নবম ও দশম শ্রেণীর ঝর্ণার গান কবিতার সৃজনশীল ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর (PDF) গুলো পাবেন আমাদের ওয়েব সাইটে । ঝর্ণার গান কবিতার যেকোনো ধরনের প্রশ্ন উত্তর গুলো আমাদের এই পোস্টে পাবেন ।
প্রিয় ছাত্র ছাত্রী বন্ধুরা আল্লাহর রহমতে সবাই ভালোই আছেন । এটা জেনে আপনার খুশি হবেন যে, আপনাদের জন্য জুতা আবিষ্কার হতে গুরুপূর্ণ কিছু প্রশ্ন উত্তর আলোচনা করতে যাচ্ছি । সুতরাং সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আর এসএসসি- SSC এর যেকোন বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ সকল সাজেশন পেতে জাগোরিকের সাথে থাকুন।
ঝর্ণার গান কবিতার সৃজনশীল ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর:
ঝর্ণার গান কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর:
প্রশ্ন-১. ‘ঝর্ণার গান’ কবিতায় কে ঘুমায়?
উত্তর: ‘ঝর্ণার গান’ কবিতায় বন ঘুমায়।
প্রশ্ন-২. শালিক শুক কোথায় মুখ বুলায়?
উত্তর: শালিক শুক মখমলে মুখ বুলায়।
প্রশ্ন-৩. গিরি থেকে কী পতিত হয়?
উত্তর: গিরি থেকে অম্বুরাশি পতিত পতিত হয়।
প্রশ্ন-৪. ‘শুক’ অর্থ কী?
উত্তর: ‘শুক’ অর্থ টিয়া পাখি।
প্রশ্ন-৫. ‘থল’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ‘থল শব্দের অর্থ স্থল।
ঝর্ণার গান কবিতার অনুধাবনমূলক প্রশ্নোত্তর:
প্রশ্ন-১. কোন গিরির হিম ললাট ঘামল মোর উদ্ভবে কথাটি ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: ঝর্ণার উদ্ভাবে পাহাড়ের রুপই যেন বদলে যায়। পাহাড়ের গা বেয়ে নেমে আসা সাদা জলরাশির ধারা পাহাড়ের শুষ্ক শরীরকে সিক্ত হরে তোলে। তার আগমন চারদিকে যেন উৎসব সৃষ্টি করে।
প্রশ্ন-২. কাকে পাতকুয়ায় যেতে বলা হয়েছে? কেন?
উত্তর: চাতক পাখিকে পাতকুয়ায় যেতে বলা হয়েছে।
চাতক পাখি বৃষ্টির পানি পান করে। বৃষ্টি মাটিতে পড়ার পর মাটি থেকে পানি পান করে চাতক। এ পানির চেয়ে ঝর্ণার পানিক বেশি প্রশংসা করা হয়েছে। চতক যদি ঝর্ণার সৌন্দর্য না বোঝে তবে সে যেন পাতকুয়াতেই পানি পান করতে যায়। কেননা ঝর্ণা শুধু সৌন্দর্য পিপাসুদেরই অভ্যর্থনা জানায়।
প্রশ্ন-৩. সর্বাঙ্গে পুলক জাগলে ঝর্ণা কেমন করে?
উত্তর: সর্বাঙ্গে পুলক লেগে ঝর্ণা কেবল গেয়েÑধেয়ে বেড়ায়।
ঝর্ণা গতিময় চঞ্চল বেগে ছুটে চলে। যাওয়ার সাথে সে পরীর গানের মতো গান গেয়ে যায়। সে সুর বাতাসে মুগ্ধতা ছড়ায়। পুলকিত হয়ে ঝর্ণা পাহাড়ের বুকে তার আনন্দ চিহ্ন রেখে ছুটে চলে।
প্রশ্ন-৪. ‘খেয়াল নাই নাইরে ভাই’ এখানে কোন খেয়ালের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: আলোচ্য উক্তিটিতে ঝর্ণার কল্পনায় পরীর নাচের কথা ঝর্ণার খেয়াল নেই অর্থে বলা হয়েছে।
পাহাড়ের গায় শীতল পরশ বুলিয়ে দিয়ে যায়। তাই দেখে নাচের উৎসবে পরীর হার ছিড়ে যায়। কিন্তু ঝর্ণা চলার সময় সব কিছুকে পেছনে ফেলে কেবল ছুটে চলে। পুরোটাই কবির মনের কল্পনা ।
প্রশ্ন-৫. ‘জরির জাল আরংরাখায়’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: জরির জাল আংরাখায়’ বলতে পাহাড়ের গায় ঝর্ণা নেমে আসায় সেখানকার যে সৌন্দর্য তৈরি হয় তাকে বোঝানো হয়েছে।
ঝর্ণা নেমে আসার সময় পাহাড়ের গায় ডলিম ফাটার মতো রঙ ধরে।এখঅনে শালিক ও টিয়া পাখি মুখ বুলায়। ঝর্ণা চলার পথের পাশে স্থলভাগে মখমল কাপড়ের ন্যায় এক প্রকার শেওলা জমে। এসব দেখতে জরির জালের আংরাখার মতো মনে হয়। এসব কারণে ঝর্ণা ঝলমল করে।
প্র্যাকটিস অংশ:-জ্ঞান ও অনুধাবন প্রশ্ন:
১। ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার রচয়িতা কে?
২। সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
৩। সত্রেন্দ্রনাথ দত্ত কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
৪। সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের পিতামহের নাম কী?
৫। অক্ষয়কুমার দত্ত কী ছিলেন?
৬। সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত কোন শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেন?
৭। সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত কখণ কাব্যচর্চা শুরু করেন?
৮। সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত কী নামে পরিচিত?
৯। সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
১০। সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত কত বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন?
১১। ঝর্ণা কেবল কিসের গান গায়?
১২। ঝর্ণা ঝিঁঝিঁর ডাক শুনতে পায় কখন?
১৩। দুপুরÑভোরে পথ কী করে?
১৪। ‘ঝর্ণার গান’ কবিতায় বন কী করে?
১৫। ঝর্ণা নিজের পায়ে কী করে?
১৬। ঝর্ণা কখণ একলা গায়?
১৭। টিলার গায়ে কিসের ফাট?
১৮। মুখ বুলায় কে?
১৯। ঝণা নিম্নে চলার সময় কী শুনতে পায়?
২০। ঝর্ণা তার দোলায় কী করে?
২১। স্তদ্ধ পাথরের বুকে কিসের পদচিহ্ন?
২২। নির্জন দুপুরে পাহাড়ে কী শোনা যায় না?
২৩। পর্বত থেকে কী নেমে আসে?
২৪। জলধারার অমিয় স্বাদ কেমন?
২৫। গিরি থেকে কী পতিত হয়?
১ নং সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর:
প্রিয়া প্রথম ঝর্ণা দেখে সিলেটের মাধবকুন্ডে। তারপর কক্সবাজার হিমছড়িতে গিয়ে সে আরো নিবিষ্ট হয়ে ঝর্ণার সৌন্দর্য পরখ করল। মসৃণ, কিন্নর সুর ঝঙ্কারে অপূর্ব ছন্দের সৃষ্টি করে ঝর্ণা ছুটে চলেছে। কী উদ্দাম এই ছুটে চলা। সত্যি প্রকৃতির এই অকৃত্রিম সৃষ্টিগুলো মানুষের মনকে আরো সৌন্দর্য পিপাসু করে তোলে।
ক. ঝর্ণা কোন পাখির বোল সাধে?
খ. ‘বিভোল মোর সকল প্রাণ’- কেন?
