পঞ্চম শ্রেণি | প্রাথমিক বিজ্ঞান | অধ্যায় ৪ | বর্ণনামূলক প্রশ্ন উত্তর | PDF: পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক বিজ্ঞান বিষয়টির ৪র্থ অধ্যায়টি হতে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বর্ণনামূলক প্রশ্ন উত্তর গুলো আমাদের এই পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে। অতএব সম্পূর্ণ পোস্টটি মনযোগ সহকারে পড়ুন।
অধ্যায় ৪ বায়ু রচনামূলক প্রশ্ন :
প্রশ্ন \ ১ \ ভেজা কাপড় যত দ্রæত সম্ভব শুকানো প্রয়োজন। কিন্তু বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে। ঘরের ভেতর কীভাবে আমরা দ্রæত কাপড় শুকাতে পারি।
উত্তর : সাধারণত আমরা ঘরের বাইরে রোদে কাপড় শুকাতে দেই। কিন্তু বাইরে বৃষ্টি হলে তখন আমাদেরকে কাপড় শুকানোর ভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। এক্ষেত্রে আমরা বায়ুপ্রবাহকে কাজে লাগিয়ে ভেজা কাপড় শুকাতে পারি। কেননা বায়ুপ্রবাহ ভেজাবস্তু থেকে দ্রæত পানি সরিয়ে নিতে সাহায্য করে। আর এজন্য আমরা বৈদ্যুতিক পাখার বাতাসের মাধ্যমে বায়ুপ্রবাহ সৃষ্টি করতে পারি এবং কাপড়গুলো দ্রæত শুকাতে পারি।
আরো দেখুন
দাঁত ও দাঁতের মাড়ি সুস্থ রাখতে চাইলে যেসব কাজ গুলো করা জরুরী
প্রতিটি মানুষের সকল মন্ত্রের মূল চাবিকাঠী স্বাস্থ্য! স্বাস্থ্য ভালো থাকলে মন ভালো থাকে, কাজের অগ্রগতিও ভাড়ে, স্বাস্থ্য ভালো আপনার সব...
শান্তিগঞ্জের বগুলারকাড়া গ্রামের স্কুল মাঠে কাবাডি খেলা
শান্তিগঞ্জের বগুলারকাড়া গ্রামের স্কুল মাঠে কাবাডি খেলা।। সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি।। গ্রামবাংলার প্রাচীনতম ঐতিহ্য বাংলাদেশের জাতীয় খেলা কাবাডি(হা ডু ডু) খেলার ঐতিহ্য...
একজন মানবিক সমাজসেবক সাজ্জাদ পারভেজ
একজন মানবিক সমাজসেবক সাজ্জাদ পারভেজ ॥ গেস্ট ব্লগিং॥ নিজের পরিচিতি নয়, যার কাজ শুধু সামাজিক কাজের মধ্যে নিজেকে লুকিয়ে রাখা।...
নতুন করিকুলাম || অষ্টম শ্রেণির বাংলা অধ্যায় ২ নজরে ‘রেলের পথ
নতুন করিকুলাম || অষ্টম শ্রেণির বাংলা অধ্যায় ২ বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর 2024 | সমাধান : অষ্টম শ্রেণীর বাংলা ১ম...
প্রশ্ন \ ২ \ রিসাইকেল প্রক্রিয়া কীভাবে বায়ু দূষণ কমাতে পারে?
উত্তর : রিসাইকেল হলো একবার ব্যবহৃত দ্রব্য প্রক্রিয়াকরণ করে পুনরায় ব্যবহার উপযোগী করে তোলা। আমাদের ব্যবহারের বিভিন্ন গৃহস্থালি দ্রব্য যেমন : কৌটা, বোতল, বাক্স, নানা রকম প্যাকেট ইত্যাদি ব্যবহারের পর সাধারণত ফেলে দেওয়া হয়। এসব বস্তু মাটিতে মেশে না বলে পুড়িয়ে ফেলা হয়।
ফলে বায়ু মারাত্মকভাবে দূষিত হয়। কিন্তু এই জিনিসগুলো ফেলে না দিয়ে যদি একটু মেরামত ও প্রক্রিয়াকরণ করা হয়, তাহলে তা আবার ব্যবহারযোগ্য হয়ে উঠতে পারে। ফলে তা দ্বারা বায়ু দূষণের কোনো সুযোগ থাকবে না।
তাছাড়া বিভিন্ন বস্তু নতুন করে তৈরি করতে অধিক প্রাকৃতিক সম্পদ যেমন- জীবাশ্ম-জ্বালানি ব্যবহৃত হয় যা বায়ু দূষণ ঘটায়। কিন্তু রিসাইকেলের মাধ্যমে বিভিন্ন জিনিস ব্যবহার করলে নতুন করে তৈরি করার প্রয়োজন কমে যাবে। এভাবে রিসাইকেল প্রক্রিয়া বায়ুদূষণ কমাতে পারে।
প্রশ্ন \ ৩ \ কী কী কারণে বায়ু দূষিত হয়? মানুষ কীভাবে বায়ু দূষণ করছে?
