিনি সহজেই প্রদান করতে পারবেন। এছাড়া সাময়িক বিমাপত্র মেয়াদি বিমাপত্রের মতো মৃত্যু ঝুঁকি গ্রহণ করে। ফলে মি. আহমদ ল্প ব্যয়ে এবং স্বাচ্ছন্দ্যভাবে আঅর্থিক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে পারবেন। তাই বলা যায়, তার বন্ধুর পরামর্শটি যৌক্তিক।
প্রশ্ন ৩৯: মোস্তফা সাহেবের কাছে জীবনের নিরাপত্তাটাই সর্বোচ্চ গ্রগণ্য। তাই তিনি ১২ বছরের জন্য একটি বিমাপত্র খোলেন তার জীবনের ওপর ডেল্টা বিমা কোম্পানিতে। সম্প্রতি তিনিসহ তার দুই বন্ধু চুক্তির ভিত্তিতে একটি সুপার শপ চালু করেন। দেশের নানা প্রান্ত থেকে পণ্য আনার জন্য কাউকে না কাউকে ঢাকার বাইরে যেতে হয়। এক্ষেত্রে সকলের নিরাপত্তার জন্য একটি বিমার কথা ভাবেছেন।
[সফিউদ্দীন সরকার একাডেমী এন্ড কলেজ, গাজীপুর]
ক.গোষ্ঠী বিমা কাকে বলে?১
খ.জীবন বিমা কোন ধরনের চুক্তি এবং কেন?২
গ.মোস্তফা সাহেব নিজের জীবনের ওপর কোন ধরনের বিমা করেছেন? ব্যাখ্যা করো।৩
ঘ.ংশীদারি ব্যবসায় হওয়ায় মোস্তফা সাহেব ও তার বন্ধুদের জন্য কোন ধরনের জীবন বিমা চুক্তি উত্তম হবে বলে তুমি মনে করো? মতামত দাও।৪
৩৯ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: যে বিমা ব্যবস্থায় একটা বিশেষ গোষ্ঠীর জীবনকে একটি বিমাপত্রের আওতায় বিমা করা হয় তাকে গোষ্ঠী বিমা বলে।
উদাহরণস্বরূপ, একই স্থানে কর্মরত সকল শ্রমিকের জন্য গৃহীত বিমাপত্র হলো গোষ্ঠী বিমা।
খ উত্তর: জীবন বিমায় আঅর্থিক প্রতিদানের নিশ্চয়তা দেয়া হয় বলে একে নিশ্চয়তার চুক্তি বলা হয়।
জীবন বিমা ব্যতীত সকল বিমাই হলো ক্ষতিপূরণের চুক্তি। জীবন বিমার ক্ষেত্রে কারো জীবনহানি বা পঙ্গুত্বের কারণে ক্ষতি হলে তার প্রকৃত আঅর্থিক ক্ষতিপূরণ নির্ণয় করা সম্ভব নয়। তাই এক্ষেত্রে বিমা কোম্পানি কেউ মারা গেলে বা পঙ্গুত্ব বরণ করলে এ নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রদান করার নিশ্চয়তা দিয়ে থাকে। এজন্যই একে নিশ্চয়তার চুক্তি বলা হয়।
গ উত্তর: উদ্দীপকে মোস্তফা সাহেব নিজের জীবনের ওপর মেয়াদি জীবন বিমা করেছেন।
মেয়াদি বিমাপত্র মূলত একটি নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য খোলা হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে ঐ নির্দিষ্ট মেয়াদ উত্তীর্ণ হলে বা এ সময়ে বিমাগ্রহীতা মারা গেলে বিমা দাবির অর্থ পরিশোধ করা হয়ে থাকে।
উদ্দীপকে মোস্তফা সাহেবের কাছে জীবনের নিরাপত্তাটাই সর্বোচ্চ গ্রগণ্য। তাই তিনি ডেল্টা বিমা কোম্পানিতে ১২ বছরের জন্য একটি বিমা পলিসি খোলেন। তিনি এ বিমা পলিসি তার জীবনের ওপরই করেছেন।
তাই ১২ বছরের মধ্যে তিনি মারা গেলে ডেল্টা কোম্পানি তার মনোনীত ব্যক্তিকে বিমার অর্থ পরিশোধ করবে। আর যদি তিনি বেঁচে থাকেন তাহলে ১২ বছর পর তাকেই এ অর্থ পরিশোধ করা হবে। এ সকল বৈশিষ্ট্যের সাথে মেয়াদি জীবন বিমার বৈশিষ্ট্যের হুবহু মিল রয়েছে। তাই বলা যায়, তিনি মেয়াদি জীবন বিমা পলিসি করেছেন।
