কন্টেন্ট রাইটিং কি! কেন এত গুরুত্বপূর্ণ? (বিস্তারিত জানুন) > কন্টেন্ট রাইটিং কি! কেন এত গুরুত্বপূর্ণ? > কন্টেন্ট রাইটিং বর্তমান সময়ে অনলাইন মার্কেটিং এ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সুন্দর একটি কন্টেন্ট যে কোন বিষয়কে খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলে। বলতে পারেন কন্টেন্ট হল এক ধরনের অলংকার। আপনি যে কোন কাজ বা বিজনেস করেন না কেন তার সুন্দর একটা কন্টেন্ট থাকতে হবে যা দেখে মানুষ সেটা সম্পর্কে একটা ক্লিয়ার ধারনা পাবে।
আজকের এই আর্টিকেলে আমরা কন্টেন্ট রাইটিং নিয়ে জানব। কি ভাবে একটি সুন্দর কন্টেন্ট তৈরি করতে হয়। কি কি বিষয়ের উপর বেশি নজর দিতে হবে। কন্টেন্ট এ মধ্যে ব্যবহৃত ভাষা, শব্দ কেমন হওয়া উচিৎ এই সব বিষয় নিয়ে আজকে এই আর্টিকেলে আমরা জানব।
কন্টেন্ট রাইটিং কি! কেন এত গুরুত্বপূর্ণ? (বিস্তারিত জানুন)
কন্টেন্ট মানে কি? বাংলাতে কন্টেন্ট বলতে বুঝায় বিষয়বস্তু। আপনি আপনার নিজের চিন্তা ভাবনা থেকে কোন বিষয়ের উপর যা লিখবেন যা তৈরি করবেন সেটা হল একটা কন্টেন্ট। অনেকে কন্টেন্ট বলতে মনে করেন শুধু ওয়েবসাইট এর জন্য ব্লগ বা আর্টিকেল লেখা। এই ধারনা টা ভুল। আপনি যদি কোন টিভি বিজ্ঞাপন এর জন্য স্ক্রিপ লিখেন বা ইউটিউবের ভিডিও জন্য লিখেন সেটা কিন্তু কন্টেন্ট।
কোন ব্যাক্তি যখন নিজের জ্ঞান, অভিজ্ঞতা কৌশল এবং দক্ষতা ব্যবহার করে একটি কন্টেন্ট তৈরি করেন বা লিখেন তখন সেই ব্যাক্তিকে বলা হয় কন্টেন্ট রাইটার। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের উদ্দেশ্যে ওয়েব কন্টেন্টের পরিকল্পনা করা, কন্টেন্ট লেখা ও এডিটিংয়ের প্রক্রিয়াকে কন্টেন্ট রাইটিং বলে।
ওয়েব কন্টেন্ট বিভিন্ন ফরমেট এর হতে পারে। যেমন.
ব্লগ পোস্ট
সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট
ইউটিউবের ভিডিও ডেসক্রিপশন
ভিডিও স্ক্রিপ্ট
ই-বুক
কোন বিষয়ের রিভিউ
বিজ্ঞাপনের কপি
ওয়েবসাইটের কপি
এ ছাড়াও অডিও কন্টেন্ট, ভিডিও কন্টেন্ট, ইমেজ কন্টেন্ট, নানা ধরনের কন্টেন্ট রয়েছে। আবার অনেক কন্টেন্ট রয়েছে যে গুলাতে কপিরাইট ইস্যু রয়েছে সে গুলা আলাদা ব্যপার। সে বিষয়ে অন্য একটি আর্টিকেল বিস্তারিত আলোচনা করব।
কন্টেন্ট রাইটিং কেন এত গুরুত্বপূর্ণ?
বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহারকারির সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার কারনে ওয়েব কন্টেন্ট দিয়ে তাদের কাছে পৌঁছাতে চায় প্রতিটা ব্র্যান্ড এবং তাদের বিজনেস। সে ক্ষেত্রে একজন কন্টেন্ট রাইটার হিসবে আপনি অনেক বড় ভুমিকা রাখতে পারবেন সে লক্ষ পূরণে। যেমন কন্টেন্ট দিয়ে ওয়েবসাইটের এসইও ভাল করতে। ভাল ওয়েব কন্টেন্ট লেখার মাধ্যমে আপনি যে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখতে পারেনঃ
কন্টেন্ট রাইটিং কি! কেন এত গুরুত্বপূর্ণ? (বিস্তারিত জানুন)
পিএইচপি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ (ইন্টারভিউ প্রশ্নোত্তর) পর্বঃ ১
সম্ভাব্য টার্গেট অডিয়েন্সের নজর কাড়তে পারবেন।
সম্ভাব্য টার্গেট অডিয়েন্সের আস্থা অর্জন করতে পারবেন।
সেলসের সম্ভাবনা বাড়াতে পারবেন।
পুরানো কাস্টমারদের আস্থা ধরে রাখতে পারবেন।
কন্টেন্ট রাইটিং ভাল করার নিয়ম
একটি ভাল কন্টেন্ট যেমন অনেক বড় ভূমিকা রাখে ঠিক তেমনই ভাল একটি কন্টেন্ট লিখতে বা তৈরি করতে কিছু নিয়ম জানতে হবে। যে বিষয় গুলা একটা কন্টেন্ট মধ্যে থাকতে হবে। ঠিক তেমনি কিছু নিয়ম মেনে কন্টেন্ট তৈরি করলে তা লক্ষে পৌঁছাতে অনেক সাহায্য করবে। চলুন জেনে নেয়া যাক কন্টেন্ট ভাল করার কিছু নিয়ম। কন্টেন্ট রাইটিং ভাল করার ১০টি নিয়মঃ
১. কন্টেন্ট এর উদ্দেশ্য ঠিক করুন
উদ্দেশ্য বিহীন কোন কাজ ভাল হয় না। সফল হয় না। আপনার কন্টেন্ট মধ্যে যদি ভাল উদ্দেশ্য না থাকে তা হলে সেটা ভাল হবে না। গ্রহন যোগ্যতা পাবে না। তাই কন্টেন্ট বানানোর আগে আপনাকে ঠিক করতে হবে টার্গেট অডিয়েন্স আপনার কন্টেন্ট থেকে কি জানতে পারবেন। নির্দিষ্ট একটি উদ্দেশ্য কে সামনে রেখে কন্টেন্ট সাঁজাতে পারেন। কন্টেন্ট উদ্দেশ্য এমন হতে পারেঃ
অডিয়েন্সকে কোনো ব্যাপারে অনুপ্রেরণা দেয়া
অডিয়েন্সকে কোন সমস্যার সমাধান করা
অডিয়েন্সকে নতুন কিছু শিখতে সাহায্য করা
যেমন এম এস বি একাডেমী ওয়েবসাইটের কথা ধরা যাক, এম এসবি একাডেমী প্লাটফর্মের কন্টেন্ট দেখলে মনে হয় এটি একটি অনলাইন লার্নিং প্ল্যাটফর্ম। যেখানে অনলাইনে সব কিছু শিখনো হয়।
২. কন্টেন্ট এর বিষয় সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করুন
আপনি যে বিষয়ে কন্টেন্ট বানাবেন সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করুন। আপনি হয়ত সে বিষয় নিয়ে কিছুটা জানেন। কিন্তু একটা বিষয় জানা আর সে বিষয়কে সুন্দর তথ্য নির্ভর করে উপস্থাপন না এক জিনিস নয়। কন্টেন্ট প্রয়োজনীয় তথ্য গুলা ডকুমেন্ট আকারে সাজাতে পারেন এক্ষেত্রে তথ্যসূত্র উল্লেখ করে কপি-পেস্ট করতে পারেন। কন্টেন্ট এর আউটলাইন অনুযায়ী কন্টেন্ট তথ্য এক জাগায় নিয়ে আসলে কন্টেন্ট বানাতে অনেক সুবিধা হবে।
৩. কাদের জন্য কন্টেন্ট লিখছেন সে বিষয়টি মাথায় রাখুন
কন্টেন্ট দিয়ে আপনি নির্দিষ্ট টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে যেতে চান। তাই যাদের জন্য কন্টেন্ট বানাচ্ছেন, তাদের পছন্দ-অপছন্দ, প্রয়োজন আর আচরণ সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারণা থাকা দরকার আপনার। যাদের জন্য কন্টেন্ট লিখছেন তাদের কিছু জিনিস আপনার মাথায় রাখতে হবে। যেমনঃ
যাদের জন্য লিখছেন তাদের বয়স সীমা কত?
তারা কোন জেন্ডারের। আপনার কন্টেন্ট কোন জেন্ডারদের জন্য লেখা?
আপনার কন্টেন্ট এর বিষয়ে অডিয়েন্স কি ধারনা করতে পারে বা কি ভাবতে পারে?
আপনার কন্টেন্ট সম্পর্কে অডিয়েন্স কতটুকু জানার সম্ভাবনা রয়েছে?
আপনার কন্টেন্ট এর টার্গেট অডিয়েন্সের ঠিক করার সময় উপরের বিষয় গুলা মাথায় রাখবেন।
৪. কন্টেন্ট এর আউট লাইন কি হবে তা আগে থেকে ঠিক করে নিন
কন্টেন্ট এর আউটলাইন খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আপনি যদি আগে থেকে কন্টেন্ট এর আউটলাইন ঠিক করে রাখেন সেক্ষেত্রে আপনার কন্টেন্ট লিখতে যেমন সুবিধা হবে। সব কিছু একটা সাজানো গুছানো অবস্থায় নিয়ে আসতে পারবেন। অনেক সময় বেঁচে যাবে। আউটলাইন বানানোর আরেকটি সুবিধা হলো, আপনার কন্টেন্টের গঠন অনেক সুন্দর হবে। যে ভাবে আউট লাইন বানাবেন.