গ. উদ্দীপকের সাথে ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার সাযুজ্য নির্ণয় কর।
ঘ. ‘ঝর্ণার উদ্দাম ছুটে চলার মধ্যেই তার প্রকৃত সৌন্দর্য নিহিত’ কবিতা ও উদ্দীপকের আরোকে বিশ্লেষণ কর।
১ নং প্রশ্নের উত্তর:
উত্তর : (ক)
ক. ঝর্ণা বুলবুলি পাখিকে বোল সাধে।
উত্তর : (খ)
ঝর্ণা আপন মনে চঞ্চল গতিতে ছুটতে থাকে বলে তার সকল প্রাণ বিভোল।
সব বাধা অতিক্রম করে ঝর্ণা সিক্ত করে প্রকৃতিকে। পাহাড় থেকে অচেতনভাবে ছন্দের তালে নেমে আসে সমতলভূমিতে। এতে পাহাড়ি বন্ধ্যা মাটিও উর্বর হয়ে ওঠে। এভাবেই চঞ্চল গতি নিয়ে ঝর্ণা পাহাড় প্রকৃতিকে প্রাণবন্ত করে।
উত্তর : (গ)
ঝর্ণা চঞ্চল গতির সৌন্দর্য বর্ণনার বিষয়টিতে উদ্দীপকের সাথে ‘ঝর্ণার গান’ কবিতায় সাযুজ্য রয়েছে।
‘ঝর্ণার গান’ কবিতায় কবি ঝর্ণার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কথা বর্ণনা করেছেন। পাহাড়ের পাদদেশে জন্ম ঝর্ণনার। উঁচু পাহাড় থেকে ঝর্ণা সমতল ভূমিতে নেমে আসে। তার নেমে আসার গতিতে রয়েছে অনাবিল আনন্দ। আর এই গতি সে অনাবিল সৌন্দর্য সৃষ্টি করে তা সৌন্দর্যপিপাসু মানুষকে মুগ্ধ করে।
উদ্দীপকেও একই বিষয়বস্তুর প্রতিফলন ঘটেছে। সুউচ্চ গিরি থেকে স্বচ্ছ পানির খেলা খেলতে খেলতে ঝর্ণা নিচে নেমে আসে। মসৃণ, কিন্নর সুর ঝংকারে ঝর্ণার ছুটে চলা। ঝর্ণার এরূপ প্রিয়ার মনকে তৃপ্ত করে। কবিতায়ও ঝর্ণার চঞ্চল গতিতে সৃষ্ট অপরূপ সৌন্দর্য তুলে ধরা হয়েছে।
তাই বলা যায়, উদ্দীপক ও কবিতার মাঝে ঝর্ণার প্রাকৃতিক ঐশ্বর্য বর্ণনার সাযুজ্য রয়েছে।
উত্তর : (ঘ)
ঝর্ণার চঞ্চল গতিই তাকে সৌন্দযে পরিপূর্ণ করে- এ বিষয়টি উদ্দীপক ও ‘ঝর্ণার গান’ কবিতায় সমভাবে প্রতিফলিত হয়েছে।
‘ঝর্ণার গান’ কবিতায় কবি ঝর্ণার সৌন্দর্য বর্ণনা করেছেন। পাহাড়ের সুউচ্চ চূড়ায় ঝর্ণার সৃষ্টি। এখান থেকে সকল বাধা অতিক্রম করে ঝর্ণা নেমে আসে নিচু ভূমিতে। চঞ্চল তার চলার গতি। যখন ছুটে চলে ঝর্ণা তখন যেন তার সারা শরীরে আনন্দ বয়ে যায়। পাহাড়ের নিচে পাথরের উপর আছড়ে পরে ঝর্ণা যে সৌন্দর্য সৃষ্টি করে তা সত্যিই মরোমুগ্ধকর পরিবেশের সৃষ্টি করে।
ক উদ্দীপকেও ঝর্ণার চঞ্চল গতির কথা তুলে ধরা হয়েছে। সুউচ্চ গিরি থেকে ঝর্ণা স্বচ্ছ জলের অবিরাম ধারা নিয়ে ছুটে আসে। মসৃন, কিন্নর সুর ঝংকারে।
২. নং সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর:
ঝিঙে ফুল! ঝিঙে ফুল!/সবুজ পাতার দেশে ফিরোজিয়া ঝিঙে কুল,
ঝিঙে ফুল!/গুল্মে পর্ণে, লতিকার কর্ণে,
ঢলঢল স্বর্ণে, ঝলমলে দোলে দুল-/ ঝিঙে ফুল।
পাতার দেশের পাখি বাঁধা হিয়া বোঁটাতে,
গান তব শুনি সাঁঝে তব ফুটে ওঠাতে
পউষের বেলা শেষ, পরি জাফরানি বেশ
মরা মচানোর দেশ, করে তোল মশগুল, ঝিঙে ফুল।
ক. ফটিক জল মানে কী?
খ. “আমরা চাই মুগ্ধ চোখ”- কেন বলা হয়েছে?