উত্তর : মানুষের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড বায়ু দূষণের একটি বড় কারণ। বিশেষ করে জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর ফলে বায়ুতে বিভিন্ন ধরনের গ্যাস নির্গত হয়। কলকারখানা ও যানবাহন থেকে এ সকল গ্যাস বায়ুতে আসে। গাছপালা পোড়ানোর ফলে উৎপন্ন ধোঁয়া থেকেও বায়ু দূষিত হয়। যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলা ও মলমূত্র ত্যাগের কারণে বায়ুতে দুর্গন্ধ ছড়ায় এবং বায়ু দূষিত হয়।
মানুষ বায়ু দূষণের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। কেননা তারা যেখানে-সেখানে ইটের ভাটা তৈরি করছে, যেখানে-সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলছে এবং মলমূত্র ত্যাগ করছে, বড় বড় কলকারখানা গড়ে তুলছে অথচ এর বর্জ্য ফেলার সুব্যবস্থা করছে না। এভাবেই মানুষ বায়ুকে দূষিত করছে।
কাঠামোবদ্ধ প্রশ্ন ও উত্তর
যোগ্যতাভিত্তিক প্রশ্ন :
প্রশ্ন \ ১ \ বায়ুর কোন উপাদানটি আগুন নেভাতে ব্যবহার করা হয়? ইউরিয়া সারের মাধ্যমে গাছের বৃদ্ধিতে আমরা বায়ুর কোন উপাদান ব্যবহার করি? একজন মাঝি কীভাবে বায়ুপ্রবাহকে কাজে লাগায় তা ১টি বাক্যে লেখ। দৈনন্দিন কাজে বায়ুপ্রবাহের ২টি ব্যবহার লেখ।
উত্তর :
বায়ুর উপাদান কার্বন ডাইঅক্সাইড আগুন নেভাতে ব্যবহার করা হয়।
ইউরিয়া সারের মাধ্যমে গাছের বৃদ্ধিতে আমরা বায়ুর নাইট্রোজেনকে ব্যবহার করি।
বায়ুপ্রবাহ ব্যবহার করে একজন মাঝি পালতোলা নৌকা চালায়।
দৈনন্দিন কাজে বায়ুপ্রবাহের ২টি ব্যবহার নিম্নরূপ :
১.বায়ুপ্রবাহকে কাজে লাগিয়ে ফসল ঝেড়ে ময়লা দূর করা হয়।
২.বায়ুপ্রবাহের সাহায্যে টারবাইন ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।
প্রশ্ন \ ২ \ ধূমপান ক্ষতিকর কেন? বায়ুদূষণ রোধের তিনটি উপায় লেখ।
উত্তর : বিড়ি-সিগারেটের ধোঁয়া বায়ুকে দূষিত করে। এর ফলে যক্ষা ও ক্যান্সার রোগ হয়। তাছাড়া ধূমপানের কারণে, এলার্জি, কাশি, হাপানি, ব্রঙ্কাইটিস, উচ্চ রক্তচাপ, মাথা ব্যথা, ফুসফুসের ক্যান্সার ইত্যাদি মারাত্মক রোগ হতে পারে।
বায়ুদূষণ রোধের তিনটি উপায় নিম্নরূপ :
১.প্রাকৃতিক সম্পদের ব্যবহার কমিয়ে, পুনঃব্যবহার করে ও রিসাইকেল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দূষণ প্রতিরোধ করা যায়।
২.ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার করে এবং গাছ লাগানোর মাধ্যমেও বায়ু দূষণ প্রতিরোধ করা যায়।
৩.শক্তির ব্যবহার কমিয়ে জীবাশ্ম জ্বালানির অতিরিক্ত ব্যবহার কমানো যায়।
প্রশ্ন \ ৩ \ বায়ু দূষণ রোধের পাঁচটি উপায় লেখ।