কন্টেন্ট রাইটিং কি! কেন এত গুরুত্বপূর্ণ?
পিএইচপি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ (ইন্টারভিউ প্রশ্নোত্তর) পর্বঃ ৩
সম্পূর্ণ কন্টেন্ট কে কয়েকটি ধাপে ভাগ করুন
প্রতিটা অংশে কি থাকবে সে বিষয় গুলা সুন্দর করে পয়েন্ট আকারে লিখে রাখুন
একটু উদাহরণ দিয়ে বুঝাই, ধরুন আপনি একটি সুন্দর মজার খাবার এর রেসিপি লিখবেন। তখন আপনার আউট লাইন এমন হতে পারে যে,
খাবারের নাম
খাবার তৈরি করার উপকরণ। কি কি লাগবে এই খাবার বানাতে
সঠিক পরিমান। কোন জিনিস কত টুকু পরিমানে দিতে হবে
খাবারের বিশেষত্ব। খাবারের স্বাদ কেমন। স্বাস্থ্য উপকারিতা কি
খাবার বানানোর ধাপ। এবং কত সময় লাগবে বানাতে
সুন্দর ভাবে খাবার পরিবেশন এর সঠিক উপায়
৫. কন্টেন্ট এর মূল বিষয়ে স্থির থাকুন
আপনি যখন কোন বিষয় নিয়ে কথা বলবেন আলোচনা করবেন তখন সেটা বুঝতে আশেপাশের আরও অনেক বিষয় চলে আসতে পারে। কিন্তু আপনার কন্টেন্ট মূল যে বিষয় সে দিকে নজর রাখুন যেন মূল বিষয় থেকে সরে না জান। বিশেষ করে ওয়েব কন্টেন্ট তৈরির বেলায় মূল বিষয়ের বাইরে যেন আপনার বক্তব্য সরে না যায়, সেদিকে খেয়াল রাখুন।
ধরা যাক, ভালো মোবাইল কেনার উপায় নিয়ে আপনি ১৫ মিনিটের একটি ভিডিও বানাচ্ছেন। এক্ষেত্রে স্ক্রিপ্টে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের নাম চলে আসতে পারে। কিন্তু বারবার নানা মডেলের নাম উল্লেখ করতে থাকলে সেগুলোর ফিচার নিয়ে কথাবার্তা জটিল হয়ে উঠবে। তাই শুধু আউটলাইনের পয়েন্টগুলো ব্যাখ্যা করুন। দরকার হলে বাছাই করা ফিচার নিয়ে পরবর্তীতে বিভিন্ন মডেলের উপর ভিডিও বানান।
৬. অডিয়েন্সের কাজে আসে এমন কন্টেন্ট লিখুন
আপনার কন্টেন্ট পড়ে অডিয়েন্স এর কাজে আসবে এমন কিছু বিষয় নিয়ে কন্টেন্ট তৈরি করুন। এমন কোন তথ্য বা পরামর্শ দিতে পারেন যা তাদের জীবনে কাজে আসবে বাস্তব জীবনে সেটা প্রয়োগ করে কিছু করতে পারবে শিখতে পারবে। ধরুন, আপনি এমএস ওয়ার্ড নিয়ে একটি স্ক্রিপ লিখছেন বিগিনার লেভেলের নন-টেকনিক্যাল অডিয়েন্সের জন্য। যারা একদম নতুন তাদের জন্য। সে ক্ষেত্রে আপনি এমএস ওয়ার্ড এর সকল বিষয় নিয়ে একটি কন্টেন্ট মধ্যে আলোচনা না করে বাস্তব জীবনে কাজে আসবে এখন ৮ থেকে ১০ টি টপিক বা ফাংশন নিয়ে আলোচনা করুন। যাতে করে একদম নতুন যারা তার কিছু শিখতে পারে এবং তাদের সেটা কাজে আসে।
৭. কন্টেন্টের গঠন পরিষ্কার রাখুন
আপনার আউটলাইনের প্রতিটি পয়েন্টকে কন্টেন্টের একেকটি অংশ হিসাবে গণ্য করতে পারেন। পয়েন্টগুলোকে ব্যাখ্যা করার জন্য দরকার হলে সব পয়েন্টে ভাগ করে ফেলুন। কন্টেন্টের গঠন পরিষ্কার রাখার জন্য ধাপে ধাপে বিষয়টি তুলে ধরুন। সাথে উদাহরণ ব্যবহার করলে টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে বিষয়টি স্পষ্ট হবে। মূল কথা হল, কন্টেন্ট এর গঠন পরিষ্কার রাখুন যাতে অডিয়েন্স খুব সহজে বিষটি বুঝতে পারে আপনি যা বুঝাতে চাচ্ছেন।
৮. সহজ ভাষায় কন্টেন্ট লিখুন