গ. উদ্দীপকটি ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার কোন দিকটি তুলে ধরে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘ঝর্ণার গান’ কবিতায় অন্তর্নিহিত ভাবকে কতটুকু ধারণ করে তা বিশ্লেষণ কর।
২ নং প্রশ্নের উত্তর:
উত্তর : (ক)
ফটিক জল মানে চাতক পাখি।
উত্তর : (খ)
মুগ্ধ চোখ বরতে কবি সৌন্দর্যপিপাসু প্রকৃতিপ্রেমীদের ঝর্ণারপ্রতি আকর্ষণ, ভাল লাগাকে বুঝিয়েছেন।
‘ঝর্ণার গান’ কবিতায় কবি ঝর্ণার নিরন্তর ছুটে চলা এবং ঝর্ণনার নৈসর্গিক সৌন্দর্যের বর্ণনা দিয়েছেন। ঝর্ণা তার চলার পথে সব সব নীরবতা ভেঙে প্রকৃতিকে চমৎকার এক ধ্বনিমাধুর্য ও বর্ণবৈচিত্র ছড়িয়ে এগিয়ে চলে।
এই ঝর্ণা তার এই এগিয়ে চলার পথে চায় তার সৌন্দর্যের প্রকৃত মূল্যায়ন হোক, মানুষ দুচোখ ভরে তার সৌন্দর্য উপভোগ করুক। যারা এই নৈসর্গিক, নির্মল আনন্দ উপভোগ করে চোখ জুড়ায়, মন ভরায় তাদের উদ্দেশ্যেই ঝর্ণার এই উক্তি।
উত্তর : (গ)
উদ্দীপকে ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার নৈসর্গিক প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দিকটি তুলে ধরে।
‘ঝর্ণার গান’ কবিতায় ঝর্ণার চঞ্চল গতিময়তার পাশপাশি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দিকটিও প্রস্ফুটিত হয়েছে। ঝর্ণার এই নিরন্তর ছুটে চলা যেন স্তব্ধ পাথরের বুকে আনন্দের পদচিহ্ন একে দেয়। তার চলার ধ্বনি,
জলধারা সৌন্দর্য ও অমিয় স্বাদ তুলনাতীত, যেন সৌন্দর্যেও পসরা সেজেছে পাহাড়চূড়া থেকে নেমে আসা এই জলরাশি পাথরের বুকের ওপর যেন সৌন্দর্য ও আনন্দের আধারসহ আচড়ে পড়ে।
উদ্দীপতেও দেখা যায়, ঝিঙে ফুল প্রকৃতিতে যে বর্ণনাটি নিয়ে আসে, যে সৌন্দর্যের আবহ সৃষ্টি করে সেটা বলা হয়েছে। এখানে বলা হয়েছে, সবুজ পাতার মধ্যে হলুদাভ ঝিঙেফুল ফুটে প্রকৃতিতে নতুন মাত্রা আনে। ঝিফেুল যেন কানে; সোনার দুলের মতোই লতার কানে ঝুলে থাকে, গুল্মে আটকে থাকে।
ঝিঙে ফুলগুলো পৌষ মাসের মতো প্রাণহী, নির্জীব মাসকেও জীবন্ত করে তোলে, রঙিন করে তোলে তার ঝাফরানি রঙ দিয়ে। মূলকথা প্রকৃতিতে রঙের বৈচিত্র দিয়ে ঝিঙেফুল যে সৌন্দর্যের মাত্রাটাকে বাড়িয়ে দেয় সে কথাটি ফুটে উঠেছে। একইভাবে এই নির্মল প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দিকটিই ফুটে উঠেছে ‘ঝর্ণার গান’ কবিতায়।
উত্তর : (ঘ)
উদ্দীপকটিতে ‘ঝর্ণার গান’ কবিতায় অতুলনীয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দিকটি ফুটে উঠলেও সৌন্দর্য পিপাসুদের প্রতি কোন আহবান লক্ষ করা যায় না।
‘ঝর্ণার গান’ কবিতায় কবি ঝর্ণার মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সুন্দর বর্ণনা করেছেন। স্তব্ধ পাথরের বুকে আনন্দের পদচিহ্ন এঁকে পর্বত থেকে নেমে আসে ঝর্ণা। ঝর্ণার চপল গতিময়তা, চলার ধ্বনি, জলধারার সৌন্দর্য সবই যেন তুলনাতীত, যেন স্বর্গীয় ঝর্ণা তার আশপাশের সবকিছুতেই যেন আনন্দ এবং সৌন্দর্যের আভা ছড়িয়ে দেয়।
এখানে ঝর্ণা আবার চায় যে তার সেই অপরূপ সৌন্দর্য। সৌন্দর্যপিপাসু মানুষেরা মুগ্ধচোখে উপভোগ করুক। এইসব প্রকৃতিপ্রেমী সৌন্দর্যপিপাসু মানুষেরা ঝর্ণার সৌন্দর্যের মূল্যায়ন করুক ঝর্ণা এটাও চায়।