উত্তর : বায়ু দূষণ রোধের পাঁচটি উপায় নিম্নরূপ :
১.শক্তির ব্যবহার কমানো অর্থাৎ জীবাশ্ম-জ্বালানির অতিরিক্ত ব্যবহার না করা।
২.পুন:ব্যবহার ও রিসাইকেল করা এবং প্রাকৃতিক সম্পদের ব্যবহার কমানো।
৩.গাছ লাগিয়ে নতুন বনভ‚মি সৃষ্টি করা ও বনভ‚মি সংরক্ষণ করা।
৪.কালো ধোঁয়া উৎপাদন করে এমন যানবাহন ব্যবহার বন্ধ করা।
৫. ধুমপান না করা।
প্রশ্ন \ ৪ \ তোমাদের দৈনন্দিন জীবনে বায়ুর কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার আলোচনা কর।
উত্তর : ফুটবল, গাড়ি, রিকসা, সাইকেলের টায়ার ইত্যাদি ফোলানোর জন্য মানুষ বায়ু ব্যবহার করে। এছাড়া মানুষ বায়ুর উপাদানগুলোকে বিভিন্নভাবে ব্যবহার করে। শ্বাসকষ্টের রোগী, ডুবুরি এবং পর্বতারোহীকে অক্সিজেন সিলিন্ডারের মাধ্যমে অক্সিজেন সরবরাহ করা হয়।
ইউরিয়া সার তৈরিতে এবং প্যাকেট বা টিনের কৌটায় বিভিন্ন খাদ্য যেমন মাছ, মাংস, চিপস ইত্যাদি সংরক্ষণে বায়ুর নাইট্রোজেন ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন কোমল পানীয়তে ঝাঁঝালো ভাব ধরে রাখার জন্য কার্বন ডাইঅক্সাইড ব্যবহার করা হয়। আগুন নেভানোর জন্য অগ্নি নির্বাপক যন্ত্রেও কার্বন ডাইঅক্সাইড ব্যবহার করা হয়। এভাবেই বায়ু মানুষের দৈনন্দিন জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালন করছে।
প্রশ্ন \ ৫ \ বায়ু দেখা যায় না, কিন্তু আমরা এর অস্তিত্ব অনুভব করতে পারি। বায়ুর কোন উপাদানটি আমরা গ্রহণ করি? বায়ুর অস্তিত্বের চারটি উদাহরণ দাও।
উত্তর : বায়ুর অক্সিজেন নামক উপাদানটি আমরা গ্রহণ করি। বায়ুর অস্তিত্বের চারটি উদাহরণ নিচে দেয়া হলো :
১. বায়ু প্রবাহিত হলে গাছের পাতা নড়ে।
২. বায়ু প্রবাহের ফলে আকাশে মেঘ ভেসে বেড়ায়।
৩. বায়ু প্রবাহের ফলে নদীতে থাকা নৌকার পাল ফুুলে ওঠে। নদীতে পালতোলা নৌকা চলে।
৪. বায়ু প্রবাহিত হলে কাপড় ওড়ে।
প্রশ্ন \ ৬ \ মেহেদীদের এলাকায় ইদানীং বেশ কয়েকটি ইটের ভাটা তৈরি হয়েছে। এর ফলে কোন গ্যাসের পরিমাণ বেড়ে যাবে? ইটের ভাটার বায়ু দূষণের প্রভাব কীভাবে কমানো যায়?
উত্তর : ইটের ভাটার কারণে কার্বন ডাইঅক্সাইডের পরিমাণ বেড়ে যাবে। ইটের ভাটার দূষণের প্রভাব নিম্নলিখিতভাবে কমানো যায় :
১. ইটভাটার কালো ধোঁয়া যাতে বায়ু দূষণ না করতে পারে এ জন্য পরিশোধনের ব্যবস্থা নিতে হবে।
২. ইটের ভাটা লোকালয় থেকে দূরে স্থাপন করতে হবে।
৩. ইটের ভাটায় উঁচু চিমনি এবং রাসায়নিক ছাঁকনির ব্যবস্থা করতে হবে।
৪. ইটের ভাটায় জীবাশ্ম-জ্বালানির ব্যবহার কমাতে হবে।
প্রশ্ন \ ৭ \ বায়ুপ্রবাহকে আমরা কী কী কাজে ব্যবহার করতে পারি?