ঘ উত্তর: উদ্দীপকে মোস্তফা সাহেব ও তার বন্ধুদের জন্য জীবন বিমার যৌথ বিমা চুক্তি উত্তম হবে বলে আমি মনে করি।
যৌথ বিমা ব্যবস্থায় একই বিমা পলিসির আওতায় একাধিক ব্যক্তির জীবনের বিমা করা হয়ে থাকে। এ ধরনের বিমা পলিসিকে বহুজীবন বা যৌথ জীবন বিমাপত্রও বলা হয়ে থাকে।
উদ্দীপকে মোস্তফা সাহেব এবং তার দুই বন্ধু মিলে একটি সুপার শপ চালু করেন। দেশের নানা প্রান্ত থেকে পণ্য আনার জন্য তাদের কাউকে না কাউকে ঢাকার বাইরে যেতে হয়। তাই তিনি সকলের নিরাপত্তার জন্য একটি বিমার কথা ভাবছেন।
এখানে মোস্তফা সাহেব সকলের জীবনের ওপর যৌথ বিমা চুক্তি করতে পারেন। কেননা, এ বিমাপত্রের মাধ্যমেই তিনি তার নিজের জীবন ও আরো দুই ংশীদারের জীবনের ঝুঁকি একটি বিমা পলিসির আওতায় করতে পারবেন।
এতে কেউ দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হলে বা কারো জীবনহানি ঘটলে বিমা কোম্পানি ন্য ংশীদারদের আঅর্থিক প্রতিদান প্রদান করবে। তাই বলা যায়, মোস্তফা সাহেব ও তার বন্ধুদের জন্য যৌথ বিমা চুক্তি উত্তম হবে।
প্রশ্ন ৪০ :৩৫ বছর বয়সী জাবেদ ৮ বছর মেয়াদি একটি জীবন বিমা পত্র খুলেছেন। বিমাকৃত ঙ্কের পরিমাণ ৩,৫০,০০০ টাকা। বিমা কোম্পানি কর্তৃক ধার্যকৃত প্রিমিয়ামের পরিমাণ হলো ৩,০০০, ৪,০০০, ৫,০০০, ৭,০০০, ৮,০০০, ৯,০০০, ৯,৫০০ ও ১০,০০০ টাকা। [ঠাকুরগাঁও সরকারি মহিলা কলেজ]
ক.বিমাগ্রহীতার সংখ্যা ভিত্তিক বিমাপত্র কয় ধরনের হয়?১
খ.বিমার কোন পরিহার্য শর্তটি আঅর্থিক হতে হবে?২
গ.জাবেদ কোন ধরনের বিমাপত্রের আওতায় আসবে? ব্যাখ্যা করো।৩
ঘ.সক উত্তর:িস্তি পরিকল্পনায় জাবেদের বাৎসরিক কিস্তির পরিমাণ কত হবে? নিরূপণ করো?৪
৪০ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: বিমাগ্রহীতার সংখ্যার ভিত্তিতে বিমাপত্র দুই প্রকার।
যথা: ১. একক জীবন বিমাপত্র ২. বহুজীবন বিমাপত্র।
খ উত্তর: বিমার পরিহার্য আঅর্থিক শর্তটি হলো বিমাযোগ্য স্বাঅর্থ।
বিমাকৃত বিষয়বস্তুতে বিমাগ্রহীতার আঅর্থিক স্বাঅর্থ হলো বিমাযোগ্য স্বাঅর্থ। বিমাকৃত বিষয়বস্তুর ক্ষতি হলে বিমাগ্রহীতা যদি আঅর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়, তবে ধরে নেয়া হয় উক্ত বিষয়ে বিমাযোগ্য স্বাঅর্থ জড়িত। এরূপ বিমাযোগ্য স্বাঅর্থ না থাকলে বিমা চুক্তি করা যায় না।
জেবিনের বাড়ি আগুনে পুড়ে গেলে নোভেরা আঅর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হবে না। আঅর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হবে জেবিন। তাই বাড়িটিতে জেবিনের বিমাযোগ্য স্বাঅর্থ রয়েছে। নোভেরার বিমাযোগ্য স্বাঅর্থ নেই। এ কারণে বাড়িটি জেবিনই বিমা করার ধিকার রাখে।
গ উত্তর: জাবেদ মেয়াদি জীবন বিমাপত্রের আওতায় আসবে।
নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নির্দিষ্ট অর্থে মেয়াদি জীবন বিমাপত্র করা হয়। এ বিমা ক্ষতিপূরণের চুক্তি নয় বরং নিশ্চয়তার চুক্তি।