অপরদিকে উদ্দীপকে শুধু বলা হয়েছে, ঝিঙেফুল কীভাবে প্রকৃতিকে, সাড়িয়ে তোলে, কীভাবে প্রকৃতিক সৌন্দর্যকে রাঙিয়ে তোলে। ঝিঙেফুল সবুজপাতার মধ্যে হলুদাভ রঙের আহব এনে নতুন মাত্রা আনে প্রকৃতিতে। যেন তারা ফিঙে পাখির মতো উঁকি দেয় সবুজ পাতার মধ্যে।
ঝিঙেফুলগুলো যেন সোনার কানের দুলের মতোই লতার কানে ঝুলে থাকে, গুল্মে আটকে থাকে। এছাড়াও ঝিঙেফুল পৌষমাসের মতো রূক্ষœ, শূষ্ক, প্রাণহীণ সময়কেও তার জাফরানি রঙ ছড়িয়ে করে দেয় রঙিন এবং জীবন্ত।
উপরের আলোচনা থেকে দেখা যায় উদ্দীপকে শুধু প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পের জোর দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ‘ঝর্ণার গান’ কবিতায় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যেও পাশপাশি বলা হয়েছে এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মুগ্ধতার প্রত্যাশী।
এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অংশ ঝর্ণা চায় প্রকৃতিপ্রেমীরা মুগ্ধমনে চেয়ে থাকুক, তার সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হোক। তাই একথা বলা যায় যে, উদ্দীপকটি ‘ঝর্ণার গান’ কবিতাটির অন্তর্নিহিত ভাবকে সম্পূর্ণরূপে ধারণ করতে পারেনি।
৩. নং সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর:
ঝর্ণা! ঝর্ণা! সুন্দরী ঝর্ণা!
তরলিত চন্দ্রিকা! চন্দনÑবর্ণা!
অঞ্চল সিঞ্চিত গৈরিকে স্বর্ণে,
গিরিÑমল্লিকা দোলৈ কন্তুলে কর্ণে,
তনু ভরি ‘যৌবন’ তাপসী অপণা!
(ক) ‘বিজন’ শব্দের অর্থ কী?
(খ) ‘ঝিমায় পথ, ঘুমায় বন’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
(গ) উদ্দীপকে ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার যে বিষয়টি ফুটে ওঠে তা ব্যাখ্যা কর।
(ঘ) উদ্দীপকটি ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার মূলবক্তব্যকে ধারণ করতে পেরেছে কী? যুক্তিসহ ব্যাখ্যা কর।
৩ নং প্রশ্নের উত্তর:
(ক)জ্ঞানমূলক :
‘বিজন’ শব্দের অর্থ নির্জন বা জনশূন্য।
(খ) অনুধাবনমূলক :
কবি ‘ঝিমায় পথ, ঘুমায় বন’ বলতে জনশূন্য পথ ও নির্জন বনভূমিকে বুঝিয়েছে।
দুপুর ভোরে যখন ঝর্ণা তার চঞ্চল পায়ে নেমে আসে তখন প্রকৃতির পথ, বন সব নিস্তদ্ধ হয়ে থাকে। কিন্তু ঝর্ণা এই নির্জন প্রকৃতির মাঝেও আপন মনে বয়ে চলে। কোনো বাধাবিপত্তি তাকে থামাতে পারে না। এই নির্জন প্রকৃতিতে ঝর্ণা সৃষ্টি করে অপার সৌন্দর্য।
(গ ) প্রয়োগমূলক :
উদ্দীপকে ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার ঝর্ণার সৌন্দর্যের বিষয়টি ফুটে ওঠে।
‘ঝর্ণার গান’ কবিতায় কবি তার আপন মনের তুলির সাহায্যে ঝর্ণার সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তুলেছেন। পাহাড়ের নিস্থদ্ধ প্রকৃতির মাঝেও ঝর্না তার আপন মহিমায় উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। চমৎকার এর ধ্বনিমাধুর্য ও বর্ণবৈভব যা কবি মনে এক শৈল্পিক অনুভূতির সৃষ্টি করে। ঝর্ণা পাথরের বুকে আঘাত হেনে চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়ে যে সৌন্দর্যের সৃষ্টি করে তা সত্যি অপূর্ব।
উদ্দীপকে ঝর্ণাকে পাহাড়ি কন্যা বলা হয়েছে। দূর সুউচ্চ শিখরে তার জন্ম। ঝর্ণা যেন চন্দনÑবর্ণে রঞ্জিত জ্যোৎস্নার তরল ধারা। ঝর্ণাকে এক অপরূপ নাীর সঙ্গে তুলনা করা চলে। তার চুল ও কানে পাহাড়ি ফুল ও মল্লিকার অলঙ্কার শোভিত।