অথবা, দৈনন্দিন জীবনে আমরা বিভিন্ন কাজে বায়ু ব্যবহার করি। বায়ুর এরূপ পাঁচটি ব্যবহার লেখ।
উত্তর : বায়ুপ্রবাহকে আমরা কাজে ব্যবহার করতে পারি।
১. বায়ুপ্রবাহকে ব্যবহার করে বড় চরকা বা টারবাইন ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায়।
২. বায়ুপ্রবাহকে কাজে লাগিয়ে ফসল ঝেড়ে ময়লা দূর করা যায়।
৩. একে ব্যবহার করে পালতোলা নৌকা চালানো যায়।
৪. ভেজা কাপড় রোদে ও খোলা জায়গায় শুকাতে বায়ুপ্রবাহ কাজে লাগে।
৫. চুল শুকানোর যন্ত্র দিয়ে চুল শুকাতে বায়ুপ্রবাহ কাজে লাগে।
প্রশ্ন \ ৮ \ বায়ুর উপাদানগুলো আমাদের বেঁচে থাকতে কীভাবে সাহায্য করে ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : পরিবেশের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বায়ু। বায়ুতে প্রধানত নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, কার্বন ডাইঅক্সাইড ও জলীয় বাষ্প থাকে। শ্বাস নেয়ার মাধ্যমে আমরা বায়ু থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করি। অক্সিজেন আমাদের গ্রহণ করা খাদ্য ভেঙে শক্তি উৎপাদন করে। অক্সিজেনের সাহায্যে আগুন জ্বালাই।
জ্বালানি পুড়িয়ে কলকারখানা চালাই, গাড়ি চালাই, বিদ্যুৎ উৎপাদন করি। শ্বাসকষ্টের রোগী, পর্বত আরোহী ও ডুবুরিরা সিলিন্ডার থেকে অক্সিজেন নিয়ে শ্বাসকার্য চালায়। নাইট্রোজেন ইউরিয়া সার প্রস্তুতে ব্যবহার করা হয়।
আবার টিন বা প্যাকেটে নানা ধরনের খাবার যেমন : মাছ, মাংস, ফল, চিপস সংরক্ষণে নাইট্রোজেন এবং বিভিন্ন ধরনের পানীয় তৈরিতে কার্বন ডাইঅক্সাইড ব্যবহার করা হয়। তাছাড়া আগুন নেভাতে কার্বন ডাইঅক্সাইড ব্যবহৃত হয়। সবুজ উদ্ভিদ কার্বন ডাইঅক্সাইডের মাধ্যমে সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় নিজেদের খাদ্য নিজেরা তৈরি করে বেঁচে থাকে।
আরো পড়তে পারেনঃ
পঞ্চম শ্রেণি | বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় | অধ্যায় ১ | সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর
পঞ্চম শ্রেণি | বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় | অধ্যায় ২ | সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর
পঞ্চম শ্রেণি | বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় | অধ্যায় ৩ | সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর
পঞ্চম শ্রেণি | বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় | অধ্যায় ৫ | সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর
সাধারণ প্রশ্ন :
প্রশ্ন \ ৯ \ বায়ু দূষণের পাঁচটি ক্ষতিকর দিক উল্লেখ কর।
উত্তর : বায়ু দূষণের পাঁচটি ক্ষতিকর দিক নিচে উল্লেখ করা হলো :
১. বাতাসে কার্বন ডাইঅক্সাইডের ঘনত্ব বেড়ে গেলে বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা বেড়ে যায়, যা পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করে।
২. দূষিত বায়ু সেবনে ব্রঙ্কাইটিস, ক্যান্সার, হাঁপানি ইত্যাদি রোগ হয়ে থাকে।
৩. কলকারখানা ও যানবাহনের ধোঁয়ায় নির্গত গ্যাস বায়ুমণ্ডলে এসিড বৃষ্টি ঘটায়, যা দালানকোঠা, উদ্ভিদ ও জলজ প্রাণীর ক্ষতি করে।
৪. মোটরগাড়ি ও কলকারখানা থেকে নির্গত কার্বন মনোক্সাইড গ্যাস শরীরে রক্তের সঙ্গে মিশে রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ কমিয়ে দেয়।
৫. সিসাযুক্ত দূষিত বায়ু সেবনে ক্ষুধা কমে যায় ও রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়। এ বায়ু শিশু এবং গর্ভবতী মায়ের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
প্রশ্ন \ ১০ \ কার্বন ডাইঅক্সাইড-এর ৫টি ব্যবহার লেখ।
উত্তর : কার্বন ডাইঅক্সাইডের ব্যবহার উল্লেখ করা হলো :
১. কার্বন ডাইঅক্সাইড আগুন নেভাতে ব্যবহৃত হয়।
২. কার্বন ডাইঅক্সাইড কোমল পানীয় তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
৩. উদ্ভিদের খাদ্য তৈরিতে কার্বন ডাইঅক্সাইড ব্যবহৃত হয়।
৪. কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাস পরীক্ষাগারে বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়।
প্রশ্ন \ ১১ \ নাইট্রোজেন-এর ৫টি ব্যবহার লেখ।
উত্তর : নাইট্রোজেনের পাঁচটি ব্যবহার নিচে উলেখ করা হলো :
১. ইউরিয়া সার প্রস্তুত করতে নাইট্রোজেন ব্যবহার করা হয়।
২. মাছ, মাংস, ফলু ইত্যাদি পচনশীল খাদ্য যাতে না পচে, সেজন্য টিনের কৌটায় নাইট্রোজেন ব্যবহার করা হয়।
৩. উদ্ভিদের জন্য নাইট্রোজেন একটি প্রয়োজনীয় উপাদান। নাইট্রোজেন উদ্ভিদকে দ্রুত বাড়তে সাহায্য করে।
৪. চিপসের প্যাকেটে নাইট্রোজেন ব্যবহার করা হয়।
৫. বৈদ্যুতিক বাল্বে নাইট্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করা হয়।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।