উদ্দীপকে ৩৫ বছর বয়সী জাবেদ ৮ বছর মেয়াদি একটি জীবন বিমাপত্র খুলেছেন। নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নির্দিষ্ট ঙ্কের বিমাপত্র হলো মেয়াদি জীবন বিমাপত্র।
এ বিমাপত্রের উলেখ মেয়াদের মধ্যে বিমাগ্রহীতা মারা গেলে বিমা কোম্পানি তার মনোনীত ব্যক্তিকে চুক্তিতে উলিখিত নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ পরিশোধ করে। আর বেঁচে থাকলে মেয়াদ পূর্তিতে বিমাগ্রহীতা বিমাকৃত অর্থ পায়। উদ্দীপকে জাবেদ যে বিমাপত্রটি করেছেন তার মেয়াদ ও বিমাকৃত ঙ্ক নির্দিষ্ট। তাই এটি মেয়াদি জীবন বিমাপত্র।
ঘ উত্তর: সক উত্তর:িস্তি পরিকল্পনায় জাবেদের বাৎসরিক কিস্তির পরিমাণ নির্ণয়:
আমরা জানি,
সক উত্তর:িস্তিতে বাৎসরিক কিস্তি = মোট পরিশোধিতকৃত কি¯ির পরিমাণবিমার মেয়াদকাল
এখানে, মোট পরিশোধিত কিস্তির পরিমাণ হবে প্রতি বছর পরিশোধিত কিস্তির যোগফল।
বিমার মেয়াদ = ৮ বছর
সক উত্তর:ি’ি¦এত বাৎসরিক কি’ি¦ =
= ৫৫৫০০৮
= ৬,৯৩৭.৫০ টাকা
অর্থাৎ সক উত্তর:িস্তি পরিকল্পনার বাৎসরিক কিস্তির পরিমাণ হবে ৬,৯৩৭.৫০ টাকা।
উত্তর : ৬,৯৩৭.৫০ টাকা।
- উত্তর ডাউনলোড করুন> (১ম পত্র) ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা ১ম পত্র সৃজনশীল প্রশ্ন
- উত্তর ডাউনলোড করুন>(১ম পত্র)১ম: ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা প্রশ্ন উত্তরসহ PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন> HSC ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা প্রশ্নের উত্তরসহ অধ্যায়-১: PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন> HSC অধ্যায়-১: প্রশ্নের উত্তরসহ ব্যবসায়ের মৌলিক ধারণা PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন>অধ্যায়৩: SSC ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং‘র সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর PDF
- উত্তর ডাউনলোড করুন> অধ্যায়৩: SSC ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং‘র জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তরPDF
প্রশ্ন ৪১: গ্রীন বাংলা এয়ারলাইনসের একটি বিমান ২০১৬ সালের শুরুতে প্রশান্ত মহাসাগরে বিধ্বস্ত হলে যাত্রী, ক্রুসহ সবাই নিহত হয়। রাষ্ট্রীয় বিমান সংস্থাটি ৪৪ জন বিদেশি যাত্রী, কেবিন ক্রুসহ সবার জীবনের জন্য বিমা করেছিলেন। নিহতের পরিবার স্বজনদের ফিরে না পেলেও বিমার অর্থ পেয়ে কিছুটা স্বস্তিতে রয়েছে।
[হাজীগঞ্জ মডেল কলেজ, চাঁদপুর]
ক.বোনাস কী?১
খ.মৃত্যুহার পঞ্জি কাকে বলে? ব্যাখ্যা করো।২
গ.গ্রীন বাংলা এয়ারলাইনসের আরোহীদের জন্য কোন ধরনের জীবন বিমা করেছিল? ব্যাখ্যা করো।৩
ঘ.‘প্রশান্ত মহাসাগরে বিধ্বস্ত বিমানের যাত্রীদের জীবন বিমাকে ক্ষতিপূরণের চুক্তি বলা যাবে না’। বিষয়টির যৌক্তিকতা বিশ্লেষণ করো।৪