অথচ সে যেন ঊষার মতো তপস্বী ও সংযমী, যা ঝর্ণার সৌন্দর্যের বহি:প্রকাশ। তাই বলা যায়, উদ্দীপক ও ‘ঝর্ণার গান’ কবিতায় ঝর্ণার সৌন্দর্যের বিষয়টি ফুটে উঠেছে।
(ঘ) উচ্চতর দক্ষতামূলক :
উদ্দীপকটি ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার ঝর্ণার সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তুললেও সামগ্রিক বিষয়কে ধারণ করতে পারেনি। ঝর্ণা প্রাকৃতিক সম্পদ। পাহাড়ের পাদদেশ থেকে নেমে আসার সময় এক অপূর্ব সৌন্দর্যের সৃষ্টি করে। আমাদের প্রকৃতিকে উর্বর করতে ঝর্ণার অবদান বর্ণনাতীত।
এছাড়া প্রকৃতির মাঝে সে নিজেকে বিলিয়ে দেয়। ঝর্ণার পানি থেকে তৃষ্ণা নিবারণ করা সম্ভভ। চপল পায়ে পাহাড়ের নির্জন প্রকৃতিতে ঝর্ণা তার আপন মহিমায় উজ্জ্বল হয়ে ওঠে।
উদ্দীপকে ঝর্ণাকে এক অপরূপ সুন্দরীর সাথে তুলনা করা হয়েছে। তার দোলায়িত শাড়ির আঁচল পাহাড়ের গৈরিক মাটিকে সোনারঙে উজ্জ্বল করে। তার চুলে ও কানে পাহাড়ি ফুলের অলঙ্কার শোভিত। অথচ সে যেন এক তপস্বিনী, সংযমী। এ বিষয়গুলোই ফুটে উঠেছে উদ্দীপকে।
‘ঝর্ণার গান’ কবিতায় ঝর্ণার সৌন্দর্যের পাশাপাশি নি:স্বার্থতার বিষয়গুলো বর্ণিত হয়েছে। ঝর্ণা সব বাধাবিপত্তি অতিক্রম করে পতিত হয় ভূমিতে। সে প্রকৃতিকে করে তুলে উর্বর, পথিককে করে তৃষ্ণামুক্ত। আর উদ্দীপকে শুধু ঝর্ণার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যই বর্ণিত হয়েছে। তাই বলা যায় উদ্দীপকটি ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার সামগ্রিক ভাব প্রকাশ করে না।
৪.নং সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর:
২। সুমন ও তার বন্ধুরা মিলে ঘুরতে যায় মাধবকুন্ডে। সেখানে তারা দেখল পাহাড়ের গা বেয়ে পাথরে পাথরে ছিটকে আসছে বহমান জলধারা। এ অবিরাম জলধারা যেন মানব হৃদয়ে দারুণ আনন্দের সৃষ্টি করে। এ ছাড়া জলধারার চারপাশের প্রাকৃতিক পরিবেশও তাদেরকেও মুগ্ধ করে। এ সময় সুমন বলল, প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যের আধার এ ঝর্ণা।
(ক)ঝর্ণা কেমন পায়ে ছুটে চলে?
(খ)‘চপল পায় কেবল ধাই’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
(গ)উদ্দীপকটি ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার আমরা চাই মুগ্ধ চোখ পঙক্তির সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ তা ব্যাখ্যা কর।
(ঘ)‘প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যের আধার ঝর্ণা’ মন্তব্যটি ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ কর।
৪ নং প্রশ্নের উত্তর:
(ক) উত্তর:
ঝর্ণা চপল পায়ে ছুটে চলে।
(খ) উত্তর:
‘চপল পায় কেবল ধাই’ বলতে ঝর্ণার চঞ্চলতাকে বোঝানো হয়েছে।
ঝর্ণা পাহাড়ি পরিবেশে তার আপন গতিতে ছুটে চলে। এতে পাহাড় ঘাড় ঘুরিয়ে ভয় দেখালেও সে তা তোয়াক্কা করে না। নূপুর পায়ে এগিয়ে চলে সে। এতে পাহাড়ি পরিবেশে সৃষ্টি হয় অপূর্ব সৌন্দর্যের।
(গ) উত্তর:
উদ্দীপকটি ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার ‘আমরা চাই মুগ্ধ চোখ’ পঙক্তিটির সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।