কন্টেন্ট লেখার ক্ষেত্রে এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কন্টেন্ট এর ভাষা ব্যবহারে ক্ষেত্রে আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে সেটি যেন কঠিন বা গুরুগম্ভীর না হয়। অনেক কঠিন এবং বড় কোন শব্দ অডিয়েন্স এর মধ্যে এক ধরনের বিরক্ত ভাব চলে আসতে পারে। তাই কন্টেন্ট এর ভাষা যত সহজ হবে অডিয়েন্সের কাছে সেটা তত গ্রহন যোগ্যতা পাবে।
৯. নিজস্ব স্টাইল থেকে লিখুন
অন্যকে অনুকরণ করে নয় বরং নিজের স্টাইল এবং অডিয়েন্স এর ধরন অনুযায়ী কন্টেন্ট লিখুন। সে ভাবে আপনার লেখা বা আপনার বিষয় উপস্থাপন করুন। অনেক খুব গুরুগম্ভীর ভাষায় ব্যবহার করে কন্টেন্ট লেখে আবার কেউ বা একটু রম্য রচনার মত করে কৌতুক মিশিয়ে সেটা উপস্থাপন করে, আবার খুব আবেগ ইমোশন নিয়ে লেখে আবার কেউ বা নিজের বাস্তব জীবন নিয়ে কন্টেন্ট লিখে।
এখন আপনার স্টাইল কোনটি? ফেসবুকে বাংলা চলচ্চিত্রের মিম শেয়ার করা ইউজার আর লিংকডইনে বিশ্ব অর্থনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে পোস্ট দেয়া ইউজারের ভাষা আলাদা। কন্টেন্ট কোন প্ল্যাটফর্মের জন্য বানানো হচ্ছে? ব্যবসায়িক ওয়েবসাইট? ফেসবুক? ইউটিউব? এই বিষয়টি মাথায় রাখুন। কন্টেন্ট স্টাইল যেন প্ল্যাটফর্ম উপযোগী ও ইউজারসাপেক্ষে গ্রহণযোগ্য হয়, সেদিকে খেয়াল রাখুন।
১০. নিজের লেখা কন্টেন্ট বার বার পড়ুন এবং এডিট করুন
একবারের চেষ্টায় ভালো মানের কন্টেন্ট লিখা অত্যন্ত কঠিন কাজ। কন্টেন্ট লেখা শেষ হলে তা জোরে জোরে পড়ুন। কোনো জায়গায় খটকা লাগলে সে অংশে পরিবর্তন আনুন। আপনি যখন আপনার লেখা কন্টেন্ট বার বার পড়বেন তখন দেখবেন, নতুন আরও অনেক তথ্য বেরিয়ে আসবে। কোন তথ্য বা পয়েন্ট মিস হয়ে গেলে সেটা অ্যাড করুন।
প্রয়োজনে কন্টেন্ট লেখা শেষে নিজেকে অডিয়েন্সের জায়গায় রেখে বার বার পড়ুন। যতক্ষণ পর্যন্ত না নিজে পরিষ্কারভাবে নিজের কন্টেন্ট বুঝতে পারছেন, প্রয়োজনে বার বার এডিট করুন। আরও সময় দিয়ে কাজ করুন। আপনি যে সকল অডিয়েন্সকে টার্গেট করে কন্টেন্ট লিখেছেন, আপনার পরিচিতর মধ্যে সে রকম কেউ থাকলে তার মতামত গ্রহন করুন।
পরিশেষে একটি কথা, কোন কাজ প্রথমবার শতভাগ সফল বা সঠিক হয় না। অধ্যাবসায় এবং চর্চার মাধ্যমেই আসে সফলতা। আর কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে চর্চার কোন বিকল্প নেই। যত চর্চা করবেন তত সহজ হবে। তত নতুন নতুন আইডিয়া নিজের মধ্যে থেকে বের হবে। নিজস্ব একটা স্টাইল চলে আসবে। তাই চালিয়ে যেতে হবে কন্টেন্ট রাইটিং।
কন্টেন্ট রাইটিং কি! কেন এত গুরুত্বপূর্ণ?
উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
আমাদের সাথে ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে ফেইজবুক পেইজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন। গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন। কন্টেন্ট রাইটিং কি! কেন এত গুরুত্বপূর্ণ? (বিস্তারিত জানুন)