৪১ নং প্রশ্নের উত্তর
ক উত্তর: বিমা কোম্পানি বিমাগ্রহীতাকে বিমাকৃত অর্থের তিরিক্ত যে আঅর্থিক সুবিধা প্রদান করে তাকে বোনাস বলে।
খ উত্তর: নির্দিষ্ট বয়স সীমায় প্রতি হাজারে মৃত ব্যক্তির সংখ্যা সংবলিত সারণীকে মৃত্যুহার পঞ্জি বলে।
অর্থাৎ কোন বয়স সীমায় মৃত্যু হারের সংখ্যা কেমন কিংবা মারা যাওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু তা সারণী থেকে জানা যায়। সাধারণত ধিক বয়স সীমায় মৃত্যুহার বেশি হয়ে থাকে।
তাই ধিক বয়স সীমার লোকদের জীবন বিমা পলিসির প্রিমিয়ামও বেশি হয়ে থাকে। বিমা কোম্পানির বিমা প্রিমিয়াম নির্ধারণে এ মৃত্যুহার পঞ্জি গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালন করে।
গ উত্তর: উদ্দীপকে গ্রীন বাংলা এয়ারলাইনস আরোহীদের জন্য যৌথ বিমা করেছিল।
যৌথ বিমা পলিসিতে একই বিমা পলিসির আওতায় একাধিক ব্যক্তির জীবন বিমা করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ এ ব্যবস্থায় বিমা কোম্পানি একই সাথে একাধিক জীবনের ঝুঁকি গ্রহণ করে।
উদ্দীপকে গ্রীন বাংলা এয়ারলাইনস হলো একটি রাষ্ট্রীয় বিমান সংস্থা। ২০১৬ সালে এ সংস্থার একটি বিমান প্রশান্ত মহাসাগরে বিধ্বস্ত হয়। এতে যাত্রী, ক্রুসহ সবাই নিহত হয়। তবে বিমান সংস্থাটি ৪৪ জন বিদেশি যাত্রী, কেবিন ক্রুসহ সবার জীবনের জন্য বিমা করেছিল।
অর্থাৎ বিমান সংস্থাটি এরূপ বিমা পলিসি নিয়েছে যেখানে একটি বিমার আওতায় সকলের জীবনের ঝুঁকি গ্রহণ করা হয়েছে। এরূপ বৈশিষ্ট্য পর্যালোচনায় বলা যায়, বিমান সংস্থাটি যৌথ বিমা পলিসি গ্রহণ করেছিল।
ঘ উত্তর: উদ্দীপকে “প্রশান্ত মহাসাগরে বিধ্বস্ত বিমানের যাত্রীদের জীবন বিমাকে ক্ষতিপূরণের চুক্তি বলা যাবে না” উক্তিটি যৌক্তিক।
ব্যক্তিগত বিমা ব্যতীত সকল বিমাই ক্ষতিপূরণের চুক্তি। কেননা, ব্যক্তিগত বিমা ছাড়া ন্য সকল বিমা চুক্তির উদ্দেশ্য হলো দুর্ঘটনার ফলে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করা।
উদ্দীপকে গ্রীন বাংলা এয়ারলাইনসের একটি বিমান ২০১৬ সালে বিধ্বস্ত হয়। এতে সকল যাত্রী ও কেবিন ক্রুসহ সবাই নিহত হয়েছে। তবে বিমান সংস্থাটি সকলের জীবনের ওপর যৌথ বিমা পলিসি গ্রহণ করেছিল।
এখানে বিমান সংস্থাটি সকলের জীবনের ঝুঁকিই একটি জীবন বিমা পলিসিতে গ্রহণ করেছিল। কিন্তু দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তিদের জীবনের আঅর্থিক ক্ষতি কখনই নিরূপনযোগ্য নয়। তাই বিমা কোম্পানি কখনই এসকল জীবনহানির ক্ষতিপূরণ নির্ণয় করতে পারবে না।
বরং, বিমা কোম্পানি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারদেরকে একটি নির্দিষ্ট আঅর্থিক প্রতিদানের নিশ্চয়তা দিতে পারে। তাই জীবন বিমাকে ক্ষতিপূরণের চুক্তির পরিবর্তে নিশ্চয়তার চুক্তি বলা যায়।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।