‘ঝর্ণার গান’ কবিতায় ঝর্ণা তার অপার সৌন্দর্য উপভোগের জন্য মুগ্ধ চোখকে আহবান জানিয়েছে। প্রকৃতির এক অপরূপ সৃষ্টি ঝর্ণা। এর মধ্য দিয়েই পাহাড়ি প্রকৃতি হয়ে ওঠে সমৃদ্ধ। ঝর্ণা তার চপল পায়ে নেমে আসে মাটির বুকে। এই অপরূপ সৌন্দর্য কেবল শিল্পীর চোখেই ফুটে ওঠে।
উদ্দীপকে দেখা যায়, সুমন ও তার বন্ধুরা ঘুরতে যায় মাধবকুব। সেখানে রয়েছে প্রকৃতির সন্তান জলধারা। এ জলধারার অপার সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয় তারা। মূলত তাদের মধ্যে রয়েছে শিল্পীহৃদয়ে। শিল্পীহৃদয়ে তাদেরকে প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগে উৎসাহিত করে। প্রকৃতি যেন তার উপভোগের যোগ্য শিল্পীকে খুঁজে পায় সুমনের মধ্যে। তাই বলা যায়, উদ্দীপকটিতে ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার ঝর্ণার চাওয়াই প্রতিফলন ঘটেছে।
(ঘ) উত্তর:
প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য সৃষ্টিতে ঝর্ণা তুলনাহীন।
কবি তার ‘ঝর্ণার গান’ কবিততায় ঝর্ণার অপরূপ সৌন্দর্যের বিষয়টি শৈল্পিক দৃষ্টিতে তুলে ধরেছেন। চঞ্চল পায়ে পুলকিত গতি নিয়ে স্তদ্ধ পাহাড়ের বুকে আনন্দের পদচিহ্ন রাখে ঝর্ণা।
নির্জন দুপুরে পাখির ডাকও শোনা যায় না পাহাড়ি পরিবেশে। অথচ সুউচ্চ পর্বত থেকে অপরূপ সৌন্দর্য নিয়ে নেমে আসে এ জলধারা। যা প্রকৃতির বুকে সৃষ্টি করে এক অপার সৌন্দর্যের।
উদ্দীপকের মূলবক্তব্যেও ঝর্ণার সৌন্দর্যের বিষয়টি ফুটে উঠেছে। মাধবকুর নির্জন প্রকৃতির মাঝে ঘুরতে যায় সুমন ও তার বন্ধুরা। জলধারার সৌন্দর্য তাদের শিল্পী নয়নে ধরা পড়ে উজ্জ্বল হয়ে। এ জলধারার চারপাশের প্রকৃতিও তাদের মধ্যে অনুভূতির সৃষ্টি করে, যার প্রমাণ পাওয়া যায় সুমনের কথায়।
ঝর্ণা আমাদের প্রাকৃতিক সম্পদ। প্রকৃতির মাঝেই খুঁজে পাওয়া যায় এ সৌন্দর্যকে। এর অপার সৌন্দর্য শিল্পীর চোখকে হাতছানি দিয়ে ডাকে। তাই বলা যায়, ‘প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যের আধার ঝর্ণা’ Ñমন্তব্যটি যথার্থ।
প্র্যাকটিস অংশ:- সৃজনশীল রচনামূলক প্রশ্ন:
১. “সতত, হে নদ, তুমি পড় মোর মনে।
সতত তোমার কথা ভাবি এ বিরলে;
বহু দেশে দেখিয়াছি বহু নদ-দলে,
কিন্তু এ স্নেহের তৃষ্ণা মিটে কার জলে?
দুগ্ধ স্রোতোরুপী তুমি জন্মভূমি স্তনে।”
(ক) ঝরনা কীভাবে চলে?
(খ) ‘শঙ্কা নাই, সমান যাই’ পঙ্ক্তি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
(গ) উদ্দীপকের সাথে ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার অমিল দেখাও।
(ঘ) উদ্দীপক ও ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার আলোচনার বিষয় প্রাকৃতিক উপাদান। মূল্যায়ন কর।
২. নিসর্গকে হাতের মুঠোয় পুরে দেয়ার তাগিদ থেকে শিল্পী গড়ে তোলেন এক রমণীয় উদ্যান। বিস্তীর্ণ খোলা মাঠকে সুপরিকল্পিতভাবে তিনি গড়ে তোলেন। পুকুর, দীঘি, হাঁস, গাছপালা, ফুল, পাখির বিচিত্র সমারোহ সৌন্দর্য পিপাসু মানুষ মাত্রকেই আকৃষ্ট করে।
অনিন্দ্য সুন্দর এই প্রকৃতিকে শিল্পী তিলোত্তমা করে সাজিয়েছেন শুধুই নিজের খেয়ালে। ব্যক্তিবিশেষ বা কোনো গোষ্ঠীকে আনন্দ দান নয়, সৌন্দর্যই মুখ্য। বৈরী প্রকৃতি, সামাজিক প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে তিনি সম্মুখে ছুটে চলেছেন। সৃষ্টির আনন্দই তাঁকে এগিয়ে নিয়েছে এতটা পথ।
(ক) ঝর্ণা কেমন পায়ে ছুটে চলে?
(খ) শিথিল সব শিলার পর বলতে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?
(গ) উদ্দীপকের সাথে ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি ব্যাখ্যা কর।
(ঘ) উদ্দীপকটি ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার মূল বক্তব্যকে কতটুকু ধারণ করে? যুক্তিসহ ব্যাখ্যা কর।
বাংলা ১ম ‘পল্লিসাহিত্য’ গল্পের বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর-এসএসসি (PDF)
১। হাসান ও তার বন্ধুরা মাধবকুন্ড জলপ্রপাত দেখতে যায়। এখানে তারা অনুভব করে নির্জন প্রকৃতির মধ্যে আনন্দের পদচিহ্ন। এ নির্জন প্রকৃতিতে পাহাড় যেখানে দৈত্য রূপ ধারণ করে সেখানেই এ ঝর্ণার ধারা যা হাসান ও তার বন্ধুদের মুগ্ধ করে।
তখন হাসান বলে ওঠে, ‘এ জলধারার যে সৌন্দর্য তা সত্যিই অতুলনীয়।’ গিরি পর্বত থেকে পতিত এ জলরাশি বাংলর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে দিয়েছে অনন্য এক মাত্রা।
(ক) সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত কোন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন?
(খ) ‘আমরা চাই মুগ্ধÑচোখ’ Ñবলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
(গ) উদ্দীপকের বক্তব্যের সঙ্গে ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার সাদৃশ্য নির্ণয় কর।
(ঘ) উদ্দীপকটি ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার মূলভাব প্রকাশে কতটুকু সফল তা বিশ্লেষণ কর।
২। রাকিব ও তার বন্ধুরা মিলে ঘুরতে যায় সিলেটে। সেখানে তারা দেখতে পায় অপূর্ব এক প্রকৃতি। সবকিছু যেন তাদের হৃদয়ে দেলা দিয়ে যায়। এ সময় রাকিব জলপ্রপাতের দিকে অপকল দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে। তার মনে হয়, এ জলপ্রাপাতের অপরূপ সৌন্দর্য যেন অন্য সকল সৌন্দর্যকেও উপেক্ষা করেছে। পাহাড়ি এ ঝর্ণা আর পাহাড়ি প্রকৃতির মধ্যে নিজেকে হারিয়ে ফেলতেও যেন তার কোনো বাধা নেই।
(ক) ‘চকোর’ শব্দের অর্থ কী?
(খ) ‘শালিক শুক বুলায় মুখ’ কেন? বুঝিয়ে লেখ।
(গ) উদ্দীপকের সঙ্গে ‘ঝর্ণার গান’ কবিতাটি কোন দিক থেকে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
(ঘ) উদ্দীপকের বর্ণিত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার মূলসুর কী? যুক্তসহ বিশ্লেষণ কর।
SSC- আম আঁটির ভেঁপু গল্পের বহুনির্বাচনী সমুহ ( MCQ PDF Download)
৩। বাংলাদেশের জাতীয় উদ্যান হলো ‘বোটানিক্যাল গার্ডেন।’ এ গার্ডেন প্রতিষ্ঠার সময় প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল নিছক আনন্দ ছাড়া আর কিছু নয়। কিন্তু বর্তমানে এ গার্ডেনে শুধু আনন্দের উৎসই নয় পাশাপাশি অনেক ভেষজ উদ্ভিদ এখানে পাওয়া যায়। এ গার্ডেনের প্রকৃতির সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে প্রতিদিন শত শত দর্শনার্থী আসে। তাদের উদ্দেশ্য এ গার্ডেনের সৌন্দর্য উপভোগ করা।
(ক) ঝর্ণা কেমন পায়ে ছুটে চলে?
(খ) ‘বিলাই তানÑতরল শ্লোক’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
(গ) উদ্দীপকের সঙ্গে ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার সাদৃশ্য নির্ণয় কর।
(ঘ) উদ্দীপকে ফুটে ওঠা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যেন ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার প্রতিরূপÑমন্তব্যটির যথার্থতা নিরূপণ কর।
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।